গত সাত বছর যাবত পুরোপুরি জনস্বাস্থ্যে আত্মনয়িোগ করছে,ি ডাক্তারি আর করবো না বলওে সদ্ধিান্ত নয়ো; সইে আমাকে মানকি বরৈাগী হঠাৎ করইে অক্টোবর মাসরে এক সান্ধ্য আড্ডায় প্রস্তাব করে বসলো, ‘মোশতাক ভাই, আপনি এখন থকেে চম্বোর করবনে এবং আজকইে আমি তার ব্যবস্থা করে দবে।’ গন্নিীর একটু চাপ ছলিো, সন্ধ্যাবলোটা শুধু আড্ডা আর সকৈত ভ্রমন না করে ডাক্তারি র্চচাটা বজায় রাখবার। কন্তিু এখানে মানকি বরৈাগীর উদ্দশ্যে বা আগ্রহটা কসিরে?
এ শহরে ’র্কমব্যপদশে’ে এসছেি গত জানুআরতি।ে প্রথম দনিইে বন্ধু খোকন কায়সাররে সুবাদে স্বরূপ সুপান্থকে দয়িে সমুদ্রশহররে কববিংশরে খোঁজ পাই। এরপর একে একে অমতি দা, রুহুল কাদরে বাবুল, মানকি বরৈাগী, সরিাজুল হক সরিাজ, রাফায়লে রায়, অরণ্য র্শমা, খালদে মাহববু র্মোশদে, আলী প্রয়াস, নূপা আলম, মাসউদ শফ,ি নলিয় রফকি, কালাম আজাদ, কামরুল হাসান প্রমূখরে সাথে পরচিয়। আমার সামনে অপক্ষেমান ছলি এমন এক মায়াবি কবতিার শহর! কখনো ভাবনি।ি
যে কথা বলছলিাম, আমি সন্ধ্যাবলোটা মূলত: পালরে দোকান আর মানকিরে র্আডস এর বঠৈক খানায় কাটাই; কখনোবা কবি সরিাজ-অধ্যুষতি প্যানোয়ার আড্ডা বা সকৈত।ে মানকি যহেতেু ‘সমুদ্রকন্ঠ’ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে আসন্ন সন্ধ্যাগুলোও, তাই আমার সান্ধ্য-শূন্যতাকে প্রতহিত করতইে আমাকে ‘ডাক্তার সাহবে’ বানয়িে দলিো। পূর্নমূষকিভব! এই ষড়যন্ত্র টরে পয়েছেি কয়কেদনি বাদ।ে এই হলো আমার চোখে মানকি বরৈাগীর দায়ত্বিবোধ ও অপরকে বুঝে তার জন্যে জীবনটাকে সহজ করে দবোর প্রচষ্টোর ছোট্ট একটা নমুনা। নজিরে জীবনে অনকে ঘাত-প্রতঘিাত আর নানামুখী যুদ্ধ থাকলওে বন্ধুকৃত্যে সে কাবলি র্পযায়রে! আমি মজা করে আমার বই উপহার দতিে গয়িে তাকে লখিছেলিাম, ‘হতাম যদি বরৈাগী, চুম্বকরে মতো বপিরীত মরেুকে আর্কষন করে যতোম, সমমরেুকে বর্কিষনরে বনিমিয়।ে’ অনকেটা ‘ননসন্সেকিাল’ কথা, কন্তিু সাইফুদ্দনি আহমদ মানকিরে রাজনতৈকি জীবন ও র্বতমান দশা যাঁরা অবগত আছনে তাঁরা এই বচনরে কোনো একটা মানে হয়তোবা করওে নতিে পারবনে। একটা বশিষে রাজনতৈকি বশ্বিাস থাকলওে তার মাঝে দলবাজরি ক্ষুদ্রতা দখেনি।ি
কবতিার রাজনতৈকি ভাষ্যওে সে নরিপক্ষে। কবতিায় মানকি বরৈাগী অকপট, ব্যক্তি মানকিরে মতোই। বানান কংিবা ছন্দরে সীমাবদ্ধতা অতক্রিম করওে তার কবতিা সতত সচল। পড়ইে বুঝা যায় এই কবতিা মানকি বরৈাগীর; এই স্বতন্ত্র স্বর কন্তিু কম বড় র্অজন নয়। তার ভতেরে খাঁটি কবতিা আছ,ে পরবিশেনরে দকিটা নকিট ভবষ্যিতে আরো পরণিত হবে আশা কর।ি ‘গহীনে দ্রোহ নীল’ গ্রন্থ পড়ে ‘না প্রমেকি না বপ্লিবী’র কথা মনে পড়ছে।ে তার দ্রোহ বহুমাত্রকি: রাজনীতি থকেে প্রমে, র্ধম থকেে র্ধমান্ধতা, সমাজ বাস্তবতা, যৌনতা ও বাণজ্যি- সবকছিুকইে তনিি প্রশ্নবদ্ধি করছেনে; কাউকইে স্বস্ততিে থাকতে দবেনো মানকি বরৈাগীর শ্লষে ও সত্যভাষন। নর্সিগরেও একজন রূপবান রূপকার এই কব।ি
সম্পাদক মানকি বরৈাগীর পত্রকিার সাহত্যিপাতা ‘ঝাউধ্বন’ি (নামকরণ নয়িইে কটেে গয়িছেলি ৩২টা দনি!) আমি নয়িমতি পড়।ি উৎর্কষ সাধনে প্রত্যয়ী এই সাহত্যি পাতাটি কক্সবাজাররে ভবষ্যিত অহংকার। এটকিে বাঁচয়িে রাখতে হবে সুধী পাঠক সমাজকইে।
আর, পাঠক মানকি বরৈাগী? আমি নজিরে চোখ খারাপরে দোহাই দয়িে তার কাছে নজিরে পরাভবটা এড়য়িে থাকতইে নরিাপদ বোধ কর।ি
জন্মদনিে শুভ কামনা : মানকি বরৈাগীর নতুন জন্মরে, জন্মান্তররে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




