somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

জীবনের প্রায় সব চাহিদা দুই সিজদার মাঝের অতি সংক্ষিপ্ত দুআয় এসে যায়ঃ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিঃ সংগৃহীত।

জীবনের প্রায় সব চাহিদা দুই সিজদার মাঝের অতি সংক্ষিপ্ত দুআয় এসে যায়ঃ

দুই সিজদার মাঝে এবং রুকু থেকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে স্থিরভাবে পরিপূর্ণরূপে নামাজ আদায় করার দৃশ্য খুব কমই চোখে পড়ে। অথচ, জীবনের প্রায় সব চাহিদা দুই সিজদার মাঝের অতি সংক্ষিপ্ত দুআয় এসে যায়। অধিকাংশ লোকের নামাজ যদিও হয়ে থাকে তাড়াহড়োয় পূর্ণ।

আমরা বেশিরভাগ মানুষই এই জায়গাটিতে তাড়াহুড়া করে ফেলি; আমরা যখন রুকু থেকে উঠে দাঁড়াই, তার পরপরই সাথে সাথে সিজদায় চলে যাই। অথচ, যখন মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রুকু থেকে উঠে দাঁড়াতেন, সম্পূর্ণ মেরুদণ্ড সোজা করে কিছুক্ষন দাঁড়াতেন। এক হাদিসে ইরশাদ হয়েছে,

حَدَّثَنَا بَدَلُ بْنُ الْمُحَبَّرِ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، قَالَ أَخْبَرَنِي الْحَكَمُ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنِ الْبَرَاءِ، قَالَ كَانَ رُكُوعُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم وَسُجُودُهُ وَبَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ وَإِذَا رَفَعَ مِنَ الرُّكُوعِ، مَا خَلاَ الْقِيَامَ وَالْقُعُودَ، قَرِيبًا مِنَ السَّوَاءِ‏.

প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর রুকু, রুকু থেকে উঠে দাঁড়িয়ে থাকার সময়, সিজদা এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী বসার সময় প্রায় সমপরিমান হত। -বুখারী হাদিস নং ৭৫৬ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত), ৮০১, ৮২০; মুসলিম ৪/৩৮ হাদিস নং ৪৭১, মুসনাদ আহমাদ হাদিস নং ১৮৬২১ (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭৪৮)

রুকু হতে উঠে দাঁড়ানোর পরের দোয়া-

ربنا لك الحمد، حمدا كثيرا طيبا مباركا فيه

'রব্বানা লাকাল হামদ, হামদান কাসীরান তায়্যিবান মুবা-রাকান ফীহ'

অর্থাৎ, হে আমাদের রব! আপনারই যাবতীয় প্রশংসা, অগনিত পবিত্রতা ও বরকতময় প্রশংসা।

এক হাদীসে আছে, রিফাআ ইবনে রাফে রা. বর্ণনা করেন যে, একদিন আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পিছনে নামায আদায় করছিলাম। তিনি রুকু থেকে মাথা উঠিয়ে যখন سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَه বললেন তখন পিছন থেকে এক ব্যক্তি বলে উঠল

رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ حَمْدًا كَثِيْرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيْهِ নামায শেষে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নামাযে ঐ বাক্য কে বলেছে? এক ব্যক্তি বলল, আমি, ইয়া রাসূলাল্লাহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আমি দেখতে পেলাম, ত্রিশের অধিক ফেরেশতা উক্ত দুআর সাওয়াব নিয়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত যে, কে আগে তার সাওয়াব লিখবে। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৭৯৯

দুই সিজদার মাঝে পড়ার দুআঃ

দুই সিজদার মাঝে 'রাবিবগ ফিরলী' এবং اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَعَافِنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي পড়া উত্তম।

সুনানে নাসায়ীতে দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠকে ‘রাবিবগফিরলী, রাবিবগফিরলী’ দুআটি পড়ার কথা এসেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুই সিজদার মধ্যবর্তী বৈঠকে তা পড়তেন। -সুনানে নাসায়ী ১/২৯

আবার কখনো তিনি এ দুআটিও পড়তেন- اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَعَافِنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৮৫০

এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে-

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَسْعُودٍ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنَا كَامِلٌ أَبُو الْعَلاَءِ، حَدَّثَنِي حَبِيبُ بْنُ أَبِي ثَابِتٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَقُولُ بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ ‏ "‏ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَعَافِنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي ‏"‏ ‏.

মুহাম্মাদ ইবনু মাসউদ ..... ইবনু আব্বাস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুই সিজদার মাঝে নিম্নের দু’আ পাঠ করতেন- 'আল্লাহুম্মাগফির লী, ওয়ারহামনী, ওয়া আফিনী, ওয়াহদিনী, ওয়ারযুকনী'। -আবু দাউদ, হাদিস নং ৮৫০, ইবনু মাজাহ এবং তিরমিযীও এই হাদিস বর্ণনা করেছেন।

ইমাম তিরমিযী বর্ণিত হাদিসটি নিম্নরূপঃ

حَدَّثَنَا سَلَمَةُ بْنُ شَبِيبٍ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ حُبَابٍ، عَنْ كَامِلٍ أَبِي الْعَلاَءِ، عَنْ حَبِيبِ بْنِ أَبِي ثَابِتٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَقُولُ بَيْنَ السَّجْدَتَيْنِ ‏ "‏ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَاجْبُرْنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي ‏"‏ ‏.

সালাম ইবনু শাবীব রহ. ..... ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুই সিজদার মাঝে বলতেনঃ

اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَاجْبُرْنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي

হে আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন, আমর প্রতি দয়া করুন, আমাকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করুন, আমকে সৎপথ প্রদর্শন করুন এবং আমাকে রিযক দান করুন। - ইবনু মাজাহ ৮৯৮, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২৮৪ (আল মাদানী প্রকাশনী)

বস্তুতঃ বিভিন্ন হাদিসের আলোকে দুই সিজদার মাঝে আমরা নিচের দুআগুলোর উল্লেখ দেখতে পাই-

اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِنِي، وَاجْبُرْنِي، وَعَافِنِي، وَارْزُقْنِي، وَارْفَعْنِي

অর্থাৎ, হে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন, আমার সমস্ত ক্ষয়ক্ষতি পূরণ করে দিন, আমাকে নিরাপত্তা দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদা বৃদ্ধি করুন। -হাদীসটি নাসাঈ ব্যতীত সুনান গ্রন্থগারগণ সবাই সংকলন করেছেন। -আবূ দাউদ, ১/২৩১, নং ৮৫০; তিরমিযী, নং ২৮৪, ২৮৫; ইবন মাজাহ, নং ৮৯৮। আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ১/৯০; সহীহ ইবন মাজাহ ১/১৪৮

এসব দুআ না পড়লেও নামাজ সহিহ হওয়ার জন্য সময় তো আপনাকে দিতেই হবেঃ

ফযীলতপূর্ণ এ দুআগুলো ইমাম-মুকতাদী সবার জন্য নফল-ফরয সব নামাযেই পড়া উত্তম। দুআর শব্দগুলো খন্ডিতভাবে পড়লেও দোষ নেই। এগুলো একাধিক হাদিসে আলাদা আলাদাভাবে বর্ণিত হয়েছে। যার ফলে এমনটি দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকে। একটি হাদিসে হয়তো তিনটি শব্দ এসেছে আবার অন্য হাদিসে তার সাথে আরও অতিরিক্ত কিছু শব্দ যুক্ত হয়েছে। মোট কথা, শব্দের কম বেশি হলে তাতে সমস্যা নেই। ইচ্ছে করলে আপনি সবগুলো শব্দ বলতে পারেন, অথবা, না-ও পারেন। তবে, আমাদের জেনে রাখা একান্তভাবে প্রয়োজন যে, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এই শব্দগুলো পাঠের সাথে সম্পর্কিত। আর তা হচ্ছে, যদিও এসব শব্দ বা দুআ পাঠ করা নামাজের ফরজ বা ওয়াজিব পর্যায়ের কিছু নয়। সাধারণ সুন্নাত আমল। কিন্তু এগুলো আদায় করা হলে নিশ্চিতভাবে নামাজের ভেতরে ধীরস্থিরতা আনয়ন সহজ হয়ে যায়, যা নামাজ সহিহ হওয়ার জন্য অন্যতম ওয়াজিব বা আবশ্যকীয় দিক। বিশেষ করে রুকূর পরে সোজা হয়ে স্থিরভাবে দাঁড়ানো এবং দুই সিজদার মধ্যবর্তী সময়ে সোজা হয়ে বসা ওয়াজিব। এই ওয়াজিব একই নামাজে একবার তরক করলে সাহু সিজদার মাধ্যমে তা শুধরে নেয়া সম্ভব কিন্তু বারংবার তরক করলে সেই নামাজই ভঙ্গ হয়ে যাবে।

সে কারণে আপনি যদি দুই সিজদার মাঝে স্থির হয়ে সামান্য সময় বসে থেকে এবং রুকূ থেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানোর পরে একটু সময় নিয়ে স্থিরতার সাথে নামাজ আদায়ের শর্ত পূরণের লক্ষ্যে এই ওয়াজিবটি আদায় করে নেন এবং এসব তাসবীহ না পড়েন, তাতেও নামাজ সহিহ হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই। আপনার ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে। অতএব, যেহেতু নামাজ সহিহ হওয়ার জন্য সময় আপনাকে দিতেই হবে সেহেতু সে সময়টা দুআ পাঠের মাধ্যমে কাজে লাগানোই তো উত্তম। আর হাদিসে তো সুন্নাহ সম্মত চমৎকার এসব দুআ পাঠের অনুমোদন, অনুপ্রেরণা এবং উৎসাহ আমাদের প্রদান করাই হয়েছে।

আমরা তাওফিক প্রার্থীঃ

আমরা যারা নামাজ পড়ি। নিয়মিত উপস্থিত হই মসজিদের কাতারে। হাজিরা দিই আল্লাহ তাআ'লার দরবারে। সিজদাবনত হই পাঁচ পাঁচ বার করে রোজ। একটু কি চেষ্টা করতে পারি না, এই বিষয়টিতে যথাযথভাবে নজর দিতে? আল্লাহ তাআলা আমাদের তাওফিক দান করুন।

বিশেষ জ্ঞাতব্যঃ

এই লেখাটি বিশেষ করে নামাজ যারা পড়ে থাকেন, তাদের জন্য। তবে যারা নামাজ এখনও পড়েন না, তাদেরও মনোক্ষুন্ন হবার কারণ নেই; তারাও নিশ্চিন্তে পাঠ করতে পারেন লেখাটি। আর যারা নামাজ পড়েন না, কিংবা এই ধরণের লেখা যাদের পছন্দ নয়, তারা ইচ্ছে করলে এটি সযত্নে এড়িয়ে যেতে পারেন। শুভকামনা সকলের জন্য।

ছবিঃ সংগৃহীত।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২০
৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×