somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নীল মলাটের বই

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বছরের প্রথম মানে ছুটি শেষ আবার নতুন ক্লাসের বই পড়া শুরু। আবিরের মন খারাপ কারণ সে আর নতুন বই পাবে না এবং নতুন বইয়ের ঘ্রাণও নিতে পারবে না, কারণ সে দশম শ্রেণিতে উঠেছে। নবম এবং দশম শ্রেণির বই একই থাকে বিধায় সে নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে পারবে না। আবির পরীক্ষার ফলাফল দেবার পর যতটা না খুশি হয় তার থেকেও বেশি খুশি হয় নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে পেরে। কিছু কিছু মানুষই থাকে বই পাগল। তাদের আবার বই পোঁকাও বলা হয়। তেমনি আবির একটা বইপোঁকা সেটা বললে ভুল হবেনা। বই পড়ার অভ্যাস খুব ভালো তবে নিজের ক্লাসের বই আগে পড়তে হবে। ফ্রী সময়ে ভালো ভালো লেখকের বই পড়া ভালো। এতে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।

হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠলো। আবির দরজা খুলেই দেখে সিয়াম ভাই অনেক গুলো বই হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সিয়াম হলো আবিরের চাচাতো ভাই। সে এবার এইচ এস সি পাশ করেছে এবং বেশ কয়েকটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগও পেয়েছে। আবির তার মা কে ডেকে চা বানাতে বললো। সিয়াম ভাই কফি খেতে খুব ভালোবাসতো। একদিন সে কবি হওয়ার রহস্য বের করে ফেলে যে, কবি হতে গেলে শাহবাগ মোড়ে চা খাওয়া লাগবে। তখন থেকেই কফি বাদ, চা খাওয়া শুরু। আবিরের মা খুব ভালো চা বানাতে পারে তাই সিয়াম ভাই মাঝে মাঝেই চলে আসে চা খেতে। আজ আবিরের মন ভীষণ খারাপ ছিল কিন্তু সিয়াম ভাই আসার পর তার মন ভালো হয়ে গেছে। ভালো হবার কারণও কম ছিলনা। সিয়াম ভাই আবিরের জন্য অনেক নতুন নতুন বই নিয়ে এসেছে তাই মনটা অনেক বেশিই ভালো হয়ে গেছে। আবির কে স্কুল থেকে এবছর নতুন বই দেয়া হয়নি তাই সিয়াম ভাইয়ের দেয়া নতুন বই গুলোর ঘ্রাণ নিতে পেরে সে খুব খুশি।

আবিরের খুব শখ সে লেখেলেখি করবে কিন্তু কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিল না কোথা থেকে কিভাবে লেখালেখি শুরু করবে তাই মাঝে মাঝেই লেখালেখি নিয়ে সিয়াম ভাইয়ের সাথে গল্প গুজব করে। সিয়াম ভাই এখন প্রায় কবি হওয়ার পথে। সর্বত্রই তার লেখার সুনাম ছড়িয়েছে। সিয়াম ভাইয়ের কবি হওয়ার উৎপত্তি শাহবাগ মোড়ে চা খাওয়া থেকেই। একবার চা খেতে গিয়ে সিয়াম ভাই, একটা কাব্য রচনা করে ফেলেছিল। সেই কাব্য এখনো প্রকাশ পায়নি তবে খুব শীঘ্রই তা প্রকাশ পাবে। সিয়াম ভাই আর আবিরের কথা হচ্ছিল এমন সময় আবিরের মা চা নিয়ে রুমে প্রবেশ করলো। সিয়াম ভাই এবং আবির দুজনেই চায়ে চুমুক দিলো। আবিরের মা সিয়াম ভাই কে বললো,’সিয়াম আজকের চা টা কেমন হয়েছে? জবাবে সিয়াম ভাই বললো, অনেক ভালো হয়েছে আন্টি। চা খাওয়া শেষে সিয়াম ভাই বাসায় যাবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল এমন সময় ফোন বেজে উঠলো আবিরের।
-হ্যালো! কে বলছেন?
-আমি জুবায়ের ইবনে কামাল প্রথমা প্রকাশন থেকে বলছি।
-জ্বী হ্যা বলুন কাকে চান? আপনি কি সিয়ামের চাচাতো ভাই?
-জ্বী হ্যা আমি সিয়ামের চাচাতো ভাই। কি দরকার বলুন।
-আসলে সিয়াম একটি কাব্য প্রকাশ করার জন্য খসরা পাণ্ডুলিপি দিয়ে গেছিলো কিন্তু কোথাও কোন মোবাইল নম্বর নেই যে যোগাযোগ করবো তার সাথে। আমাদের অফিসের একজন বললো, আপনি নাকি পত্রিকায় লেখালেখি করেন সেই সুবাদে আপনার মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেছি পত্রিকা অফিস থেকে। আরো জানতে পেরেছি আপনি তার চাচাতো ভাই আর আপনার নম্বরও ছিল বিধায় আপনার সাথে যোগাযোগ করা। দয়া করে সিয়াম কে জানিয়ে দেবেন, তার কাব্যগ্রন্থ টা আগামী মাসে ছাপানো হবে।

আবির ফোন রেখেই দিলো এক লাফ! এক লাফে সিয়াম ভাইয়ের কোলে উঠে গেল। কিরে আবির তোর আবার কি হলো, আমার হাড্ডি ভাঙার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লি কেন? ভাই তোমার জন্য একটা ভালো খবর আছে আগে বল কি খাওয়াবে আমাকে? সিয়াম ভাই বললো, আগে কি খবর আছে বল তারপর ভেবে দেখবো কি খাওয়াবো। আবির বললো ভাই তোমার কাব্যগ্রন্থ আগামী মাসেই ছাপানো হবে। আরে এটা কোন খবর হলো? এটা আমি আগেই জানি! পত্রিকা অফিস থেকে ফেরার সময় জেনে এসেছি। আবিরের মুখ কালো হয়ে গেল। সে ভেবেছিল এই খবর টা দিয়ে নান রুটি আর গ্রিল আদায় করে নেবে কিন্তু সেটা আর হয়ে উঠলো না। সিয়াম ভাই বিদায় হলো আবিরের বাসা থেকে। আবির মন খারাপ করেই বসে রইলো।

সন্ধ্যায় একা একা আবির বসে আছে এমন সময় ফোন বেজে উঠলো। সিয়াম ভাই ফোন করেছে তার পরেও ফোন রিসিভ করার কোন তাড়াহুড়া নেই। অন্যান্য দিনে আবির নিজে থেকেই ফোন দেয় কিন্তু আজ যখন সিয়াম ভাই নিজে থেকেই ফোন দিলো তখন বেশ অবাক হলো আবির। অবশেষে ফোন রিসিভ করলো।
-হ্যালো।
-আবির শোন, তোকে যে বই গুলো দিয়েছি সেগুলোর মধ্যে নীল মলাটের যে বইটা আছে সেটা পড়া শুরু করে দে। দেখবি ৩০ পৃষ্ঠা পড়ার আগেই নান রুটি আর গ্রিল কাবাব হাজির।

আবির কথায় তেমন গুরুত্ব দিলনা তবে পড়তে বসলো বইটা। রাত প্রায় দশটা বাজে, হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠলো। আবির দরজা খুলে দিল। দেখতে পেল হোটেল থেকে ডেলিভারি বয় এসেছে। ডেলিভারি বয় আবিরের হাতে পার্সেল টা দিয়েই চলে গেল। আবির রুমে গিয়ে পার্সেল খুলে নান রুটি আর গ্রিল কাবাব দেখে তো মহাখুশি। হঠাৎ আবিরের মনে হলো সিয়াম ভাই বলেছিল ৩০ পৃষ্টা পড়ার আগেই নাকি নান রুটি আর গ্রিল কাবাব হাজির হবে। আবির দেরি না করে বইয়ের পৃষ্ঠার দিকে তাকালো আর চমকে উঠলো ২৯ পৃষ্ঠা পড়া হয়ে গেছে! বছরের প্রথম মানে ছুটি শেষ আবার নতুন ক্লাসের বই পড়া শুরু। আবিরের মন খারাপ কারণ সে আর নতুন বই পাবে না এবং নতুন বইয়ের ঘ্রাণও নিতে পারবে না, কারণ সে দশম শ্রেণিতে উঠেছে। নবম এবং দশম শ্রেণির বই একই থাকে বিধায় সে নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে পারবে না। আবির পরীক্ষার ফলাফল দেবার পর যতটা না খুশি হয় তার থেকেও বেশি খুশি হয় নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিতে পেরে। কিছু কিছু মানুষই থাকে বই পাগল। তাদের আবার বই পোঁকাও বলা হয়। তেমনি আবির একটা বইপোঁকা সেটা বললে ভুল হবেনা। বই পড়ার অভ্যাস খুব ভালো তবে নিজের ক্লাসের বই আগে পড়তে হবে। ফ্রী সময়ে ভালো ভালো লেখকের বই পড়া ভালো। এতে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।

হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠলো। আবির দরজা খুলেই দেখে সিয়াম ভাই অনেক গুলো বই হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সিয়াম হলো আবিরের চাচাতো ভাই। সে এবার এইচ এস সি পাশ করেছে এবং বেশ কয়েকটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগও পেয়েছে। আবির তার মা কে ডেকে চা বানাতে বললো। সিয়াম ভাই কফি খেতে খুব ভালোবাসতো। একদিন সে কবি হওয়ার রহস্য বের করে ফেলে যে, কবি হতে গেলে শাহবাগ মোড়ে চা খাওয়া লাগবে। তখন থেকেই কফি বাদ, চা খাওয়া শুরু। আবিরের মা খুব ভালো চা বানাতে পারে তাই সিয়াম ভাই মাঝে মাঝেই চলে আসে চা খেতে। আজ আবিরের মন ভীষণ খারাপ ছিল কিন্তু সিয়াম ভাই আসার পর তার মন ভালো হয়ে গেছে। ভালো হবার কারণও কম ছিলনা। সিয়াম ভাই আবিরের জন্য অনেক নতুন নতুন বই নিয়ে এসেছে তাই মনটা অনেক বেশিই ভালো হয়ে গেছে। আবির কে স্কুল থেকে এবছর নতুন বই দেয়া হয়নি তাই সিয়াম ভাইয়ের দেয়া নতুন বই গুলোর ঘ্রাণ নিতে পেরে সে খুব খুশি।

আবিরের খুব শখ সে লেখেলেখি করবে কিন্তু কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিল না কোথা থেকে কিভাবে লেখালেখি শুরু করবে তাই মাঝে মাঝেই লেখালেখি নিয়ে সিয়াম ভাইয়ের সাথে গল্প গুজব করে। সিয়াম ভাই এখন প্রায় কবি হওয়ার পথে। সর্বত্রই তার লেখার সুনাম ছড়িয়েছে। সিয়াম ভাইয়ের কবি হওয়ার উৎপত্তি শাহবাগ মোড়ে চা খাওয়া থেকেই। একবার চা খেতে গিয়ে সিয়াম ভাই, একটা কাব্য রচনা করে ফেলেছিল। সেই কাব্য এখনো প্রকাশ পায়নি তবে খুব শীঘ্রই তা প্রকাশ পাবে। সিয়াম ভাই আর আবিরের কথা হচ্ছিল এমন সময় আবিরের মা চা নিয়ে রুমে প্রবেশ করলো। সিয়াম ভাই এবং আবির দুজনেই চায়ে চুমুক দিলো। আবিরের মা সিয়াম ভাই কে বললো,’সিয়াম আজকের চা টা কেমন হয়েছে? জবাবে সিয়াম ভাই বললো, অনেক ভালো হয়েছে আন্টি। চা খাওয়া শেষে সিয়াম ভাই বাসায় যাবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল এমন সময় ফোন বেজে উঠলো আবিরের।
-হ্যালো! কে বলছেন?
-আমি জুবায়ের ইবনে কামাল প্রথমা প্রকাশন থেকে বলছি।
-জ্বী হ্যা বলুন কাকে চান? আপনি কি সিয়ামের চাচাতো ভাই?
-জ্বী হ্যা আমি সিয়ামের চাচাতো ভাই। কি দরকার বলুন।
-আসলে সিয়াম একটি কাব্য প্রকাশ করার জন্য খসরা পাণ্ডুলিপি দিয়ে গেছিলো কিন্তু কোথাও কোন মোবাইল নম্বর নেই যে যোগাযোগ করবো তার সাথে। আমাদের অফিসের একজন বললো, আপনি নাকি পত্রিকায় লেখালেখি করেন সেই সুবাদে আপনার মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেছি পত্রিকা অফিস থেকে। আরো জানতে পেরেছি আপনি তার চাচাতো ভাই আর আপনার নম্বরও ছিল বিধায় আপনার সাথে যোগাযোগ করা। দয়া করে সিয়াম কে জানিয়ে দেবেন, তার কাব্যগ্রন্থ টা আগামী মাসে ছাপানো হবে।

আবির ফোন রেখেই দিলো এক লাফ! এক লাফে সিয়াম ভাইয়ের কোলে উঠে গেল। কিরে আবির তোর আবার কি হলো, আমার হাড্ডি ভাঙার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লি কেন? ভাই তোমার জন্য একটা ভালো খবর আছে আগে বল কি খাওয়াবে আমাকে? সিয়াম ভাই বললো, আগে কি খবর আছে বল তারপর ভেবে দেখবো কি খাওয়াবো। আবির বললো ভাই তোমার কাব্যগ্রন্থ আগামী মাসেই ছাপানো হবে। আরে এটা কোন খবর হলো? এটা আমি আগেই জানি! পত্রিকা অফিস থেকে ফেরার সময় জেনে এসেছি। আবিরের মুখ কালো হয়ে গেল। সে ভেবেছিল এই খবর টা দিয়ে নান রুটি আর গ্রিল আদায় করে নেবে কিন্তু সেটা আর হয়ে উঠলো না। সিয়াম ভাই বিদায় হলো আবিরের বাসা থেকে। আবির মন খারাপ করেই বসে রইলো।

সন্ধ্যায় একা একা আবির বসে আছে এমন সময় ফোন বেজে উঠলো। সিয়াম ভাই ফোন করেছে তার পরেও ফোন রিসিভ করার কোন তাড়াহুড়া নেই। অন্যান্য দিনে আবির নিজে থেকেই ফোন দেয় কিন্তু আজ যখন সিয়াম ভাই নিজে থেকেই ফোন দিলো তখন বেশ অবাক হলো আবির। অবশেষে ফোন রিসিভ করলো।
-হ্যালো।
-আবির শোন, তোকে যে বই গুলো দিয়েছি সেগুলোর মধ্যে নীল মলাটের যে বইটা আছে সেটা পড়া শুরু করে দে। দেখবি ৩০ পৃষ্ঠা পড়ার আগেই নান রুটি আর গ্রিল কাবাব হাজির।

আবির কথায় তেমন গুরুত্ব দিলনা তবে পড়তে বসলো বইটা। রাত প্রায় দশটা বাজে, হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠলো। আবির দরজা খুলে দিল। দেখতে পেল হোটেল থেকে ডেলিভারি বয় এসেছে। ডেলিভারি বয় আবিরের হাতে পার্সেল টা দিয়েই চলে গেল। আবির রুমে গিয়ে পার্সেল খুলে নান রুটি আর গ্রিল কাবাব দেখে তো মহাখুশি। হঠাৎ আবিরের মনে হলো সিয়াম ভাই বলেছিল ৩০ পৃষ্টা পড়ার আগেই নাকি নান রুটি আর গ্রিল কাবাব হাজির হবে। আবির দেরি না করে বইয়ের পৃষ্ঠার দিকে তাকালো আর চমকে উঠলো ২৯ পৃষ্ঠা পড়া হয়ে গেছে!
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নারী একা কেন হবে চরিত্রহীন।পুরুষ তুমি কেন নিবি না এই বোজার ঋন।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১২:৫৪



আমাদের সমাজে সারাজীবন ধরে মেয়েদেরকেই কেনও ভালো মেয়ে হিসাবে প্রমান করতে হবে! মেয়ে বোলে কি ? নাকি মেয়েরা এই সমাজে অন্য কোন গ্রহ থেকে ভাড়া এসেছে । সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

=সকল বিষাদ পিছনে রেখে হাঁটো পথ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮



©কাজী ফাতেমা ছবি

বিতৃষ্ণায় যদি মন ছেয়ে যায় তোমার কখনো
অথবা রোদ্দুর পুড়া সময়ের আক্রমণে তুমি নাজেহাল
বিষাদ মনে পুষো কখনো অথবা,
বাস্তবতার পেরেশানী মাথায় নিয়ে কখনো পথ চলো,
কিংবা বিরহ ব্যথায় কাতর তুমি, চুপসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×