১-
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া দ্বিতীয় ব্যক্তির বয়স ছিলো ৭৩।তিনি যখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন চিকিৎসকগণ তার সমস্যা খুঁজে পায় নি। পরে তাকে মিরপুরের একটি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়া হয় যেখানে একজন চিকিৎসক তাকে করোনা পজিটিভ বলে শঙ্কা করেন।তারই ধারাবাহিকতায় যখন আইইডিসিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় তারা নমুনা সংগ্রহে অস্বীকৃতি জানায়।কারন তিনি বিদেশ ফিরত ছিলেন না।কি অদ্ভুত এই সংস্থান!
২-
চট্টগ্রামের লোহাগড়া উপজেলায় ট্রাক-পিকাপ/লেগুনা সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন।জানা গেছে,যেখানে এই দুর্ঘটনাটা ঘটেছে সেই এলাকা আগে থেকেই দুর্ঘটনা প্রবন এলাকা।তাহলেই এটা যেহেতু আগে থেকেই দুর্ঘটনা প্রবন এলাকা তাহলে এখনব্দি এটাকে দুর্ঘটনামুক্ত করা যায় নি কেন?
৩-
ইতালী ফেরত প্রবাসীর সঙ্গে পাশাপাশি সিটে বসে ঢাকা থেকে রাজশাহী যাচ্ছিলেন রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের একজন নার্স।বাসায় ফেরার পর তার জ্বর হয়।দেরী না করে রামেকে গিয়ে এই বিষয়ে পরীক্ষা করান।পরীক্ষার ফলাফলস্বরূপ তাকে করোনায় আক্রান্ত বলে ধরে নেয়া হয়।তারপর থেকেই তিনি আইসোলেশনে আছে।জানা যায়, রামেকে করোনা পরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে তাকে ঢাকার রোগতত্ত্ব, রোগ নিরাময় ও গবেষণা কেন্দ্রের হটলাইন নম্বর দিয়ে দেয়া হয়েছে।
৪-
আসছে ২৬ তারিখ মহান স্বাধীনতা দিবস।আর এই দিবসে বরাবরের মত এবার আর দেখা যাবে না স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ, বঙ্গভবনে বিশিষ্টজনকে দেয়া অভ্যর্থনা অনুষ্ঠান।
৫-
নোয়াখালির প্রবাসী আবদুর রহিম।স্ত্রী বকুল আক্তার এবং ৭ বছর বয়সী কন্যা রুপা আক্তার ও ৩ বছর বয়সী ফাতেমা আক্তারকে রেখে বিদেশ পাড়ি দেন।সাজানো-গোছানো সুন্দর সংসারই ছিলো।কিন্তু সময়ের পালাক্রমে সেটা রুপ নেয়ে ভয়াবহতায়।পারিবারিক কলহের কারনে শনিবার সকালে শশুর বাড়ির লোকজন বকুল আক্তার ও তার দুই সন্তানকে বেধড়ক মারধর করে এবং এক পর্যায়ে মা-মেয়ে তিনজনের মুখে বিষ ঢেলে দেয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত ডাক্তার বকুল আক্তার ও ফাতেমা আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। মুমূর্ষু অবস্থায় রুপা আক্তার এখন নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আছে।আল্লাহ তাকে সুস্থতা দান করুক।