দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের শিশু বৃদ্ধির হার
জ্যামিতিক গতিতে বেড়ে যায় । সময়ের হিসাবে বিবেচনা করলে দেখা যায় কালের
বির্বতনে এরাই কিন্তু আমেরিকাকে নেতৃত্ব দিচ্ছে, বলতে গেলে পৃথিবীকেই
শাসন করছে ।
আমার কথা হল, এখন আমাদের দেশের এই মর্মান্তিক অবস্থায় আমাদের মত তরুন
প্রজন্মের প্রায় ৮৫ শতাংশ রাজনীতিতে না জড়ালেও আমরা কিন্তু রাজনীতি সচেতন
। আগামী ১৫-২০ বছর পর আমরাই কিন্তু হব এ দেশের নেতৃত্বের কর্ণধার ।
যুক্তরাষ্ট্রের সেই শিশুরা আজকে বিশ্বেকে নেতৃত্ব দিতে পারলে আমরা কেন
পারব না? বলতে পারেন আজকে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে তা কি নেতৃত্ব নয়? না
নেতৃত্ব নয় ।কোন ভাবেই নয় ।তা ভাওতাবাজি ছাড়া আর কিছুই না।ইতিহাস বলে
‘সেলুকাস, বিচিত্র এদেশ!’ আমাদের রাজনীতিবিরা হল বিচিত্রের পূজারি ।
অতএব, সাধু সাবধান ।
ঐ অবসরপ্রাপ্ত আমলা,অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনী সদস্য আর আইনজীবী বেষ্টিত
নেতৃত্ব দিয়ে দেশ পরিবর্তন হবেই না । কিন্তু কারনটা কি ? উত্তর কিন্তু
খুবই সোজা । রাজনীতিবিদের প্রতিষ্ঠানিক রাজনীতির অভাব ।ফলসূতিতে দেশে
পেশাদার রাজনীতিবিদ নেই আর এজন্যই দেশে গণতন্ত প্রাতিষ্ঠানিক রূপ আলোর
মুখ দেখলেও তা বিজলির মত ।
আমরা তরুন প্রজন্মের দেশের প্রতি ইতিবাচক ধারণা লালন করি । দেশের পরিবর্তন হবেই ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






