নতুন তথ্য জানলাম আজ। সাংবাদিক এবিএম মুসা নাকি স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন। আরো জানলাম, এখন তিনি পাগল হয়ে গেছেন।
প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এম মূসাকে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ অ্যাখ্যায়িত করেছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার রাতে মতাসীন দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন,বঙ্গবন্ধু তৃতীয় শ্রেণির নেতা ছিলেন বলে তিনি (মূসা) যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ, অশোভন কটুক্তি করেছেন তা নিতান্তই অনাকাঙ্খিত, দুর্ভাগ্যজনক। যা কেবল একজন মানসিক ভারসাম্যহীন, বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তির মুখেই শোভা পায়।
সংবাদ সম্মেলনে হানিফ দাবি করেন এ বি এম মূসা বেশ কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগের ‘দরদী’ সেজে সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ক্রমাগত ‘ভিত্তিহীন কল্পকাহিনী’ প্রচার করে চলেছেন। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (মূসা) তার প্রকৃত উদ্দেশ্য আর লুকিয়ে রাখতে পারছেন না। তিনি ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী স্বার্থে শেখ হাসিনার সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার জেহাদে অবতীর্ণ হয়েছেন।
সরকার ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের চরিত্র হনন, সরকারের সাফল্য ম্লান করার মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে এবিএম মূসা কার্যত বিএনপি-জামায়াত জোটের ষড়যন্ত্রকেই প্রকারন্তরে সহায়তা করে চলেছেন।
একাত্তর সালে মূসা মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়ে পাকিস্তানি ‘দালাল’ হামিদুল হক চৌধুরীর দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে হংকংয়ে গিয়ে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই সময় মূসা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলছে না, সেখানে হিন্দুস্তানি দুস্কৃতিকারীরা পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। এভাবে কার্যত তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
সাংবাদিক মূসা একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ায় তিনি তার ােভ নানাভাবে ব্যক্ত করে চলেছেন। তিনি এখন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ এমনকি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নানা রকম বেসামাল উক্তি করে নিজের মনের জ্বালা মেটাতে উঠে পরে লেগেছেন।প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এম মূসাকে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ অ্যাখ্যায়িত করেছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার রাতে মতাসীন দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন,বঙ্গবন্ধু তৃতীয় শ্রেণির নেতা ছিলেন বলে তিনি (মূসা) যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ, অশোভন কটুক্তি করেছেন তা নিতান্তই অনাকাঙ্খিত, দুর্ভাগ্যজনক। যা কেবল একজন মানসিক ভারসাম্যহীন, বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তির মুখেই শোভা পায়।
সংবাদ সম্মেলনে হানিফ দাবি করেন এ বি এম মূসা বেশ কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগের ‘দরদী’ সেজে সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ক্রমাগত ‘ভিত্তিহীন কল্পকাহিনী’ প্রচার করে চলেছেন। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (মূসা) তার প্রকৃত উদ্দেশ্য আর লুকিয়ে রাখতে পারছেন না। তিনি ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী স্বার্থে শেখ হাসিনার সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার জেহাদে অবতীর্ণ হয়েছেন।
সরকার ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের চরিত্র হনন, সরকারের সাফল্য ম্লান করার মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে এবিএম মূসা কার্যত বিএনপি-জামায়াত জোটের ষড়যন্ত্রকেই প্রকারন্তরে সহায়তা করে চলেছেন।
একাত্তর সালে মূসা মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়ে পাকিস্তানি ‘দালাল’ হামিদুল হক চৌধুরীর দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে হংকংয়ে গিয়ে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই সময় মূসা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলছে না, সেখানে হিন্দুস্তানি দুস্কৃতিকারীরা পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। এভাবে কার্যত তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।
সাংবাদিক মূসা একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ায় তিনি তার ােভ নানাভাবে ব্যক্ত করে চলেছেন। তিনি এখন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ এমনকি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নানা রকম বেসামাল উক্তি করে নিজের মনের জ্বালা মেটাতে উঠে পরে লেগেছেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩