somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দহন

১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আপনার স্বাভাবিক ভাবে বাচ্চা আসার সম্ভাবনা খুব কম । আপনার দুটি ফেলপিয়ান টিউব ই বন্ধ পাওয়া গেছে ল্যাপারোস্কোপীতে ।
আমার স্ত্রী রুনাকে এই কথা বললেন ডাক্তার আপা । তাঁর সাথে আরও অনেক জুনিয়র ডাক্তার । সবাই ডান দিক থেকে রুনার বেডের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ।

প্রচুর সিম্পেথি দিয়ে ডাক্তার রা এই কথা বলার পর ও আমার স্ত্রীর চোখ দিয়ে গড়িয়ে পানি পড়ে গেল । আমারও হয়ত পড়ত কিন্তু আমি আগেই ডাক্তারের কাছ থেকে শুনে ফেলেছি । আমাদের দুঃখেই কিনা এই জুনের এই সকালে ঝরঝর করে বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে । চারিদিক অন্ধকার বিষন্ন । লাইটের আলো গুলো সে অন্ধকার দূর করতে পারছেনা । নিঃসন্দেহে এটা একটা ভয়াবহ দুঃসংবাদ ।

এই ক বছরে একটা বাচ্চার জন্য চিকিৎসার পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে আমি প্রায় হাফ ডাক্তার হয়ে গেছি । বনাজী , কবিরাজি ,হেকিমি ,কলকাতা হারবাল ,প্যারিস হারবাল , পানি পড়া , তাবিজ কবজ , হোমিওপ্যাথি সব শেষ দিয়ে এলোপ্যাথিতে আসছি । বেশ কয়েকমাস ওষুধ খাওয়া হয়েছে । রুনা খেয়েছে , আমি ও খেয়েছি । শেষে ডাক্তার বললেন ল্যাপারোস্কোপি করাতে হবে । আবার মনের জোর জোগাড় করে আমরা ঢাকা এলাম ।

সে ল্যাপারোস্কোপী নামের এই অপারেশনের ধাক্কা কাটিয়ে উঠার জন্য ডাক্তার রা অপেক্ষা করছিলেন । আজকে তাকে তার বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে কাউন্সেলিং করা হবে আমি জানতাম । আমাকে এখানে থাকতে বলেছিলেন । আমাকে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন এর রেজাল্ট , যেন আমি রুনা কে ভরসা দিতে পারি ।


তার দুটি ফেলোপিয়ান টিউবই ব্লক । কোন ওষুধ খেয়ে এই ব্লক ছুটানো সম্ভব না । ব্লক ছুটানোর অপারেশন করে ও লাভ হবেনা । টিউব ওপেন থাকাটা বাচ্চা হওয়ার জন্য খুব দরকার ।
রুনা আমার দিকে তাকাতে ভুলে গেল । তার এই দুঃখের সমব্যথী আমিও যে একজন সে ভুলেই গেছে । খুব সম্ভবত সে পুরো পৃথিবীতে খুব লোনলি ফিল করছে । সে বিছানায় বসে ছিল । আমি তার একটু পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলাম । এত ডাক্তার কে উপেক্ষা করে আমি তার কাঁধে হাত রাখলাম । যদি সে একটু ভরসা পায় । রুনা একটু কেঁপে উঠল আমার হাতের ছোঁয়ায় । আমরা পরষ্পর পরষ্পরের কাছ থেকে যেন প্রানশক্তি শুষে নিই সামান্য ছোঁয়ায় , ভাগাভাগি করি বেদনা ।

আমি কিছুতেই রুনা কে এই দুঃসংবাদ টা দিতে পারতাম না ।ডাক্তার কিভাবে এই ভয়াবহ দুঃসংবাদ টা দেন আমার তা দেখার ইচ্ছা ছিল । তারা দেখলাম দুঃসংবাদ দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তারা আমাদের আশা ও দিলেন । বললেন , টিউব ব্লকের চিকিৎসা টেস্টটিউব পদ্ধতিতে বাচ্চা নেওয়া । আগে সিংগাপুর ভারত এ যে চিকিৎসা ছিল , তা আমাদের দেশে ও পাওয়া যাচ্ছে । সুতরাং সে অপশন এখনো খোলা আছে । খুব নিরাশার কিছু নাই । যদিও চিকিৎসা একটু ব্যয়বহুল ।

আরও কিছুক্ষণ ডাক্তার রা ছিলেন । টেস্টটিউব না নিতে পারলে দত্তক বা পালক বাচ্চার কথা বললেন । রুনা কোন কথা না বলে কেঁদেই গেল আর কেঁদেই গেল ।



আমাদের ব্যাগ গোছানোর সময় হয়ে গেছে । আমরা চট্টগ্রাম থেকে এসেছি । ঢাকায় চিকিৎসা করাতে । এখন বাড়ি যেতে হবে । মা ডেফিনেটলি এই কথা জানতে পারলে খুব মন খারাপ করবেন । আমরা যত না অস্থির হয়েছিলাম , মা নাতি নাতনির মুখ দেখার জন্য তার চেয়ে বেশি অস্থির । রুনা মায়ের সই এর মেয়ে । ছোট থাকতেই এক সই এর ছেলের সাথে আরেক সই এর মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন । পুতুল খেলার মত । সেটা বাল্য বিবাহ ছিল ।

কর্ণফুলীর ছোট ছোট ঢেউ বঙ্গোপসাগরের নোনা জলে মিশে যেতে যেতে অনেকগুলো বছর গড়িয়ে গেছে । আমার খেলার সাথী রুনা দেখতে দেখতে রমণী হয়ে উঠে ছে । লম্বা শ্যাম বর্ণ সুশ্রী । রুনার ২৫ হয়েছে । আমার ৩২ ।

আমিও দেখতে সুন্দর হ্যান্ডসাম ,এটার্কটিভ ,অবশ্য এটা আমার কথা, না রুনার কথা । অফিসে যাবার সময় প্রতিদিন আমার চুল আঁচড়ে দিত আর আমার কানের লতির নিচে তার কাজলের ফোটা দিয়ে দিত যেন কারো নজর না লাগে । হাহাহা ।

কিন্তু এত বছরের সংসার জীবনে নতুন কোন সুখবরের সাম্পান আমাদের বন্দরে ভিড়েনি । মা আশা ছেড়ে দিয়ে , রুনার প্রতি , সই এর মায়া ভুলে আমার জন্য পাত্রী দেখা শুরু করলেন । শেষে বদ্দা বললেন ( বড় ভাই ), ঢাকা যাও , শেষ চেষ্টা করে এস ।

এখানে এসে এক বাচ্চা বাচ্চা ধরনের ডাক্তার এর কাছে প্রথম আলাপ হল ।উনি আমাদের দুজনের হিস্ট্রি নিলেন । উনি আমদের কথা শুনে বুঝে ফেললেন আমরা চট্টগ্রামের , অবশ্য আমরা অবশ্যই শুদ্ধ ভাষায় কথা বলেছি ।তবুও বুঝলেন ।

এই ডাক্তারের ভাব গাম্ভীর্য কম , আবার কমও না; কেমন জানি ।
স্কার্ফ পরে । হাসলে চেহারা পালটে যায় , এবং উনি হাসতে পছন্দ করেন । কেন জানি মনে হল উনি আজ একজন জুনিয়র ডাক্তার , কিন্তু বুড়ো প্রফেসর হয়ে গেলেও উনি হাসতে হাসতে কথা বলবেন । ওনার কথা শুনে রোগী অর্ধেক ভাল হয়ে যাবে । মর্নিং সোজ দা ডে ।

হিস্ট্রি নেয়া শেষে সিনিয়রের কাছে পাঠিয়ে দিলেন । কিন্তু এলোপ্যাথির ডাক্তার দের সমস্যা হল এরা কমিশন খাওয়ার জন্য নানা রকম পরীক্ষা করায় । আমরাও জিম্মি । কি আর করা পরীক্ষা করাতে বাধ্য । শুধু আমার স্ত্রীর পরীক্ষা নয় , আমার ও নানা রকম পরীক্ষা করালাম । বিভিন্ন ধরনের আমার টেস্ট , রুনার টেস্ট করাতে করাতে যে দুদিন সময় গেল , তার মধ্যেই রুনা এই ডাক্তার আপার সাথে পুরো বন্ধুত্ব করে ফেলল । আমি ডাক্তারকে বলতে শুনলাম ,

দেখেন চট্টগ্রামের মানুষগুলোকে আমার এত আপন মনে হয় ।
আমার ছেলে বেলা কর্ণফুলীর পাড়ে কেটেছে । আপনারা ঠিক যেখান থেকে এসেছেন । আব্বার পোস্টিং ছিল সেখানে ।
আমার বাবা মা ছোট বেলায় ঘুরতে যেতেন পতেঙ্গা বিচে ।এমন বেরসিক বাবা মা কি আর বলব । নিজেরা বিচের ব্লকগুলোর উপর বসে থাকতেন টোনা-টুনির মত ।
আর তাদের ৪ টি ছানাপোনার উপর আদেশ জারি করাছিল সমুদ্রের পানিতে নামা যাবে না , জোয়ারে ভেসে যাওয়ার ভয়ে মনে হয় ।
কিন্তু আমাদের মন পড়ে থাকত আছড়ে পড়া ঢেউ এ । কি এক অদৃশ্য দড়ি লাগানো ছিল , আমরা অবাধ্য হয়ে পানিতে নামতে পারিনি ।
বড় হয়ে কতবার সমুদ্রে গেছি কিন্তু ছোটবেলার সেই দুঃখ আমাদের কোন ভাইবোনের মন থেকে আর যায়না । হাহাহা ।

রুনা ও তার যত দুঃখ গাঁথা সব গড় গড় করে আপাকে বলে দিল । শাশুড়ির পাত্রী দেখার কথা সহ । খুব সম্ভবত এটাও বলে দিতে পারে যে আমি যে আমার মায়ের কথার তেমন একটা প্রতিবাদ করিনি । কোন এক বিচিত্র কারণে মেয়েদের পেটে কোন কথা থাকেনা । এই আপা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ছিলেন । কিন্তু আজ এই কউন্সেলিং পর্বে ছিলেন না ।

আমাদের ট্রেনের টিকেট কাটা শেষ । আজ রাতে ট্রেন । অবশেষে আমি বিদায় নিতে গেলাম ডাক্তারদের রুমে । ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানানো দরকার । ইভনিং ডিউটিতে আপা ছিলেন । আমি আমার ভিজিটিং কার্ড দিলাম ।
যদি কখনো চট্টগ্রাম বা কক্সবাজার যান আমাকে একটু জানালেই হবে । আমার বন্ধুর হোটেল আছে , কোন সমস্যা হবেনা । আমি নিজে এসে রিসিভ করব । আর আমার গরীবালয়েও দাওয়াত রইল ।

কথা শেষ । আমি প্রায় উঠে চলে যাচ্ছিলাম , তখনই বললেন , মাহমুদ সাহেব ,একটু বসেন , দুটো কথা বলি । আসলে রুনার এত মন খারাপ আমি তার সামনে যেতে পারছিনা । আপনি কি জানেন সে কেন কাঁদছে ? এটা শুধু সন্তান হবেনা শুধু এই জন্য না । আরও কিছুর জন্য ।বলেন তো কি জন্য ?

>>আমার আম্মার বকার ভয়ে

> হুম আপনার আম্মা অলরেডি আপনার জন্য পাত্রী দেখে রেখেছে । রুনা তার ভালবাসার ঘর হারানোর বেদনায় ও কাঁদছে ।
সে আপনাকে অনেক পছন্দ করে আপনিও এটা জানেন । আজ তার টিউব বন্ধ এলো ।
আপনিও তাকে তাড়িয়ে দিয়ে মায়ের কথা মেনে নিয়ে আরেকটা বিয়ে করে ফেলবেন , কিন্তু আপনি কি জানেন আপনি তার এই টিউব ব্লকের জন্য রেসপন্সিবল ।


আমি দেখলাম বাচ্চা বাচ্চা টাইপের ডাক্তার হঠাৎ করে অনেক বড় হয়ে গেলেন । আমি অসহায় বোধ করতে লাগলাম ।
এটা ঠিক যে শেষ পর্যন্ত আম্মার কথা আমি মেনে নিতাম , যতই রুনাকে ভালবাসিনা কেন ।
কিন্তু আমার গা কাঁটা দিয়ে উঠল কারণ আমি যেন জেনে গেছি এই ডাক্তার আমাকে কি বলবে । ডাক্তারদের কাছে কিছু গোপন থাকেনা । আজ কি আমার ধরা পড়ার দিন ? উনি কথা বলা শুরু করলেন ।
মনে হল মিছরির ছুরি এসে বুকে বিঁধে যাচ্ছে । বিশাল উত্তাল সমুদ্রের পাড়ের চোরা বালিতে আমি ক্রমশ ডুবে যাচ্ছি ।


>> আপনার আর আপনার স্ত্রীর সব ধরনের টেস্ট আমরা করেছি । আপনাদের দুজনের শরীরে এন্টি ক্ল্যামাইডিয়াল এনটিবডি অনেক বেশি পাওয়া গেছে ।
আর আপনি যেহেতু বন্দরে চাকরি করেন আপনি বাহিরের মেয়েদের সাথে মিশে যৌন বাহিত এই জীবাণু এনে রুনাকে দিয়েছেন ।
সেই জীবানু সাইলেন্ট লি রুনার টিউব ব্লক করেছে । বাচ্চা না হওয়াটা একটা সামাজিক সমস্যা । আপনার অন্যায় আর স্বেচ্ছাচারী জীবনের দায় নিতে হচ্ছে রুনাকে ।

আমি যেন বজ্রাহত হলাম । যেন আমার আমল নামা পেয়ে গেলাম বাম হাতে । কারণ আপা যা বলেছে তার সবই অক্ষরে অক্ষরে সত্যি । বন্ধুদের সাথে ওই সব মেয়েদের কাছে আমার যাওয়া হয়েছে আর যাওয়া হয় ও । গোপনে আমি আমার চিকিৎসা ও করিয়েছিলাম কয়েকবার । আজ হঠাত আমি কেমন যেন অসহায় বোধ করতে থাকি ।
কোন এক আশংকায় আমি কেঁপে উঠে বলি ,


>>আপনি কি রুনাকে এসব জানিয়ে দিবেন ?রুনা আমকে ফেরেশতার মত জানে ।

>> জানিনা, আমি কি করব ।






(সমাপ্ত)

সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪০
৬২টি মন্তব্য ৬২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×