somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

পাঁচশো রুপির হৃদয়ে দাগ কেটে যাওয়া সেই ঘটনা

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
পাঁচশো রুপির হৃদয়ে দাগ কেটে যাওয়া সেই ঘটনা

ছবিঃ অন্তর্জাল হতে সংগৃহিত।

জাভেদ চৌধুরী

কিছুদিন পূর্বে একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ছোট্ট একটি প্রয়োজন নিয়ে আমার কাছে আসেন। আমি সাধ্যমতো তার কাজে তাঁকে সহযোগিতা করি। আলাপচারিতায় তাঁকে বেশ বন্ধুবৎসল মনে হওয়ায় একপর্যায়ে তাকে তার জীবনের বিস্ময়কর কোনো গল্প বলতে অনুরোধ করি।

আমার অনুরোধে তিনি তার জীবনে ঘটে যাওয়া এমন একটি ঘটনা বলেছিলেন, যা আমাকে প্রচন্ডভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল। ভাবলাম, ঘটনাটি আপনাদের সাথেও শেয়ার করা উচিত।

পুলিশ অফিসার বলেন, আমি ১৯৯৬ সালে লাহোরে এসএইচও (In Pakistan, the Inspector of Police is appointed as the SHO) ছিলাম। আমার বাবা অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে সার্ভিস হাসপাতালে ভর্তি করি। এক শীতের রাতের ঘটনা। আমি আমার ডিউটিতে ছিলাম। বাবা হাসপাতালে একা। তার সাথে কেউ ছিলেন না। ঐ দিন হঠাৎ করে তাঁর শরীর বেশি খারাপ হয়ে যায়। তিনি বমি করতে শুরু করেন। আমাদের পরিবারের কেউ তাঁর সাথে না থাকায় পরিস্থিতিটা ছিল খুবই অন্যরকম।

আমার বাবা যে কেবিনটিতে তখন চিকিৎসাধীন ছিলেন সেটি ছিল দুজন রোগীর কমন একটি রুম। প্রতিটি কেবিনে দুই খাটে দুইজন রোগী। বাবার রুমেও অন্য একটি খাটে আরেকজন রোগী ভর্তি ছিলেন। সেই রোগীর সঙ্গে একজন এটেন্ডেন্টও ছিলেন। বাবার অসুস্থতা বেড়ে গেলে সেই এটেন্ডেন্ট ভদ্রলোক উঠে এলেন। ডাস্টবিন ও তোয়ালে এনে বাবাকে সাহায্য করতে শুরু করেন। শুধু এতটুকুই নয়, সারা রাত আব্বুর বমিও তিনিই পরিষ্কার করেন। তাকে কফি পান করান। মাথা ও বাহু টিপে দেন। এভাবেই পুরো রাত পার করেন এবং সকালে ডাক্তার এলে তাকে আমার বাবার অবস্থা বলে নিজ রোগীর সেবায় মনোযোগী হন।

আমি সকাল নয়টায় ইউনিফর্ম পরে রেডি হয়ে বাবার সাথে দেখা করতে হাসপাতালে যাই।

ততক্ষণে অবশ্য আব্বুর শরীর মোটামুটি ঠিক হয়ে গেছে। তিনি এটেন্ডেন্টের দিকে ইশারা করে আমাকে বললেন, এই মৌলভী রাতে আমার অনেক সেবা করেছেন।

এটেন্ডেন্টের দিকে তাকিয়ে দেখি, শশ্রুমণ্ডিত মধ্যবয়সী হ্যাংলা-পাতলা সাধারণ কর্মচারী গোছের একজন মানুষ। আমি হেসে তাকে ধন্যবাদ জানালাম। ভাবলাম, ও সারারাত আমার বাবার সেবা করেছে। ওকে বখশিশ দেওয়া উচিত। আমি পকেট থেকে পাঁচশো রুপির একটি নোট বের করে তার কাছে গেলাম। তিনি চেয়ারে বসা ছিলেন।

আমি আমার এক হাত ওর কাঁধে রাখলাম। অন্য হাতে ওর পকেটে পাঁচশো রুপি গুঁজে দিতে লাগলাম। তিনি চেয়ারে বসে ইতস্তত করতে লাগলেন। আমি অহংকারের সুরে বললাম, লে মৌলভী, এই টাকাটা রাখ, তোর কাজে লাগবে।

তিনি নরম কণ্ঠে বললেন, না ভাই, না। আমার কোনো বদলার প্রয়োজন নেই। আমি আপনার বাবার সেবা করেছি, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।

আমি জোর করে নোটটি তার পকেটে ঢুকিয়ে দিই। কিন্তু তিনি টেনে বের করে আমার হাতে গুঁজে দেন।

আমি তার কাঁধে চাপ দিই আর পীড়াপীড়ি করি। তাকে বলছিলাম, ও মৌলভী ছাড়, জিদ করিস না, রেখে দে, কাজে লাগবে।

কিন্তু তিনি বারবার একই কথা বলছিলেন, আমার কাছে আল্লাহর দেওয়া অনেক আছে। আমার পয়সার দরকার নেই। রাতে দেখলাম, আপনার বাবা একা। কষ্টে আছেন। আমি অবসর ছিলাম, তাই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তাঁর খেদমত করেছি, আপনারা শুধু আমার জন্য দুআ করে দিন ইত্যাদি।

কিন্তু আমি থামিনি। যে করেই হোক তাকে পয়সা দিয়েই ছাড়ব।

পুলিশ অফিসার থামলেন। তাঁর ভেজা চোখ ও ভারী গলা পরিষ্কার করলেন।

তারপর বললেন, মানুষ ক্ষমতায় থাকলে তুচ্ছ তুচ্ছ বিষয়েও গোঁ ধরে। সে নিজের চেয়ে অপেক্ষাকৃত দুর্বলদের সব উপায়ে বাধ্য করতে চেষ্টা করে। আমিও গোঁ ধরে বসেছিলাম, মনে মনে ভেবেছিলাম, আমি পুলিশ কর্মকর্তা, এই মৌলভী তো আর আমার সমকক্ষ কেউ নন। কিন্তু মৌলভী আমার চেয়েও জেদি ছিল। তিনি কোনভাবেই মানছিলেন না। আমি তার পকেটে রুপি রাখছিলাম আর তিনি কখনো আমার পকেটে আবার কখনো হাতে গুঁজে দিচ্ছিলেন।

এই ধস্তাধস্তির মধ্যেই একপর্যায়ে আমি তাকে জিজ্ঞেস করি, মৌলভী, তুমি কী কর?

সে উত্তর দিল, এমনি মানুষের সেবা করি।

বুঝতেই পারছিলাম, তিনি আমাকে তার পেশা বলতে চাচ্ছিলেন না। তখন আমি তার জীবিকা উপার্জনের মাধ্যম জানতেও একপ্রকার জেদ করি। আমি বারবার তার পেশার কথা জিজ্ঞেস করতে থাকি। কিছুক্ষণ ঘুরানোর পর তিনি বললেন, আমি কাছারিতে কাজ করি।

মনে হল, আদালতের কোনো ‘আরদালি’ অথবা কোনো উকিলের চাপরাশি হবে হয়তো। আমি আবার তার মুঠিতে পাঁচ শত রুপি গুঁজে দিয়ে তার মুঠিটি ওপর থেকে চেপে ধরি। অহংকারের সুরে আবার জিজ্ঞেস করি, মৌলভী তুমি কাছারিতে কী কর?

তিনি কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে আমার বাবার দিকে তাকালেন। একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিচু স্বরে বললেন, আল্লাহ আমাকে ইনসাফের দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি লাহোর হাইকোর্টের একজন বিচারক।

বিশ্বাস হল না। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কী বললেন? আপনি একজন বিচারক!

তিনি ধীর কণ্ঠে বললেন, হাঁ, আমার নাম মুনির আহমদ মুঘল। লাহোর হাইকোর্টের বিচারপতি।

এ কথা শুনে আমার হাত থেকে পাঁচশো রুপির নোটটা পড়ে গেল। আমার যে হাত পনেরো মিনিট ধরে তাঁর কাঁধে ছিল তা কাঁধের ওপরই জমে গেল। আমার চোখে অন্ধকার ছেয়ে গেল। কণ্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে গেল। বুঝতে পারছিলাম না, এখন কী করব!

বিচারপতি বড় আদর করে কাঁধ থেকে আমার হাত নামিয়ে আনলেন। উঠে দাঁড়ালেন। ঝুঁকে পাঁচশো রুপি তুলে আমার পকেটে রাখলেন। তারপর পরম মমতায় তাঁর রোগীর দিকে ইশারা করে বললেন, তিনি আমার বাবা। আমি সারারাত তাঁর সেবা করি। মল-মূত্রও পরিষ্কার করি। রাতে দেখলাম, আপনার বাবা একা। স্বাস্থ্য অনেক খারাপ। আমি তাঁকে নিজের বাবা মনে করে সেবা করি। এ জন্য শুকরিয়া জানানোর প্রয়োজন নেই।

একথা শুনে আমি যেন লজ্জায় মাটির নিচে চাপা পড়ে যাচ্ছিলাম। কারণ, আমি সামান্য এসএইচও, আর আমার কাছে বাবার জন্য সময় নেই। আমি তাঁকে একা হাসপাতালে ফেলে গিয়েছি। অথচ হাইকোর্টের বিচারপতি নিজ বাবার সঙ্গে আমার বাবারও সেবা করেছেন। তাঁর বমিও পরিষ্কার করেছেন। আমার তখন মাটিতে মাথা ঠুকে মরার অবস্থা। আমি তাঁর পায়ে পড়ে যাই, কিন্তু এই মহান ব্যক্তি আমাকে তুলে নিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরেন।

পুলিশ অফিসার কাঁদতে লাগলেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, এরপরে অর্থাৎ, হাসপাতালের সেই ঘটনার পরে পরবর্তীতে কি বিচারপতির সাথে আপনার আর দেখা হয়েছে?

তিনি ধরা গলায় বললেন, জ্বি হয়েছে। অনেকবার হয়েছে। জীবনে আমি তার চেয়ে ভালো দ্বীনদার, ঈমানদার ও নির্ভীক মানুষ দেখিনি। তাঁর পুরো নাম বিচারপতি ড. মুনির আহমদ খান মুঘল। তিনি দুটি পিএইচডি করেছিলেন। একটি পাকিস্তান থেকে। অন্যটি জামিয়া আল-আযহার মিশর থেকে। দ্বিতীয় পিএইচডি করার জন্য তিনি নিয়মতান্ত্রিক আরবী শেখেন। এছাড়াও তিনি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আইনের ওপর ২৪ টি বই লিখেছেন। এই সমস্ত কাজের পাশাপাশি তিনি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য বিখ্যাত ছিলেন।

আমি চুপচাপ শুনছিলাম। পুলিশ অফিসার বলেন, বিচারপতি ছিলেন দরিদ্র পরিবারের। এলএলবি করার পরে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ পান। কঠোর পরিশ্রমী ছিলেন। ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালনকালে কাজ কম ছিল, তাই আদালতের কাগজের অপর পাশে কালেমা লিখতে শুরু করেন। তিনি সারাদিন কালেমা তায়্যিবা লিখতেন।

সম্ভবত এটাই সেই অনুশীলনের প্রতিদান যে, আল্লাহ তাঁর শক্তি ও সময়ে বরকত দান করেন। চাকরির সময় একটি পিএইচডি করেন। তারপর আরবী শেখেন। জামিয়া আল-আযহারে ভর্তি হন। আদালত শেষে আরবী ভাষায় থিসিস লিখে মিশর থেকেও পিএইচডি লাভ করেন। তিনি প্রতিটি নতুন আইন পড়তেন এবং এর ওপর দ্রুত বই লিখতেন। নিজেই কম্পোজ করতেন। এই সমস্ত কাজের কারণে আদালতের কার্যক্রম ব্যাহত হত না। তিনি দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করতেন।

তিনি সারাজীবন বাবার সেবা নিজে করেছেন। তাঁর মল-মূত্র পর্যন্ত পরিষ্কার করতেন। বাবা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে বিছানায় পায়ের কাছে একটি বেলের বোতাম লাগিয়ে দেন। বেলটি রাখেন তাঁর ঘরে। প্রয়োজন হলে বাবা বোতাম চাপতেন, তিনি দৌড়ে বাবার কাছে চলে যেতেন। নিজ স্ত্রীকেও বাবার সেবা করতে দিতেন না।

আমি তাঁর কাছে বিচারপতি সাহেবের আরো ঘটনা বলতে অনুরোধ করি।

পুলিশ অফিসার হেসে বললেন, একবার তাঁর আদালতে সম্পত্তি সংক্রান্ত একটি মামলা আসে। একদিকে স্যুটেড-বুটেড ধনী ব্যক্তি দাঁড়িয়ে ছিল। তাদের সাথে ছিল দামি আইনজীবী। অন্য পাশে একজন জীর্ণশীর্ণ প্রবীণ লোক। তাঁর ওকিলও গরীব ও সস্তা। বিচারপতি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ব্যাপারটা বুঝতে পারলেন। তিনি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করলেন, বাবাজী, আপনি কী করেন?

প্রবীণ লোকটি উত্তর দিলেন, আমি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক।

একথা শুনে বিচারপতি দাঁড়িয়ে গেলেন। বললেন, মাশাআল্লাহ, আজ আমাদের আদালতে একজন শিক্ষক এসেছেন। তাই এই শিক্ষক চেয়ারে বসবেন। তাঁর সম্মানার্থে আদালত আজ সারাদিন দাঁড়িয়ে কাজ করবে।

এরপর তাই ঘটেছিল। সেই প্রবীণ শিক্ষক চেয়ারে বসে ছিলেন। আর বিচারপতি, তাঁর স্টাফ ও আইনজীবীদের সাথে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাজ করেন। বিচারপতি সব মোকাদ্দমা নিষ্পত্তি করার পর বৃদ্ধ শিক্ষকের মামলা শোনেন এবং পাঁচ মিনিটের মধ্যে নিষ্পত্তি করে দেন।

জিজ্ঞেস করলাম, বিচারপতি সাহেব কি হায়াতে আছেন?

উত্তর ছিল, হাঁ, তবে তিনি অসুস্থ এবং পক্ষাঘাতগ্রস্ত।

পুলিশ অফিসার মানিব্যাগ থেকে পাঁচশো রুপির পুরোনো নোট বের করলেন। আমার সামনে রেখে বললেন, এই সেই পাঁচশো রুপি। আমি আজও আমার পকেটে তাবিজের মতো রাখি।

আমি নোট হাতে নিয়ে চুমু খেয়ে ফেরত দিলাম। তিনিও চুমু খেলেন। আবার মানিব্যাগে রেখে দিলেন।

ওটা আসলেই তাবিজ ছিল। একজন সত্যিকারের মানুষ তা স্পর্শ করেছিলেন।

এক্সপ্রেস নিউজ (১০ ডিসেম্বর ২০২৩) হতে অনূদিত এবং মাসিক আল কাওসার -এ প্রকাশিত
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×