ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘‘ভারত ও বাংলাদেশের রক্তের সর্ম্পক কখনো বিচ্ছিন্ন হবে না। এ অঞ্চলকে শান্তিঅঙ্গনে পরিণত করা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল।”
মঙ্গলবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অপর্ণকালে তিনি এ কথা বলেন।
সাবেক সেনাপ্রধান ও সেক্টর কমান্ডার কে এম শফিউল্লাহ বলেছেন, ‘‘১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশেকে স্বীকৃতি দেয়। এ স্বীকৃতির মাধ্যমেই আমরা স্বাধীন হই।”
তিনি বলেন, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জোরালো সমর্থন না পেলে আমরা স্বাধীনতা পেতাম না। অপরদিকে বঙ্গবন্ধু না হলে বাংলাদেশ হতো না।’’
তিনি বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত তাদের সীমান্ত খুলে দিয়ে বাংলাদেশীদের আশ্রয় দিয়েছিল। আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অস্ত্র ছিল। আর তার চেয়েও বড় অস্ত্র ছিল জয়বাংলা ধ্বনি। ইন্দিরা গান্ধী শুধু আমাদের স্বাধীনতার জন্য সাহায্য করেননি, বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত করার চেষ্টাও করেন। ইন্দিরা গান্ধীর নামে বাংলাদেশের কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম হওয়া উচিত।’’
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা লীগ, ভারত বাংলাদেশ সম্প্রীতি পরিষদ, সম্মিলিত আওয়ামী সর্মথক জোট, বঙ্গবন্ধু নাগরিক সংহতি পরিষদ, বঙ্গবন্ধু জাতীয় পরিষদ, বঙ্গবন্ধু ওলামা লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ভারতীয় মিত্রবাহিনীর শহীদদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। এসময় শহীদ স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
লিঙ্ক

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




