somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাম্প্রতিক সময়ে আমার পড়া অসাধারন কিছু ছোট গল্প

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত কয়েকদিনে নেটে বেশকিছু চমৎকার ছোট গল্প পড়লাম। ভাবলাম আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করি।


******************************************

একটি ছোট ছেলে অনাথ আশ্রমে বেড়ে উঠছিলো। তার স্বপ্ন ছিলো সে একদিন পাখির মতো উড়তে পারবে।সে বুঝতে পারতো না যে কেন সে উড়তে পারে না। চিড়িয়াখানায় তার চেয়ে বড় বড় পাখিদেরকেও সে খাঁচার ভেতর উড়তে দেখেছে। সে মনে মনে ভাবতো আমি কেন পারি না? আমার কি তাহলে
কোনো সমস্যা আছে?

আরেকটি ছোট ছেলে ছিলো,যে পায়ের সমস্যার জন্যে ঠিক মতো হাঁটতে পারতো না।সে স্বপ্ন দেখতো তার বয়সের অন্য ছেলে-মেয়েদের মতো সে হাটতে পারছে। দৌড়ে বেড়াচ্ছে।সে ভাবতো,আমি কেন ওদের মতো নই?
একদিন সেই অনাথ ছেলেটি,যে পাখি হতে চাইতো,সে হাঁটতে হাঁটতে সমুদ্র সৈকতে এসে পড়লো। সেখানে সে দেখলো যে পঙ্গু ছেলেটি বালিতে বসে খেলছে। বালি দিয়ে বাড়ি-ঘর বানাচ্ছে। পাখি বানাচ্ছে।

তাকে পাখি বানাতে দেখে সে তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
-তুমিও কি পাখির মত আকাশে উড়ার স্বপ্ন দেখো?

-না। কিন্তু আমি আর সবার মতো হাঁটতে পারার স্বপ্ন দেখি, দৌড়ে গিয়ে বাবার কোলে ওঠার স্বপ্ন দেখি।

তার কথা শুনে ছেলেটি খুব কষ্ট পেল।সে বললো,
-আমরা কি বন্ধু হতে পারি?
-অবশ্যই আমরা বন্ধু হতে পারি।

এরপর তারা দুইজন মিলে প্রায় ঘন্টাখানেক খেললো । তারা মাটির প্রাসাদ বানালো, পাখি বানালো,দুজনমিলে অদ্ভুত অদ্ভুত শব্দ করলো। এক সময় পঙ্গু ছেলেটির বাবা হুইল চেয়ার নিয়ে ছেলেটিকে নিতে এলো।যে ছেলেটি পাখির মত উড়তে চাইতো সে পঙ্গু ছেলেটির বাবার কানে কানে কিছু একটা বললো। উত্তরে তিনি বললেন
-ঠিক আছে।আমার কোনো আপত্তি নেই।

ছেলেটি তখন তার পঙ্গু বন্ধুকে বললো,
-তুমি আমার একমাত্র বন্ধু। আমি যদি কিছু করতে পারতাম যাতে তুমি আর সবার মতো হাঁটতে আর দৌড়াতে পারতে তাহলে আমি খুব খুশি হতাম।কিন্তু আমি তো তা পারি না।কিন্তু আমি কিছু একটা করতে চাই।

এই বলে সে ঘুরে দাড়ালো এবং তার বন্ধুকে বললো তার পিঠে উঠে বসতে। সে উঠে বসলে ছেলেটি বালুর উপর দিয়ে ধীরে ধীরে দৌড়াতে শুরু করলো। দৌড়াতেই থাকলো। দৌড়ের গতি বাড়লে তাদের দুজনের মুখে সমুদ্রের বাতাস এসে ধাক্কা দিতে লাগলো।

দূর থেকে এই দৃশ্য দেখে তার বাবা চোখের পানি আটকে রাখতে পারলো না। পঙ্গু ছেলেটি খুশিতে তার দু হাত দুদিকে মেলে ঠিক একটি পাখির মতো উপরে নিচে করতে লাগলো,এবং চিৎকার করে বলতে লাগলো

''আমি উড়ছি, বাবা, আমি উড়ছি!''

অন্যের স্বপ্ন পূরণ করুন,আপনার স্বপ্ন নিজে নিজেই সত্যি হয়ে যাবে।



******************************************



একবার এক নববিবাহিতা স্ত্রীকে বিয়ের পর পরই তার স্বামীর সাথে চলে যেতে হয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ার মরুভূমি অঞ্চলে। যেহেতু সে শহরে বেড়ে উঠেছিল তাই মরুভূমি তার কাছে অত্যন্ত প্রত্যন্ত, গেয়ো এবং নিরানন্দ লাগছিল। তাদের যেখানে থাকার ব্যবস্থা হল সেটা তার কাছে মোটেও সহজ হলো না । গ্রামের জীর্ন একটা চালা ঘর, ধূসর মরুভূমি, আদিবাসী প্রতিবেশি। স্বভাবতই কেউই আদিবাসী ভাষা ছাড়া অন্য কোন ভা...ষায় কথা বলতে পারে না। প্রচন্ড গরমের মধ্যে অসহায় একাকিত্ব সময় পার করতে লাগল।

এর মধ্যে যখন তার স্বামী কাজের প্রয়োজনে কিছু দিনের জন্য দূরে চলে গেল। তখন সে তার মাকে লিখে পাঠাল যে,এখানে এই অদ্ভুত মানুষ আর তাদের সংস্কৃতির সাথে মিলে চলতে পারছে না।তাই সে বাড়ি ফিরে আসছে। কয়েক দিন পরে তার মায়ের কাছ থেকে উত্তর পেল। সেটাতে লেখাছিল

“দুই জন লোক কারাগারের ফটক দিয়ে বাহিরে তাকাল
একজন দেখতে পেল কাদা আর অন্যজন আকাশের তারা ”

এই কয়েকটা শব্দতেই তার অন্তরদৃষ্টি খুলে গেল। এবার সে আর পরিবেশকে নয় বরং নিজেকে বদলিয়ে ফেললো। আদিবাসী প্রতিবেশীদের সাথে বন্ধুসুলভ আচরন শুরু করলো। আপন মনে মরুভুমির সৌন্দর্য্ আবিষ্কার করলো। তার পৃথিবী বদলে গেল। অল্প সময়েই তার কাছে ঐ জায়গা মনে হল এক নতুন জগৎ এক নতুন পৃথিবী। এক নতুন আনন্দলোক ।

শিক্ষাঃ সময়ের প্রয়োজনে একটু ভালো থাকার আশায় নিজেকে বদলে নিন, উপযোগী করে তুলুন পরিবেশের সাথে। কাদা না খুজে আকাশের তারা খুঁজার চেষ্টা করুন সব সময়।




******************************************


সাইকোলজির প্রফেসরের আজ মেজাজ খুব ফরফুরে।প্রথম সারিতে একজন নতুন ছাত্র দেখে তিনি তাকে দাড় করালেন।
প্রফেসরঃ তুমি কি গড এ বিশ্বাস কর?
ছাত্রঃ অবশ্যই স্যার।
প্রফেসরঃ গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ গড কি সর্বশক্তিমান?
অবশ্যই...
প্রফেসরঃ আমার ভাই ক্যানসারে মারা গেছে যদিও সে গড এর কাছে নিরাময় চেয়েছিল। আমরা প্রায় সবাই অন্যের অসুখ বিসুখে সাহায্য করি, কিন্তু গড তা করেনি। এর পরও কি তুমি বলবে গড ভাল ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ তোমার কোন উত্তর নেই তাইতো ? ওকে, এসো আমরা আবার শুরু করি।গড কি ভাল ?
ছাত্রঃ অবশ্যই
প্রফেসরঃ শয়তান কি ভাল ?
ছাত্রঃ না।
প্রফেসরঃ শয়তান কোথা থেকে এসেছে ?
ছাত্রঃ গড থেকে।
প্রফেসরঃ তাহলে বৎস, বল জগতে এভিল বলে কিছু আছে কি?
ছাত্রঃ জ্বী আছে।
প্রফেসরঃ এভিল সর্বত্রই আছে, তাইনা ? এবং গড সব কিছু তৈরী করেছে।
ছাত্রঃ জ্বী
প্রফেসরঃ তাহলে এভিল কে তৈরী করেছে?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ হিংসা, বিদ্বেষ, অসুস্থতা, মৃত্যু, এসব কিছই জগতে আছে, তাই নয় কি ?
ছাত্রঃ জ্বী।
প্রফেসরঃ এসব কে তৈরী করেছে ?
ছাত্র নিশ্চুপ।
প্রফেসরঃ বিজ্ঞান বলে যে, তোমার পাচটি ইন্দ্রিয় রয়েছে যা তুমি জগতের সব বস্তুকে সনাক্ত করতে ব্যবহার কর। এখন বল তুমি কি গডকে দেখেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের কথা শুনেছ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ তুমি কি গডের স্বাদ গন্ধ কখনও অনুভব করেছ ?
ছাত্রঃ না স্যার।
প্রফেসরঃ এর পরও কি তুমি গড কে বিশ্বাস কর ?
ছাত্রঃ জ্বী।
প্রফেসরঃ পরীক্ষাগারে বলো, অনুভবে বলো প্রদর্শনে বলো , বিজ্ঞান বলে গডের কোন অস্তিত্ব নেই। তুমি একে কি বলবে ?
ছাত্রঃ কিছুই না। আমার শুধু বিশ্বাস আছে।
প্রফেসরঃ হ্যা। এখানেই বিজ্ঞানের সমস্যা।
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, তাপ বলে কিছু আছে কি?
প্রফেসরঃ হ্যা।
ছাত্রঃ ঠান্ডা ?
প্রফেসরঃ হ্যা।
ছাত্রঃ না স্যার এগুলির কোনটিই নেই।

(ঘটনার পট পরিবর্তনে সারা রুম চুপ হয়ে গেল।)

ছাত্রঃ স্যার, আপনি অনেক ধরনের তাপ পেতে পারেন, কম তাপ, বেশী তাপ বা আরো বেশী, কিন্তু ঠান্ডা বলে কিছু নেই।আমরা ৪৫৮ ডিগ্রীর নীচে তাপমাত্রায় যেতে পারি না।তাপের অনুপস্থিতিকেই আমরা ঠান্ডা বলি। আমরা ঠান্ডা মাপি না, তাপই মাপি।তাপই শক্তি। ঠান্ডা আলাদা কিছু নয়, এটি তপের অনুপস্থিতি মাত্র।
(ক্লাসরুমে তখন পিন পতন নীরবতা।)
ছাত্রঃ আচ্ছা স্যার, অন্ধকার কি?

অন্ধকার বলে কিছু আছে কি ?
প্রফেসরঃ অবশ্যই, অন্ধকার না থাকলে রাত আসে কিভাবে?
ছাত্রঃ আপনি আবার ভুল করলেন, প্রফেসর। অন্ধকার আলোর অনুপস্থিতি মাত্র। আপনি কম আলো, বেশী আলো ঝাপসা আলো, এসব বলতেই পারেন, কিন্তু কোন আলো না থাকলেই আমরা অন্ধকার বলি।আলো একবারেই না থাকলে অন্ধকারকে আরো তীব্র করা সম্ভব নয়।
প্রফেসরঃ এসব বলে তুমি কি বুঝাতে চায়ছো ?
ছাত্রঃ আমি আসলে আপনার ফিলোসফি থেকেই একটা সিদ্ধান্তে পৌছাতে চাচ্ছি।
প্রফেসরঃ কি সিদ্ধান্ত?
ছাত্রঃ স্যার আপনি দৈত নীতি অনুসরণ করছেন।আপনি একই সাথে জন্ম মৃত্যু ভাল গড, খারাপ গড এর অস্তিত্বের যুক্তি দিচ্ছেন।আপনি গডকে সসীম পরিমাপযোগ্য রাশি মনে করছেন।স্যার বিজ্ঞান কখনও চিন্তা ও চেতনা কে পরিমাপ করতে পারেনা। বিজ্ঞান ইলেকট্রিসিটি ম্যাগনেটিজম ব্যবহার করে কিন্তু কখনও এগুলি দেখা যায়না এবং খুব কমই অনুভব করা যায়।এখন প্রফেসর,আপনি বলুন, আপনি কি আপনার ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা দেন যে, মানুষ বানর থেকে এসেছে?
প্রফেসরঃ অবশ্যই । তুমি যদি জৈবণিক বিবর্তনবাদ দেখ তাহলে তো তাই স্বীকার করবে।
ছাত্রঃ এই বিবর্তন কি আপনি চোখে দেখেছেন ?

(প্রফেসর আস্তে আস্তে বুঝতে পারছিলেন তর্কটি কোন দিকে যাচ্ছে।)

যেহেতু কেউ বিবর্তনবাদ কেউ দেখেনি এবং কেউ ল্যাবরেটরীতে প্রমাণও করতে পারেনি, তাহলে কি ধরে নেব আপনি শুধু আপনার বিশ্বাসটাই প্রচার করছেন।আপনি কি একজন বিজ্ঞানী নাকি একজন প্রচারক ?
পুরো ক্লাস হঠাৎ হাসিতে ফেটে পড়ল।
ছাত্রঃ এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন দেখেছো ?
পুরো ক্লাস আবার হাসিতে ফেটে পড়ল।
এই ক্লাসে কি এমন কেউ আছো যে প্রফেসরের ব্রেইন শুনেছো অনুভব করেছো, স্পর্শ করেছো অথবা স্বাদ গ্রহণ করেছো?
এমন কেউই নেই যে তা করেছে। সুতরাং বিজ্ঞানের স্বীকৃত নিয়ম অনুযায়ী প্রফেসরের কোন ব্রেইন নেই।
With all due respect, sir, how do we then trust your lectures, sir?

পুরো ক্লাস চুপ। প্রফেসর এক পলকে ছাত্রের দিকে তাকিয়ে রইল।
প্রফেসরঃ আমি মনে করি আমার ব্রেইনকে তোমার বিশ্বাস করা উচিত।

আমিও এটাই বলছিলাম, মানুষ এবং গডের মধ্যে সম্পর্কটা বিশ্বাসের।এটাই বিশ্বাসীদের বাচিয়ে রেখেছে।আর সেই ছাত্রটা নাকি এপিজে আব্দুল কালাম ছিল সাবেক ইন্ডিয়ান প্রেসিডেন্ট আবার অনেকে বলে থাকেন ছাত্রটা ছিল আলবার্ট আইনস্টাইন (কেউ সত্যি নামটা জানলে কমেন্টে জানান)।


******************************************

পুত্র দুর্দান্ত হাসি দিয়ে পিতাকে বললো- ইয়াপ্পাপা, পাকিস্তান হ্যাজ মেইড দ্যা ম্যাজিক।
পিতা খানিক বিরক্ত হয়ে বললো- এতে তোর খুশি হওয়ার তো কোনো কারণ দেখি না। তুই তো পাকিস্তানের নাগরিক না।
পুত্র কান থেকে হেডফোন খুলতে খুলতে বললো- ইয়াপ, বাট আই লাইক পাকিস্তান; ইউ নো - আফ্রিদি বুমমম। অ্যান্ড প্পাপা..নেভার ট্রাই টু রিপিট দ্যাট ওল্ড ইকোয়েশন...ইউ নো বেটার পলিটিক্স এন্ড ক্রিকেট এক না।
পিতা মনে মনে দুটো অশ্রাব্য গালি দিয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।

তিনদিন পরের ঘটনা।

পুত্র তার বান্ধবীকে নিযে এলো বাড়িতে- রুম ডেটিং করবে বলে। হঠাৎ পিতার সামনে পড়ে যাওয়ায় পিতার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো বান্ধবীকে। পিতা হঠাৎ উচ্ছ্বাসে গদগদ হয়ে পুত্রের বান্ধবীকে জড়িয়ে ধরলো। পুত্র মুখ কালো করে বান্ধবী নিয়ে বেরিয়ে গেলো। রুম ডেটিং আউটিং-এ রূপ নিলো।

আউটিং এর পর বাসায় ফিরে।

পুত্র- হোয়াটস হ্যাপেনিং পাপ্পা...হাউ স্টুপিড ইউ আর!
পিতা- ক্যান? কিসসে?
পুত্র- মানে কি? তুমি আমার জিএফকে হাগ করলা, তার হিপে ধরলা..ইনফ্যাক্ট ইউ ট্রাইড টু সিডিউস হার।
পিতা- ট্রেনিং দিলাম, ট্রেনিং।
পুত্র- ট্রেনিং!! হোয়াট?
পিতা- হুম, তুই তো পাইক্ক্যা ক্রিকেটের সার্পোটার, তোর এইসব বিষয় সহ্য করতে হবে।
পুত্র- হোয়াট!!??
পিতা- হুমম ... পাকিস্তান ইজ অ্যা নেশন অব মাদার ফাকারস, সো এদের সার্পোটার্স জিএফ ফাকার হইতে কতোক্ষণ? আর আমি তো ডেমো দিলাম। ধর, এই ঘটনাটাই যদি তোর আফ্রিদির পূর্ব-পুরুষরা করতো ... উমম সাপোজ খাদিম হোসেন রাজা কিংবা বেলুচিস্তানের কসাই, তাইলে তোর জিএফ টের পাইতো।
পুত্র- প্পাপা, আমি থাকতে?
পিতা- তুই কি করতি? তোরে বড়োজোর সাইড লাইনে দাঁড় করাইয়া তোর জিএফ এর এক্সপ্রেশন অবজারভ করতে হইতো। তুই স্রেফ দালালি করতি। এই এখন যেমন দালালি করতেছিস।
পুত্র: হোয়াট!!??
পিতা: হুমম ... তোর বয়সে গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদ, সাঈদীরাও এইভাবেই পাইক্যাগো সমর্থন দিছিলো। দালালি করতেছিলো। এখন আন্ডা থেরাপি চলতেছে।
পুত্র: ইউ আর টকিং বুলশিট লাইক সাম অফ মাই বদারিং বাডিস, দে কল মি বাস্টার্ড।
পিতা: (বেশ খুশি হয়ে) আহ- কয় না কি? যাক। আমি নেহায়েৎ তোর বাপ, আর তোর মা কে খুব ভালোবাসি। সে কারণেই তোরে শুয়োরের বাচ্চা কিঙবা খানকির পোলা বলতে পারলাম না। কনভে মাই থ্যাঙ্কস টু ইউর ‘সো কলড’ বদারিং বাডিস।

পুত্রের কোনো লজ্জা হইলো না। পাইক্যা সমর্থকদের কোনো লজ্জা থাকে না।

******************************************

সবগুলো গল্পই নেয়া হয়েছে ফেসবুক থেকে।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
১৩টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×