somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মাহমুদুর রহমান
আমার নাম- মাহমুদুর রহমান।কোন কুসংস্কারে বিশ্বাস করি না।যে কোন ধরনের সন্ত্রাসবাদকে ঘৃণা করি।নিজের ধর্ম ইসলামকে খুব ভালোবাসি।ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা মানুষকে মানবিক হতে শিখায়,সহনশীল হতে শিখায়,সামাজিক হতে শিখায়।নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি।

সাম্প্রদায়িকতার প্রকৃত সংজ্ঞা ও বদরুদ্দীন উমরের মিথ্যাচার।

০৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২৪ জিলক্বদ ১৪৪২ হিজরি।
২৩ আষাঢ় ১৪২৮ বঙ্গাব্দ।

সালাম! যারা হিদায়েতের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

আমার খুব সন্দেহ ছিলো ইসলাম কি আদৌ সাম্প্রদায়িকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত নাকি সাম্প্রদায়িকতার কোন স্থান নেই ইসলামে! এই বিষয়ে গবেষনা করতে গিয়ে উইকিপিডিয়াতে একটি ধারনা পেলাম- বাংলাদেশের একজন নাগরিক যিনি একাধারে বাংলাদেশি মার্কসবাদী লেনিনবাদী তাত্ত্বিক, রাজনৈতিক সক্রিয়তাবাদী, ইতিহাসবিদ, লেখক, শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-এর নেতা বদরুদ্দীন উমর এর একটি মত-




" সাম্প্রদায়িকতা বা সাম্প্রদায়িকতা (ইংরেজি: Communalism) হচ্ছে এক ধরনের মনোভাব। কোন ব্যক্তির মনোভাবকে তখনই সাম্প্রদায়িক বলে আখ্যা দেওয়া হয় যখন সে এক বিশেষ ধর্মীয় সম্প্রদায়ভুক্তির ভিত্তিতে অন্য এক ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং তার অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধচারণ এবং ক্ষতিসাধন করতে প্রস্তুত থাকে।"
সূত্র- সাম্প্রদায়িকতা। ঢাকা: মুক্তধারা। পৃষ্ঠা ৯।


আসুন, অক্সফোর্ড ডিকশনারি বা oxford dictionary অনুযায়ী সাম্প্রদায়িকতার সংজ্ঞা জানি- ​strong support for one particular religious or political group, especially when this leads to violence between different groups. অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট ধর্মীয় বা রাজনৈতিক গোষ্ঠীর পক্ষে জোরালো সমর্থন,বিশেষত যখন বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে এটি সহিংসতার দিকে পরিচালিত করে নিজেকে।সহজ করে বললে- একটি সম্প্রদায়ের লোকদেরকে অন্যায়ভাবে সাহায্য করা। আমরা দেখলাম প্রকৃতপক্ষে বদরুদ্দীন উমরের সংজ্ঞা আর অক্সফোর্ড ডিকশনারির মাঝে বিশাল ব্যাবধান।সাম্প্রদায়িকতার বলতে অক্সফোর্ড বলছে-

১- একটি গোষ্ঠির অন্যায় কাজে জোরালো সমর্থন আর বদরুদ্দিন উমর বলছে- বিশেষ ধর্মীয় সম্প্রদায়ভুক্তির ভিত্তিতে অন্য এক ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং তার অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধচারণ এবং ক্ষতিসাধন করতে প্রস্তুত থাকা।
২- অক্সফোর্ডের মতে নির্দিষ্ট একটি দলের একজন ব্যক্তি চুরি করলো অতঃপর তার এই চুরিতে তার দলের লোকেদের সমর্থন হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতা আর বদরুদ্দিন এর মত অনুযায়ী তিনি সাম্প্রদায়িকতার সংজ্ঞায় কেবল ধর্মকেই টেনে এনেছেন রাজনীতিকে নরাজনীতিকে গোপন রাখার চেষ্টা করেছেন।কারন ,তাহলে তার নিজের সংজ্ঞার ভিতরে তিনি নিজেই পড়ে যাবেন। কেবল ধর্ম ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের লোকেদের হেয় করার উদ্দেশ্যেই সম্ভবত তিনি কেবল এই ধর্মীয় সম্প্রদায় ট্যাগ ব্যাবহার করেছেন।

প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ধর্ম কতটুকু সাম্প্রদায়িক বা স্বীয় লোকেদেরকে আদৌ কি অন্যায় কাজে সাহায্য করে?

নর হত্যা বা পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা ছাড়া যে একজন ব্যক্তিকে হত্যা করলো সে যেন পুরো মানবজাতিকেই হত্যা করলো।আর যে একজন ব্যক্তিকে বাঁচালো সে যেন পুরো মানবজাতিকেই বাঁচালো। সুরা মায়িদাহ আয়াত-৩২।

ভিন্ন ধর্মের প্রতি ইসলামের মনোভাব কেমন ইসলাম কি তাদের বিরুদ্ধাচারন বা ক্ষতিসাধন করে?

বলুন, হে অবিশ্বাসীকূল, আমি উপাসনা করি না, তোমরা যার উপাসনা করো। এবং তোমরাও উপাসনাকারী নও, যার উপাসনা আমি করি এবং আমি উপাসনাকারী নই, যার উপাসনা তোমরা কর। তোমরা উপাসনাকারী নও, যার উপাসনা আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে। সুরা কাফিরুন- সম্পূর্ণ।

এখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে যে ইসলাম বলছে , হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা হিন্দু ধর্ম পালন করবে, খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারীরা তাদের ধর্ম পালন করবেন,এভাবে ইহুদী, জৈন, শিখ সহ সকল ধর্মের অনুসারীদের ক্ষেত্রে ইসলামের মনোভাব অত্যান্ত স্বাভাবিক ও পরিপাটি। সবাই যার যার ধর্ম পালন করবে।

আসুন নবী মুহম্মদ (সঃ) সাম্প্রদায়িকতার ব্যাপারে কি বলেন?

সুনান আবু দাঊদ-

‘আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

৫১১৭। যে ব্যক্তি তার কওমের লোকদেরকে অন্যায়ভাবে সাহায্য করে, সে ঐ উটের মত, যেটিকে গর্তে পড়ার পর তার লেজ ধরে টানা হচ্ছে।

৫১১৯। ওয়াসিলাহ ইবনুল আসকা’ (রাঃ)-এর কন্যা সূত্রে বর্ণিত। তিনি তার পিতাকে বলতে শুনেছেন. আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আসাবিয়্যাত (পক্ষপাতিত্ব) কি? তিনি বললেনঃ তুমি তোমার কওমকে অত্যাচার করার জন্য সহযোগিতা করলে।

৫১২১। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন। যে ব্যক্তি আসাবিয়্যাতের(সাম্প্রদায়িকতার) দিকে ডাকে বা গোত্রের দোহাই দিয়ে আহবান করে লোকদেরকে সমবেত করে সে আমার দলভুক্ত নয়। আর ঐ ব্যক্তিও আমার দলভুক্ত নয় যে আসাবিয়্যাতের ভিত্তিতে যুদ্ধ করে এবং সেও নয় যে আসাবিয়্যাতের উপর মারা যায়।

পবিত্র কুরআন সুরা আন নিসা আয়াত- ১৩৫-

তোমরা আল্লাহর জন্য সাক্ষ্যদাতা হও, হোক সেটা তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে, হোক পিতামাতা কিংবা আত্মীয়স্বজন , হোক সে ধনী-গরীব।

এখানে বোঝা গেল ইসলামে সাম্প্রদায়িকতার কোন স্থান নেই। এখন প্রশ্ন হলো কিন্তু ইসলাম কিভাবে অন্য ধর্মের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখবে?

আল্লাহ বলেন- "আসো সেই কথায় যা আমাদের ও তোমাদের মাঝে এক"। সুরা আল ইমরান আয়াত-৬৪।

আমরা জানি, উপহাস, গালমন্দ, খুন-গুম, ধর্ষণ সহ সকল প্রকার মন্দ কাজ সকল ধর্মেই নিষিদ্ধ যা ইসলামের সাথে সাদৃশ্য পাশাপাশি ইসলাম সহ কোন ধর্মের এরুপ মন্দের কোন স্থান নেই আর ইসলাম একই সাথে শাস্তিও নির্ধারণ করেছে।আর এভাবেই প্রমানিত হয় - ইসলাম ধর্মে সাম্প্রদায়িকতার কোন স্থান নেই যেখানে অন্যায় করে পার পাওয়া যায়।

এবার একটু ব্যক্তি বদরুদ্দীন উমরের বিশ্বাসকে খন্ডন করি।তিনি বলেছেন যে- এক বিশেষ ধর্মীয় সম্প্রদায়ভুক্তির ভিত্তিতে অন্য এক ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং তার অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধচারণ এবং ক্ষতিসাধন করতে প্রস্তুত থাকাই হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতা। আমরা ইসলাম ধর্ম ও অক্সফোর্ড ডিকশনারি মতে প্রমান করলাম- ব্যক্তি বদরুদ্দীনের মনোভাব সম্পূর্ণ ধর্ম বিদ্বেষী যা প্রমান করে যে তিনি একজন সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিত্ব ।রাজনীতিকে তিনি গোপন করেছেন অথচ অক্সফোর্ড তার এই সাম্প্রদায়িকতার চরিত্র ফ্ল্যাশ করে দিয়েছে। আর প্রমানিত হয় যে তিনি মনগড়া সংজ্ঞা দেন যা মানুষের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে।

এবার বদরুদ্দীন উমর যার অনুসারী অর্থাৎ কার্ল মার্ক্স।আসুন সেই কার্ল মার্ক্সের বিশ্বাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করি-
ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস একটি জার্নাল প্রকাশ করে- "Karl Marx's Attitude toward Religion অথবা ধর্ম নিয়ে কার্ল মার্কসের মনোভাব" এই শিরোনামে। এখানে কার্ল মার্ক্সের বিশ্বাস সম্পর্কে তুলে ধরা হয় যে তিনি ছিলেন- একজন নাস্তিক। তার সম্পর্কে আরো বলা হয়- Marks's atheism is distinctly dogmatic অর্থাৎ মার্কসের নাস্তিকতা স্পষ্টতই গোঁড়া অর্থাৎ দলিল প্রমানহীন কথাবার্তা।

কার্ল মার্ক্সের কয়েকটি উক্তি -



"মানুষ ধর্ম বানিয়েছে, ধর্ম বানায় নি মানুষ"।
অথচ ইসলাম বলছে-আমিই এই কুরআন নাযিল করেছি।সুরা হিজর আয়াত-০৯। আমি তোমাদের জন্য দ্বীন বা জীবনব্যাবস্থা হিসেবে ইসলামকে পছন্দ করলাম।সুরা মায়িদাহ আয়াত-৪।

“মানুষের সুখের জন্য প্রথম প্রয়োজন ধর্মের অন্ত বা মৃত্যু” ।

অথচ আমরা জানি ধর্মবিহীন জাহেলিয়াতের যুগে কত নির্মম অবস্থায় দিন কাটিয়েছে লোকজন আর ইসলাম এসে তাদের মুক্তি দিয়েছে।এখন যদি ধর্ম উঠে যায় ধ্বংসও যে ফির উঁকি দিবে এই বিষয়ে মার্ক্স এর কোন চেতনাই নেই।

ভ্লাদিমির লেনিন এর ধর্ম বিদ্বেষী মনোভাব-



সোভিয়েত ইউনিয়ন হতে ছাপানো- Socialism and Religion শিরোনামে জার্নালের দ্বিতীয় পাতায় উল্লেখ রয়েছে-

ধর্ম নিয়ে রাষ্ট্রের কোন গরজ থাকা চলবে না, এবং ধর্মীয় সমাজগুলির অবশ্যই সরকারী কর্তৃত্বের সাথে কোনও যোগাযোগ থাকা যাবে না। প্রত্যেককে অবশ্যই তার পছন্দমত যে কোনও ধর্ম বিশ্বাস, কোনও ধর্ম না মানায় , অর্থাত্ নাস্তিক হওয়া-- যেমন প্রতিটি সমাজতন্ত্রী, সকলেই থাকবে সম্পূর্ণ স্বাধীন।

আল্লাহ বলেন- তোমরা কেমন করে আমার সাথে কুফরি আচরন করছো অথচ তোমরা ছিলে প্রানহীন, আমিই তোমাদেরকে জীবন দান করেছি, আমিই তোমাদের মৃত্যু ঘটাবো, পুনরায় জীবিত হয়ে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে। সুরা বাকারাহ-২৮।

আমরা ইতিপূর্বে জানতে পেরেছি আসলে ধর্ম বিষয়ে বেশ অজ্ঞতা ও মূর্খতা কাজ করতো কার্ল মার্ক্স ও ভ্রাদিমির লেনিন এর মাঝে, ফলে তারা ভ্রষ্টতার মাঝে ছিলো সুদূর পথভ্রষ্টতায় নিমজ্জিত। আর তাই সাম্প্রদায়িকতাকে নিজেদের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে ধর্মকে বাতিল করার এক অপচেষ্টা তারা করেছে আর বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি তথা উল্লেখ্য বদরুদ্দীন উমর এই কাজে বাঙ্গালী মুসলিমদের মাঝে শুধুমাত্র ধর্মের বিরুদ্ধে মিথ্যার ফুল ছড়িয়ে নিরীহ অবুঝ মুসলিম ও অন্যান্য ধর্মীয় গোষ্ঠিকে অপদস্থ করার এক ঘৃণ্য প্রচেষ্টা করেছে ।

নিশ্চয়ই এই কুরআন আমিই নাযিল করেছি আর এর হিফাজতকারীও আমি। সুরা হিজর-৯।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৬:২৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×