সেই ২০১১ থেকে আজকের এই দিন
পর্যন্ত ফেসবুক ব্যাবহার করে
আসছি,কেউ কোন দিন বলে নাই আমি
হ্যাকার!!আজকে এক জন বলে আমি
নাকি হ্যাকার!!
আবার তার আইডি নাকি বার বার
হ্যাক করছি!আর আমি হ্যাকিং এর হ- ও
জানি না।কী করে আমি তার আইডি
হ্যাক করবো?
★হ্যাকার এক আইডি কয়ে বার হ্যাক
করে?
★আর ফেসবুক হ্যাক করা কী দুই
মিনিটের ব্যাপার?
★হ্যাকার হ্যাক করে কি পাসওর্য়াড
কি পরির্বতন করবে না?
→ আমাদের আইডি হ্যাক হয়ে কেনও?
★ আমাদের কারনে। আর কারনটি
হচ্ছে লোভ,যেমন বেশি লাইক,কমেন্ট
বা পর্ন বা টাকা আয়ের করার নামে
ফিশিং সাইটে আমাদের ইমেল
দেওয়ার কারনে।এগুলো থেকে দূরে
থাকতে হবে আমাদের।
আমরা আরো একটি কাজ করি,আর
এটা হলো আন্ধার মতো যাকে তাকে
রিকোয়েষ্ট দেই বা অপরিচিতো
কাউকে বন্ধু তালিকায়ে এড করি।
এটা আমাদের উচিত নয়ে, কারন
ফেসবুক তাদের আইনে বলে শুধু মাত্র
তোমার পরিচিতো যে কাউকে তুমি
বন্ধু করো,যেমন বাল্য,ইস্কুল,কলেজ বা
পরিবারের লোকদের বন্ধু করো। আর
আমরা সামান্য লাইকের জন্যে বন্ধুর
পাহাড় করি।এটা ঠিক নয়ে,যেমন
অতিরিক্ত বন্ধুর মাত্রা অতিরিক্ত
ট্যাগের কারনে আমাদের এক্যাউন্টে
তালা মারে জুকার মামা।আর চাবি
দেয়ে ওই ট্যাগ কারি বন্ধুদের
ট্যাগে। মানে আমাদের ফটো
ভেরিফাই করতে বলা হয়ে।
এই ভেরিফার আরো একটা কারন আছে
যার নাম # আটো লাইক।এর জন্যে
পাগল
আমাদের বন্ধুরা,কেউ কেউ টাকা
দিয়া শিখে। আর এই আটো লাইকের
আবস্থা হলো আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ
হওয়ার মতো।(এই বিষয়ে পরে
লিখবো)।আমি কেউ শিখাবো,কেউ
থাকলে বলিও।
এখন সময়ে নেই,আর আমি কোন
প্রফেসনাল লেখক না, তাই ভুল ত্রুটি
হলেও দেখবে না,পারলে বার্ত
দিয়েন আমাকে।আজ আমরা দুইটা
বিষয়ে জানলাম ১ #বেশিবন্ধু ২
#আটোলাইক। আশা করছি এই বিষয়ে
আমার আরো পোষ্ট পাবেন,তাই
সাথে থাকুন।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩০