আসুন প্রথমেই একটি উদাহরণ দেখি, একটা বড় আগুনের কন্ডলী তৈরি করা হলো এর পাশে কিছু
মমবাতি রাখা হল একটু পর দেখা গেল মমববাতি গুলো গলতে শুরু করছে।এবং আপনি মমবাতিগুলোকে
বলতেছেন মমবাতি তুই আর গলিস না।কিন্তু সে কি আপনার কথা শুনবে।না।তাকে সেখান থেকে না
সরিয়ে নিয়ে গেলে সে গলতেই থাকবে।তাই একটা যুবক আর যুবতীর মধ্যে যখন
প্রেমের সম্পর্ক থাকে তাদের মধ্যেও আগুন আর মমবাতির মধ্যে যে সুসম্পর্ক আছে তার চাইতে যুবক আর যুবতীর মধ্যে মধুর সম্পর্ক হয়।নতুন যৌবন উত্তাল পাতাল ঢেউ তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক খুব সহজেই হয়।
আমার মতেঃ
আমি জানি প্রেম করা থেকে তাদেরকে বিরত থাকতে বললে আমার কথা শুনবে না।তাই আমি তাদেরকে প্রেম থেকে বিরত থাকতে বলবো না।কারন বলাতে কোনো সুফল পাব না। আমি ছেলে ও মেয়েকে বলবো
তোমরা প্রেম করো ঠিক আছে কিন্তু তা দুটি মনের বন্ধনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখ। তোমরা একটা কথা অব্যশই জান।মানুষের সবচেয়ে মূলবান সম্পদ হচ্ছে চরিত্র। চরিত্র নষ্ট হলে তার মূল নাই। চরিত্র এর দুইটা রূপ আছে১। প্রকাশ্য ২। গোপনীয় আমি সব থেকে বেশি মূল্য দেই গোপনীয়টাকে। কারন প্রকাশ্য
এর মধ্যে পরে আচার-আচারন,কথা-বার্তা ইত্যাদি। আর গোপনীয় এর মধ্যে পরে যৌবন।যা সবচেয়ে
বেশী মূল্যবান।যা নষ্ট হলে কোন কিছুর বিনিময়ে ঠিক করা যায় না।আমরা সাধারণত জানি যে যৌবন
অবৈধ ভাবে অন্যের হাতে তুলে দেয় সে পতিতা।আপনি কি কোন পতিতাকে জেনে শুনে বিয়ে করবেন।আমি জানি আপনি তাকে বিয়ে করবেন না।কারন তার যৌবন আগেই নষ্ট করেছে।ছেলে ও মেয়ে দের ক্ষেত্রেঃ আপনি একটি ছেলে বা মেয়েকে ভালবাসেন ভাল কথা তবে তাকেই তুমি বিয়ে করে নাও।
তবে ভালবাসলেও মন দিয়ে বাস শরীর দিয়ে নয়। ছেলেদের জন্যঃ আপনি এক জন কে ভালবাসেন, কিন্তু তাকে বিয়ে করতে চান না। কিন্তু তার সব কিছু আপনি ভোগ করতে চান।এমন কি তার সব কিছু আপনি
ভোগ করলেন।তাকে আপনি বিয়ে করলেন না।তার অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে গেল।কিন্তু সে নষ্ট হয়ে অন্য কারো জীবনে চলে গেল এতে সে পতিতা হয়ে গেছে।শান্তি ও অশান্তি এর মধ্যে সংসার করতে লাগল।আপনি ও এখন বিয়ে করছেন কিন্তু আপনি একবার ভালভাবে ভেবে দেখুন আপনার বউ কি
কুমারীত্ত নিয়ে আপনার কাছে আসছে না কুমারীত্ত আগেই হারিয়েছে। আমি বলে দিচ্ছি কুমারীত্ত আগেই হারিছে কারনঃ ইসলামের মতে জেনা কারীর সাথে জেনাকারিনীর বিয়ে হবে।সব মিথ্যা হতে পারে তবে ইসলাম না।