শৈল্পিক প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয় নগ্নতাকে৷ ইউরোপে অন্ধকার যুগ কাটিয়ে রেনেসাঁ নিয়ে এসেছিল আধুনিক ও সভ্য ইউরোপ৷ রেনেসাঁ যুগের শিল্পীরা দেদারছেই এঁকেছেন শৈল্পিক নগ্ন ছবি৷ বাদ দেননি যিশু খৃস্টকেও৷ সারা বাংলাদেশে একটি মাত্র সর্বোচ্চ শৈল্পিক রূপের ছবি৷ সেটা ভাঙ্গার ডাক প্রায়ই দিচ্ছে মূর্খ মৌলবাদীরা৷ অন্ধকার শক্তি শিল্প সাহিত্য সহ্য করতে পারে না, সেটাই প্রমাণ করছে৷শৈল্পিক প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ হিসেবে বিবেচনা করা হয় নগ্নতাকে৷ ইউরোপে অন্ধকার যুগ কাটিয়ে রেনেসাঁ নিয়ে এসেছিল আধুনিক ও সভ্য ইউরোপ৷ রেনেসাঁ যুগের শিল্পীরা দেদারছেই এঁকেছেন শৈল্পিক নগ্ন ছবি৷ বাদ দেননি যিশু খৃস্টকেও৷ সারা বাংলাদেশে একটি মাত্র সর্বোচ্চ শৈল্পিক রূপের ছবি৷ সেটা ভাঙ্গার ডাক প্রায়ই দিচ্ছে মূর্খ মৌলবাদীরা৷ অন্ধকার শক্তি শিল্প সাহিত্য সহ্য করতে পারে না, সেটাই প্রমাণ করছে৷
অনেকেই সুন্দরকে মেনে নেয় না। একটি ফুলকে পদদলিত করেই আনন্দ পায়। তারা বলাৎকার ও ধর্ষণ বুঝে, ভালবাসা বুঝে না। প্রাতিষ্ঠান শিক্ষা নিতে গিয়ে সব শিল্পীই নগ্ন ছবি আঁকেন। আঁকার জন্য নগ্নতার বিকল্প কি? এর চেয়ে সুন্দর কি? প্রকৃতি যে শিল্পী আঁকেন তাও নগ্নই, একটি ফুল নগ্ন, পাতা নগ্ন! অনেকে বলেন, এই কালচার আমাদের জন্য। আমাদের অজন্তা ইলোরার ছবিগুলো কি আমাদের পূর্বপুরুষদের আঁকা নয়? পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের যে টেরাকোটায় নগ্ন দৃশ্য রয়েছে তার উত্তরাধিকার কি আমরা নই। বরং বলতে পারেন আমরা ইউরোপের আগেই নগ্ন ছবি আঁকতে পেরেছিলাম। ইউরোপ যখন ঘোমটায় আবদ্ধ তখন আমরাই ছিলাম প্রগতিশীল। আজ আমরা পেছনে হাঁটতে হাঁটতে গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে যাচ্ছি। কয়েকটা অন্ধকার শক্তি আমাদের টেনে নামাতে চায় অন্ধকার গহ্বরে। আগাতে হলে আমাদের রুখে দাঁড়াতেই হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৫