somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ বন্ধ দুয়ারের ওপাশে (দুই পর্বে সমাপ্ত)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(১)
দুটি মানুষের প্রেম ভালোবাসা মানেই কঠিন আবেগ আর পাগলামীতে ভরা । মিলা আর জাহিদও এর ব্যতিক্রম নয়। তারা দুজনেই একে অন্যের প্রতি যেহেতু দারুণ অনুরক্ত তাই একে অন্যকে এক মুহুর্ত না দেখে,কথা না বলে থাকতে পারে না কিছুতে।
নব যৌবনকালের উতলা সময়। সর্বদাই একে অন্যের প্রতি চুম্বকের আকর্ষণ অনুভবে। বুক আনচান ,অকারণ অস্থিরতা,কোন কাজে মন না বসা সহ ভিত্তিহীন নানা কাল্পনিক উদ্বেগের হাস্যকর ছটফটানি। তারপর দেখা হবার মুহুর্তে যেন পরম প্রাপ্তি চরম তৃপ্তি ।এমন উথাল পাথাল প্রেম অথচ অন্য কেউ জানবে না বা কারো চোখে পড়বে না তা কি কখনও হয় না হয়েছে ?
জাহিদ ও মিলার প্রেমের কথা চারদিকে রাষ্ট্র হতে দেরি হয়নি।যেদিন প্রথম মিলার বাসায় নালিশ গেল সেদিন থেকে
তার বাসায় শুরু হলো নানা অশান্তি ,কৈফিয়তের পর কৈফিয়ত। মিলার চলাচল, জীবনযাপন,পড়াশোনায় নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলো স্বাভাবিকভাবেই। এমনকি বিয়ের জন্য পাত্র দেখাদেখিও চলতে লাগলো জোরেসোরে।

মিলার পরিবারের দিক থেকে এতোটা কঠোর হবার কারণ মিলা ছিল নামকরা তথাকথিত উচ্চ বংশের অবস্থাপন্ন ঘরের মেয়ে আর জাহিদ ছিল ভারত ফেরত শরনার্থী পরিবারের একমাত্র ছোট ছেলে। তাদের বাসাবাড়ির ঠিক ঠিকানা ছিল না ,তার বাবা কাজ করতো একটা প্রাইভেট ব্যাংকে। থাকতো দুই কামরার ভাড়া বাড়িতে। সংসারে অশান্তি টানাটানি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার ছিল সে সময়ে।তবে হ্যাঁ সাংসারিক নানা অভাব অনটন স্বত্ত্বেও লেখাপড়ায় ভালো হওয়াতে বাড়ি থেকে পড়াশোনার সাপোর্ট জাহিদ পেয়েছে বরাবরই আর সেই সাথে টিউশনি করে নিজের খরচ নিজে চালাবার যোগ্যতাও তার ছিল স্ব প্রতিভার কারণে। স্বাভাবিকভাবে নানা কারণে তাকে নিয়ে অনেক বেশি আশা ছিল তার বাবা মায়ের। আর সে কারণে ছেলের প্রেম সংক্রান্ত গুঞ্জনে তারা বিরক্ত ও চিন্তিত হলো। তারা স্বাভাবিকভাবে চাইলো তাদের সন্তান মিলার কাছ থেকে দুরে থাক। দুই পরিবারের অমতের কারণ ও প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। কিন্তু এক জায়গায় তারা একমত ছিল যে এ অসম সম্পর্ক কখনও পূর্ণতা লাভ করতে পারে না।
কিন্তু দুরন্ত কিশোর কিশোরী দুজন কোন বাঁধাকে বাঁধা মনে করলো না।তারা খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিলো সব প্রতিকুলতাকে তারা জয় করে যে কোন মূল্যে মিলিত হবেই এবং নব প্রত্যয়ে তারা এক নিশুতি রাতে বাড়ি ছাড়লো। তখন জাহিদ সবে অনার্স শেষ করেছে আর মিলা ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্রী স্থানীয় এক কলেজের।
তারপরের জীবন, কঠিন সংগ্রামের।অনেক কাঠ খড় পোড়ানোর পরে জাহিদের পরিবার বিয়েটা মেনে নিলো ,বলা যায় ছেলের জিদের কাছে পরাজিত হয়ে এই বিয়ে মেনে নিতে বাধ্য হলো।এদিকে মিলার পরিবার মিথ্যা অহংবোধের বশবর্তী হয়ে মিলাকে মেনে নিলেও জাহিদকে তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারলো না। এ নিয়ে জাহিদের পরিবারের লোকজন স্বভাবতই মিলার প্রতি অসন্তুষ্ট রইলো যদিও মিলার এসবে কোন হাতই ছিল না। জাহিদ ততদিনে অনেক ভালো চাকরি পেয়ে গেছে এবং প্রতি বছর তার উত্তরোত্তর উন্নতিও ঈর্ষনীয়।
সব মিলিয়ে জাহিদ আর মিলা ভালো অবস্থানে পৌছে গের দ্রুত ।তারা চুটিয়ে ঘরসংসার সামলাতে লাগলো। জাহিদের বাবা গত হওয়ার পর থেকে তার মায়ের মধ্যে কিঞ্চিৎ পরিবর্তন এলো একাকিত্ব আর বংশ রক্ষার তাগিদে সখিনা বেগম মাঝে মাঝে ফুট কাটলে লাগলো ছেলের কাছে ঘরে কোন সন্তান আজ অবধি হলো না বলে।
তলে তলে তিনি ছেলেকে আর একটা বিয়ে করার জন্য প্রায় প্ররোচিত করতে লাগলেন।মিলার দৃষ্টিতে সবই পড়ে তবে মায়ের কথায় জাহিদ কোন পাত্তা দেয় না বলে সে আর এ নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামায় না। সত্যি বলতে কি তার স্বভাবে ঝগড়া ফ্যাসাদ রাগ বিরাগ তেমন একটা নেই। নিতান্ত ভালো মেয়ে বা বউ এর আর্দশ উদাহরণ বলা চলে তাকে।
(২)
এভাবে কেটে গেল সাত সাতটি বছর। দীর্ঘ সময়।
ডিসেম্বরের ছয় তাবিখ আজ মিলার সারাটা দিন মহা ব্যস্ততায় কাটলো তবে এই সব ব্যস্ততাকে তার একটুও ব্যস্ততা মনে হয়নি পুরো সময় যে কোথা থেকে কেটে গেছে সে টেরই পায়নি ।জাহিদের পছন্দের সব রকমের খাবার নিজ হাতে যত্ন করে রান্না করেছে আজ।বেশি করে কিসমিস আর কাজুবাদাম দিয়ে প্লেন পোলাউ,মাংসের টিকিয়া, খাসির কষা মাংস ,ইলিশ পাতুরি,চিংড়ি মাছের মালাইকারি, মুগডাল আর কাতলা মাছ দিয়ে রান্না করেছে স্পেশাল মুড়ি ঘন্ট।সাথে একটু ঘন দুধের পায়েসও রেঁধেছে বেশি করে কিসমিস দিয়ে,এক হাতে সব করতে হয়েছে তাকে। শ্বাশুড়ী গেছে ছোট মেয়ের বাড়ি,কাজের সাহায্যকারি মেয়েটিও আজ আসেনি। সব শেষে কেক বানাতে বানাতে বিকালটা পার হয়ে গেল কিভাবে কিভাবে। সন্ধ্যার আগে সেই কেক ওভেন থেকে বের করে চমৎকার ডেকোরেশন করলো মনোযোগ দিয়ে ।কেকের পাশে সাজিয়ে রাখলো সাতটা মোমবাতি। আজ তাদের সপ্তম বিবাহ বার্ষিকী।সেই উপলক্ষে জাহিদ এলে কেক কাটা হবে । কোনবারই জাহিদ বিবাহ বার্ষিক বা মিলার জন্ম দিনের কথা ভোলে না,এসব ব্যপারে বেশ কেয়ারিং সে।কিন্তু কেন জানি আজ কোন কারণে ব্যপারটা তার স্বরণে নেই। সারাজীবন তো একরকম যায় না বয়স বাড়ছে তাই হয়তো আবেগও কমে আসছে মিলা ভাবলো। রান্না বান্না কেক .. এতো আয়োজনের অবশ্য আরও একটা কারণ আছে... মিলা আসলে আজ ভীষণ ভীষণ উত্তেজিত।
এত বছরের বিবাহিত জীবনে টুকটাক খুনসুটি ছাড়া তাদের মধ্যে বড় ধরনের কোন ঝগড়া পর্যন্ত হয়নি। শুনলে অনেকেই অবাক হয়। শুধু একটাই আফসোস রয়ে গেছে এতদিনেও একটা সন্তান হলো না। মিলার চোকে একটু পানি এলো ..
রাত বেড়ে যাচ্ছে। মিলা ফ্রেশ হয়ে নিজেকে চমৎকার সাজে সাজিয়ে নিল। সে নিজেও চাইছে জাহিদ আজ একটু দেরিতে ফিরুক এই ফাঁকে সে একটু সাজগোছ করবে। বরাবরই সে সাজতে ও সাজাতে পছন্দ করে। তবে জাহিদের বাসায় ফিরতে এত দেরি হচ্ছে কেন আজ?
তারপর মনে হলো , অফিসে হয়তো অনেক বেশি কাজের চাপ পড়েছে ।তবে একবারও তো খোঁজ নিল না জাহিদ,এমনটাতো কোনদিন হয় না। কি আশ্চর‌্য কাজের ভীড়ে এতক্ষণ মাথায় আসেনি অন্য কথা ! বিপদ হয়নি তো কোন? জাহিদও একবার ফোন দেয়নি যে। নিজের উপরই রাগ হলো মিলার।
কিন্তু মাথায় আজ খুব বেশি রোমান্টিকতার ভুত চেপেছে খুব দ্রুত তার মনোয়োগ অন্যত্র চলে গেল।
আচ্ছা জাহিদ কি তাকে দেখে চমকে যাবে? যা বেহায়া পাগলামি নিশ্চয় করবে কিছু। মিলা লজ্জা পেল। বেশি ছেলেমানুষী হয়ে যাচ্ছে না? হয় হোক ,সে তো আর বুড়ো হয়ে যায়নি।
তারপরও জাহিদের খোঁজ নেই। না আর দেরি করা ঠিক হবে না।
মোবাইলে দ্রুত কল দিল সে,তবে লাভ হলো না। সুইচ অফ বলছে।
ঠিক সেই মুহুর্তে কলিং বেল বেজে উঠলে শরীরে যেন প্রাণ ফিরে এল তার। মিলা এক ছুটে দরজা খুলল। দরজা খুলতেই অচেনা একটা মেয়েকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে কিছুটা অবাক হলো সে।কে এই মেয়ে? কোথেকে আসছে? বিরক্ত নিয়ে প্রশ্ন করলো ,
- কাকে চাই?
মেয়েটি কোন উত্তর দিল না একটু হাসবার চেষ্টা করলো।
সিড়িতে আবার একটা পদশব্দ...
মেয়েটির পেছন থেকে জাহিদ বেরিয়ে এসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলল,
-অনিকা সম্পর্কে উনি তোমার বড় আপা হয়।উনাকে সালাম কর।
তারপর মিলির উদ্দেশ্যে বলল,
- মিলি পরিচয় করিয়ে দেই ওর নাম অনিকা। আজ থেকে আমাদের সাথে ও এই বাড়িতেই থাকবে! আমাদের বাড়ির নতুন সদস্য ও।
অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে তাকালো মিলা।মেয়েটির সাজগোজ দেখে বোঝা যাচ্ছে নব পরিনীতা সে।জাহিদের এসব কথার মানে কি? জাহিদ বিয়ে করেছে! ¡!!! মেয়েটি জাহিদের বিয়ে করা বউ?
জাহিদের কথা গুলো যেন বহুদূর থেকে ভেসে আসছে,জাহিদ যেন আর তার সামনে নেই। মিলা যেন আস্তে আস্তে হঠাৎ কোন অতল গহ্বরে তলিয়ে যাচ্ছে। তার মাথা ঘুরছে,দুলছে পৃথিবী । অনেক আগেই কানাঘুষা শুনেছে সে। জাহিদ কোন একটা মেয়ের সাথে সময় কাটায় নানা হোটেল রেস্তোরাঁয়। বিশ্বাস করেনি সে, পাত্তাই দেয়নি কোন, জাহিদের কাছে এসব ব্যপারে শোনার প্রয়োজন বোধ করেনি। অন্ধ বিশ্বাসের এই পরিণতি হবে সে কোনদিন স্বপ্নেও ভাবেনি সে। নিঃসন্তান জীবনের একমাত্র সহায় জাহিদ অথচ.. বিশ্বাসের মূল্য এই্ ।অথচ সব চাওয়া পাওয়ার পূর্ণতার দ্বার প্রান্তে আজ তাদের সম্পর্ক। কিন্তু এখন এ কেন সমীকরণে এসে দাঁড়ালো সেই সম্পর্ক। এমন দিন তাকে দেখতে হবে সে কখনও ভাবতে পারেনি। সব বিশ্বাস ভেঙে গেল তার। অনিকা নামের এই বাচ্চা মেয়েটি তার সতীন? তবে কি শুধুমাত্র একটা সন্তান লাভের আকাঙ্খায় জাহিদ নিষ্ঠুরের মত এত দিনের সম্পর্ককে ভেঙে গুড়িয়ে দিল এক নিমেষেই?
অথচ..।

(৩)
বহু বছরবাদে মিলার এই ফিরে আসাকে মিলার বাসার লোকজন কেউই সহজভাবে নিলো না। আসলে তাদের জীবনে মিলার আর কোন প্রয়োজন নেই এখন আর। চরম অহংকারী পরিবারটির কাছে মিলা আজ মৃত ।বাসার কেউ তার সাথে কথা বলে না,ভালো মন্দ কিছু জানতে চায় না,খেতেও ডাকে না কেউ । যে বাবা তাকে এত ভালোবাসতো সেই বাবা প্রথমদিন কয়েকটা প্রশ্ন করার পর জানতে চাইলো সে ওই বাড়িতে কবে ফিরে যাচ্ছে।
মিলার মা মারা গেছে বছর পাঁচেক আগে এবং তার বাবা আবার বিয়ে করেছে ।স্বাভাবিকভাবে পরিবারের কোন কিছু মিলার অনুকূলে আর নেই এরকম প্রশ্নে সে ব্যথিত হলেও অবাক হয়নি মোটেও । খুব তাড়াতাড়ি মিলার কাছে বাবার বাড়ির সাথে তার সম্পর্কের ফাটলটা স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হলো। যেখানে ভালোবাসা নেই সেখানে বাস করা যায় না। আবারও মিলা বাড়ি ছাড়া হলো।
একদিন সকালে সবাই খেয়াল করলো মিলা বাসায় নেই। গুরুত্বহীন মানুষের বিদেয় হলে স্বার্থপরতার সংসারে সবাই দম ফেলে বাঁচে।মিলার ব্যপারে কোন খোঁজ নেবার প্রয়োজন টুকু বোধ করলো না কেউ।
অবহেলা অনাদর কখনও কখনও বড় বিপর্যয় ডেকে আনে।মনে অনেক অনেক ব্যথা নিয়ে মিলা হারিয়ে গেল জনঅরণ্যে।
চলবে
© রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:০০
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×