somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগ ডে উদযাপন এবং আমার কৃতজ্ঞতা ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক নজরে দেখে নিতে পারেন সিলেটের ব্লগ দিবসের এ টু যেড এখানে আমাদের সিলেটের ব্লগ দিবস উদজাপনের বিস্তাআআআআরিত পাবেন।
এবার আসি পোষ্টের টপিকে ।
প্রথমেই আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমিনুর রহমান ভাই এর প্রতি । ভাইয়া আপনি যে কি অসাধ্য সাধন করেছেন এটা বল্লে আপনি মন্তব্য করবেন "হিমু বেশি বলে ফেলেছো" তাই আর কিছু বল্লাম না ।

এবার মামুনুর রশিদ ভাইকে নিয়ে কিছু বলি ? আসলে আলাদা করতে পারতেছি না কোনটা রেখে কোনটা বলি ? ভাই আপনি যেই পরিশ্রমটা করেছেন আমি এটার কথা বলে আপনাকে ছোট করেফেল্লাম আমাকে মাফ করে দিন । সবার সাথে মিশে যাওয়া, প্রতিটা কাজের লিড দেয়া................

রূপম প্রতিটা
কাজের দায়ীত্ব ঘুরে ফিরে তার কাধে । বিচারা আগ্রহের কমতি দেখায় নি ।

বিচারা আদনান শিবলু প্রথম আড্ডার দিন


এই ব্রীজটা দুই চক্কর দিয়েও আমাকে খুঁজে পায় নি । প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত
তার উপস্থিতি অনেক অনুপ্রেরনা দিয়েছে আমাকে ।

সুমন ভাই আপনার মত মজার মানুষ আরো কয়েকজন থাকলে খবর আছিল আমার । আপনাকে কথায় কথায় "মূর্খ" ডেকেছি। আমাকে কি ক্ষমা দেয়া যায় ?

শুভ ভদ্র কিন্তু দুস্টু ছেলে ।

তানভির ক্লিয়ন ভাই । উনার সুন্দর হাসিটা বার বার মোনযোগ কেড়েছে । যেন উনি কিছু বলতে চান । কিন্তু বলেন না কিছু । আমাদের গেস্ট দের দাওয়াত দেয়ার পিছনে তার নিরব ভুমিকাটা ছিল তার হাসির মতই সুন্দর ।

পিয়েল ভাই আপনার মটরবাইকটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে :D

নিশাত ভাই প্রথম মিটিং থেকেই তিনি উপস্থিত আমাদের সাথে । তবে সেটা ফোনে । তবে শেষ মুহুর্তে তিনি যে চলে আসতে পারবেন আমি এটা ভাবা ছেড়েই দিয়েছিলাম ।

নুর জামান ভাই
সুদুর মৌলভিবাজার থেকে শুধু মাত্র যোগাযোগ রক্ষার জন্য এত গুলো অপরিচিত মানুষের কাছে চলে এলেন হর্তাল তোয়াক্কা না করেই ।আপনার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের ভাষা আমার জানা নাই । তবে আমার সৌভাগ্য
আপনার সাথে কথা হয়েছে, দেখা হয়েছে বলে । ব্লগেই খালি পরিচিত আমার খুব প্রিয় একজন মানুষকে পাশে পেয়েছি বলে । আপনার প্রতি থাকল অনেক ভালবাসা । এর পর সিলেটে আসলে খবর দিতে ভুলবেন না কিন্তু ।

মোর্শেদ ভাই একটু স্বপ্ন দেখা থেকে উনার সাথে পরিচয় । অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখিয়েছেন একটু স্বপ্ন নাম দিয়ে । স্বপ্ন দেখতেও যে সাহস লাগে এটা বুঝিয়েছেন । তাইতো আমাদের বলেছেন একটু একটু করে স্বপ্ন দেখতে । স্বপ্ন দেখার সাহস দিয়েছেন। আশা করি পাশে পাব ।

জুঁথী আপু আপনি খালি বলেন যে পৃথিবীর সব বড় আপুরা আপনার মত এত ভাল হয় কেন?

জানা আপু যদিও ব্লগ দিবস কোন একটি ব্লগের জন্য না তবুও আপনি যেভাবে আমাদের উত্‍সাহি করেছেন, সাধারন মানুষের কাছে ব্লগ এবং ব্লগের প্রভাব পৌছে দেয়ার যে উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছেন সেটার অংশ হতে পেরে আমরা বিশেষ করে আমি আনন্দিত ।

ইভান ভাই, সৌরভ ভাই, ইনজিনিয়ার ভাই, রেজাউল ভাই,
এতগুলো ভাল ভাল মানুষের সংস্পর্শে আসতে পারব কখনো ভাবতেই পারিনি । মুর্শেদ ভাই এর ভাষায় বলতে হয় এতগুলো শুভ আত্মার সাথে পরিচিত হতে পেরে আমি সত্যি অনেক আনন্দিত এবং কৃতজ্ঞ যে সকলেই সকলকে এক অপার ক্ষমতায় আপন করে নিয়েছেন, যেন কত বছরের পরিচিত জন ।
এক সংগ্রামে নেমেছি, সাহস আমাদের অস্ত্র । সুন্দর দেশ গড়ব সুন্দরের সাথে
থাকব সুন্দর কিছু উপহার দিব, দেশকে ভালবেসে বেচে থাকব । সবাইকে পাশে পাব ।
ধন্যবাদ দিয়ে কাউকে ছোট করছি না । যেহেতু এক শহরে থাকি তাই হয়ত আবার দেখা হবে । দেখা হতেই হবে ।


N.B. আমার হাতের লেখা খুব খারাপ (বানান ভুলের প্রাচুর্যের দিক দিয়ে) এটা আমি জানি । কেউ যদি ধরিয়ে দেন কৃতজ্ঞতার সাথে ঠিক করে দেব ।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১
৭৯টি মন্তব্য ৮০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×