৭ম শ্রেনীর পাঠ্যপুস্তকে লিংগ বিকৃতি মতবাদ শিখিয়ে কি অর্জন করতে চায় দেশ?
গত ভার্সন নিয়ে সমালোচনার কারণে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে সংশোধন করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। বরং সেই শব্দটি উল্লেখ করা ছাড়াই আরো সুকৌশলে শিশুদের মস্তিষ্ক ধোলাই করার চক্রান্ত বলে মনে হয়।
এই উদ্যোগের পিছনে একটি এনজিও কাজ করছে যারা সরকারের নীতি-নির্ধারকদের অসচেতনতাকে পুজি, পশ্চিমাদের চাপকে সামনে রেখে এই ইস্যু ঢুকিয়ে দিতে কাজ করেছে। সেই প্রতিষ্ঠান তাদের ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে এই অর্জনের জন্য ক্রেডিট নিয়েছে।
কোমলমতি শিশুদের লিংগ নিয়ে বিভ্রান্তি করার মাধ্যমে কি সাস্টেইন্যাবল সোসাইটি গড়া যাবে? যে মতবাদে পরিবার বিধংসী তা সেই মূল্যবোধ দিয়ে ভাল সমাজ তৈরি করা যাবে?
যে মতবাদের বিরুদ্ধে শংকিত হয়ে পশ্চিমা বিশ্বের পিতামাতারা রাস্তায় নেমেছেন, সেখানে বাংলাদেশের মত সামাজিক প্রেক্ষাপটে এই পরিবার বিধংসী মতবাদ শিখিয়ে নিজেদের পায়ে কুড়াল মারা হলো না?
অবহেলিত ইন্টারসেক্স (হিজড়া) মানুষদের সহানুভূতিকে পুজি করে ট্র মতবাদ সংযোজনে এক শিক্ষক,ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা অত্যন্ত বিস্মিত, মর্মাহত।
ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বার্থে সেই বিকৃত মতবাদকে পাঠাপুস্তক থেকে বাদ দিতে দাবী জানাচ্ছি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



