খবরটি দেখুন!-
ঢাকা, অক্টোবর ০২ (বডিনিউিজ টোয়ন্টেফিোর ডটকম)- পলিখানায় দুই বডিআির সদস্যরে অস্বাভাবকি মৃত্যুর ঘটনায় পুলশি বাদী হয়ে শুক্রবার দুটি হত্যা মামলা দায়রে করছে।ে
রাজধানীর নউির্মাকটে থানায় রাতে পুলশিরে উপ-পরর্দিশক মতলবুর রহমান বাদী হয়ে এ দু'টি মামলা দায়রে করনে।
মামলায় কারও নাম উল্লখে না করে অজ্ঞাতদরে আসামি দখোনো হয়ছে।ে
গত ২২ র্মাচ ল্যান্স নায়কে মোবারক হোসনে ও ৬ মে হাবলিদার মহউিদ্দনিরে মৃত্যু হয়।
পলিখানায় বডিআির সদরদপ্তর থকেে হাসপাতালে নওেয়ার পর চকিৎিসক তাদরে মৃত ঘোষণা করনে।
বডিআির বদ্রিোহরে পর গত সাত মাসে ৪৮ জওয়ানরে মৃত্যু হলওে শুক্রবারই প্রথম দু' জওয়ানরে মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হলো।
বডিআির র্কতৃপক্ষ দাবি করছ,ে হ�দরোগ, আত্মহত্যা ও নানা অসুস্থতাজনতি কারণে জওয়ানদরে মৃত্যু হয়।
তবে মোবারক ও মহউিদ্দনিরে ময়নাতদন্ত প্রতবিদেনে মৃত্যুর কারণ হত্যা বলে উল্লখে করা হয়।
নউির্মাকটে থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা (ওস)ি কামরুল ইসলাম বডিনিউিজ টোয়ন্টেফিোর ডটকমকে জানান, দণ্ডবধিরি ৩০২/৩৪ ধারায় এ দুটি হত্যা মামলা হয়ছে।ে
তনিি বলনে, "পলিখানা থকেে আসা দুই বডিআির সদস্যরে মৃত্যুর কারণ হত্যা বলে ময়নাতদন্ত প্রতবিদেনে উল্লখে করা হয়ছে।ে
"এ কারণে পুলশি বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়রে করছে।ে এতে অজ্ঞাতনামা আসামদিরে দায়ী করা হয়ছে।ে আর ঘটনাস্থল পলিখানা সদরদপ্তর।"
ঢাকা মহানগর পুলশিরে রমনা জোনরে উপ-কমশিনার (ডসি)ি আতকিুল ইসলাম রাত ১১ টায় বডিনিউিজ টোয়ন্টেফিোর ডটকমকে বলনে, "আমি অনকে আগইে ওসকিে মামলা নওেয়ার নর্দিশে দয়িছে।ি"
দুটি মামলার মধ্যে শুক্রবার রাত সাড়ে সাতটায় দায়রে করা প্রথম মামলার ভকিটমি ল্যান্স নায়কে মোবারক ও সাড়ে আটটায় দায়রে করা দ্বতিীয় মামলার ভকিটমি ২৮ রাইফলেসরে হাবলিদার মহউিদ্দনি।
নহিত নায়কে মোবারক হোসনে কক্সবাজাররে র্কমরত ছলিনে। বডিআির সপ্তাহ উপলক্ষে ১৮ ফব্রে"য়ারি তনিি পলিখানায় আসনে। মহউিদ্দনি চট্টগ্রামরে হালশিহর ২৮ রাইফলে ব্যাটালয়িনে র্কমরত ছলিনে। বদ্রিোহরে দনি তনিি পলিখানায় ছলিনে না। ২২ র্মাচ তাকে চট্টগ্রাম থকেে গ্রপ্তোর করে ঢাকায় আনা হয়।
গত ২৫ ও ২৬ ফব্রেুয়ারি পলিখানায় বডিআির সদর দপ্তরে বদ্রিোহরে ঘটনায় ৫৭ জন সনো র্কমর্কতাসহ মোট ৭৩ জন নহিত হন।
বিডিআর বিদ্রোহের কয়েক মাসের মধ্যে সংগঠিত দু’জন বিডিআর জোয়ানের হত্যার জন্য দায়ী কে? কে ওদের খুনি? এদেশের আম পাবলিক কি তা বোঝে না? ভাই ওপেন সিক্রেট কাকে বলে? (পেপার-পত্রিকায়, টিভি, রেডিওর খবরে আমরা দেখছি বিডিআর বিদ্রোহের পর থেকে বিডিআর সদস্যদের আনেকেই হার্ট এ্যটাক বা আত্ম হত্যা করে মারা যাচ্ছে। তবে কি সেখানে পাগল হবার আর হৃদরোগ জাতীয় অসুস্থতার মরক লেগেছে? বিডিআরে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যে স্বাস্থ্য পরিক্ষা, মানসিক পরীক্ষা করা হয় শুনেছি, সেসব কি আদতে ভুয়া? তবে কি ঐসব প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে?)
বিডিআর, মিলিটারী, পুলিশ এরা সবাই তো এক রাষ্ট্র মায়েরই হাত-পা, অঙ্গ-উপাঙ্গ, হাতিয়ার। তাই নয় কি? এমন ক্ষত্রে তাদের নিজেদের আলাদা করে রাষ্ট্র মাতার ইচ্ছার বাইরে করনীয় কিছু থাকতে পারে কি? পুলিশ কর্তৃক এই মামলা রাষ্ট্রের পরিকল্পিত কোন ইচ্ছারই প্রতিফলন নয় তো? কি সেই ইচ্ছা?
পুলিশ কর্তৃক দুই বিডিআর সদস্যের হত্যাকারী আজ্ঞাতনামা দোষীদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনাটি কেমন বেখাপ্পা লাগছে না কি?! প্রায় সকল নেতা-আমলাসহ স্থানীয়-জাতীয় প্রায় সকল হর্তা-কর্তাই যেখানে অপরাধী (?) শত শত বা কয়েক হাজার বিডিআরকে শাস্তি দেবার জন্য অস্থির সেখানে হঠাৎ ঘটনার এতকাল পর সেই ‘অপরাধী’ গোত্রীয় দুজনের মৃত্যুকে হত্যা বলে হত্যা মামলার বিষয়টি অদ্ভুতুরে নয় কি? এই যে হত্যার বিচার চাওয়া তার মধ্যে বিডিআর ‘দরদীর’ মেকী চেহারায় জনতার আই ওয়াসের কিম্বা অন্য কোন দূরভীসন্ধী নাই তো? নাকি আর কেউ এমন কোন আইনী পদক্ষেপের উদ্যোগ যাতে না নিতে পারে সে উদ্দেশ্যে কৌশলী ইন্ডেমনিটির আয়োজন পোক্ত করার কোন প্রাথমিক পদক্ষেপ গোছানো হচ্ছে?! রহস্য আরো ঘনাচ্ছে?! নাকি কেউ আগামীর রোমাঞ্ছ নিরাপদ করছে?! কোনটি? আপনার কি মনে হয়?
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




