পাকিস্তানে জঙ্গিদের উত্থানের পেছনে কিন্তু পাকিস্তান সরকারের পরোক্ষ সহযোগিতা রয়েছে ।প্রশ্ন জাগতে পারে কেন সরকারের সহযোগিতা নিয়ে জঙ্গিদের পত্তন আবার এদের নির্মূল করার জন্য সরকারের চোঁখের জল আর নাকের পানি এক হয়ে যাচ্ছে বা এদের অভিযোগ আনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় দেশটি শেষ করে ফেলছে ।প্রতিদিন ড্রোন হামলায় শত শত নিরীহ মানুষ মারা যাচ্ছে ।কি উদ্দেশ্য ছিল এদের সৃষ্টির পেছনে , সরকার কেনই বা এমন একটি আত্মঘাতি হোক আর দেশঘাতি হোক সিদ্ধান্ত নিল যার ফলে আজ দেশটির এমন অবস্থা ।
উদ্দেশ্য আর কিছু নয় এদের ভারতের বিরোদ্ধে কৌশলে ব্যবহার করা ।যাতে প্রয়োজনে বলা যায় জঙ্গিদের সাথে সরকারের কোন সম্পর্ক নেই ।এই সম্পর্ক নেই বিষয়টি বলার জন্য বা নিজেকে বাচঁনোর জন্য সেই সময়ের সেই সরকারের সেই দেশঘাতি সিদ্ধান্ত আজ ও পাকিস্তান নামক দেশকে পোড়াচ্ছে এবং পোড়াবেও ।
অনেকে মানবেননা আবার কেউ কেউ বলবেন অপ্রাসঙ্গিক যে যাই বলুন আমার মনে হয় জঙ্গি না হলেও কিছু চোর কি দিয়ে দেশের হর্তাকর্তারা টাকা চুরির জমজমাট আয়োজন শুরু করে দিয়েছেন । যাতে ধরা পড়লে নিজেকে বাচাঁনোর জন্য সেই পাকিস্তান সরকাররের মতো বলবেন এদের সাথে আমাদের কোন সর্ম্পক নেই ।সুতরাং আমাদের জড়িত থাকার প্রশ্নই আসে না ।
আমি মনে করি ১০০ ভাগ সংলিষ্টতা আছে ,এবং এদের দিয়ে চুরিও করানো হচ্ছে ।আর যদি সংলিষ্টতা নাই থাহলে...
এই যে শেয়ার বাজার এমন একটি কেলেংকারি ঘটলো তারঁ বিচার কেন সরকার করল না ?সকলের বিশ্বাস ভাজন এবং সরকারে অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিকে সরকার নিয়োগ করে তদন্ত করে সেই তদন্তের রিপোর্ট কেন জনসম্মুখে প্রকাশ করা হল না ।বা জড়িতদে বিচার করা হল না ।আকাশ বাতাসে খবর দরবেশ চাচা সহ যাদের এই কেলেংকারিতে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে তাঁরা কিন্তু সরকারের খুবই নিকট জন বলতে গেলে আপন জননের চেয়ে ও বেশি ।তাহলে কি বলা যায় না সরকারই মূলত চোর । যদি নাই হবে তবে বিচার কেন করা হল না ?আরও খবর ছিল ফালু সাহেবেরও নাকি নাম ছিল । সরকার যেখানে বিরোধী দলের চুল পরিমান দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ার জন্য নিদ্রহীন রাত কাটাচ্ছে সেখানে প্রায় হাতে নাতে ধরে বা এরকম একটি সুযোগ পাওয়ার পরও কেন হাত ছাড়া করলো ।তাহলে কি বলব সরকার এবং বিরোধী দলের মধ্যে এমন কোন অলিখিত চুক্তি রয়েছে যে, মরণ হলেও একে অন্যকে চুরিতে সাহয্য করব পণ করিলাম ।চুরিতে আমরা এক ,ভাই ভাই ।
ইউনি পে টু নামের আরেক প্রতারক প্রতিষ্ঠান হাজারও মানুষকে প্রায় স্বর্বসান্ত করে গেল চোঁখের সামনে কিন্তু সরকার নিচুপ ।ইউনিপে যদি লাইসেন্স প্রাপ্ত নাই হয় তাহলে কেন এরা বহাল তবিয়তে বাণিজ্য করার সুযোগ পেল আর যদি লাইসেন্স দেওয়া হল তাহলে এখানে দোষ কার ?এরকম হাজারো হায় হায় কম্পানি আছে যেগুলো মূলত সরকারের প্রভাবশালিদের সহযোগীতা নিয়ে গড়ে উঠে মানুষকে একবারে খার করে চলে গেল ।কিন্তু সরকার সেই আগের মতো নাক ডাকে ঘুমাচ্ছে ।আর ডেস্টিনির প্রতারনা তো সবার জানা ।
আবার হলো হলমার্ক কেলেংকারি ।অন্যদেশ হলে আজ সোনালী ব্যাংক বা সরকারের কি যে হতো তা ভাবলে গা শিউরে উঠে ।কিন্তু সরকার নিচুপ । উপদেষ্টা আর হলমার্ক তানভিরের সম্পর্ক তো তানভির সাহেব নিজেই স্বীকার করলেন । এরকম একজন হঠাৎ আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া লোকের সাথে উপদেষ্টার সুসম্পর্ক কি প্রমাণ করে?উপদেষ্ট তানভির সাহেবের অফিসে গেলেন চা খেলেন আর কিছু দিন পর এত বড় একটি কেলেংকারি সরকারের প্রভাবশালিদের সংলিষ্টতা না থাকলে কি সম্ভব ? এরকম হাজারো আর্থিক স্ক্যান্ডাল নিয়ে আজ আর্থিক বাজার প্রায় ধ্বংস হতে চলছে ।এটা আমাদের জন্য সুখব নয় ।
কিন্তু কোনটির আজ পর্যন্ত বিচার হওয়া দূরের কথা মানুষ জানতেও পারলা না কারা তাঁদের সম্পদ ডাকাতি করছে ।
মানুষ রে ভাই জানবে কি করে ।যারা জানাবে তারাঁই তো করাচ্ছে ।ধরা পড়লে বলব আমি কিছুই জানি না । আর না পড়লে লালে লাল ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






