দেশে বিদেশে প্রতিনিয়ত একটা খরব মানুষের মুখে মুখে আজ খুব বেশী শুনা যাচ্ছে তা হলো ধর্ষন । কোনো মেয়েকে ধর্ষন করা যেনো খুবই সহজ একটি ব্যাপার । ভারতীয় উপমহাদেশে ধর্ষনের সংখ্যা দিন দিন যে হারে বাড়ছে তাতে এ থেকে বেড়িয়ে আসা খুবই কঠিন। এর জন্যে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে আমরা নিজেরাই বেশী দায়ী এতে কেনো সন্দেহ নাই। ভারতে বছরে প্রায় ২৬ হাজার নারী মহিলা ধর্ষিত হচ্ছে এটা পুলিশের রেজিস্টার্ড বুক থেকে জানা যায়, এছাড়া আরো প্রায় দিগুণ নারী মহিলা প্রতিদিন ধর্ষনের শিকার হচ্ছে যা তাদের নথিতে জমা পড়েনি । এটা শুধু ভারতীয় উপমহাদেশ ও বাংলাদেশ নয়,এটা একটা সংস্কতিতে পরিনত হয়েছে। সারা বিশ্বেই এখন ধর্ষন এটা সাধারন ঘটনার মতো। বর্তমান প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা ইনটারনেট আশক্তির কারনে দিন দিন আরো বেপোরোয়াভাবে তাদের জীবন পরিচালিত করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নতুন প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা যেভাবে ইনটারনেট, মোবাইল, ফেইজবুক, ইউটিউব ও অন্যান্য মাধ্যমগুলোতে জড়িয়ে পড়ছেন, এছাড়া বর্তমানে যেহারে বিভিন্ন ইংরেজী, হিন্দি ও অন্যান্য ভাষার মুভিগুলোতে যৌন দৃশ্য সংযোজন করে মুভি তৈরী করছে এটাই ধর্ষনের প্রধান কারন বলে তারা মনে করছেন। এছাড়া মেয়েদের বেপোরোয়া জীবন যাপনও এর জন্যে দায়ী । বর্তমান সময়ের মেয়েরা তাদেরকে আরো আকর্ষনীয় করে তোলার জন্যে তাদের পোষাক পরিচ্ছদকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাশ্চাতকে হার মানিয়ে গেছে। দিন দিন তারা তাদের আরো উম্মুক্ত করে দিচ্ছে। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মও দিনে দিনে খারাপের পথে চলে যাচ্ছে। এর জন্যে অভিবাবকদের আরো সক্রিয় ভুমিকা পালন করতে হবে। ধর্ষনের জন্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েরা দায়ী হলেও তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আবার ছেলেরা বেশী দায়ী । ছেলেরা মেয়েদের সময়ে অসময়ে কারনে অকারনে দোষে বিনা দোষে মেয়েদের ডিসর্টাব করে । এছাড়া কিছু নরপশু আছে যারা মেয়ে দেখলেই তাদের চোখ মেয়েদের ওপর পড়ে। অনেক চেষ্টা করেও তখন মেয়েটি ওই হায়েনার কাছ থেকে আর রক্ষা পায় না, আর এভাবেই প্রতিনিয়ত আমাদের দেশে মেয়েরা ধর্ষিত হচ্ছে। এ থেকে বেরিয়ে আসছে হলে আমাদের বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থাগুলো এগিয়ে আসতে হবে এবং সরকারকে আরো সক্রিয় ভুমিকা পালন করতে হবে।বিভিন্ন পত্র পত্রিকা, টেলিভিশন এ ব্যাপারে আরো তথ্যমূলক প্রচারোণায় এগিয়ে আসতে হবে। ধর্ষনের শাস্তি হিসেবে মৃতুদন্ডের বিধান চালু করা ও ধর্ষকের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করার বিধান চালু করলে হয়তো জাতি, দেশ ও বিশ্ব এ থেকে কিছুটা হলেও বেরিয়ে আসতে পারবে। না হয় এ ব্যাধি আরো ভয়ানক আকার ধারন করবে।
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।