আমাদের ঢাকা শহরে এমন আনেক ঘটনা ঘটে যাহা আমাদের সবার চোখে পরেনা, আমার চোখে দেখা একটি ঘটনা,
হাইকোটের সামনে অনেক ফকির আছে যারা গাড়িতে বসে ভীক্খা করে, এদের একযন ভোলা মিয়া বয়স ৪০/৪৫ হবে এর বেসি না, দেখতে নাদুস নুদুস, সে আবার ভীক্ষুক সমিতির সভাপতি। প্রতিদিন তার গড় উপারজণ এক থেকে দুই হাজার টাকা,আমার ক্যমেরা দেখে সে উঠে পড়ল , আমি দেখলাম তার ভীক্ষা করার মত কিছুই হয়নাই সুদু পায়ের পাতা কাটা, তার পর এক রাতে আমি গেলাম মুগদা মান্ডা , এলাহী কান্ড, প্রতি ঘড়ে ৩/৪ জন করে আছে, একটি ফ্লাটে যেয়ে আমার মাথায় হাত, ১৮জন বৃদ্বা চোখে দৃস্টি নাই পেটে ভাত নাই গায়ে কাপর আছে না থাকার মত, ঘড়ের লোকটাকে জিঙ্গাসা করলাম এরা কারা, তার সেকি মহান উত্তর আমি এদের কে লালন পালন করি, খাওন পরান দেই, আমার সাথে থাকা শফিক বল্ল ছার ঐঢা আমার হাউড়ি হ্যায় কয় কিন্না আনছে,তার পর বাকিটুকু পুলিশ করছে,
পরে যানা গেল ভীক্ষুক ভাড়া পাওয়া যায় প্রতিদিন ১৫০ হইতে ২০০টাকায়, সকালে নিয়ে যাবে রাতে নিয়ে আসবে সারা দিন যা পাবে তার পুরো টাকা মালিকের , যিনি ভীক্ষা করবেন তিনি সুদু দুবেলা খাবার পাবেন , এদের অনেকরে হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে এমন ঘটনাও আছে ,বাকিটুকু পরে লিখব কারন আমি জানি আমার লিখা প্রকাস পাবেনা তাই এই প্রজন্ত ,

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




