প্রশ্নটি আমাকে জানিয়ে বলেছিলেন আমার এক বন্ধু যে ব্রাত্য নামের এক অর্বাচীন নাকি বলেছেন, তাদেরকে ঘৃণা করা উচিত নয়, কারণ ঘৃণা নাকি তিনি বিশ্বাস করেন না, আবার তাদের প্রতি তার কোন প্রীতিও নাকি তার নাই।না ঘৃণা না প্রীতি, না দেশ না বিদেশ, না ঘরকা না ঘাটকা। ভাল। এই নিরাসক্তি ভাল। কিন্তু নিরাসক্তি না আসক্তিকে তারাতে পারল বলে মনে হয় না, কারণ মদে ঐ অর্বাচীনের প্রবল আসক্তি। আমি মদ্যপান কোন অপরাধ বলে মনে করি না, কিন্ত নিরাসক্তের ভক্ত হয়ে আবার আসক্তি থাকা কি স্ববিরোধিতা নয়? মেটাফিজিক্সের যে ক্রম আছে অনেক অর্বাচীনই তা ধরতে পারেন না। আসলে, রাজাকারের পুতেরা যদি পুচকে রাজাকারে রূপান্তরিত হয়, তবে তাকে কেবল ঘৃণা নয়, তার পোঁদে লাথিই যুক্তি যুক্ত। ব্রাত্যজনেরা চিরকাল তাই থাকে। মানুষ হতে পারে না, সুযোগ থাকলেও।
এজন্য দেখলাম কোন এক পুচকে রাজাকার তার বাপকে অনুসরণ করতে গিয়ে দেবাশীষের দোহাই দিয়েছেন এটা প্রমাণ করার জন্য যে তার পরিবারের সঙ্গে এক হিন্দু সন্তানের যোগাযোগ আছে। বিচিত্র মানসিকতা। রাজাকাররা চিরকালই এমন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




