somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

★বিশ্বের নিয়ন্ত্রক ইহুদী রথচাইল্ড পরিবার★

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১। দুনিয়াতে সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি কে?
২। পুরো পৃথিবীর অর্থনীতি কে নিয়ন্ত্রন করে?
৩। ইহুদীরা এতো ক্ষমতা পায় কোথা থেকে?
এই প্রশ্নগুলো যদি কাউকে করা হয়, নিঃসন্দেহে তিনি উত্তর দিবেন; আমেরিকার প্রেসিডেন্ট । কিন্তু তাই কি?
সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে একটি পরিবার- রথ চাইল্ড ফ্যামিলি । মেয়ার আমসেল রথ চাইল্ড নামের ইহুদী ও তাঁর পাঁচ ছেলে মিলে এই পরিবার প্রতিষ্ঠা করেন । আমেরিকান ডলার থেকে শুরু করে ব্রিটিশ পাউন্ড-নোট ছাপানো, বিতরণ, বিলি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ এই পরিবারের হাতেই রয়েছে ।
এই পরিবারই ১৭৬০ সালে বিশ্বের প্রথম আধুনিক ব্যঙ্কিং ব্যবস্থার প্রবর্তন করে । দুনিয়ার সকল ব্যাংক এই রথ চাইল্ড ব্যাংকের কাছে নির্ভরশীল । কারণ, পৃথিবীর রিজার্ভ স্বর্ণের বেশিরভাগ দখল তাঁদের হাতে । এই জন্য রথ চাইল্ড ব্যাংককে বলা হয় “ব্যাংক অফ দ্য ব্যাংকস, দ্য গভর্নমেন্ট অভ দ্য গভর্নমেন্টস ।”
শুরুতে এঁদের কাজ ছিল বিভিন্ন রাজকীয় পরিবারের সাথে ঋণ ব্যবসা গড়ে তোলা । তাঁরা এতো বেশি প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান ছিল যে, ষড়যন্ত্র করে দুই দেশের রাজার মধ্যে যুদ্ধ লাগিয়ে দিত । এরপর দুই রাজাকেই উচ্চ সুদে ঋণ দিত যুদ্ধের খরচ মেটানোর জন্য । যে দেশই জিততো না কেন, লাভের ভাগ রথচাইল্ডের হাতেই যেত । যেমন নাথান রথচাইল্ড ১৮১১ সালে ফ্রান্সের নেপোলিয়নের সাথে ইংল্যান্ডের রাজার যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়েছিল, যেটা বিখ্যাত ওয়াটার লু যুদ্ধ নামে পরিচিত । সেসময় যুদ্ধের কারণে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে কোন জাহাজই চলাচল করতে পারতো না । কিন্তু দেখা যেত একটি জাহাজ ঠিকই ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ড কিংবা ইংল্যান্ড থেকে ফ্রান্সে বাধাহীনভাবে যাচ্ছে । সেটাই ছিল এই রথ চাইল্ড পরিবারের ব্যবসায়িক জাহাজ ।
আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক একটি ব্যাংক, যাঁরা ডলার ছাপায়, আমেরিকানদের থেকে ট্যাক্স সংগ্রহ করে এবং সেই ট্যাক্সের টাকাই সরকারকে ধার দেয় দেশ চালানোর জন্য । আর এই ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কিন্তু একটি বেসরকারি ব্যাংক । এটি কে চালায় জানেন? এই ইহুদী রথচাইল্ড পরিবার । এরা যদি একবার চায়, তাহলে ডলারের মানের পতন ঘটিয়ে পুরো আমেরিকার অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিতে পারে । ঠিক অনুরুপ ব্রিটিশ পাউন্ডের ক্ষেত্রেও । এই কারণেই কোন ব্রিটিশ বা আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ইহুদীদের ঘাটাতে সাহস পায় না ।
এই পরিবারই ঠিক করে দেয় আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবে ।
২য় বিশ্বযুদ্ধে হলোকাস্ট ঘটিয়ে ইহুদীদের জন্য ইজরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার পেছনেও রথ চাইল্ড পরিবারের বড় ভূমিকা আছে । আমেরিকাকে ব্যবহার করে অবৈধ ইজরাইল রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখার পেছনেও এরা কলকাঠি নাড়ায় । কেউ জানেনা এই পরিবারের কী পরিমাণ সম্পত্তি অর্থ রয়েছে । সেই ১৭৬০ সাল থেকেই এই পরিবার কঠোর গোপনীয়তা আর বংশের নিয়ম কানুন মেনে আসছে ।
মেয়ার রথ চাইল্ডের মারা যাওয়ার আগে উইলে স্পষ্ট করে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন যে, তাঁদের ব্যবসা কোনোভাবেই পরিবারের বাইরে যাবে না ও পরিবারের বড় ছেলেই হবে ব্যবসার প্রধান । বংশের রক্তের বিশুদ্ধতার জন্য বাইরের কাউকে বিয়ে করা যাবেনা, তাঁদের বিয়ে হবে শুধুমাত্র কাজিনদের মধ্যে । পরিবারের যাঁরা ব্যবসার সাথে সরাসরি জড়িত থাকবেনা, তাঁরাও ব্যবসার লাভের একটা ভাগ পেতে থাকবে ।
আড়াইশ বছর ধরে তাঁদের পারিবারিক এই নিয়ম একইভাবে চলে আসছে । এঁদের টার্গেট হলো, বিশ্বের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে ধীরে ধীরে সকল ধর্মকে ধ্বংস করে ইজরাইলকেন্দ্রিক একমাত্র বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলা, যার মাধমে প্রতিষ্ঠিত করবে সেই প্রাচীন “কিংডম অব হেভেন” ।
অনেকে এটাকে conspiracy theory বলে, আবার অনেকে এটা সত্য বলেও মেনে নেয় । তবে রথ চাইল্ড পরিবার যে অনেক প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান একটি পরিবার, সেটা গুগলে Rothschild family সার্চ করলেই দেখতে পাবেন । ফ্রেন্স রেভুলেশন, ওয়াটার লু যুদ্ধ, ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএমএফ তৈরি- সব কিছুর পেছনেই এই পরিবারের হাত রয়েছে । ১। দুনিয়াতে সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি কে?
২। পুরো পৃথিবীর অর্থনীতি কে নিয়ন্ত্রন করে?
৩। ইহুদীরা এতো ক্ষমতা পায় কোথা থেকে?
এই প্রশ্নগুলো যদি কাউকে করা হয়, নিঃসন্দেহে তিনি উত্তর দিবেন; আমেরিকার প্রেসিডেন্ট । কিন্তু তাই কি?
সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে একটি পরিবার- রথ চাইল্ড ফ্যামিলি । মেয়ার আমসেল রথ চাইল্ড নামের ইহুদী ও তাঁর পাঁচ ছেলে মিলে এই পরিবার প্রতিষ্ঠা করেন । আমেরিকান ডলার থেকে শুরু করে ব্রিটিশ পাউন্ড-নোট ছাপানো, বিতরণ, বিলি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ এই পরিবারের হাতেই রয়েছে ।
এই পরিবারই ১৭৬০ সালে বিশ্বের প্রথম আধুনিক ব্যঙ্কিং ব্যবস্থার প্রবর্তন করে । দুনিয়ার সকল ব্যাংক এই রথ চাইল্ড ব্যাংকের কাছে নির্ভরশীল । কারণ, পৃথিবীর রিজার্ভ স্বর্ণের বেশিরভাগ দখল তাঁদের হাতে । এই জন্য রথ চাইল্ড ব্যাংককে বলা হয় “ব্যাংক অফ দ্য ব্যাংকস, দ্য গভর্নমেন্ট অভ দ্য গভর্নমেন্টস ।”
শুরুতে এঁদের কাজ ছিল বিভিন্ন রাজকীয় পরিবারের সাথে ঋণ ব্যবসা গড়ে তোলা । তাঁরা এতো বেশি প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান ছিল যে, ষড়যন্ত্র করে দুই দেশের রাজার মধ্যে যুদ্ধ লাগিয়ে দিত । এরপর দুই রাজাকেই উচ্চ সুদে ঋণ দিত যুদ্ধের খরচ মেটানোর জন্য । যে দেশই জিততো না কেন, লাভের ভাগ রথচাইল্ডের হাতেই যেত । যেমন নাথান রথচাইল্ড ১৮১১ সালে ফ্রান্সের নেপোলিয়নের সাথে ইংল্যান্ডের রাজার যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়েছিল, যেটা বিখ্যাত ওয়াটার লু যুদ্ধ নামে পরিচিত । সেসময় যুদ্ধের কারণে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে কোন জাহাজই চলাচল করতে পারতো না । কিন্তু দেখা যেত একটি জাহাজ ঠিকই ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ড কিংবা ইংল্যান্ড থেকে ফ্রান্সে বাধাহীনভাবে যাচ্ছে । সেটাই ছিল এই রথ চাইল্ড পরিবারের ব্যবসায়িক জাহাজ ।
আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক একটি ব্যাংক, যাঁরা ডলার ছাপায়, আমেরিকানদের থেকে ট্যাক্স সংগ্রহ করে এবং সেই ট্যাক্সের টাকাই সরকারকে ধার দেয় দেশ চালানোর জন্য । আর এই ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কিন্তু একটি বেসরকারি ব্যাংক । এটি কে চালায় জানেন? এই ইহুদী রথচাইল্ড পরিবার । এরা যদি একবার চায়, তাহলে ডলারের মানের পতন ঘটিয়ে পুরো আমেরিকার অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিতে পারে । ঠিক অনুরুপ ব্রিটিশ পাউন্ডের ক্ষেত্রেও । এই কারণেই কোন ব্রিটিশ বা আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ইহুদীদের ঘাটাতে সাহস পায় না ।
এই পরিবারই ঠিক করে দেয় আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবে ।
২য় বিশ্বযুদ্ধে হলোকাস্ট ঘটিয়ে ইহুদীদের জন্য ইজরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার পেছনেও রথ চাইল্ড পরিবারের বড় ভূমিকা আছে । আমেরিকাকে ব্যবহার করে অবৈধ ইজরাইল রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখার পেছনেও এরা কলকাঠি নাড়ায় । কেউ জানেনা এই পরিবারের কী পরিমাণ সম্পত্তি অর্থ রয়েছে । সেই ১৭৬০ সাল থেকেই এই পরিবার কঠোর গোপনীয়তা আর বংশের নিয়ম কানুন মেনে আসছে ।
মেয়ার রথ চাইল্ডের মারা যাওয়ার আগে উইলে স্পষ্ট করে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন যে, তাঁদের ব্যবসা কোনোভাবেই পরিবারের বাইরে যাবে না ও পরিবারের বড় ছেলেই হবে ব্যবসার প্রধান । বংশের রক্তের বিশুদ্ধতার জন্য বাইরের কাউকে বিয়ে করা যাবেনা, তাঁদের বিয়ে হবে শুধুমাত্র কাজিনদের মধ্যে । পরিবারের যাঁরা ব্যবসার সাথে সরাসরি জড়িত থাকবেনা, তাঁরাও ব্যবসার লাভের একটা ভাগ পেতে থাকবে ।
আড়াইশ বছর ধরে তাঁদের পারিবারিক এই নিয়ম একইভাবে চলে আসছে । এঁদের টার্গেট হলো, বিশ্বের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে ধীরে ধীরে সকল ধর্মকে ধ্বংস করে ইজরাইলকেন্দ্রিক একমাত্র বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তোলা, যার মাধমে প্রতিষ্ঠিত করবে সেই প্রাচীন “কিংডম অব হেভেন” ।
অনেকে এটাকে conspiracy theory বলে, আবার অনেকে এটা সত্য বলেও মেনে নেয় । তবে রথ চাইল্ড পরিবার যে অনেক প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান একটি পরিবার, সেটা গুগলে Rothschild family সার্চ করলেই দেখতে পাবেন । ফ্রেন্স রেভুলেশন, ওয়াটার লু যুদ্ধ, ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএমএফ তৈরি- সব কিছুর পেছনেই এই পরিবারের হাত রয়েছে ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১১
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×