somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মি. বিকেল
আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নামে মি. বিকেল। একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব ডিজাইনার, সম্পাদক, উপস্থাপক এবং নাট্য পরিচালক সহ - এই বহুমুখী পেশার সাথে জড়িত থাকলেও, আমার মূল পরিচয় একজন গল্পকার।

এ.আই

১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ডেস্কে বসে বিনোদনের পাতায় চোখ রাখা আমার কাজ। দৈনিক সূর্যদয় পত্রিকায় কাজ করছি দীর্ঘ সাত বছর ধরে। আমার আসল নাম “শুভন” কিন্তু অফিস পাড়ার মানুষজন আমাকে “নীরব” বলে ডাকে। খুব সম্ভবত এর প্রধান কারণ আমি খুব বেশি একটা কথা বলি না। কথাবলার মত মানুষও তেমন খুঁজে পাই না। গুড মর্নিং দিয়ে দিন শুরু হয় আর শেষ হয় একটি সংক্ষিপ্ত বিদায় দিয়ে। কথা বলবো-ই বা কেন? চিন্তার সাথে চিন্তার মিল দরকার খুব বেশি অনুভূত হয়। যেটা এখনো খুঁজে পাইনি।

অপর পাশের ডেস্কে একজন ক্রাইম রিপোর্টার বসেন। মাত্র কিছু মাস আগে জয়েন করেছেন। মেয়েটা খুব চঞ্চল। কেউ মারা গেলে অথবা আত্মহত্যা করলে অন-স্পটে কোন গোয়েন্দা সংস্থার কেউ হাজির হবার আগেই তিনি সেখানে হাজির হয়ে যান। বয়েস ত্রিশ ছুঁইছুঁই, এখনো অবিবাহিত। দেখতে কাশ্মীরের মেয়েদের মত সুন্দরী। শাড়িতেই নিয়মিত আসেন অফিসে, বাঙালী বলে কথা। প্রতিদিন আমাকে একবার দেখে “গুড মর্নিং” বলে একটু হেসে থাকেন, তাতেই অবশ্য দিনটা আমার খুব ভাল যায়। কিন্তু বৈপরীত্য হচ্ছে আমাদের কনসেপ্ট নিয়ে। আমি আমার রিপোর্টে কোন অভিনেতা বা অভিনেত্রীর সম্পর্ক জুড়ে গেলো বা নষ্ট হলো কেন সেসব নিয়ে লিখে থাকি আর উনি লেখেন “রাজধানী ঢাকায় আবার খুন, পিছনে আছে এক কিশোর গ্যাং” অথবা “ডিপ্রেশনে পড়ে জয়ের আত্মহত্যা”। একে তো এসবে কোন রসকষ নেই তার উপর দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা করায় উনার নিজের মাথাতেও কোন কেমিক্যাল হাইজ্যাক আজ পর্যন্ত হলো না। হবেও বা কি করে! চারদিকে যত ধর্ষণ হচ্ছে তাতে পুরুষ বিদ্বেষী একটা মনভাব আসতেই পারে।

শেষ কবে আমাদের মধ্যে দুই বাক্যের একটা কথোপকথন হলো সেটাও ঠিক মনে পড়ছে না। এমনিতেও রাজধানীতে একা থাকি, একটা ফ্লাটে। বৃদ্ধ মা আছেন, তাকে অনেকবার ঢাকায় আসতে বলেছি কিন্তু স্বামীর ভিটে ছাড়বেন না। তাই তিনি গ্রামেই থেকে গেলেন। গ্রামে চাকুরী নেই তাই আমি ছুটলাম এই ব্যস্ত শহরের দিকে। বাবা যাবার পর খুব উদাসীন থাকতেন, এখন আবার আমাকে ছাড়া একা একা কি করে সময় পার করছেন সেটা ঠিক জানি না। মাস অন্তর কিছু টাকা পাঠিয়ে আমি আমার দায়িত্ব শেষ হয়েছে বলে দীর্ঘশ্বাস ফেলি।

একটু পরে মনে হলো আমি চিন্তার জগতে ডুব দিয়েছি। সেখান থেকে বের হতেই ডেস্কে একটা ছোট্ট চিরকুট দেখলাম,

“শুভন সাহেব, একটু আমার রুমে আসুন। জরুরী কথা আছে।”

এখন বস আমায় কি বলবেন ঠিক বুঝতে পারছি না। যা বলার বলবেন, বেশি না ভেবে আমি উনার রুমের দিকে এগুলাম...

শুভনঃ স্যার, আমাকে ডেকেছেন?
স্যারঃ হ্যাঁ, আপনি বসুন।
শুভনঃ স্যার! কোন গুরুতর কিছু কি?
স্যারঃ না, তেমন গুরুতর কিছু নয়। তুমি শেহাব খানের একটি মুভির ব্যাপারে না কি বাজে মন্তব্য লিখেছো? ওটা কি প্রিন্টে গেছে?
শুভনঃ না, স্যার। এখনো জমা দেয়া হয়নি তবে সন্ধ্যার মধ্যে হয়ে যাবে।
স্যারঃ দেখুন, শুভন সাহেব... আপনি ঐ রিভিউটি প্রকাশ করছেন না। এতে করে আমাদের পত্রিকার ক্ষতি হতে পারে।
শুভনঃ ঠিক বুঝলাম না, স্যার!
স্যারঃ মানে ওটা আমাদের পত্রিকায় প্রকাশ পাচ্ছে না।
শুভনঃ তারমানে একটি অশ্লীল মুভি সম্পর্কে নেতিবাচক কথা লিখবো না! স্যার, এতে আমাদের যুব সমাজের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে। তারচেয়ে বড় কথা হলো এদের পাত্তা দিয়ে দিয়েই তো আমরা আমাদের মাথায় তুলেছি। এখন এদের মুখোশ খুলে দেবার পালা।
স্যারঃ নো, শুভন। তুমি জাস্ট ওটা লিখছো না, বুঝেছো? তোমার চাকুরী চাই না কি ওই রিভিউ?
শুভনঃ বুঝেছি, কতটাকা খেয়েছেন ওর কাছে থেকে? হ্যা?
স্যারঃ তুমি তোমার লিমিট জানো তো না কি? তুমি যা বলছো এসবের পরিণতি কি হতে পারে আশা করি সেটা জানো।
শুভনঃ হ্যাঁ, আমি জানি। আর তাই আমি আজকেই এই চাকুরী ছাড়তে চাই। তাছাড়া অথর্বের মত কি করছি! সমাজেও আমার কোন ভূমিকা নেই। অনেকদিন পর ভাবলাম এদের থামানো উচিত। সেটাও করতে দিচ্ছেন না। সত্যি বলতে আজ নিজেকে নিয়ে খুব হাসি পাচ্ছে। ভাল থাকবেন স্যার।

এরপর চাকুরী ছেড়ে দেই। অবশ্য ওই ক্রাইম রিপোর্টার একবার ফোন করেছিলো। ফোন করে বললো, “আমি স্নেহা বলছি। হুট করেই স্যারের সাথে রেগে গিয়ে চাকুরীটা ছেড়ে দিলেন কেন? যদিওবা এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার”। এ-পাশে আমি চুপচাপ স্নেহার মিষ্টি কথার মধ্যে একটি মারাত্মক স্নেহ আছে সেটা শুধু অনুভব করে যাচ্ছি। স্নেহা আবার বললেন, “চুপ কেন? কিছু তো একটা বলুন?”
অবশ্য আমার হাতে তেমন কিছু বলার ছিলো না কিন্তু ভদ্রতার খাতিরে বললাম, “দেখুন স্নেহা, আপনি সবই জানেন। টাকার কাছে বা ধরুন স্রেফ এমন একটি জবের জন্য নিজের নৈতিকতা বোধকে হারাতে পারছিনা, আমি অত্যন্ত দুঃখিত”। স্নেহা আরো অনেক কিছু বুঝালেন মিডিয়া পলিটিক্স সম্পর্কে, কিন্তু আমার মনটা গলাতে পারলেন না।


কিছুদিন পর...
হাতে জমানো টাকাগুলো মদে ফুরাচ্ছি এখন। বিশেষ কোন কাজ খুঁজতেও আর মন চায় না। একা থাকাকেই খুব করে আপন করে নিয়েছি। কিন্তু আমার জীবনে এমন আচমকা কোন ঘটনা ঘটবে তা কোনদিন ভাবিনি।

হ্যাঁ, একদিন সন্ধ্যায় গুলিস্তানের এক ফুটপাত দিয়ে হাঁটছিলাম। চারদিকে যান্ত্রিক এই পৃথিবীটা কেমন ব্যস্ত তা মনোযোগ দিয়ে দেখার চেষ্টা করছিলাম। সাথে হকারদের চেঁচামেচি তো আছেই। হঠাৎ পায়ে কি যেন একটা বাড়ি খেলো। ওটা হাতে তুলতেই দেখলাম, একটা ভাঙ্গাচোরা মোবাইল ফোনের মত ডিভাইস। ছোট্ট একটা স্ক্রিন, তাও ঝাপসা। বাকিটা কেউ পা দিয়ে গুঁড়িয়েছে এজন্য এই ডিভাইসের অবস্থা আরো খারাপ দেখাচ্ছে। একটা বাটন দেখলাম, খুব সম্ভবত ওটা পাওয়ার বাটন হবে। তাই খানিক সময় ঐ বাটনটি প্রেস করে থাকলাম। কিন্তু কোন গতি করতে পারলাম না। ব্যাটারি মনে হয় মৃত্যুবরণ করেছে। তাই আমি আমার পরিচিত এক হাতুড়ে মেকারের কাছে গেলাম। দেখলাম, বরাবরের মত বহু কাজ নিয়ে তিনি ব্যস্ত। আমাদের দেশে ইঞ্জিনিয়ার যারা আছেন তারাও এত কাজ পায় কিনা সন্দেহ আছে। যাইহোক, আমি তাকে ডিভাইসটি দেখালাম। তিন ঘন্টা অবধি সে ঐ ডিভাইসের দিকে চেয়ে থাকলো। শেষমেশ বলতে বাধ্য হলো যে, “আমি এর কিছুই বুঝতে পারছি না... তবে শোভন... আমি এর একটি কৃত্রিম ব্যাটারি বানিয়ে দিয়ে আগের ব্যাটারি চেঞ্জ করে দিচ্ছি... তুমি অন্তত সেটটি চালাতে পারবে। আমি বললাম, “তাই করে দাও...”

বাসায় ফিরতে ফিরতে অনেক দেরী হয়ে গেলো। রাত তখন একটা প্রায়। তখনো গোসল করা হয়নি। তাই গোসল শেষে রেস্টুরেন্ট থেকে হাফ তেহেরি এনেছিলাম ওটা খেয়ে নিলাম। এখন অবশ্য কিছুটা ভাল অনুভব করছি। তারপর ভাবলাম ঐ ভাঙ্গা ফোনটি কই? দেখি চালু হয় কি না! হ্যাঁ, ডিভাইসটি চালু হয়েছে। প্রথমেই ইংরেজিতে চমকে দেয়া লেখা ভেসে উঠলো ডিভাইসটির স্ক্রিনের উপর, Welcome Mr. Shuvon Islam!

তারপর ছোট্ট ঐ স্ক্রিনের পর্দায় একটি মেয়ে হাজির হলো। তারপর খুব স্বাভাবিক কন্ঠে বাংলায় জিজ্ঞেস করলো, “শোভন, আপনি কেমন আছেন?”
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম। ভূতুড়ে-ভূতুড়ে একটি ব্যাপার মাথার পাক খেয়ে গেলো। ভাবলাম আমি আবার মদ খাইনি তো! একটু বিষম নিয়ে বললাম, “হ্যাঁ, আমি সুস্থ আছি। আপনি কে? আর আপনার নাম কি?”
ডিভাইসটি এবার জবাব দিলো, “আমি মায়া। আর আপনি যেভাবে আমাকে ভয় পাচ্ছেন তাতে কিন্তু আপনার প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে। আপনার স্নায়ুগুলো এখন খুব দূর্বল। অনুগ্রহ করে শান্ত হোন”।

এরপর এই ডিভাইসটি আমাকে যা বুঝালো, তা হচ্ছে...
এই ডিভাইসটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আছে। এবং এখানে উন্নত মানের বায়োটেকনোলজি সংযুক্ত করা আছে। কারো হাতে মাত্র পাঁচমিনিট থাকলেই এই ডিভাইসটি তার সম্পর্কে সব বলে দিতে পারে। তার অতীতের সব স্মৃতি স্ক্যানিং করে ছোট্ট স্ক্রিনে প্রয়োজনে দেখাতেও পারে। আবার কোন যুক্তিকে বিভিন্ন তথ্যর মাধ্যমে সিদ্ধান্ত দিয়ে দিতে পারে যার শতকরা ৯৯.০১% ঠিক হয়ে থাকে।

ডিভাইসটি থেকে এই কথাগুলো শুনে একটু হাসলাম, প্রথমে ভেবেছিলাম কেউ হয়তো আমার সাথে মজা নিচ্ছে। তাই মজা করেই জিজ্ঞেস করলাম,
“আচ্ছা, এই রাত একটায় স্নেহা কি আমার সাথে বাহিরে কফি খাবার জন্য বের হবে?”
ডিভাইসটি বললো, “আমাকে এক মিনিট সময় দিন”। অতঃপর ডিভাইসটি বললো, “হ্যাঁ, স্নেহা আপনার সাথে কফি খেতে যাবেন। আপনি চাইলে ফোন করতে পারেন”।

কৌতুহল জমা না রেখে আমি স্নেহাকে ফোন দিলামঃ স্নেহা! তুমি কি এখুনি আমার সাথে একটু কফি খেতে বের হবে?
স্নেহা সোৎসাহে বলে উঠলোঃ নিশ্চয়, এতদিন পরে তবে শুভন সাহেবের মধ্যে পরিবর্তন দেখতে পেলাম।
আমি আশ্চর্য হয়ে তাড়াহুড়ো করে বললামঃ স্নেহা, তুমি কিন্তু লাল শাড়িটা পড়তে একদম ভুলবে না। ঐ শাড়িটায় তোমাকে দারুণ মানায়।

ওপাশ থেকে স্নেহার হাসিটা আমাকে সম্মতি জানালো যেনো...
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৬
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×