somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্সির নামে একটি প্রতারণার কাহিনী (ডকুমেন্টসহ)

১২ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্সির নামে একটি প্রতারণার কাহিনী
- এম এল গনি, কানাডা থেকে, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

আজ লিখবো বাংলাদেশে ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্সির নামে সাধারণ মানুষ কিভাবে প্রতারিত হচ্ছেন সে বিষয়ে। বুঝতে হলে খুব মনোযোগ দিয়ে এ লেখা পড়া চাই। টেকনিক্যাল টার্ম ব্যবহার যথাসম্ভব সীমিত রাখার চেষ্টা করবো সবার বোঝার সুবিধার্থে।

ঢাকার গুলশানে নজরকাড়া অফিস আছে এমন এক তথাকথিত ইমিগ্রেশন কনসাল্টিং ফার্মের সাথে কানাডা ইমিগ্রেশনের ব্যাপারে সহায়তা নিতে লিখিত চুক্তি করেছেন সৌরভ (ছদ্মনাম)। সৌরভ সাহেবের বয়স এখন ৩৭ বছর। চুক্তিটি হয়েছিল দুই বছর আগে; মানে, তখন তার বয়স ছিল ৩৫। তার স্ত্রী এবং দুই সন্তান রয়েছে।

কিছুদিন আগে সৌরভ সাহেব কানাডা ইমিগ্রেশন নিয়ে আমার সহায়তা চেয়ে আমাদের কোম্পানি 'এমএলজি ইমিগ্রেশন' বরাবরে ইমেইল করেছেন। আমাদের নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের জন্য তাকে একটি প্রশ্নপত্র ইমেইল করলাম। সেখানে একটি প্রশ্ন আছে এরকম: 'আপনি বর্তমানে কোন কনসালটেন্টের সাথে চুক্তিবদ্ধ আছেন কি? থাকলে বিস্তারিত জানান।'

এ প্রশ্নের উদ্দেশ্য হলো, কেউ কোন কনসালটেন্টের সাথে ইতোমধ্যেই চুক্তিতে আবদ্ধ থাকলে আমাদের কোম্পানি তার সাথে চুক্তিতে যায় না। তাই বিষয়টা আমরা শুরুতেই জেনে নেই।

সৌরভ সাহেব এ প্রশ্নের ইতিবাচক জবাব, মানে, কোন এক কনসালটেন্টের সাথে চুক্তিতে আছেন বলে জানালেন। ফলে, বিনয়ের সাথে তাকে ক্লাইয়েন্ট হিসেবে নিতে আমরা অপারগতা প্রকাশ করলাম।

উত্তর পেয়ে তিনি জানালেন, দুই বছরেরও বেশি সময় পার হওয়ার পরও তিনি তার আবেদনের ভবিষ্যৎ বা ফলাফল সম্পর্কে কোন গ্রহণযোগ্য ধারণাই পান নি; তাই, বর্তমান কন্সাল্টেন্টকে বাদ দিয়ে আমাদের সাথে কাজ করতে চাইছেন। এ অবস্থায় তিনি তার কন্সালটেন্টের সাথে যে লিখিত চুক্তি হয়েছে তার একটা কপিও আমাকে ইমেইল করলেন।

চুক্তির ভেতরে কানাডার একজন রেজিস্টার্ড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট বা, আরসিআইসি-র নামোল্লেখ থাকলেও চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশের একজন উকিল। পাঠক যাতে ভালো ধারণা পান, সেলক্ষ্যে চুক্তির অংশবিশেষ আমি এ লেখার সাথে যুক্ত করেছি। উকিল সাহেবের স্বাক্ষরের নিচে গুলশানে যে বিশাল অফিস আছে সেই ইমিগ্রেশন কোম্পানির নামও লেখা আছে। তাতে বোঝা গেলো, ওই কোম্পানির পক্ষেই উকিল সাহেব চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।

খুব অবাক হলাম এভাবে চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি দেখে। কারণ, কানাডার নীতিমালা অনুযায়ী একজন ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্টের দায়িত্ব অন্যকে ন্যস্ত করা যায় না। চুক্তিপত্রে এলিজাবেথ নামের এক কানাডীয় কনসালটেন্টের নাম লেখা আছে। নিয়মানুযায়ী, তিনিই এ চুক্তি স্বাক্ষর করার কথা। তার মানে, বিষয়টি পর্যালোচনা করলে যা বোঝা যায়, চুক্তিতে কানাডার কনসালটেন্টের নাম উল্লেখ করা হয়েছে ক্লাইয়েন্টদের শুধু বিভ্রান্ত করার জন্য। সেই কনসালটেন্টের স্বাক্ষরহীন এ চুক্তির একটুও দাম নেই। এভাবে ত্রুটিপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষর করিয়ে সৌরভ সাহেবের কাছ থেকে ওই কোম্পানি তিন ধাপে এক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইতোমধ্যে। টাকা নেবার রশিদগুলোও তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।

বাংলাদেশের একশ টাকার স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করা এ চুক্তির বিভিন্ন শর্ত পড়ে আমার চক্ষু চড়কগাছ! কারণ, শর্তগুলো কানাডার ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্সির অনুমোদিত শর্তাবলীর সরাসরি পরিপন্থী। বাঙালি যেভাবে আকৃষ্ট হবেন, তেমন করে মনের মাধুরী মিশিয়ে শর্তগুলো লেখা হয়েছে। সবকয়টি শর্ত নিয়ে আলোচনা করলে, এ লেখা অনেক দীর্ঘ হয়ে আপনাদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটবে। তাই, কেবল একটা চুক্তি নিয়েই কিছুটা আলোকপাত করি এ লেখায়।

সংযুক্ত চুক্তির অংশবিশেষ দয়া করে দেখুন।

চুক্তি অনুযায়ী চতুর্থ কিস্তির টাকা দিতে হবে আইটিএ বা, ইনভাইটেশন টু অ্যাপ্লাই চিঠি পাওয়ার পর। প্রশ্ন হলো, ক্লাইয়েন্ট যে আইটিএ পাবেন এ কথা কানাডার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কি চুক্তিকে স্বাক্ষরকারীকে কানে কানে বলে দিয়েছে? কনসালটেন্ট কী করে জানেন এ ক্লাইয়েন্ট আদৌ আইটিএ পাবেন কিনা? উকিল কি কোন মামলার রায় ঘোষণার আগেই ফল বলে দিতে পারেন? তাই, এ ধরনের শর্ত প্রতারণামূলক বিবেচনা করে কানাডিয়ান রেগুলেশনে তা অগ্রহণযোগ্য বলা হয়েছে।

আবার দেখুন, দ্বিতীয় ইনস্টলমেন্টের টাকার ক্ষেত্রে বলা হয়েছে পজিটিভ অ্যাসেসমেন্ট আসলে ৫৫০ ডলার দিতে হবে। পজিটিভ রেজাল্ট আসার শর্ত দিয়ে টাকা নেওয়াটাও কানাডার রেগুলেশনে পরিষ্কার মানা আছে। এভাবে এ চুক্তিপত্রের প্রতিটি শর্তই কানাডার আইনে অগ্রহণযোগ্য। একারণেই কানাডার কোন রেজিস্টার্ড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট (আরসিআইসি) এধরনের চুক্তিতে স্বাক্ষর করার কথা নয়, এবং করেনও নাই। তাই, চুক্তির বডিতে এলিজাবেথ নামের এক কনসালটেন্টের নামোল্লেখ থাকলেও বাস্তবে তাতে স্বাক্ষর করেছেন বাংলাদেশের এক উকিল। ভালোমতো খোঁজখবর নিলে এমনও দেখা যেতে পারে সেই বাংলাদেশি উকিলও হয়তো ভুয়া। কারণ, কোন বিজ্ঞ উকিল কানাডায় রেজিস্টার্ড না হয়ে এ ধরনের কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন বিষয়ক চুক্তিতে স্বাক্ষর করার কথা নয়।

এ লেখার প্রয়োজনে আমি কানাডার সেই ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট, যার নাম এ চুক্তিতে আছে, তার সাথে যোগাযোগ করে জানতে চেয়েছি চুক্তিতে যে ক্লাইন্টের কথা বলা আছে তার সাথে আদতেই তিনি সংশ্লিষ্ট আছে কিনা? তিনি সরাসরি ‘না’ করেছেন। তবে, পরবর্তীতে সৌরভ সাহেবের মাধ্যমে গুলশানের সেই কোম্পানি হতে একটি অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্ট সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে যাতে এলিজাবেথ' এর স্বাক্ষরও দেখা যায়। আমি জানিনা এটি এলিজাবেথের আসল স্বাক্ষর কিনা। ওই রিপোর্টে লেখা আছে, ‘এক্সপ্রেস এন্ট্রি’ প্রোফাইল খোলার জন্য যে পয়েন্ট দরকার তা এই ক্লাইয়েন্টের নেই। পয়েন্ট না থাকার পরও এই একই রিপোর্টের শেষ পৃষ্ঠায় আবার বলা হয়েছে- সৌরভ সাহেব এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোফাইল খোলার উপযুক্ত। তার মানে, স্ববিরোধী তথ্যের কারণে চার পৃষ্ঠার এ রিপোর্টটি ভালোমতো পড়লে যে কেউ বিভ্রান্ত হবারই কথা।

দৃশ্যত সৌরভ সাহেব ইমিগ্রেশন প্রোফাইল খোলার উপযোগী না হলেও গুলশানের সেই আলিশান কোম্পানি এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোফাইল খুলে দেওয়া হবে বলে ক্লাইয়েন্টের কাছ থেকে আবারো টাকা নিয়েছেন, যা সরাসরি প্রতারণা।

সৌরভ সাহেবের কাছে এই কোম্পানিকে বারবার অর্থ হস্তান্তরের কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন, “স্যার, ওরা গুলশানে যেই রাজকীয় অফিস খুলে বসেছে তা দেখলে শুধু আমি কেন, যে কেউই তাদের বিশ্বাস করবে। শতশত মানুষ তাদের হাতে প্রতিদিন কানাডা ইমিগ্রেশনের নামে লাখে লাখে টাকা তুলে দিচ্ছে।“

তাহলে তিন দফায় মোট দুই হাজার কানাডিয়ান ডলার ওই কোম্পানির হাতে তুলে দিয়ে সৌরভ সাহেব কী পেলেন? তিনি পেয়েছেন কেবল একখানা ইনিশিয়াল অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্ট যা কিনা অসংলগ্ন বা বিভ্রান্তিকর তথ্যে ভরা। অথচ, একটা ডিটেইল্ড ফ্যামিলি অ্যাসেসমেন্ট করার জন্য আমাদের কোম্পানি চার্জ করে কেবল ৩০০ ডলার। কিন্তু, আমরা যেহেতু চুক্তিতে ক্লাইয়েন্ট আইটিএ পেয়ে যেতে পারেন, বা পজিটিভ রেজাল্ট আসতে পারে জাতীয় ইঙ্গিত দেই না বা, দিতে পারিনা, তাই, বাংলাদেশের অনেকে মনে করেন গুলশান বা ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় সুবিশাল অফিস খুলে বসা এসব তথাকথিত কনসাল্টিং কোম্পানি অধিক নির্ভরযোগ্য। বলার অপেক্ষা রাখে না, এ কোম্পানির হাতে সৌরভ সাহেব কেবল আর্থিকভাবে প্রতারিতই হননি, জীবনের মূল্যবান দুইটি বছরও হারিয়েছেন যা তার কানাডা ইমিগ্রেশনের সম্ভাবনা আরো কমিয়ে দিয়েছে।

সৌরভ সাহেবের ঘটনা শুনে তাকে বললাম, “আপনারা কানাডা ইমিগ্রেশনের নামে এভাবে দিনদুপুরে ডাকাতির ঘটনাগুলো দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারেন না?” আমার কথায় রসিকতাপূর্ণ হাসি হেসে তিনি বললেন, “কি যে বলেন স্যার, এরা কি কর্তৃপক্ষকে ভাগ না দিয়ে একা খায় ভেবেছেন? রিপোর্ট করে কোন লাভ হবে না এদেশে; তাই, সবাই নিরবে সয়ে যায়।“

যাক, এ লেখা আর দীর্ঘ না করি। কানাডায় পড়াশোনা, বা ইমিগ্রেশন বিষয়ে কোনও বিশেষ প্রশ্ন থাকলে আমাকে নিচের ইমেইল ঠিকানায় জানাতে পারেন। পরের কোনও লেখায় আপনার আগ্রহের প্রতিফলন ঘটানোর প্রয়াস থাকবে।

উল্লেখ্য, বর্তমান পর্বসহ এ সিরিজের অন্য পর্বগুলোতে কানাডা ইমিগ্রেশন বিষয়ে যে সাধারণ আলোচনা করা হয়েছে তা যেন কোনভাবেই লিগ্যাল অ্যাডভাইস বা, আইনি পরামর্শ হিসেবে বিবেচনা করা না হয়। কারণ, সুনির্দিষ্ট আইনি পরামর্শ দেওয়া হয় ব্যক্তিগত সাক্ষাতে, সাধারণ আলোচনায় নয়। মনে রাখা দরকার, প্রত্যেকের ইমিগ্রেশন কেইসই কোন না কোনভাবে আলাদা।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম-এ নিয়মিত চোখ রাখুন কানাডা ইমিগ্রেশন নিয়ে আমার নতুন নতুন লেখা পড়তে। ভবিষ্যতে আপনাদের সাথে আরো অনেক মূল্যবান তথ্য সহভাগের প্রত্যাশা নিয়ে আজ এখানেই শেষ করি।

লেখক: কানাডীয় ইমিগ্রেশন কনসালটেন্ট, আরসিআইসি।
ইমেইল: [email protected]; / ফেইসবুক:ML Gani
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×