somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাকিব যাতে বাংলাদেশের কু- রাজনীতির স্বীকার না হয়!!

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাকিব ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ হলেন। ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক দুই ধরনের ক্রিকেটই এই সময় খেলতে পারবেন না.......
এই রায় মানা যায় না । মানা কষ্ট কর। আমাদের দূর্ভাগ্য!!
আবেগময় কথার কোন দাম নেই। বরং এই কর্মকাণ্ড উপভোগ করাই ভাল। আমাদের অবস্থা হচ্ছে সেই তরুণীর মত যে ধর্ষকের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ধর্ষণকেই উপভোগ করতে বাধ্য হয়েছিল।
সাকিবকে এত বড় শাস্তি দিবে আশা করিনি। নিষিদ্ধের পরিবর্তে কি তাঁকে অন্য শাস্তি  দেওয়া যেতনা?
আশা করব সাকিব যাতে বাংলাদেশের কু- রাজনীতির স্বীকার না হয়!! এই বোর্ডের অধীনে ক্রিকেট খারাপ থেকে খারাপ হচ্ছে! বোর্ডের অরাজনৈতিক সংস্কার চাই । তাহলেই সব ঠিক হবে, এসব অযৌক্তিক অমূলক অপরিনামদর্শী শাস্তির মাধ্যমে নয়!
দেশের সম্পদ কিভাবে রক্ষা করতে হয় সেটা উরুগুয়েকে দেখে শিখার আছে। একটা প্রমানিত ভিডিও থাকার পর ও, ৩য় বারের মত অপরাধের পুনরাবৃত্তি করার পর ও একটা দেশের প্রেসিডেন্ট সুয়ারেজের পক্ষে বিবৃতি দেয়। ফুটবল ফেডারেশন, প্লেয়ার এবং পুরো দেশবাসি ওর পিছনে গিয়ে দাঁড়ায়। ওকে লজ্জা না ভেবে বিমান বন্দর হতে রিসিভ করে নিয়ে আসে। এই ছেলে দেশের জন্য উজাড় করে দিবে নাতো কার জন্য দিবে? আর আমরা? সময় সুযোগ পেলেই যে কাউকে মুহূর্তে ফাঁসিতে লটকে দেই।
"বাংলাদেশের কর্তা ব্যক্তিরা প্রতিভাকে উৎসাহিত করতে না পারলেও ধ্বংস করতে ঠিকই পারে।" এরা ক্রিকেটের উন্নতি চায় আমি এটা বিশ্বাস করি না । পাপন মিয়ার জন্য দেশের ক্রিকেট খুব একটা সামনে যেতে না পারলেও অনেকদূর পিছিয়ে যাবে সন্দেহ নাই । সময় এসেছে এসব অখেলোয়াড় রাজনীতিবিদদের বোর্ড থেকে সরে যাওয়ার । দেশের সার্থে, ক্রিকেটের স্বার্থে ।
১৫ বছরে ৮৩ টেষ্টে মাত্র ৪টি জয়, তার ২ টি জিম্বাবুয়ে আর ২ টি ওয়েষ্ট ইন্ডিজের ২য় সারির দলের সাথে !! আর বেশীরভাগ পরাজয়ই বিশাল ব্যবধানে, ইনিংস পরাজয়, বা আড়াই, সাড়ে তিন দিনে পরাজয়। দেশের বাইরে ওয়ানডে জয়ও মাত্র ৫/৬ টি !! আর গত ২ বছরে তো আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ড, আফগানিস্তান, হংকং, ভারতের ২য় দল এদের সাথেও টাইগাররা নিয়মিত হেরেছে !! তাই পাপন সাহেবের এই কর্ত্রিত্ব ফলানো শেষ বিচারে কতটা ফলদায়ক আর জনপ্রিয় হয়, সেটা দেখারই অপেক্ষায় রইলাম !!
বিসিবি সভাপতির মতে সাকিবের দীর্ঘদিন ধরেই আচরণগত সমস্যা রয়েছে। তার আচরণগত সমস্যার কারণেই দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা চলছে এবং একক একটি দল হিসেবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পারফর্ম করতে পারছে না। তাহলে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক- বিসিবি এতদিন কি করেছে? জনাব লোটাস কামাল, জনাব পাপন, জনাব আকরাম খান, জনাব ফারুক আহমেদ - আপনারা সাকিবের 'আচরণগত সমস্যা' সমাধানের জন্য কি করেছেন, জানতে পারি? সাকিবের মধ্যে 'এগ্রেসিভ এটিচ্যুড' আছে- এটা মানতেই হবে। যা খেলার ক্ষেত্রে কার্যকরী হলেও সামাজিক জীবনে কিছু সমস্যা বয়ে আনে। এই ধরনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বদলাতে প্রফেশনালদের সাহায্য লাগে, ব্যক্তি নিজে একা কখনো এটাকে বদলাতে পারবে না। সবচেয়ে বড় কথা বার বার একজনকে প্ররোচিত করলে সে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অনেক কিছু বলতে পারে বা করতে পারে- এটাও সম্ভবত বিসিবি'র হর্তা-কর্তাদের মাথায় আসে নি। সাকিবকে আচরণগত কারণে নিষিদ্ধ করা হলে আরও আগেই অনেককে নিষিদ্ধ করার দরকার ছিল! অনেক ক্রিকেটারই এর আগে বেয়াদবি করে পাড় পেয়ে গেছে! আর দলে যদি টিমওয়ার্কের ঘাটতি থাকে এটার জন্য জবাব দেবে ক্যাপ্টেন এবং যাদের পারফরমেন্স দীর্ধদিন ধরেই খারাপ। দল নির্বাচন নিয়ে যে নোংরামির কথা আমরা শুনি, তা যদি সত্যি হয়- তাহলে দলে শৃঙ্খলা আনতে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাদেরও শাস্তির প্রয়োজন আছে! নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে বোর্ডের এই সিদ্ধান্ত মানি না। 
 বাংলাদেশ কি জানে একজন সাকিবের জন্ম হতে আরও কতদিন অপেক্ষা করতে হবে ? সাকিব আল হাসান, বাংলাদেশের ক্রিকেটের (ক্রীড়া ইতিহাসের) সবচেয়ে বড় নাম । নিয়মিতভাবে মাঠে ভালো পারফর্ম করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের নামকে তিনি তুলে ধরেছেন । প্রথম ও একমাত্র বাংলাদেশী হিসেবে অষ্ট্রেলিয়ান টি২০ লিগ বিগ-ব্যাশে খেলার সুযোগ পেয়েছেন, একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে ২ বার আইপিএল চ্যাম্পিয়ন দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে মাঠ কাপিয়েছেন, ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে খেলা প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন, ব্যাট ও বল হাতে জাতীয় দলের হয়ে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে দীর্ঘদিন যাবত বিশ্বের সেরা অল-রাউন্ডারের খেতাব ধারণ করেছেন, বাংলাদেশের একমাত্র বোলার হিসেবে টেস্ট বোলিং র‍্যাংকিং এ সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছেন, ওডিআই বোলিং এ দীর্ঘ দিন সেরা দশে স্থান ধরে রেখেছেন, নিজেকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্লেয়িং কিংবদন্তীতে পরিণত করেছেন । বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আজকের বাংলাদেশ হওয়ার পেছনে সাকিবের অবদান অপরিসীম । ক্রিকেটে বাংলাদেশের সেরা অর্জনগুলোর ৬০ থেকে ৭০ ভাগের সাথেই সাকিবের নাম জড়িয়ে আছে । বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ভারতকে হারানো, দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাস্ত করা, টি ২০ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে স্মরণীয় জয়, দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট ও টেস্ট সিরিজ বিজয়, নিউ জিল্যান্ডকে ওয়ান ডে সিরিজে বাংলাওয়াশ করা ইত্যাদি সাফল্যগাথার সাথে জড়িয়ে রয়েছে সাকিবের নাম । নিঃসন্দেহে সাকিব এদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপণ । ভালো পারফর্মেন্সের জন্য যেমন সাকিবের নাম বারবার আলোচিত হয়েছে, তেমনি আচরণগত কারণেও তিনি বেশ কয়েকবার সংবাদে এসেছেন । তিনি বাংলাদেশ দলের অন্যতম তারকা ক্রিকেটার । তাঁর সাফল্যে বহু যেমন ছেলে-মেয়ে অনুপ্রাণিত হয়, তেমনি তাঁর আচরণগত দিক থেকে অনেকে ভুল শিক্ষা লাভ করে থাকে । মানুষ মাত্রই ভুল করে আর সাকিবের বয়সই বা কত ? একজন মানুষ কিংবা ক্রিকেটার হিসেবে ২৫ বছর খুব বেশি বয়স নয় । তিনি ভুল করতেই পারেন কিন্তু সেই ভুল শুধরে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁর পরিবারের, ক্রিকেট বোর্ডের, তাঁর সিনিয়র সতীর্থদের । কিন্তু সম্ভবত কেউই সেই কাজটি ঠিকভাবে পালন করেননি । আজকে সাকিব ৬ মাসের জন্য যেকোন ধরণের ক্রিকেট খেলা থেকে বিরত থাকার নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন । হ্যাঁ, তিনি অন্যায় করেছেন, তাঁর শাস্তি হয়েছে কিন্তু তার আচরণগত সমস্যা আজকের পর্যায়ে আসবে কেন ? তাঁর সমস্যাগুলোকে আগে কেন মূল্যায়ন করা হয়নি ? শুধরে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়নি ? তাঁর মাঝে অহংবোধ গড়ে উঠতে দেখে কেনই বা কেউ তাঁকে সতর্ক করে দেননি ? সমর্থকদের সাথে খারাপ আচরণ, বিশ্বকাপ চলাকালীন বিনা অনুমতিতে টিম হোটেল ত্যাগ করা, মাঠে অশালীন ইংগিত প্রদর্শন করা, খেলার বিরতিতে অনুমতি না নিলেই ভিআইপি গ্যালারীতে যাওয়ার ঘটনায় কেন তাঁকে সতর্ক করার পাশাপাশি আচরণ সংশোধনের জন্য বিশেষ কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা করা হয়নি ? আজকে সাকিব বাইরে খেলতে যাওয়ার জন্য অনাপত্তিপত্র না নিয়েও চলে যাওয়া ও কোচের সঙ্গে খারাপ আচরণ করার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তাঁর আচরণে যে নেতিবাচক দিক উঠে এসেছে সেদিকে কেন ক্রিকেট বোর্ড নজর দেয়নি ? সে আমাদের সেরা খেলোয়াড়, তাঁকে রক্ষা করা ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্ব । ক্রিকেটারদের প্রতি ভালোভাবে দৃষ্টি রাখা, তাদের ব্যবহারগত দিকে নজর দেওয়া, মানবিক আচরণ শিক্ষা দেওয়া তো বোর্ডের দায়িত্ব । বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড পেশাদারিত্বের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে ও নিজেদের অপরাধ লুকিয়ে আমাদের সোনার ছেলেদের সামনে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত গড়ে তুলতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে । আর অভিভাবকহীন এই অবস্থার কারণেই সাকিব-তামিম-রিয়াদ-মুশফিক বিভিন্ন সময়ে নানা বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন । আজকে সাকিব ছয় মাসের জন্য ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হয়েছেন, বিদেশে খেলার ব্যাপারে তাঁকে দেড় বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে কিন্তু অতীতে একের পর এক ভুল করে যাওয়ার সময় তাঁকে শুধরে দেওয়া হয়নি । যার পরিণতি আজকের ঘটনা, যার ফলে সে নতুন আসা কোচের সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ করার সাহস দেখিয়েছেন । কিন্তু কাউকে নিষিদ্ধ করা কোন সমাধান নয় বরং তাঁকে ঠিক সময়ে সতর্ক করা ও তাঁর সামনে উপযুক্ত উদাহরণ সৃষ্টি করা গেলে বাংলাদেশকে আজ সাকিব আল হাসানকে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামির কাঠগড়ায় দেখতে হত না । আসলেই আমরা প্রতিভার মূল্যায়ন করতে জানিনা, জানিতা মেধাবীদের সঠিকভাবে লালন করতে, তাদেরকে সত্যের পথে দিক নির্দেশনা দিতে । আমরা আসলেই ব্যর্থ, আমরা পাপকে নয় ঘৃণা করতে শিখেছি পাপীকে । আমরা পাপ নাশ চাইতে শিখিনি, শিখেছি পাপীকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে । আমরা আসলেই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত নই, নিজেদের ভুলকে অস্বীকার করে অন্যের দায়কে বড় করে দেখে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় নিয়ে গর্ব করতে ভালোবাসা এক দূর্ভাগা জাতি বাঙালি । বহুবছর আগে স্যার ঠিকই বলেছেন, "যে দেশে গুনের সমাদর নেই সে দেশে গুনী জন্মাতে পারে না।" -ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বিসিবির সময় শেষ হয়ে এসেছে।। কারন বাংলাদেশে সাকিব হেটার যত রয়েছে তার কয়েক হাজার গুন সাকিব ভক্ত রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বিসিবি বাধ্য হবে।
সাকিব ছয় মাস নিষিদ্ধ। আগামী দেড় বছর আইপিএল ধরনের বৈদেশিক টুর্নামেন্টে খেলা নিষিদ্ধ। অনুমতি ছাড়া বিজ্ঞাপন করাও নিষিদ্ধ। শাস্তি যদি দিতে হয়, আর্থিক জরিমানার দণ্ড হোক। বিদেশে খ্যাপ খেলে কিংবা বিজ্ঞাপন করে টাকা কামানো যাবে না...সেটাও না হয় ঠিক আছে। এভাবে টাকা জরিমানা করা ও ভবিষ্যতের আয় রোজগার সীমিত করে দেয়াই অনেক শাস্তি। কিন্তু নিজের পায়ে কুড়াল মেরে দলের সেরা খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করে দেয়ার কোন মানে হয় না। খেলোয়াড়ের শাস্তি হোক। বাংলাদেশ জাতীয় দলকে শাস্তি দেয়া ঠিক না। জাতীয় দলে সাকিবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবী জানাই।

১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×