মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি ম্যাচিউরিটি (মানষিক পরিপক্বতা) অর্জন করে, ১৫ বছরের একটা মেয়ে ২০ বছরের একটা ছেলের সমান ম্যাচিউরড। কিন্তু তারপর আর "বেশিরভাগ" মেয়ের ম্যাচিউরিটি আগায় না, "বেশিরভাগ" মেয়েই ২০ বছরের একটা ছেলের সমান ম্যাচিউরিটি নিয়ে সারা জীবন পার করে দেয়, অন্যদিকে ছেলেদের ম্যাচিউরিটি (সামগ্রিকভাবে) বয়স স্থান কাল অনুযায়ী সময়ে সময়ে বাড়তে থাকে (কিছু ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রমও হয়)।
উদাহরণ ১ : মেয়েরা তাড়াতাড়ি ম্যাচিউরড হয় এর একটা উদাহরণ হচ্ছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা ডিজুস/সিক্সপ্যাক/ ব্লুটুথ বয়/টিকটক বয়ফ্রেন্ড রেখে টাকমাথা ভুড়িওয়ালা সরকারি চাকরিজীবী কিংবা ইউরোপাম্রিকা সেটেলড বরের গলায় ঝুলে পড়ে , এটা ম্যাচিউরিটির লক্ষণ ।
উদাহরণ ২: বেশিরভাগ মেয়ে সারাজীবন ২০ বছরের একটা ছেলের সমান ম্যাচিউরিটি নিয়ে বেচে থাকে তার উদাহরণ বেগম জিয়া , ভদ্রমহিলার বয়স ৭০+ হলেও মনমানসিকতা টিনএজারদের মতো, কথায় কথায় রাগ করেন (দলের লোকেরা এর নাম দিয়েছে আপোষহীন), আবেগ বেশি , নিজের সিদ্বান্তকেই সঠিক বলে মনে করেন...
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৮