somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ! যা চেয়েছিলাম, তার চেয়েও বেশি দয়া করেছেন আমার পরম প্রিয় রব। যা পাইনি, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র আক্ষেপ নেই—কারণ জানি, তিনি দেন শুধু কল্যাণই। সিজদাবনত শুকরিয়া।nnপ্রত্যাশার একটি ঘর এখনও কি ফাঁকা পড়ে আছে কি না, জানি না। তবে এটুকু জানি—

চীনের ছায়ায় সৌদি-পাক চুক্তি: মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব হ্রাস এবং মোদির ভারতের ক্রমঅবনতিশীল ভবিষ্যৎ

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
চীনের ছায়ায় সৌদি-পাক চুক্তি: মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব হ্রাস এবং মোদির ভারতের ক্রমঅবনতিশীল ভবিষ্যৎ

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরের পর রিয়াদে দুই দেশের নেতারা, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক ল্যান্ডস্কেপে একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তন ঘটেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলছে এবং চীনের প্রভাব বিস্তারের নতুন দ্বার উন্মোচন করছে। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে সৌদি আরব এবং পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত "কৌশলগত পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি" (Strategic Mutual Defense Agreement) এই পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি। এই চুক্তি অনুসারে, দুই দেশের যেকোনো একটির ওপর হামলাকে উভয়ের ওপর আগ্রাসন হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তারা যৌথভাবে তা প্রতিহত করবে। রিয়াদে স্বাক্ষরিত এই চুক্তিতে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমান, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এবং সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরের উপস্থিতি এর গুরুত্বকে আরও জোরালো করে তুলেছে। যুক্তি অনুসারে, এই চুক্তি শুধুমাত্র দুই দেশের নিরাপত্তা জোরদার করছে না, বরং পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তানকে মধ্যপ্রাচ্যের কেন্দ্রস্থলে প্রতিষ্ঠিত করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব হ্রাসের সূচনা করছে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের কৌশলগত সমীকরণগুলো নতুন করে সাজানো হচ্ছে, যা একইসাথে হিন্দুত্ববাদী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ভারতের ভবিষ্যতকে ধীরে ধীরে তলানির দিকে ঠেলে দিচ্ছে, যেমনটা এই চুক্তির কৌশলগত প্রভাব থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠছে।

পটভূমি: ইসরাইলের আগ্রাসন এবং আরব বিশ্বের ক্রোধ

এই চুক্তির পিছনে একটি মূল প্রেক্ষাপট হলো ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে কাতারের রাজধানী দোহায় ইসরাইলের আকস্মিক হামলা। ইসরাইলি যুদ্ধবিমানগুলো হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে এই আক্রমণ চালায়, যাতে কাতারের ১ জন নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ ৬ জন নিহত হলেও হামাসের শীর্ষস্থানীয় কেউ নিহত হননি। এই ঘটনা কাতারের সার্বভৌমত্বের উপর সরাসরি আঘাত, বিশেষ করে যখন কাতার যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির আয়োজক। এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি সত্ত্বেও কোনো প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ না নেওয়া ওয়াশিংটনের নিরাপত্তা গ্যারান্টির প্রতি আরব বিশ্বের আস্থাহীনতা বাড়িয়েছে। ফলে, পুরো আরব বিশ্বে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, যা ইসরাইলের দীর্ঘদিনের আগ্রাসনের ধারাবাহিকতা যেমন ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, সিরিয়ার ভূমি দখল, হিজবুল্লাহ নেতাদের হত্যা, ইয়েমেনে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো এবং গাজায় ৬৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনির নিহত হওয়া (কিছু সূত্রে এক লাখেরও অধিক)।

হামলার পর ইসরাইলের প্রকাশ্য দায় স্বীকার যা তাদের সাধারণত শত্রু দেশগুলোতে (যেমন ইরান, সিরিয়া, লেবানন) হামলার ক্ষেত্রে দেখা যায় না এটিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় দোহায় আরব লিগ এবং মুসলিম দেশগুলোর জরুরি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ করা এবং ইসরাইলের আগ্রাসন মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের উপর জোর দেওয়া হয়। এই সম্মেলন থেকে উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ (জিসিসি)-এর যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয়করণ এবং ন্যাটোর আদলে 'জয়েন্ট আরব ফোর্সেস' (যৌথ আরব বাহিনী) গঠনের প্রস্তাব উঠেছে, যা বিমান, নৌ এবং স্থলবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত হবে। বিশ্লেষকরা এটিকে 'আরব ন্যাটো' হিসেবে অভিহিত করেছেন, যা সদস্য দেশগুলোর সক্ষমতার ভিত্তিতে অবদান নির্ধারণ করবে।

চুক্তির কৌশলগত তাৎপর্য: যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব হ্রাস এবং চীনের উত্থান

সৌদি-পাক চুক্তি মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা কাঠামোর অবনতির সূচনা। দোহা হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের নিষ্ক্রিয়তা যা ইসরাইলের সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে উপসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে সন্দেহ বাড়িয়েছে। সৌদি আরবের মতো যুক্তরাষ্ট্র-নির্ভর দেশগুলো এখন বিকল্প খুঁজছে এবং পাকিস্তানের সঙ্গে চুক্তি করে তারা পরমাণু ক্ষমতাকে মধ্যপ্রাচ্যে প্রবেশ করিয়ে দিচ্ছে। এটি ইসরাইলের জন্য চ্যালেঞ্জ, কারণ এখন একটি পরমাণু শক্তিধর প্রতিদ্বন্দ্বী আরব অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।

অন্যদিকে, চীনের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। পাকিস্তান চীনের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI) এর মাধ্যমে ইতিমধ্যে যুক্ত। এই চুক্তি চীনকে পাকিস্তানের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তার করতে সাহায্য করবে, যা যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব কমিয়ে বেইজিং-এর কৌশলগত লাভ নিশ্চিত করছে। সৌদি কর্মকর্তারা দাবি করলেও যে এটি কোনো নির্দিষ্ট দেশকে লক্ষ্য করে নয়, বিশ্লেষকরা এটিকে যুক্তরাষ্ট্রের অবনতির লক্ষণ হিসেবে দেখছেন। পাকিস্তানের জন্য এটি অর্থনৈতিক সুবিধা যেমন সৌদি বিনিয়োগ এবং সামরিক সহায়তা নিয়ে আসবে।

মুসলিম প্রতিরক্ষা জোটের সম্ভাবনা

দোহা সম্মেলনে পাকিস্তানসহ ৪০টিরও বেশি মুসলিম দেশের নেতাদের উপস্থিতি একটি 'মুসলিম ন্যাটো'র ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছে, যেখানে সৌদি (ইসলামের পবিত্র স্থানের রক্ষক) এবং পাকিস্তান (একমাত্র পরমাণু শক্তিধর মুসলিম দেশ) মূল ভূমিকা পালন করবে। কাতারও যোগ দিতে পারে এবং পাকিস্তানের প্রস্তাবিত 'আরব-ইসলামিক টাস্কফোর্স' এটিকে আরও শক্তিশালী করবে। ইরান-সৌদি বা কাতার-আমিরাতের মতো বিরোধ কমলে এই জোট গঠন সম্ভব, যা আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাড়াবে কিন্তু নতুন উত্তেজনা সৃষ্টি করবে। তুরস্কের দীর্ঘদিনের চেষ্টা সত্ত্বেও এটি এখনো বাস্তবায়িত হয়নি, কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনা এর সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলেছে।

ভারতের উপর প্রভাব: মোদির হিন্দুত্ববাদী ভারতের ক্রমশ তলানির দিকে যাত্রা

এই চুক্তি এবং সম্ভাব্য মুসলিম জোট ভারতের জন্য কৌশলগত চাপ সৃষ্টি করেছে, বিশেষ করে নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্ববাদী নেতৃত্বাধীন ভারতের ভবিষ্যতকে ধীরে ধীরে তলানির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পাকিস্তান সৌদির অর্থনৈতিক-সামরিক সমর্থন পেলে তার শক্তি বাড়বে, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সংঘাতের সময় ভারতের জন্য অস্বস্তিকর অবস্থা তৈরি করবে যেমন কাশ্মির ইস্যুতে মুসলিম জোটের সমর্থন আদায়। ভারত-ইসরাইলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক (প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, সাইবার নিরাপত্তা, অস্ত্র সরবরাহ যেমন বারাক-৮ ক্ষেপণাস্ত্র, হেরন ড্রোন) এই জোটের চোখে ভারতকে 'ইসরাইলের মিত্র' হিসেবে চিহ্নিত করবে, যা আন্তর্জাতিক মঞ্চে দিল্লির ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ন করবে।

মোদির নেতৃত্বে ভারত মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে, কিন্তু এই চুক্তি সেই ভারসাম্যকে ভেঙে দিচ্ছে। আমেরিকান বিশ্লেষক মাইকেল কুগেলম্যানের মতে, এটি পাকিস্তানকে চীন, তুরস্ক এবং সৌদির মতো শক্তির পাশে দাঁড় করিয়েছে, যা আঞ্চলিক কূটনীতিতে পাকিস্তানের অবস্থান দৃঢ় করে। চীন-পাকিস্তানের ঘনিষ্ঠতা যদি এই জোটে যুক্ত হয়, তাহলে ভারত-চীন সম্পর্কের দীর্ঘ দিনের চলমান জটিলতা আরও বাড়বে, যদিও সাম্প্রতিক বেইজিং সফরে মোদি তিক্ততা কমানোর চেষ্টা করেছেন। ভারতের প্রতিবেশীদের (বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান, চীন) থেকে হুমকির উল্লেখ করে কলকাতার 'কম্বাইন্ড কমান্ডারস কনফারেন্স'-এ মোদির উপস্থিতি এই উদ্বেগকে প্রমাণ করে। উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক-প্রবাসী সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হলে এটি ভারতের অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে। সার্বিকভাবে, এই চুক্তি মোদির হিন্দুত্ববাদী ভারতকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন করে তলানির দিকে ঠেলে দিচ্ছে, কারণ এটি পাকিস্তানকে শক্তিশালী করে ভারতের কৌশলগত ভারসাম্য ভেঙে দিচ্ছে, যা দিল্লির জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলছে।

মূলকথা

সামগ্রিকভাবে, সৌদি-পাক চুক্তি এবং সম্ভাব্য মুসলিম জোট মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনীতিকে পালটে দিচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব কমিয়ে চীনের সুযোগ তৈরি করছে, পাকিস্তানকে শক্তিশালী করছে এবং ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করছে। যুক্তি অনুসারে, এটি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য সংলাপের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরলেও, মোদির ভারতের ক্রমশ অবনতিশীল ভবিষ্যতকে স্পষ্ট করে, কারণ এই চুক্তি পাকিস্তানকে নতুন মিত্র দিয়ে শক্তিশালী করে ভারতের কৌশলগত অবস্থানকে দুর্বল করছে।

পুনশ্চঃ

সৌদি আরবের রাজপরিবারের ক্ষমতা এককভাবে কুক্ষিগত করার উদ্দেশ্যে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের নেওয়া বহু পদক্ষেপ ও সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমার দ্বিমত থাকলেও, তার এই উদ্যোগটিই তাকে ইতিহাসে স্মরণীয় করে রাখবে বলে মনে করি। এই উদ্যোগ সৌদি আরব তথা মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে যেমন পাল্টে দিতে পারে, তেমনি মধ্যপ্রাচ্যের ‘বিষফোড়া’ খ্যাত ইসরায়েলের লাগাম টানার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪১
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×