somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মউন্নয়নের আদ্যোপান্ত। জায়েদ হোসাইন লাকী

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আত্মউন্নয় কাকে বলে?
আত্মউন্নয় বলতে বুঝায় নিজের উন্নয়ন বা উন্নতি করা। এর মাধ্যমে নিজের মানসিক এবং শারীরিক পরিবর্তন এবং উন্নয়ন করা হয়। আত্মউন্নয়নের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য, জীবনমান এবং আরও বেশি আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন করা যায়। আত্মউন্নয়নের পদক্ষেপগুলি বিভিন্ন হতে পারে, যেমন পরিমার্জন, শিক্ষা, ধ্যান এবং মেধা বৃদ্ধি এবং ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ এবং সমস্ত নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের দিকে প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করা। সমস্ত পদক্ষেপগুলি আত্মউন্নয়ন এবং সফলতার পথে সাহায্য করে।

আত্মউন্নয় কেন প্রয়োজন?
আত্মউন্নয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যা নিজের জীবনমান উন্নয়ন করে। নিজের মনের স্বাস্থ্য ও মনোযোগ উন্নয়ন করে সাধারণত আত্মউন্নয়নের কাজ করা হয়। আত্মউন্নয়ন এর মাধ্যমে নিজের মনের স্বাস্থ্য উন্নয়ন করা যায়। এর ফলে মানসিক চাপ, উদাসীনতা, একঘেয়ে থাকা এবং অবসাদ সমস্যা হতে কমে যায়। আর মনোযোগ উন্নয়ন করে আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন করা যায়। এর ফলে আমরা নিজেদের সাথে একটি সম্পূর্ণ বিশ্বাস অর্জন করতে পারি এবং নিজের লক্ষ্য এবং লক্ষ্যবোধ উন্নয়ন করতে পারি।আত্মউন্নয়নের মাধ্যমে আমরা নিজের দক্ষতা বা কৌশল উন্নয়ন করতে পারি এবং আরও সফলভাবে নিজেকে স্থাপন করতে পারি। এর মাধ্যমে আমরা নিজেকে উন্নত করতে পারি এবং একটি সফল ও সন্তুষ্ট জীবন প্রতিষ্ঠ

আত্মউন্নয় না হলে কী হয়?
আত্মউন্নয়ন না থাকলে নিজের মনের স্বাস্থ্য এবং মনোযোগ উন্নয়ন হয় না এবং এটি মানসিক চাপ, উদাসীনতা, একঘেয়ে থাকা এবং অবসাদের সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে। এছাড়াও, আত্মউন্নয়ন না থাকলে নিজের লক্ষ্য এবং লক্ষ্যবোধ উন্নয়ন করা যায় না এবং নিজের কৌশল ও দক্ষতা উন্নয়ন করা হয় না। এর ফলে সফলতা অর্জন করা অসম্ভব হয় এবং একটি সফল ও সন্তুষ্ট জীবন প্রাপ্ত করা অসম্ভব হয়। তাই, আত্মউন্নয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যা নিজের জীবনমান উন্নয়ন করে এবং নিজের সাথে আশাপূর্ণ এবং সন্তুষ্ট জীবন প্রাপ্ত করতে সাহায্য করে।

আত্মউন্নয় এর ইতিহাস।
আত্মউন্নয়ন একটি প্রাচীন প্রক্রিয়া যা মানব সভ্যতার ইতিহাসে বিভিন্ন দশকে পরিবর্তিত হয়েছে। মানবকেন্দ্রিক সমাজে আত্মউন্নয়নের চেষ্টা করা হয় এবং এটি বিভিন্ন ধর্ম, দর্শন, এবং রাজনৈতিক চিন্তাধারার একটি মূলস্তম্ভ হয়ে উঠেছে। উদাহরণস্বরূপ, বৌদ্ধ ধর্মে আত্মউন্নয়ন বুদ্ধের চরম লক্ষ্য ছিল এবং বুদ্ধদের শিষ্যদের মধ্যে মেধাবী জীবনযাপনের উপদেশ দেওয়া হয়। হিন্দু ধর্মে পুনর্জন্মের মূল বিষয় ছিল আত্মউন্নয়ন এবং নিরন্তর আত্মউন্নয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছিল। ইসলাম ধর্মে আত্মউন্নয়ন মুসলিমদের ইমানের মূল উপাদান ছিল এবং নির্বিকার প্রার্থনা, কুরআন শিক্ষা এবং সদাকার জারি রাখার মাধ্যমে আত্মউন্নয়নের চেষ্টা করা হয়। আধুনিক সময়ে আত্মউন্নয়ন একটি প্রশংসনীয় বিষয় হয়ে উঠেছে এবং এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সংস্কৃতিতে সমাজ ও পরিবেশে আত্মউন্নয়নের গুরুত্ব স্বীকৃত হয়েছে এবং বিভিন্ন পরিবেশে এই বিষয়ে চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। একটি সুস্থ এবং সমৃদ্ধ জীবনের জন্য আত্মউন্নয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। কাজের পাশাপাশি মানুষকে আত্মনির্ভরশীল করার উপায় হল সঠিক আত্মউন্নয়ন। সঠিক আত্মউন্নয়ন করলে মানুষ তার নিজের স্বপ্নগুলি পূরণ করতে পারে এবং পরিবেশের সাথে বেশি সম্পর্ক তৈরি করতে পারে। প্রফেশনাল জীবনে আত্মউন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে যাতে করে একজন কর্মী নিজেকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে

আদিম যুগে কিভাবে আত্মউন্নয়ন করা হতো?
আদিম যুগে মানবজাতির জীবনযাপনের উপায় খুবই সংক্ষিপ্ত এবং প্রাকৃতিক ছিল। এই যুগে মানুষ নির্ভরশীল ছিল প্রাকৃতিক উৎসস্থানে এবং তার জীবনযাপন খুবই সহজ ছিল। আদিম মানুষদের মূল কাজ হল খাদ্য উৎপাদন এবং বাসস্থান উন্নয়ন। এই প্রক্রিয়াগুলি করতে তাদের নিজের শরীর ও মানসিক শক্তি ব্যবহার করতে হতো যাতে প্রতিষ্ঠানটি স্থায়িত থাকতো। আদিম যুগে মানুষ আত্মউন্নয়ন করতে হলো নিজের শরীর এবং মনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করে। তারা ধ্যান দিতেন নিজেদের শরীরের স্বাস্থ্য এবং মনের স্বাস্থ্যের উন্নয়নে এবং সামাজিক পরিবেশে তাদের জীবনযাপন নিরাপদ ও সুখী থাকতে পারে। আদিম মানুষরা বিভিন্ন কাজে সমন্বিত হতে হতো এবং একসাথে কাজ করতে হতো যাতে তারা সামাজিকভাবে উন্নয়ন কর

প্রাচিন যুগে কিভাবে আত্মউন্নয়ন করা হতো?
প্রাচীন যুগে আত্মউন্নয়নের প্রধান উপায় ধ্যান, যোগ, তপস্যা এবং ধর্মীয় কাজ ছিল। এই যুগে মানুষ ধ্যানে নিজেদের উন্নয়ন করতো এবং যোগাসন করতে হতো। বিভিন্ন ধর্মের অনুযায়ী মানুষ পূর্বাভাস দেখার উদ্দেশ্যে তপস্যা করতো এবং অধ্যয়ন করতো। উপনিষদ ও বেদের ব্যাপারে চিন্তামঞ্চে চলে আসা বিচারকদের মধ্যে আত্মউন্নয়নের প্রতি আগ্রহ উত্পন্ন করে দিত। বৌদ্ধ ধর্মে বিহার, স্তূপ, চৈত্য এবং দর্শনালয় তৈরি করা হতো যাতে বৌদ্ধ সন্ত এবং বিচারকরা একসাথে কাজ করতে পারেন। হিন্দু ধর্মে যোগ এবং মেধাবী জ্ঞানী ব্যক্তিদের মধ্যে অনুষ্ঠান হতো যাতে পরিচিতি ও উন্নয়ন হত। ইসলামিক ধর্মে কোরআন পাঠ করা হতো এবং আল্লাহর উপর বিশ্বাস করা হতো যাতে সঠিক আচরণ এবং আচরণ এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন ইসলামে অনেকটা একই ব্যাপার। ইসলামে মানুষকে সঠিক আচরণ ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের উপদেশ দেওয়া হয়। ইসলাম ধর্মে মুসলিম মানুষের প্রথম দায়িত্ব হলো আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখা এবং তাঁর নিয়মাবলী মেনে চলা। সঠিক আচরণের জন্য ইসলাম ধর্ম মানুষকে বিভিন্ন আদর্শ ও সুন্দর আচরণের উদ্দেশ্যে তালিম দেয়। ইসলামে আদর্শ আচরণ মানুষের চরিত্রগত উন্নয়নের জন্য মূলত গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিম মানুষকে সঠিক আচরণ পরিপূর্ণ জীবনের স্বার্থে না বরং সমষ্টির সুন্দর জীবনের স্বার্থে প্রচুর গুরুত্ব দেওয়া হয়। এছাড়াও ইসলাম ধর্মে মানুষের নিজস্ব উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সামাজিক এবং মানবিক আদর্শ ও আচরণের প্রেরণা দেওয়া হয়।


মধ্য যুগে কিভাবে আত্মউন্নয়ন করা হতো?
মধ্যযুগ বিশ্বে ধর্ম ও দর্শনের উন্নয়নে একটি সুপরিচিত যুগ ছিল। এই যুগে আত্মউন্নয়নের চেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতো একটি সুশিক্ষিত ও সমাজবিদ হওয়া। মধ্যযুগীন সমাজে বিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠানের বিকাশ হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। মধ্যযুগে প্রথমতঃ আত্মউন্নয়নের পথে ব্যক্তি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রথার মাধ্যমে যথেষ্ট সমৃদ্ধ হতে পারেন। ইসলাম এবং ক্রিশ্চিয়ান ধর্ম অধিকার পেতে শিক্ষার জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। মধ্যযুগে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল, এবং এটি আধুনিক সমাজের বিদ্যালয় উন্নয়নের আধিক্য করে দিয়েছে।

মধ্যযুগে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা যেমন বিশ্ববিদ্যালয়, মন্দির ও সমাজসেবা সংস দুটি পরিবারের জন্য বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড ও পরিচর্যা প্রদান করে। এই সংস বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে, যেমন রোগীদের চিকিৎসা ও দরকারী ঔষধ প্রদান, ভূখে থাকা মানুষদের খাবার দান, কারিগরি ও পার্থক্যমূলক সেবা, শিক্ষা ও সৃজনশীল প্রশিক্ষণ, ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা, সমাজের অসুখ ও অসম্পূর্ণতা দূর করা এবং বিভিন্ন ধরনের পরিবার সংসার সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান। মন্দির ও সমাজসেবা সংস একটি দায়িত্বশীল সংস্থা যা মূলত ধর্মীয় প্রচার-প্রসার করে। এই সংস্থা আধ্যাত্মিক ও মুক্তিবাদী উদ্দেশ্যে গঠিত হয়। মন্দির ও সমাজসেবা সংস বিভিন্ন ধরনের প্রচার-প্রসার করে, যেমন বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ভাগবত পাঠ, ভজন, কীর্তন ও সাধু সংসদ

মধ্য যুগের দ্বিতীয় ধাপে কিভাবে আত্মউন্নয়ন করা হতো?
মধ্যযুগের দ্বিতীয় ধাপে আত্মউন্নয়ন করার জন্য মানবজাতি নতুন সমাজ উদ্ভাবন করে। এই সমাজে সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সংস্থা ও প্রকল্প পরিচালিত হতে থাকতো। এই সংস্থা ও প্রকল্পগুলোর উদ্দেশ্য মূলত সমাজের উন্নয়ন এবং সমস্যাগুলোর সমাধান ছিল।

মধ্যযুগে চরম সামাজিক পরিবর্তন হল খৃষক সমাজ থেকে উত্পাদক সমাজের উৎপত্তি। উত্পাদক সমাজে মানুষের জীবনযাপন পরিবর্তন হয়েছে এবং এটি একটি অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধাপ ছিল। উত্পাদক সমাজের লোকেরা প্রথমে কৃষি ও কৃষি উপকরণ উৎপাদন করতে শুরু করে। এছাড়াও, উত্পাদক সমাজে শিল্প ও বাণিজ্য উন্নয়ন হয়েছিল এবং এর ফলে একটি পরিবেশনাশীল সমাজ উৎপন্ন হয়েছিল। মধ্যযুগে এই সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য একটি প্রধান উপায় ছিল ধর্মীয় ও সামাজিক পরিবর্তন। এই যুগে ধর্মের প্রভাব অনেক বেশি ছিল এবং এর প্রভাবে সমাজে অনেক পরিবর্তন আসে। বিভিন্ন ধর্মের সমাজ সেবা কার্যক্রম, যেমন হিন্দুধর্মের যাত্রা, মুসলিম ধর্মের জকাত, ক্রিস্টিয়ান ধর্মের চারিত্রিক শিক্ষা ইত্যাদি দ্বারা সমাজে পরিবর্তন এনে নেয়। এছাড়াও, মধ্যযুগে বিজ্ঞান ও তথ্য বিপ্লব হয়েছিল এবং এটি সমাজে পরিবর্তন আনে। বিভিন্ন শিক্ষামূলক সংস্থা যেমন বিশ্ববিদ্যালয় এবং সমাজসেবা সংস্থাগুলো গঠিত হয়েছিল। মধ্যযুগে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হতো।

(চলবে)
জায়েদ হোসাইন লাকী
সম্পাদক, ত্রৈমাসিক সাহিত্য দিগন্ত
ঢাকা

(কাঁচা লেখা। ভুলত্রুটি থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫২
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

×