somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারী ও ইসলাম- আসুন দেখি সত্যের চোখে

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
নারী ও ইসলাম- আসুন দেখি সত্যের চোখে


নারী বিষয়ে ইসলাম কি বলে তা নিয়ে অনেকে ইসলামকে দোষারপ করেন তাদের মুল কথা গুলো এই যে তারা বলে ---কোরআনে আছে “ তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের জন্য শস্যক্ষেত্র। একসাথে চার বিয়ে করাও বৈধ, নারী পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি পাবে। আল্লার পরে কেউ যদি এবাদতের দাবীদার হয় সে হবে স্বামী। নারীদের মস্তিস্ক নাকি পুরুষের মস্তিস্কের থেকে ছোট, এ কারণে নারী অধস্তন। নারীদের জন্য সব কালা আইন, নারীর রোম দেখলো পুরুষ- গুনাহ হোলো নারীর, পুরুষের লোলুপ চোখ নারীদেহের বিভিন্ন জায়গায় বিচরণ করলো-পাপ হোলো নারীর। নারী শব্দটাই শাস্ত্রের কাছে একটি পাপবাচক শব্দ। এই পাপ থেকে দূরে রাখার জন্য এই শ্রেণী বৈষম্য। উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত কোথাও বৈষম্যের ঘাটতি নেই, শুধু রঙ রূপের কিছুটা ভিন্নতা।

এ বিষয়ে কিছুটা আলোচনা করতে চাইছি -- কোন ব্যক্তি আক্রমন নয় শুধুই আলোচনা আর ভুল হলে আগেই মার্জনা চাইছি চলুন তবে শুরু করা যাক ---

১। অনেক নারীবাদী অভিযোগ করে ইসলাম নারীদের অধিকার হরণ করছে। সেক্ষেত্রে তারা যেসব উদাহণ দেয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ইসলামে নারীদের শস্যক্ষেত্র হিসেবে তুলনা করা হয়েছে।

এবার চলুন সেই আয়াতার দিকে দৃস্টিপাত করাযাক->>> ইসলামে নারীদের শস্যক্ষেত্র হিসেবে তুলনা করা হয়েছে এটা হচ্ছে সুরা বাকারার ২২৩ নং আয়াত দেখুন: "তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "

এখানে শস্য ক্ষেত্র বলে সাবধান করে দেয়া হয়েছে যে আপনি যদি স্ত্রীর সাথে ভাল ব্যবহার না করেন তবে ভাল ব্যবহার ও ভাল সন্তান ও ভবিশ্যত প্রজন্ম আশা করতে পারেন না তাই কেমন পরিবার চান সেটা আপনার উপন নির্ভর করে ঠিক জমির মত ভাল ফসল পেতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও পরিচর্যা করতে হয় আর যদি তা না করেন তবে ভাল ফসল পাবেন নাআর অনেক ইংরেজি অনুবাদেও পাবেন স্ত্রী , আসলে আরবীতে আছে নিসা যার বাংলা নারী স্ত্রী নয়,

এখন সেই ২২৩ নং আয়াতের ব্যখ্যাটা এমন হতে পারে"Remember that women in the society are the guardians of your future generations, just as a garden keeps the seeds and turns them into flowering plants. So, whenever you meet with women socially, treat them with respect, keeping the aforementioned principle in mind. This conduct will go a long way to insure the betterment of the future generations. Send forth good today for the sake of tomorrow. Be mindful of God and know that you will, one day, face Him. O Messenger! Give good news to the believers. [Nisaa = Women, not wives এই আয়াতে দেখুন নিসা মানে হচ্ছে নারী বউ বা স্ত্রী নয়]" নেয়া হয়েছে QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition)By Shabbir Ahmed, M.D. পাবেন এখানে http://ourbeacon.com/?page_id=11605

ঐ একই আয়াতে আরো বলাআছে যে" আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "

"আগামি দিনের ব্যবস্থা করা" মানে কি? নিশ্চই বউকে মেরে ইচ্ছামত ব্যবহার করে আগামিদিনের ভালব্যবস্থা সম্ভব নয়, আর এর পরই আল্লাহ বলেছেন "আল্লাহকে ভয় করতে থাক" কেন ভয় করবেন ? যাতে আপনি আপনার বউয়ের প্রতি জুলুম করে যে পার পাবেন না আল্লাহ সেটিই বলছেন কারন তিনি এর পরেই বলেন "আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে।"

তার মানে নিশ্চই এই যে আপনি আপনার বউ বা নারীদের প্রতি কেমন ব্যবহার করেছিলেন সেটা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতে বা বিচার দিনেই ফয়সালা হবে আরো কত সুন্দর কোরআন দেখুন এর পরই আল্লাহ বলেন " আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "

এখানে বলা হয়েছে যারা ঈমানদার তাদের জন্য সুসংবাদ কেন জানেন কারন ঈমানদারের দায়িত্ব প্রথমত তার ময়ের সেবা করা সর্বদা তারপর স্ত্রীকে সবর্দা খুশি রাখা এবং মেয়ে হলে তাকে জ্যন্ত কবর না দিবে বা অবহেলা না করে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা আর সকল নারীদের সম্মান করা তাই তাদের জন্য সুসংবাদ কারন আপনি নারীদের ভাল রাখলে পরিবার ভাল হয় পরিবার থেকে সমাজ এবং সমাজ হতে দেশ ভাল হয়।

আরো একটি দৃস্টিভংগি আছে তা হলো যে অনেকে মনে করেন এই শস্যক্ষেত্র কন্সেপ্টটা এসেছে প্রাচীন কৃষি ব্যবস্থার প্রতীক হিসেবে। শস্যক্ষেত্র যেভাবে গাছপালা খাদ্য দ্রব্যাদি উৎপন্ন করতে পারে ঠিক তেমনই নারী সন্তান উৎপাদন করতে পারে, কন্সপ্টটা কিছুটা এরকম। এখানে অবশ্য কিছুটা মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যাবস্থারও ইঙ্গিত রয়েছে বলে মনেহয় (প্রাচীন মিথের চরিত্র বিশ্লেষণ করে)

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, খৃস্টীয় ৬০০ শতকে এসে পুরুষতান্ত্রি সভ্যতায় ইসলাম এটাকে আসলে কিভাবে উপস্থাপন করতে চেয়েছে? এটা কি আদি ধর্মেরই ধারাবাহিকতা রক্ষা নাকি পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতায় এটাকে ভিন্ন কোন দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে ?

এর উত্তরে ব্লগার গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেন -আসলে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার উন্মেষও জৈবিক। যা জৈবিক (যৌনতা নয়) তা প্রাকৃতিক, যা প্রাকৃতিক, তাই ওইশী, বা আল্লাহর পক্ষ থেকে। ঠিক কী কারণে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার উন্মেষ হল দেখা যায়।

পুরুষের আছে টেস্টাস্টেরন।টেস্টাস্টেরন পেশী গঠন করে, হাড় গঠন করে, বাড়তি শরীরজোড়া রোম গজানোর মাধ্যমে বাইরের আঘাত থেকে শরীরকে রক্ষা করার একটা ক্ষীণ 'প্যাড' এর মত সেফটি দেয়। কন্ঠ উচু করে, যা আদেশদানের মত উপযুক্ত। টেস্টাস্টেরন পুরুষকে করে অনেকটাই মনের দিক দিয়েও শক্ত, একরোখা। এসবই ঘরের বাইরে খাবার ও জীবন চালানোর বিষয়বস্তু সংগ্রহের যোগ্যতায় একটা নতুন মাত্রা আনছে।

এবার আসেন এস্ট্রোজেন ও পোজেস্টেরন এ। নারীর শরীরকে তা করে আরো বেশি কোমল। মনকে করে আরো বেশি কম্প্রোমাইজিঙ। কিন্তু নিজের জৈবস্বার্থে সে নিদারুণ শক্ত ও একগুঁয়ে। এই গুণগুলো শেষ পর্যন্ত কোথায় কাজে লাগছে? শিশুর চাই কোমলতা। শিশুর চাই ন্যায় হোক আর অন্যায় হোক, মায়ের কাছে প্রশ্রয়। তা নাহলে সিস্টেম ফল করে।

এখানে কিন্তু বেশ বিস্ময় এবং খেদের সাথে হলেও দেখতে আমরা বাধ্য যে, প্রকৃতি, যাকে মুসলিমরা বলছে আল্লাহ, তিনি অনেক বেশি নৈর্ব্যক্তিকভাবে তাঁর গড়া সিস্টেমটাকে রক্ষার জন্য কোন একটা পদ্ধতি অবলম্বন করে রেখেছেন।

আমরা চাইলে এখন, এতদিন পরে নারীকে টেস্টাস্টেরন দিতে পারি, তাতে ঠিক তার নারীত্ব বজায় থাকছে না। তার শিশুপালন এর কোমলতা বজায় থাকছে না। পুরুষকেও ইস্ট্রোজেন বা পজেস্টেরন দিতে পারি, তার ফলও শুভ হচ্ছে না। অফিসে নাম হয়ে যাচ্ছে 'সিসি টম'। ফলে সিসি টম সময় মত প্রমোশন পাবে না। সিসি টম কাজ আদায় করতে পারবে না। সিসি টম দেরিতে বেতন বাড়বে। তার পরিবার আজো, এই দেরিতে বাড়া বেতনের কারণে ভুগবে।

তবে মানে কিন্তু এই না যে, নারী সর্বত্র কাজ করতে জানে না বা নারীর কাজ শুধু সন্তান উতপাদন। এ হল আংশিক প্রতিফলন। সার্বিক নয়। মাতৃতান্ত্রিক সমাজগুলো দেখিয়েছে নারী পারে এবং তা মন্দভাবে পারা নয়।

২। একসাথে চার বিয়ে করাও বৈধ: হ্যা তবে শর্ত সাপক্ষে আর বউদের অনুমতি নিয়ে আর তখনি যখন পুরুষের তুলনার নারী বেশী বা বা নারীদের রক্ষারসহায়তার জন্যে কেহ নেই যেমন টা হয়েছিল ওহুদের যুদ্ধে যেখানে অনেক সাহাবী শহীদ হন আর তাদের স্ত্রীরা বিধবা হয়ে পড়েন, আর আজকাল যারা করছে তারা নিছক কোন কারন ছারাই করছে শুধু ইসলামটাকে ইউজ করছে নিজের জন্য। আর পৃথিবীতে এত মুসলমান দের মধ্য চারবিয়ে করা কয় জন পাবেন এর আনুপাতিক হার কত তা জানলে বুজবেন নিশ্চই। আপনার চার পাশেই দেখুন কতজন মুসলমান চার বিয়ে করেছে?

আর অনেকে আধুনিক সমাজের সমালোচনা করেও বলেন প্রতি রাতে বা উইকেন্ডে এক নারী কে ইউজ করা থেকে চার নারীকে সামাজিক স্বীকৃতি দিয়ে তাদের কে সামাজিক ও অথনৈতিক ভাবে টেক কেয়ার করার নিশ্চয়তা দিয়ে তাদের কে বিয়ে করে বউ করাটা উত্তম নয় কি? [আমি কিন্তু একজন নিয়েই সন্তুস্ট]

৩।নারী পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি পাবে: কোরআনের আগে কোনো ধর্মগ্রন্থে নারী-পুরুষকে সমান-সমান সম্পত্তি দেয়া তো দূরে থাক নারীকে আদৌ কোন সম্পত্তিই দেয়া হয়নি। এমনকি মুসলিমদের মধ্যে অনেকেই তাদের নারীদেরকে পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তিও দেয় না। এই যখন বাস্তবতা তখন ‘অর্ধাংশ’ নিয়ে হৈ-চৈ করার তো কোনো মানে হয় না। দ্বিতীয়ত, সার্বিকভাবে সবকিছু বিচার-বিবেচনা করে কোরআনে নারীকে কিছুটা কম সম্পত্তি দেয়ার পেছনে যথেষ্ট যুক্তি আছে (৪:৭, ৪:১১-১২, ৪:৭৬)। যেমন:

- কোরআনে নারী-পুরুষ উভয়কেই রোজগারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে (৪:৩২) অথচ পরিবারের সকল প্রকার ভরণপোষণের দায়িত্ব শুধু পুরুষের ঘাড়েই চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে (৪:৩৪)। অর্থাৎ একজন নারী যা রোজগার করবে সেটা তার নিজস্ব কিন্তু পুরুষের রোজগার থেকে সংসারের সকল প্রকার খরচ বহন করতে হবে। নারীকে কি এখানে বিশেষ সুবিধা দেয়া হলো না? পরিবারের সকল প্রকার ভরণপোষণের ভার নারীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হলে গোঁড়া সমালোচকদের সারা জীবনের ঘুমই হয়ত হারাম হয়ে যেত!

এটা নিশ্চই খারাপ কিছু নয় কারন সে পিতা ও স্বামির কাছ থেকেও পাচ্ছে আর তার টেককেয়ার করার জন্য প্রথমে পিতা এবং পরে স্বামির দায়িত্ব সো তার সিকুইরিটি কম কোথাও হচ্ছেনা বলে মনেকরছি।

৪। আল্লার পরে কেউ যদি এবাদতের দাবীদার হয় সে হবে স্বামী বা স্বামীর পায়ের নীচে স্ত্রীর বেহেস্ত - এটা একটি জাল হাদিস আসলটি হলো মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেস্ত এবং কোরআনে অনেক আয়াত আছে যে আল্লাহর পড়ে পিতামাতার স্থান স্বামির নয় দেখুন কোরআনে বলে "তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদের সাথে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।" ১৭) সূরা বনী ইসরাঈল ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ২৩.

৫।নারীদের জন্য সব কালা আইন, নারীর রোম দেখলো পুরুষ- গুনাহ হোলো নারীর, পুরুষের লোলুপ চোখ নারীদেহের বিভিন্ন জায়গায় বিচরণ করলো-পাপ হোলো নারীর এর জন্য দেখুন:

"হে মুমিনগণ, তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য গৃহে প্রবেশ করো না, যে পর্যন্ত আলাপ-পরিচয় না কর এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম না কর। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম, যাতে তোমরা স্মরণ রাখ।যদি তোমরা গৃহে কাউকে না পাও, তবে অনুমতি গ্রহণ না করা পর্যন্ত সেখানে প্রবেশ করো না। যদি তোমাদেরকে বলা হয় ফিরে যাও, তবে ফিরে যাবে। এতে তোমাদের জন্যে অনেক পবিত্রতা আছে এবং তোমরা যা কর, আল্লাহ তা ভালোভাবে জানেন।"-সুরা নূর এর আয়াত-২৭-২৮

সুরা নং ২৪ সূরা আন-নূর আয়াত নং ৩০ ই যথেস্ট:"মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।"

আর নারীদের জন্য আর হিজাবের সীমার ব্যাপারে বলা হয়েছে আয়াত-৩১ এ এইভাবে,

"ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।"

এখন দেখান হিজাব বলতে কোন জায়গায় বলা আছে নারীকে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢাকতে হবে বা কোথায় বাহিরে যাবার জন্য বা কাজ করার জন্য নিষেধ করা হয়েছে আরো দেখেন

'' হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী-গণকে, কন্যগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রী-গণকে বলুন, তারা যেনো চাদরের কিয়দংশ দিয়ে তাদেরকে ঢেকে রাখে; যেন তাদের চেনা সহজ হয়।'' -আল কোরআন। সুরা-৩১, আয়াত-৫৯।

বর্তমানে যে শুধুমাত্র সমস্ত মুখ ঢেকে বোরকা বা হিজাব পড়ে,তা কোরআনের ঐ আয়াতের সাথে কতোটুকু সামজস্য/মিল বিদ্যমান?

যারা নারীর পোশাকের দোষ দেয় তাদের জন্য কোরআনে আগে ছেলেদের কে সাবধান হতে বলা হয়েছে তার পর নারীদের পর্দার আয়াত সো আগে ছেলেদের দৃষ্টি নত রাখতে শিখান পরে মেয়েরা খালি গায়ে ঘুরলেও কেহ ধর্ষন করবেনা যদি সে প্রকৃত মুমিন হয়। কারন সে জানে -নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।

৬। নারী শব্দটাই শাস্ত্রের কাছে একটি পাপবাচক শব্দ
"নারী অমংলজনক" প্রশ্নে কোরআনে আমার জানা মতে কোথাও নারীদের অমংগলজনক বলা হয়নি বরং কোরান মহিলাদেরও অন্তর্ভুক্ত করে এভাবে যেমন বিশ্বাসী মানুষ এবং বিশ্বাসী মহিলা - - সম্মানিত পুরুষ এবং সম্মানিত মহিলা।

The Quran declared: O’ Men & Women! You have a common origin. [4:1]হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী (৪) সূরা আন নিসা আয়াত নং ১

“… All of you, men and women, belong to the same single stock.” [49:13]হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিতি হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন। (৪৯) সূরা আল হুজরাত আয়াত ১৩

The believers, both men and women, are colleagues one of another. [9:71]আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের সহায়ক। তারা ভাল কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ থেকে বিরত রাখে। নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তা’আলা দয়া করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশীল, সুকৌশলী।(৯) সূরা আত তাওবাহ আয়াত নং ৭১

"Women have rights unto you as you have rights unto them." [2:187]তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ।(২) সূরা আল বাক্বারাহ আয়াত ১৮৭

"Every person will be rewarded according to one's actions, male or female." [4:32]আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না এমন সব বিষয়ে যাতে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের একের উপর অপরের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ এবং নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ প্রার্থনা কর।নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত। (৪) সূরা আন নিসা আয়াত ৩২

তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। ১৭) সূরা বনী ইসরাঈল ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ২৪

আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না, পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রেøর কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য, যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ। ৬) সূরা আল আন-আম ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ১৫১

And the exalted Prophet taught: আর মহানবী আমাদের শিক্ষা দেন যে

- Paradise lies at the feet of your mothers: "মায়ের পায়ের নীচে বেহেস্ত"---Kashf al-Khafa', no. 1078; Al-Da'ifah, no. 593.

- The best among you is the one who is best to his wife.
তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম

- O’ Men! You will be questioned about your treatment of women. " হে মানুষ তোমাদের কে জিগ্গেস করা হবে তোমরা নারীদের প্রতি কেমন আচরক করতে সে বিষয়ে

The Prophet said, "Whoever believes in Allah and the Last Day should not hurt (trouble) his neighbor. And I advise you to take care of the women, for they are created from a rib and the most crooked portion of the rib is its upper part; if you try to straighten it, it will break, and if you leave it, it will remain crooked, so I urge you to take care of the women." (Sahih Bukhari, Volume 7, Book 62, Number 114)

একজনের কমেন্ট তুলে ধরছি একটি ইসলামি সাইট হতে :"Men must also have in mind that a woman has her rights within the boundary of Islam. Men have to know the best of ways to treat a women well. If he does not do his rights properly, he can't force her to the bed only to fulfill his lust taking those hadith for granted. He must also fear the dangerous torments that Allah has kept for him if he does anything unjust for her. The Prophet (saw) said once "the best of you (men) are those who are best to their wives". The husband can earn good names in the community or the the family, but it will not be worth in the sight of Allah if he does not earn a good name from his wife aswell. Same goes to women. Islam has kept all rules balanced to both husband and wives. For more about. Husband wife bonds, go to youtube and search half our deen by baba Ali and watch the whole serie

৭। ইসলামের পথে জিহাদ করলে স্বর্গে অসংখ্য(৭২+) হুর গেলমান পাওয়া যাবে, এ বিষয়ে.।

দেখুন পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে হুরিস শব্দ চার বার ব্যবহার করা হয়েছে, যার অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের, সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল, যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে পরিণত করা হয়, যদিও মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র একটি কথা: হুরিস। না সুন্দর বক্ষ না উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।

এখন এটি মনে হয় হতে পারে শুদ্ধ (পিওর) কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল বিষয় কারন কোরআন একদম পরিষ্কার যখন বলে “ একটি নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি, আবার তোমাদের তৈরি করা হবে যা সম্পর্কে তোমরা জানো না” যা মনে হয় আরো আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি একবার চিন্তা করেন আপনি হয়তো ৭২ হুর বা ওদের মতে যুবতী মেয়ে নিয়ে খুশি থাকতে পারেন একবার ভাবুন এই একই বিষয়ে আপনার বৈ কি খুশি হবে, বা আপনার মা বা আপনার বাবাকে কি আপনি ৭২ যুবতীর সাথে দেখ খুশি হবেন? ইসলামে এমন খারপ ভাবে কখনো বলেনি বরং এখানে দেখুন :

As regards the word húr, it is a plural of ahwar (applied to a man) and of haurá’ (applied to a woman), signifying one having eyes characterized by the quality termed hawar, which means intense whiteness of the white of the eye and intense blackness of the black thereof.

The word ahwar (singular of húr) also signifies pure or clear intellect (Lane’s Lexicon). The other word, ‘ín, is plural of a‘yan (meaning a man wide in the eyes) and of ‘ainá’ (meaning a woman beautiful and wide in the eye). The latter word also signifies a good or beautiful word, or saying (Lane’s Lexicon). It may be noted that whiteness is also a symbol of perfect and unsullied purity, and hence the two words húr and ‘ín really stand for purity and beauty; and therefore, instead of white-eyed and large-eyed ones, I adopt the words pure and beautiful ones, as being more expressive of the true significance.

To realize the true significance of these words, two points must be borne in mind. The first is that paradise is a place for faithful women as well as for faithful men, and hence the Holy Quran often speaks of the faithful as being in paradise with their wives; see for instance 36:56, where the faithful are spoken of as sitting on thrones or raised couches with their wives, or 13:23 and 40:8, where they are spoken of as being in paradise along with their wives and offspring.

The second is that the blessings of paradise are alike for women and men, there being not the least difference in this respect between the two sexes. The question then is what is meant by húr ‘ín here. It has already been explained that the Holy Quran does not speak of any conjugal relations being maintained in a physical sense in the life to come. Moreover, it has been shown on various occasions that, where the blessings of paradise are spoken of, these are nothing but physical manifestations of the spiritual blessings which the doers of good enjoy in this life too. There are gardens, trees, rivers, milk, honey, fruits and numerous other blessings spoken of as being met with in paradise, but that all these are not things of this life has been shown more than once in these footnotes, and a saying of the Holy Prophet already quoted makes it clear that the blessings of paradise are not the things of this life) সুত্র http://www.muslim.org/islam/hur.htm

এবং অনেকে যে ৭২ জনয হুর সম্পকে বলে সেই নাম্বার ৭২ কখনো দেখা যায়নি কোরআনে ৭২ কুমারির ধারনা শুধু আসে ৩০০ বছর পরে।

স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো এটা কুমারী মেয়ে নয় এটা ফিকান্দিটি (The quality or power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা, যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ হচ্ছে বাগান যার মাঝে রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা ধারা চির শান্তির স্থান।

অতএব বলাযায় ইসলাম কখনো নারীর লোভ বা ভয় দেখিয়ে প্রসার পায়নি বরং ইসলাম প্রচার হয়েছে এর ভাল গুনে।

ইসলামে প্রথম মুসলিম নারী খাদিজা (রঃ) হজরত মোহাম্মদ (সঃ) এর প্রথম স্ত্রী যিনি সর্বদা মোহাম্মদ (সঃ) এর পাশে ছিলেন , প্রথম শহীদ নারী সুমাইয়া ইসলাম প্রচারের শুরুতে যারা রাসুলের (সাঃ) আহবানে সাড়া দিয়েছিলেন, সুমাইয়া তাদেরই একজন| সুমাইয়ার নারীদেহ ভংগুর, স্পর্শকাতর, কিন্তু আত্মা তার অজেয়| বক্ষে তার বিশ্বাস-ঈমানের দুর্জয় শক্তি ও সাহস|, সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ননা কারী নারী আয়েশা (রঃ)। যা দেখা যাচ্ছে ইসলামে নারীর সম্মান ও অবদান কখোনোই কম ছিলোনা সেটা কবি নজরুল ঠিকই বুঝেছিলেন তাইতো তিনি লিখে যান "কোন কালে হয়নি কো জয়ী পুরুষের তরবারী প্রেরনা দিয়েছে শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী"-- কাজী নজরুল ইসলাম

আর নারীদের নিয়ে বিস্তারিত এই পোস্ট টি পরতে পারেন কোরআনের আলোকে নারী: সঠিক অবস্থান ও অভিযোগের জবাব Click This Link

ভাবতে খুব কস্ট হয় যে কোরআনের এত সুন্দর আয়াতে যেখানে মানুষ কে নারীর প্রতি সম্মান জানানোর জন্য এভাবে বলা হয়েছে সেই আয়াতকে বিকৃত করে ইসলামেরই বিপক্ষে নারীর বিপক্ষে প্রচার করা হয়েছে আফসোস আমরা যদি কোরআনকে ও রাসুল (সঃ) এর জীবনকে ভালমত বুঝতে পারতাম। আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বোঝার ও সেই অনুযায়ী চলার তৈফিক দিন। আমিন।

বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে,আমরা তখন বসি,বিবি তালাকের ফতোয়া খুজেছি, ফেকাহ্ হাদিস চষি। -কাজী নজরুল ইসলাম

"Religion becomes a hollow shell of its former self when ritual remains and thoughtful reflection disappears." Nouman Ali Khan


Women Of Islam ᴴᴰ Powerful Lecture


এই পোস্ট লিখতে যে সকল পোস্ট হতে ও বই হতে সাহাজ্য নেয়া হয়েছে তার সুত্র:
১। আল কোরআন- এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য।
২।কোরআনের আলোকে নারী: সঠিক অবস্থান ও অভিযোগের জবাব লিখেছেন এস. এম. রায়হান Click This Link
৩।ইসলাম : যে- কোন প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত সময়ে পরিপূর্ণ উত্তর লিখেছেন গোলাম দস্তগীর লিসানি Click This Link
৪। QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourt Edition) http://www.ourbeacon.com/wordpress/?page_id=21
৫। এই পোস্টের প্রশ্ন সমুহ জটিল বাক্যের এই পোস্ট হতে নেয়া Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১০
৫৯টি মন্তব্য ৪২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×