বিশ্ব মানবতার ঐক্য ও শান্তির পথ একটাই
3G-Exam Election Plan (3G-E.E.P)
( অর্থাৎ তৃতীয় প্রজন্ম পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচনী কৌশল গ্রহন করবে।)
পৃথিবীতে মানব জাতি আগের যুগ চেয়ে বর্তমান যুগের মানব জাতি অধিক পরিমাণ শান্তি ও সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে।তার কারণ হলো বর্তমান পৃথিবী গণতন্ত্র আইন দ্বারা পরিচালিত, যেই আইন দেশ ও জাতির কল্যান দায়ক সেই আইন গণতন্ত্র সরকার করে থাকেন।তবুও মানব জাতি অশান্তি এবং দুঃশ্চিন্তায় মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
গ্রিসে জন্ম নেওয়া গণতন্ত্র আজও এর সুফল বয়ে এনেছে বটে কিন্তু এর কুফলও রয়েছে।যেই দেশে যখনই জাতীয় নির্বাচন শুরু হয় ঠিক তখনই নির্বাচনের আগে ও পরে মনোনয়ন প্রার্থী সম্পর্কে তুমুল ঝড়ে সমলোচনা শুরু হয় এতে করে জনগনের মধ্যে মারামারী,কাটাকাটী,জুলুম-নির্যাতন,মন-মালিন্যতা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড হয়ে থাকে।এ ছাড়াও ভোটের সময় ভোট নিয়ে যেই অনিয়ম চলে তা গণতন্ত্রের জন্য কাম্য নয়। পৃথিবীতে পূর্বে যুগের অনেক নিয়ম নীতি ডিজিটাল হয়েছে অথবা পাল্টিয়ে গেছে,কিন্তু গণতন্ত্র তার পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে না।
এই মূহুর্তে মানব জাতির অন্তর থেকে আওয়াজ আসছে “সব সমস্যার সমাধান চাই,মানব জাতির শান্তি চাই“। এই জন্য সমস্ত মানব জাতি ও রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য লড়াই করতে হবে। তাই বিশ্ব মানবতার ঐক্য ও শান্তির লক্ষ্যে একটি সুন্দর পরিকল্পনা( আর্টিক্যাল) লেখেছি যার নাম 3G-Exam Election Plan(3G-E.E.P) রেখেছি। অর্থাৎ তৃতীয় প্রজন্ম পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচনী কৌশল গ্রহন করবে।যার সংক্ষেপ 3G-E.E.P বলা হবে, এবং এর দ্বারা গণতন্ত্রকে আরো উন্নতি ও মজবুত করা হবে।
বর্তমান যুগে স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,ইউনিভার্সিটি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা উপর ভিত্তি করে 3G-E.E.P আর্টিক্যালটি লেখেছি, কেননা এই সকল প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার সময় কোন ধরনের সন্ত্রাসী হয় না। বরং শান্তি শৃংখলা ভাবে পরীক্ষার্থীগণ পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ন সার্টিফিকেট নিয়ে দেশ ও জাতির জন্য শান্তি মূলক কাজ করে যাচ্ছেন।তেমনি ভাবে সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো এবং সাধারন জনগণও ঠিক তাদের মত নির্বাচনের সময় মনোনয়ন প্রার্থী নির্বাচিত কিছু বিষয়ের উপর পরীক্ষা দিয়ে উর্ত্তীণ ব্যক্তিগণ দেশ ও জাতিকে সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনা করবেন।
3G-Exam Election Plan(3G-E.E.P)
( অর্থাৎ তৃতীয় প্রজন্ম পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচনী কৌশল গ্রহন করবে।)
Plan-(1) বাংলাদেশে ৬৪টি জেলা আছে,তার মধ্যে প্রতিটি জেলায় কয়েকটি থানা, ইউনিয়ন,ওর্য়াড ও গ্রাম আছে।আবার প্রতিটি গ্রামে কয়েকটি পরিবার আছে,ধরে নিলাম ১০টি পরিবার আছে, আবার প্রত্যেকটি পরিবারের মধ্যে তিন অথবা তার চেয়ে বেশী পরিবারের সদস্য থাকতে পারে। সুতরাং পরিবারের সব সদস্যগণের ভোট পরিবারের মধ্য থেকে একজনকে ভোট দিয়ে পরিবারের প্রধান মেম্বার নির্বাচিত করবেন,চাই তিনি পুরুষ অথবা নারী হক।এবং যাদের পরিবারের কোন সদস্য নাই কিংবা একক ব্যক্তি তাহারা যেই গ্রামে থাকে,সেই গ্রামের কোন এক পরিবারের প্রধান মেম্বারকে ভোট দিবেন তাহাদের পছন্দ অনুযায়ী।
অবশ্যই পরিবারের ভোটারগণ তাহাদের নির্বাচিত প্রধান মেম্বারকে বায়োমের্ট্রিক সিস্টেম এর মাধ্যমে ভোট দিবেন।এই জন্য বায়োমের্ট্রিক সিস্টেমকে ভোটের জন্য আরো উন্নতি ও গতিশীল করতে হবে।এবং ১৬কোটি মানুষের বায়োডাটা বায়োমের্ট্রিক সিস্টেমে নিবন্ধন করতে হবে।এর ফলে দেশ ও জাতির কল্যান আসবে,যেমন-শিক্ষিত,অশিক্ষিত,বেকার,দারিদ্র,প্রতিবন্ধী ও অন্যান্য শ্রেনী ব্যক্তিদেরকে চিহ্নিত করে তাদের ব্যাপারে কল্যান দায়ক আইনী ব্যবস্থাপনা নেওয়া হবে।এর ফলে দেশের পারিবারিক,সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো আরো সুদৃড় হবে।(আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি যদি এই সিস্টেম বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে ২০২১শাল নাগাদ বাংলাদেশ একটি দারিদ্র মুক্ত ও উন্নতি দেশে পরিণতি হবে।)
সুতরাং নির্বাচিত পরিবারের প্রধান মেম্বার হওয়ার জন্য কিছু শর্ত ও যোগ্যতা থাকা লাগবে।
(১) পঁচিশ থেকে চল্লিশ বৎসর পর্যন্ত বয়স হতে হবে।
(২) শিক্ষাগত যোগ্যতা নিম্নে এস.এস.সি. পাশ থাকা লাগবে।
(৩) শারিরীক সুস্থ্য থাকা লাগবে।
(৪) নেশামুক্ত ও সকল অপরাধ মূলক কর্মকান্ড থেকে মুক্ত থাকতে হবে।
(৫) বিশ্বস্ত ও জ্ঞানী হতে হবে।
(৬) পরিবারের প্রধান মেম্বার রাজনৈতক দলের সদস্য হক অথবা না হক সর্ব শ্রেণী ব্যক্তি হতে পারবেন।
কিন্তু যদি উল্লেখিত শর্তগুলো পরিবারের প্রধান মেম্বারের না থাকে,তাহলে সে ক্ষেত্রে তিনি তাহার প্রধান মেম্বারের নিজ দায়িত্ব পালন করবে অর্থাৎ তিনি তাহার সদস্যদের খোঁজ খবর নিবেন এবং তাহাদের সর্ব প্রকারের সমস্যার সমাধান করার জন্য চেষ্টা করবেন।এবং যদি তিনি তাহার সদস্য গণের মধ্যে উল্লেখিত শর্তগুলো বিদ্যমান পায়,তাহলে তিনি তাহাদেরকে দেশ ও মানব জাতিকে পরিচালনা করার জন্য 3G-E.E.P. অংশ গ্রহন করতে অনুমতি দিবেন, যা দ্বিতীয় প্ল্যান দ্বারা বুঝা যাবে।
আর যদি তাহাদের মধ্যেও উল্লেখিত শর্তগুলো না থাকে,তাহলে তিনি এবং তাহার সদস্যগণ পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রতিবেশী পরিবারের প্রধান মেম্বারকে বায়োমের্ট্রিক সিস্টেমের মাধ্যমে ভোট দিবে।আবার যদি প্রতিবেশী অথবা ঐ গ্রামের কোন পরিবারের প্রধান মেম্বারের নিকট উল্লেখিত শর্ত গুলো না থাকে,তাহলে সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে পরিবারের প্রধান মেম্বার পরিমাণ বেশী থাকবে,তাদেরকে উল্লেখিত শর্ত সাপেক্ষে ঐ গ্রামের স্থলাভিষিক্ত করা হবে।
Plan-(2) যখন প্রতেকটি গ্রাম দশ জন করে পরিবারে প্রধান মেম্বার নির্বাচিত হবে,তখন নির্বাচন কমিশনার তাদের কাছ থেকে নির্ধারিত কিছু ফি নিয়ে ওয়ার্ড মেম্বার হওয়ার জন্য পরীক্ষা নিবেন,যাতে থাকবে দেশ ও জাতি পরিচালনা করার জন্য কিছু বিষয়াদী।আর এই বিষয়াদী গুলো বিষেশজ্ঞগণ ঠিক করবেন,তার মধ্যে একটি বিষয় এটাও থাকবে যে,পরিবারের প্রধান মেম্বারের দায়িত্ব হবে তাহাদেরকে যারা ভোট দিয়েছে তাহাদের সর্ব প্রকারের সমস্যা খোঁজ খবর নিয়ে তা সমাধান করার জন্য চেষ্টা করবেন।এবং এই বিষয়ের উপর একটি রিপোর্ট তৈরী করা।(ইত্যাদি)
অবশ্যই নির্বাচন কমিশন পরীক্ষা গুলো পাঁচ ভাবে নিবেন,
(১) বাংলা এবং ইংরেজীতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নিবেন।
(২) কম্পিউটারের মাধ্যমে পরীক্ষা নিবেন,যেই ভাবে বর্তমান দক্ষিন কোরিয়ান সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার ব্যাপারে কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিজিটাল পদ্বতিতে পরীক্ষা নিয়ে থাকেন।
(৩) আর্ট পরীক্ষা নিবেন,যাতে থাকবে বাংলাদেশের থানা,জেলা,ইউনিয়ন,ওয়ার্ড,গ্রাম ও ওয়াল্ড ম্যাপ।(ইত্যাদি)
(৪) প্রাকট্রিক্যাল পরীক্ষা নিবেন,যাতে থাকবে পরিবারের প্রধান মেম্বার তাহার সদস্যদের কতটুকু সমস্যা সমাধান করতে পেরেছেন অথবা পারেনি কিংবা সুপরামর্শ দিয়েছেন সেই বিষয়ের উপর একটি বাস্তব রিপোর্ট তৈরী করা।
(৫) ধৈর্যের উপর পরীক্ষা নিবেন,অর্থাৎ আর্মি সেনা বাহিনীদের কিছু ধৈর্যের পরীক্ষা রয়েছে সেই বিষয় গুলোর উপর পরীক্ষা নেওয়া যেমনঃ-গরম,ঠান্ডা,বাতাস,তিতা,মিষ্টি,ইত্যাদি বিষয়ের উপর অনুভূতি শক্তি কতটুকু আছে তা যাচাই করা। সাথে সাথে খেলাধুলাও থাকবে।
(৬) ভাষন কিংবা বক্তিতা দেওয়ার উপর পরীক্ষা নিবেন,যাতে থাকবে দেশ ও জাতির কল্যান দায়ক কিছু বিষয়াদী।
উল্লেখিত বিষয় গুলো দেশ-বিদেশের বিষেশজ্ঞগণ ঠিক করবেন এবং কিছু বিষয় গুলো পরীক্ষা নেওয়ার জন্য দেশ-বিদেশী বিষেশজ্ঞদের একান্ত প্রয়োজন হবে,যাতে জনগণের মধ্যে কোন ধরনের সন্দেহ না থাকে।
সুতরাং যখন প্রত্যক গ্রামে দশ জন করে পরিবারের প্রধান মেম্বার ওর্য়াড মেম্বার হওয়ার জন্য পরীক্ষা দিবেন,তার মধ্যে সব চেয়ে বেশী বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে ঐ ওয়ার্ডের মেম্বার পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে এবং বাকি বিজয়ী দুই জন অপেক্ষমান মেম্বার থাকবেন,যা তৃতীয় প্ল্যান দ্বারা বুঝা যাবে।
Plan-(3) যখন প্রত্যেক ওয়ার্ডের জন্য মেম্বার নিযুক্ত হবেন,তখন নির্বাচন কমিশন তাদের নিকট থেকে নির্ধারিত কিছু ফি নিয়ে প্রত্যেকটি ইউনিয়নের জন্য চেয়্যারপারসেন পদে পরীক্ষা নিবেন, তার মধ্যে সব চেয়ে বেশী নাম্বার পেয়ে বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে ঐ ইউনিয়নের চেয়্যারপারসেন পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে এবং বাকি দুই জনকে অপেক্ষামান চেয়্যারপারসেন থাকবেন।আর নিযুক্ত চেয়্যারপারসেন তাহার ওয়ার্ড মেম্বার পদটি দ্বিতীয় অপেক্ষামান মেম্বারের নিকট হস্তান্তর করবেন।
Plan-(4) যখন প্রত্যেকটি ইউনিয়নের চেয়্যারপারসেন নিযুক্ত হবে,তখন নির্বাচন কমিশন তাদের নিকট থেকে কিছু নির্ধারিত ফি নিয়ে ইউনিয়ন অথবা থানার পৌর মেয়র পদে পরীক্ষা নিবেন, তার মধ্যে সব চেয়ে বেশী নাম্বার পেয়ে বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে ঐ ইউনিয়ন অথবা থানার পৌর মেয়র পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে এবং বাকী দুই জন অপেক্ষামান পৌর মেয়র থাকবেন। আর নিযুক্ত পৌর মেয়র তাহার ইউনিয়ন চেয়্যারপারসেন পদটি দ্বিতীয় অপেক্ষামান চেয়্যারপারসেন নিকট হস্তান্তর করবেন।
Plan-(5) যখন প্রত্যেক ইউনিয়ন অথবা থানার পৌর মেয়র নিযুক্ত হবে,তখন নির্বাচন কমিশন তাদের নিকট থেকে নির্ধারিত কিছু ফি নিয়ে থানা গুলোর এম.পি. পদে পরীক্ষা নিবে,তার মধ্যে সব চেয়ে বেশী নাম্বার পেয়ে বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে ঐ থানার এম.পি. পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে এবং বাকি দুই জন অপেক্ষামান এম.পি. থাকবেন।আর নিযুক্ত এম.পি. তাহার ইউনিয়ন অথবা থানার পৌর মেয়র পদটি অপেক্ষামান পৌর মেয়র নিকট হস্তান্তর করবেন।
Plan-(6) যখন প্রত্যেকটি থানা গুলোর এম.পি. নিযুক্ত হবে,তখন নির্বাচন কমিশন তাদের নিকট থেকে নির্ধারিত কিছু ফি নিয়ে দেশের মন্ত্রী পদে পরীক্ষা নিবেন।৪২টি মন্ত্রী পদ থেকে দুইটি পদ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান মন্ত্রী বাদ রেখে,বাকি ৪০টি মন্ত্রী পদের জন্য সমস্ত এম.পি.গণ ৪০ বার পরীক্ষা দিবেন, এবং প্রত্যেকটি মন্ত্রী পদে বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে ঐ মন্ত্রী পদের প্রথম মন্ত্রী হবেন, এবং বাকি দুই জন দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রতিমন্ত্রী হবেন। এমবি ভাবে যখন ৪০টি মন্ত্রী পদে ৪০ জন প্রথম মন্ত্রী হবেন তার মধ্যে সব চেয়ে বেশী যিনি প্রথম মন্ত্রী হবে,তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি হবেন। এবং তার চেয়ে কম যিনি প্রথম মন্ত্রী হবেন,তিনি দেশের প্রধান মন্ত্রী হবেন।
Plan-(7) যখন রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান মন্ত্রী নিযুক্ত হবে,তখন তাহাদের প্রথম মন্ত্রী পদ গুলো দ্বিতীয় প্রতিমন্ত্রীর নিকট,তাহার পদটি তৃতীয় প্রতিমন্ত্রীর নিকট হস্তান্তর করবেন।এরপরেও যদি কোন প্রতিমন্ত্রীর পদ গুলো খালি থাকে তাহলে পরীক্ষায় অকৃতর্কায এম.পি. গণদের তাহাদের পূর্বে পরীক্ষার পয়েন্ট অনুপাতে খালি মন্ত্রী পদে পদান্নিত করা হবে।অথবা আবারো তাহারা খালি মন্ত্রী পদের জন্য পরীক্ষা দিবেন।তার মধ্যে বিজয়ীগণ উল্লেখিত মন্ত্রীর খালি পদ গুলো নিয়ে নিবেন, এবং সমস্ত মন্ত্রীগণ তাহাদের এম.পি. পদটি অপেক্ষমান এম.পি. এর নিকট হস্তান্তর করবেন।
Plan-(8) যখন ৭টি বিভাগে এম.পি. নিযুক্ত হবে,তখন যদি অপেক্ষমান এম.পি. থাকে তাহলে তাহ্দের পূর্বে পরীক্ষার পয়েন্ট অনুপাতে বিভাগ অথবা শহরের সিটি মেয়র পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে।অথবা নির্বাচন কমিশন তাহাদের নিকট থেকে নির্ধারিত কিছু ফি নিয়ে সিটি মেয়র পদে পরীক্ষা নিবেন, তার মধ্যে বিজয়ী তিন জনের প্রথম জনকে সিটি মেয়র পদে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হবে, এবং বাকী দুই জন সহযোগী সিটি মেয়র পদে নিযুক্ত করা হবে।
Plan-(9) যেই সকল পরীক্ষার্থীগণ পরীক্ষা দিয়ে ভালো রেজাল্ট করেছেন অথবা রাষ্ট্রের কোন পদ পাননি,তাদের কে সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের খালি পদগুলোতে যোগ্যতা অনুসারে ও শর্ত সাপেক্ষে নিয়োগ দেওয়া হবে।এবং সমস্ত রাষ্ট্রের পদ গুলো পাঁচ থেকে সাত বৎসর পর্যন্ত বহাল থাকবে।
Plan-(10) যেই সকল ব্যক্তিবর্গ 3G-E.E.P. পরীক্ষা দিয়ে দেশ ও মানব জাতি পরিচালনা করার জন্য দায়িত্ব নিবেন তাহারা, বর্তমানে যাহারা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন,তাহাদের সহকর্মী হয়ে দেশ ও জাতি পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা ছয় মাস অথবা এক বৎসর পর্যন্ত অর্জন করবেন।আর ছয় মাস কিংবা এক বৎসর পরে তাহারা তাহাদের রাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনা কাগজ পত্র তাহাদের নিকট হস্তান্তর করবেন।
Plan-(11) যখন দেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান মন্ত্রী,রাষ্ট্র পরিচালনা শুরু করবেন তখন দেশের কোন নতুন আইন অথবা রাষ্ট্রের কোন জরুরী বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিলে,তা অবশ্যই জনগণের মতামত নিতে হবে।আর জনগণ বায়োমেট্রিক সিস্টেমে ভোট দিয়ে তা জানিয়ে দিবে।(কোন কোন বিষয়ের ক্ষেত্রে সব ক্ষেত্রে নয়।)
সম্মানিত ধৈর্যশীল পাঠক বৃন্দগন 3G-E.E.P.বুঝানোর ক্ষেত্রে আমি আমার বাংলাদেশ দিয়ে উধারন স্বরূপ দিয়েছি।এই আর্টিক্যাল শুধু বাংলাদেশের জন্য নয় বরং সারা বিশ্বের মানবতার রাষ্টের জন্য তৈরী করেছি।কেননা 3G-E.E.P. বাস্তব প্রয়োগ করা হলে,মানব জাতির মধ্যে সন্ত্রাসী, জঙ্গীবাদী,মারামারি ও অন্যান্য অপরাধ মূলক কর্মকান্ড বিলুপ্ত ঘটবে এবং বেকারত্ব,দারিদ্রতা মূচন ও শিক্ষা হার বাড়বে।এছাড়াও মানব জাতির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সুসম্পর্ক গড়ে উঠবে এবং নির্বাচনের যেই অনাকাঙ্খিত ও অকল্পিত দূর্ঘটনা গঠে তা অবশ্যই বন্ধ হবে, এতে করে মানব জাতির মধ্যে শান্তি ও কল্যান বয়ে আনবে।
শান্তির শ্লোগান
(১) সব সমস্যার সমাধান চাই, মানব জাতির শান্তি চাই।
(২) সব দল এক হন, শান্তি মত দেশ চালান।
(৩) সব জাতি এক হন, শান্তি মত জীবন চালান।
3G-E.E.P. সারা বিশ্বের লক্ষ শহীদদের রূহে উৎসর্গ করিলাম।
বিঃদ্রঃ-অবশ্যই,অবশ্যই,অবশ্যই ভালো অথবা মন্দ মন্তব্য করবেন।
ইমেল[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১০