
এ যাবৎ কালে যত নির্বাচিত সরকার এসেছে কমবেশি সবাই চোর ডাকাত লুটেরাজ। সামনে যারা আসবে তারও একই জিনিস হবে। লুট করবে বৈধ ভাবে। দরকার হলে আইন পরিবর্তন/সংশোধন/পরিমার্জন করবে। কাজেই বৈধ লুটপাট/চুরি/ডাকাতি ঠেকাতে তত্বাবধায়ক সরকারের আমলেই হোক সমস্ত সামরিক/আধাসামরিক বাহিনীর কেনাকাটি। সেটা হবে অনন্ত মন্দের ভাল।
আসন্ন নির্বাচনের নির্বাচিত সরকার পার্স্টেনটেজ খেতে পারবে না, তাই মাথা গরম হয়ে গেছে। মিডিয়াকে দিয়ে লেখালেখি, বিরুদ্ধ সংবাদ ইতোমধ্যে সম্প্রচার করছে। সবাই তো জানেই, বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমকে টাকা হলেই / ক্ষমতায় থাকলেই কেনা যায় বা তোতা পাখি বানানো যায়। বর্তমানেও হচ্ছে।
ইউনুস সরকারের উচিত, আরও প্রয়োজনীয় যুদ্ধবিমান + যুদ্ধজাহাজ + আধুনিক অস্ত্র + ট্যাঙ্কার+ অন্যান্য যা যা লাগে, কিনে ফেলা।

প্রথমআলোর তথ্যমতে হাসিনা সরকার তার ১৫ বছর শাসনামলে গড়ে প্রতিবছর ১৬বিলিওন ডলার পাচার করেছে (১৫*১৬=২৪০ বিলয়ন ডলার)+ প্রত্যেকটা সরকারী অনুমোদনে আমলারা ৪০% করে খেয়েছে (৭লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের ৪০%) + ৩ বিলিওন ডলার শুধু বিদ্যুৎ খাত থেকে + বিভিন্ন প্রকল্পে জমির দাম অতিরিক্ত দেখিয়ে মন্ত্রানলয়ের কর্মচারীরা খেয়েছে ২ বিলয়ন ডলার + (এফ রহমান, এস আলম, আবুল মাল সহ ৩৬ জন হাসিনার কাছের লোক ৬০০বিলিয়ন ডলার ব্যাংক থেকে খেয়ে ফেলেছে) + সামরিক খাতে কত তা অপ্রকাশিত।
এই যদি খাওয়া দাওয়ার অবস্থা হয়, তাহলে ইউনুস সরকার ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান মাত্র ২.২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে কেনার অর্ডার দিয়েছে, আমি তো খারাপ কিছু দেখি না। আমি চাই আরও বেশি করে কিনুক। অন্তত দেশের সম্পত্তি বাড়ুক।
রেফারেন্স লিঙ্ক:
চীন থেকে ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান কেন কিনতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার?
শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে: শ্বেতপত্রের তথ্য
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


