কাল বিড়াল ধরা পড়ার পর থেকেই এই ইকুয়েশানটা মেলাতে পারছিলামনা, কেন আলী আজম গাড়ি পিলখানায় ঢুকিয়ে দেন। অবশেষে একটা উত্তর পেলাম।
এই তথ্য আমার এক বন্ধুর (একজন বিশ্বস্ত এবং সৎ মানুষ) কাছ থেকে পেয়েছি যিনি একই গ্রামের বাসিন্দা হওয়াতে রেলমন্ত্রীর এপিএস ওমর ফারুককে ব্যক্তিগতভাবে অনেকদিন থেকেই চিনেন। ওমর ফারুক এবং মাইক্রোবাসের চালক আলী আজম দুই বন্ধু। কিন্তু সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মন্ত্রী হবার পর থেকে মাত্র কয়েক মাসেই ওমর ফারুক আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন। আমার বন্ধুর তথ্য অনুযায়ী সম্প্রতি ফারুক প্রায় ২৫ লাখ টাকা দামের গাড়ী কিনেছেন, আরও কিনেছেন দামী এপার্টমেন্ট। ফারুকের কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি তার বন্ধু ড্রাইভার খুব কাছ থেকে দেখেছেন, কিন্তু নিজে তার কোন ভাগই পাননি। এটা নিয়ে তার মধ্যে অনেক ক্ষোভ এবং ঈর্ষা ছিল। তাই আজম ইচ্ছে করেই সুযোগ বুঝে ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে এদেরকে ধরিয়ে দেন।
আমার কাছে এই ব্যাখ্যাটা খুবই গ্রহনযোগ্য মনে হচ্ছে। তবে এটার একটা অল্টারনেটিভ দাঁড় করানো যেতে পারে যেটা শুধু আমার নিজস্ব চিন্তা। সেটা হচ্ছে আলী আজম ঈর্ষা নয় বরং সততার ভিত্তিতে এই কাজটি করেন।
আল্লাহই জানেন আলী আজম কোথায় এবং কেমন আছেন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




