somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল)
নিজেকে বোঝার আগেই মনের মধ্যে একটা চেতনা তাড়া করে ফিরতো। এই ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে বদলাতে হবে, একটা বিপ্লব দরকার। কিন্তু কিভাবে?বিপ্লবের হাতিয়ার কি? অনেক ভেবেছি। একদিন মনের মধ্যে উঁকি দিয়ে উঠলো একটি শব্দ, বিপ্লবের হাতিয়ার 'কলম'।

সেই সমাজ সুন্দর যে সমাজের মানুষ দম্ভকে দমিয়ে রেখে একে অপরকে সম্মান করে

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শারীরিক সমস্যায় ফরাসি চিকিৎসকদের কাছে যতবার দ্বারস্থ হয়েছি ততবার নতুন ভাবে মুগ্ধ হয়েছি। হঠাৎ প্রচণ্ড কোমর ব্যথা অনুভব হওয়ার কারণে হসপিটালে যেতে হয়েছিলো গতকাল। নাম রেজিস্ট্রেশন করে অপেক্ষমাণ কক্ষে বসে আছি ডাক্তারের অপেক্ষায়। বিশ মিনিট পর এক তরুণী ডাক্তার এলেন আমাকে সঙ্গে করে তার চেম্বারে নিতে। আমার সঙ্গে একটি বড় কম্পিউটার ব্যাগ দেখে ডাক্তার নিজেই ব্যাগটি হাতে নিলেন। ভেবেছেন,যেহেতু আমার কোমর ব্যথা হয়তো ব্যাগটি বহন করতে আমার কষ্ট হবে । আমি বললাম মাদাম আমি নিতে পারবো ব্যাগটি আমাকে দিন। ডাক্তার বললেন, কোন ব্যাপার না, আপনি চলুন আমার সঙ্গে।চেম্বারে কিছু প্রশ্ন করার পর ব্যাথার ধরন পরীক্ষা করার জন্য আমাকে একটি বেডে শুইয়ে দিলেন এবং কোমরের নিচের অংশ (পা) বিভিন্ন ভাবে ভাজ করে পরীক্ষা করলেন। আমার পায়ে জুতা পরা ছিল, পরীক্ষার এক পর্যায়ে জুতা খোলার প্রয়োজন হল। ডাক্তার নিজেই জুতার ফিতা খুলে নিজে হাতে পা থেকে জুতা সরালেন।অথচ আমি এতো অসুস্থ নই যে জুতা খুলতে পারবো না। ডাক্তার আমাকে বললেই আমি জুতা খুলতে পারতাম। অথচ তিনি কিছু না বলে সরাসরি নিজে হাতে আমার জুতা খুললেন।

ফরাসিরা ইগোকে জয় করে পেশাদারিত্বকে শিল্পে রূপ দিয়েছে অনেক আগেই। যে কেউ হোক না কেন সেবা গ্রহীতার গায়ের রঙ,ধর্ম,দেশ বা সামাজিক অবস্থান ও মর্যাদা বিবেচনা না করে সেবা প্রদানকারী তার সেবার সঙ্গে সম্মানটুকু নিঙরে দেবার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন।

ধরুন, আপনি কোন মন্ত্রণালয়ে কোন মন্ত্রীর কাছে সেবা গ্রহণের জন্য গিয়েছেন। মন্ত্রী তার আসন ছেড়ে নিজে এসে আপনাকে তার কক্ষে নিয়ে যাবে, আবার আলোচনা বা কাজ শেষ হওয়ার পর মন্ত্রী তার সেবা গ্রহীতা বা অতিথিকে নিজে সঙ্গে করে বাহির দরজা পর্যন্ত সঙ্গ দিয়ে নিয়ে আসবেন এবং হাত মিলিয়ে হাসিমুখে বিদায় দেবেন।সেবাগ্রহীতার পেশা, শিক্ষা বিবেচনা করে এমন আতিথেয়তার ধরনের তারতম্য হয়না কখনো। ফরাসি যে কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যে কোন প্রকার সেবা গ্রহণের জন্য গেলে প্রত্যেক দায়িত্বশীল সেবাদাতার আচরণ এমন হয়ে থাকে।

ধরুন, আপনি এই ফ্রান্সে নতুন এসেছেন,কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কোন সেবার জন্য গিয়েছেন। ডেস্কে বসা আপনার সেবা প্রদানকারী দায়িত্বশীল মানুষটি কোন সুন্দরি তরুণী বা মহিলা। সে আপনাকে কখন দেখেনি,আপনার সম্পকে সে কিছুই জানে না কিন্তু আপনার সেবাটা এমন যত্ন ও আন্তরিকতার সঙ্গে প্রদান করবে যে আপনি সেবা প্রদানকারীকে ভুল বুঝতে পারেন। আপনার মনে হতে পারে সুন্দরি মহিলা হয়তো আপনার প্রেমে পড়ে এমন যত্নের সেবা প্রদান করেছেন। কারণ, আপনি ভাবতে পারেন এমন আন্তরিক হাসি ও ব্যবহার আমার জীবনে আমার প্রেমিকার কাছ থেকেও কখনো পাইনি। এই হাসিমাখা সেবার সঙ্গে হয়তো প্রেম জড়িয়ে আছে।কিন্তু আসলে তা নয়।ফসাসিরা মূলত সেবাটাকেই প্রেমে রূপান্তর করেছে।

ফরাসিরা অন্যকে সম্মানের ব্যাপারে সব সময় সর্বোচ্চ সচেষ্ট।সেটা দেশের রাষ্ট্রপতি থেকে শুরু করে একজন সাধারণ মানুষ পর্যন্ত। ধরুন প্রচণ্ড ভিড়ের কোন মেট্রো বা বাসের উঠেছেন। আপনি অসাবধানতাবসত কোন ফরাসির পায়ে প্রচণ্ড বেগে পারা দিয়েছেন, ব্যথা পাওয়া মানুষটির কাছে আপনি ক্ষমা চাওয়ার জন্য দুঃখিত বলতে উদ্যত হলেন, দেখা যাবে আপনার আগেই উল্টো ব্যথা পাওয়া মানুষটিই আপনার কাছে অত্যন্ত দুঃখিত বলে ক্ষমা চেয়ে বসেছে এই ভেবে যে, তার পা’টিই হয়তো সঠিক জায়গায় ছিল না যার দরুন তিনি অন্যের দ্বারা পায়ে ব্যথা পেয়েছেন এবং তার এই ভুলের কারণে পায়ে পারা দেয়া ঐ লোকটি তার দ্বারা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন।যেখানে ব্যথা পেয়ে অন্যকে দুটো কথা শোনানোর কথা সেখানে নিজেই চেয়ে বসলেন ক্ষমা,তাহলে আর বিবাদ তৈরি হবে কিভাবে।

একবার স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইগর মাতোভিচ এক সরকারি সফরে আসলেন প্যারিসে। এক রাষ্ট্রীয় দপ্তরের খোলা প্রাঙ্গণে তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন। ভাষণ চলাকালীন সময়ে হঠাৎ গুড়িগুড়ি বৃষ্টি শুরু হল। তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ ছাতা ধরে বসলেন ইগর মাতোভিচের মাথার উপর। অথচ ছাতাটা কোন সরকারি কর্মকর্তা ধরতে পারতেন, কিন্তু ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিজেই তার মাথার উপর ছাতা ধরে অন্যকে সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে ঔদার্যের এক অন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন। এতে শক্তিধর একটি দেশের প্রেসিডেন্ট মর্যাদায় স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী চেয়ে ছোট হননি, বরং তার সম্মান আরও দিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইগর মাতোভিচের হৃদয়ে হয়তো প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ জন্য সম্মানের আসন হয়েছে চিরস্থায়ী।

আপনি হয়তো কোন আর্ট গ্যালারিতে গিয়েছেন কোন বিখ্যাত শিল্পীর চিত্র প্রদর্শনী দেখতে। ঘুরেঘুরে ছবি দেখতে দেখতে হঠাৎ পাশে তাকিয়ে দেখলেন আপনার সঙ্গে ছবি প্রদর্শনী দেখছে কোন বিখ্যাত কোন তারকা ফরাসি চলচ্চিত্র শিল্পী বা কোন নোবেল পুরস্কার জয়ী ব্যক্তিত্ব, অথবা কোন ফরাসি প্রভাবশালী মন্ত্রী। আপনার পাশে এই মানুষগুলোর আচরণ বা অঙ্গভঙ্গি দেখে আপনার কখনোই মনে হবেনা যে তারা কর্ম দ্বারা আপনার থেকে আলাদা এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের বিশেষ মানুষ। বরং আপনি তার সঙ্গে খুবই সহজ ভাবে কথা বলতে পারবেন। চাইলে তার পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে পারবেন।পরে ছবিটি দেখে মনে হবে আপনি হয়তো কোন প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে ছবিটি তুলেছেন।

আপনার যদি কখনো ফ্রান্সের কোন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করার সুযোগ হয় তখন ফরাসিদের সম্মান প্রদর্শনের আরও কিছু নজির চোখে পড়বে।আপনি যে কর্মকর্তার অধীনে চাকুরী করবেন, যার আদেশ বা নির্দেশ শোনা আপনার দায়িত্ব বা চাকুরী, সেই ব্যক্তি কখনই আপনাকে সরাসরি কোন কাজের আদেশ করবে না। অতি বিনয়ের সহিত আপনাকে বলবে, মসিয়/মাদাম আপনার কি এই কাজটি করার সময় হবে,অথবা আপনি কি এই কাজটি করতে পারবেন?অনেক প্রতিষ্ঠানে আপনার বসকে নাম ধরে সম্বোধন করতে পারবেন বরং অনেক ক্ষেত্রে তাকে স্যার বা মসিয় বললে সে অখুশি হতে পারেন। উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অধীনস্থ কর্মচারীদের মধ্যে প্রভু ও ভৃত্য সম্পর্কের পরিবর্তে বন্ধুত্বের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার জন্যই একে অপরকে নাম ধরে সম্বোধন করে থাকে। যেখানে কাজের পরিবেশ ঊর্ধ্বতন ও অধনস্থদের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্কে বিরাজ করে সেখানে কাজের মান ও উৎপাদন বেশী হয়ে থাকে।

যদি কখন কোন বড় উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের মালিকে মসিয় বা স্যার বলে সম্বোধন করতে হয়, তবে সেই কর্মকর্তা বা মালিক আপনাকে কখন নাম ধরে সম্বোধন করবে না।সেও আপনাকে স্যার বা মসিয় বলেই সম্বোধন করবে, আপনার পদবি যদি ঐ প্রতিষ্ঠানের সর্বনিম্ন অবস্থানেরও হয়ে থাকে।
আপনি কোন কায়িক পরিশ্রমের কাজ করছেন,আপনার প্রতিষ্ঠানের মালিক বা কর্মকর্তা যদি দেখে আপনি কাজটি করতে পারছেন না, আপনার সাহায্য প্রয়োজন, তবে ঐ স্যুট কোর্ট পরা কর্মকর্তা বা মালিক চেয়ারে ফেলে চলে আসবে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এবং নিজে হাতেই আপনার কাজটি করবে, হোক সেটা ডাস্টবিন পরিস্করার করার কাজ।কখনো আপনার কাছে কৈফিয়ত চেয়ে বলবে না কেন কাজটি করতে পারছেন না।যদি আপনি সত্যি কাজটি করতে অপারগ হন,তাহলে আপনাকে ভৎসনা না করে বরং আপনাকে ছুটিতে পাঠিয়ে বিকল্প পথ খুঁজবেন।
যদি কখন প্রতিষ্ঠানে উৎসবের আয়োজন করা হয়,তখন প্রতিষ্ঠানের মালিক বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তার কর্মচারীদের প্লেটে নিজের হাতে খাবার তুলে দিয়ে সম্মানিত করার চেষ্টা করেন। তারা মনে করেন এই কর্মচারীরাই প্রতিষ্ঠানের চালিকা শক্তি। তারা ভালো থাকলে প্রতিষ্ঠান ভালো থাকবে। প্রতিষ্ঠান ভালো থাকলে মালিক ভালো থাকবে, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার আরামের চেয়ার ঠিক থাকবে।

ফরাসি দেশে সম্মান প্রদর্শনের আর একটি বড় রীতি হচ্ছে সম্বোধনের সমতা।
এখানে সম্বোধন সূচক শব্দ মানুষের শ্রেণী ব্যবধানে ভিন্ন ভিন্ন নয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে মসিও,মেয়েদের ক্ষেত্রে মাদাম বলে সবাই সবাইকে সম্বোধন করে থাকেন।সামাজিক স্তর,পেশা,শিক্ষা যার যেটাই হোকনা কেন সেটা বিবেচ্য নয়।অর্থাৎ এই দেশের প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী হতে আরম্ভ করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মী পর্যন্ত সম্বোধনসূচক শব্দ এক।এ ক্ষেত্রে সম্মানসূচক সম্বোধনের বিন্দুমাত্র হেরফের হবে না।

মূলকথা হচ্ছে, জীবন তখনি সুন্দর যে জীবনে সম্মান রয়েছে। সমাজ তখনি সুন্দর হয়ে ওঠে যখন সমাজের মানুষ একে অপরকে সম্মান করে, দম্ভকে দমিয়ে রেখে একে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে ওঠে। যা ফরাসি সমাজের মধ্যে খুঁজে পাই।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×