দুই নারী দুই প্রধান দলের নেতী এবং এদের হাতেই সরকারী ক্ষমতা অদল-বদল হয়; অর্থাত বাংলাদেশ বহু বছর যাবত নারীর অধীন হওয়া সত্বেও নারী অত্যাচার কমেনি বরং বেড়েছে। বিষয়টি সত্যিই উদ্বেগের বিষয়।
উহার কারণ গবেষণা করে যা পাওয়া যায়:
১. ইছলামের নামে/বেনামে সকল বড়/ছোট দল-উপদল শরিয়তের অধীন; আর এই শরিয়ত নিচের কুরআনের বিধান সরাসরি অস্বীকার করত: কুরআনের বিপরীতে বোখারীগংদের রচিত বিধান গ্রহণ করত: আদিকাল থেকে বিবর্তনের মাধ্যমে/বংশ পরম্পরায় জারজ সন্তান জন্ম দিয়ে চলছে। অর্থাত ঘরে ঘরে অশ্লীল ইভটিজিং বৈধ বলে গ্রহণ করেছে! সুতরাং বাইরে হবে না কেন!
ক. সাধারণত: একত্রে একাধিক বৌ ভোগ অবৈধ/হারাম (তথ্যসুত্র: ৪: ৩)।
বিপরীতে শরিয়ত একত্রে ৪ বৌ পর্যন্ত বৈধ/হালাল ভোগ করেছে।
খ. মোহরানা পরিশোধ না করে স্ত্রী সম্ভোগ অবৈধ/হারাম (তথ্যসুত্র: ৪: ৪)
বিপরীতে শরিয়ত বাকী মোহরানায় বিয়ে বৈধ/হালাল করেছে এবং প্রায় শতভাগ বিয়ে হয় বাকী মোহরানায়।
গ. ঘনিষ্ট ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে/যৌন সম্পর্ক হারাম (তথ্যসুত্র: ৪: ২৩; ৩৩: ৫০)
বিপরীতে শরিয়ত ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক হালাল ঘোষনা করেছে হেতু সমাজে এমন কোন পরিবার নেই যাদের ২/১ পুরুষের মধ্যে ঘনিষ্ট ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে হয়নি।
ঐ সকল কুরআনিক বিধি বিধানের বিপরীতে শরিয়ত বোখারীগংদের রচিত কুরআন বিরুদ্ধ অবৈধ হারাম বিধানগুলি রাছুলের দোহাই দিয়েই বৈধ করেছে। অর্থাত রাছুলকে সরাসরি কুরআন বিরুদ্ধ/অস্বীকারী বলে মৃতদের নামে মিথ্যা সাক্ষি হাজির করেছে।
আজ সমাজের নেতা-নেতী, সমর্থক, দল উপদল সকলেই কুরআনের আলোকে শরিয়তের অধীনে অবৈধ জারজ সন্তান বলে প্রমানিত। সুতরাং অশ্লীল অবৈধ মা-বাবার অশ্লীল অবৈধ জারজ সন্তানদের অশ্লীল অবৈধ কথাবার্তা, কাজকর্ম, অবিচার ব্যভীচার, ইভটিজিং প্রভৃতির জন্য শতভাগ দায়ি শরিয়ত; উহা ঠেকাবার ক্ষমতা কারো নেই, ইচ্ছাও নেই।
আর অশ্লীলদের দ্বারা শক্তি প্রয়োগ করে, অন্য অশ্লীলদের হাত-মুখ, অংগ-প্রত্যংগ বেধে শ্লীলতা বাস্তবায়ণ অসম্ভব; যতক্ষণ না স্বতফুর্তভাবে কুরআনিক বিধান গ্রহণ করে।
কুরআনিক বিধান গ্রহণ করলে স্বভাবতই জন্মগতভাবে পুত পবিত্র, ভদ্র, নম্র, চরিত্রবান সন্তান প্রাপ্ত হয়ে প্রকৃতিগতভাবেই সমাজ অশ্লীল ব্যভিচার মুক্ত হবে, আইন বা শক্তি প্রয়োগের দরকার হবে না; ধর্মের কল বাতাসেই নড়বে। বিনীত।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




