somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মারিয়া কোরিনা মাচাদ...................................।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া কোরিনা মাচাদো।

গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিনের সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে ভেনেজুয়েলার এই রাজনীতিককে এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় বেলা তিনটায় নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ইয়রগেন ওয়াটনে ফ্রিডনেস সাংবাদিকদের সামনে তার নাম ঘোষণা করেন।

তিনি শুরুতেই বলেন, এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে "একজন সাহসী এবং নিবেদিতপ্রাণ শান্তির চ্যাম্পিয়নকে, একজন নারীকে যিনি অন্ধকারের মধ্যে গণতন্ত্রের শিখা জ্বলিয়ে রেখেছেন"।
বিজ্ঞাপন

নোবেল প্রাইজ কমিটির তথ্য অনুযায়ী, আলফ্রেড নোবেলের উইলে উল্লেখিত শান্তি পুরস্কার প্রার্থী নির্বাচনের তিনটি শর্তই পূরণ করেছেন মাচাদো।
তিনি দেশের বিরোধী দলগুলোকে একত্রিত করেছেন, ভেনেজুয়েলার সমাজের সামরিকীকরণের বিরুদ্ধে তিনি কখনো ছাড় দেননি, শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে তিনি দৃঢ় সমর্থন দেখিয়েছেন, বলছে নোবেল কমিটি।

মারিয়া কোরিনা মাচাদো বলেছেন, এই বছর নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন শুনে তিনি "অবাক ও হতবাক" হয়ে গেছেন।

এবার ডোনাল্ড ট্রাম্প পুরস্কার পেতে পারেন বলে গুঞ্জন উঠেছিলো। আবার ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই যে নোবেল শান্তি পুরস্কার চেয়েছেন সেটাও কোনো গোপন বিষয় নয়।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সেই অল্প কয়েকজন বিশ্বনেতার একজন, যারা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দিয়েছিলেন।

কিন্তু, ট্রাম্পকে হয়তো আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

কারণ এই বছরের পুরস্কারের মনোনয়ন জানুয়ারিতেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, ঠিক তখনই যখন তার দ্বিতীয় মেয়াদ ওভাল অফিসে শুরু হচ্ছিল।

নোবেল পুরস্কার কমিটি বলেছে, মাচাদো দেখিয়েছেন যে গণতন্ত্র ও শান্তির পন্থা এক। তিনি এমন এক ভবিষ্যতের আশা ব্যক্ত করেন, যেখানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত থাকবে এবং তাদের কণ্ঠস্বর শোনা যাবে। এই মানুষ শেষ পর্যন্ত শান্তিতে বাঁচার স্বাধীনতা পাবে।

মাচাদো সাম্প্রতিক সময়ে লাতিন আমেরিকায় সাহসিকতার এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে আবির্ভূত হন উল্লেখ করে কমিটির চেয়ারম্যান বলেছেন, গুরুত্বপূর্ণ ঐক্যের প্রতীক হিসেবে কাজ করেছেন মাচাদো।

নোবেল কমিটি এক্স পোস্টে জানিয়েছে, "ভেনেজুয়েলার জনগণের জন্য গণতান্ত্রিক অধিকার প্রচারে তার অবদানের জন্য এবং শান্তিপূর্ণভাবে একনায়কতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে রূপান্তর আনতে তার সংগ্রামের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।"

নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ইয়রগেন ওয়াটনে ফ্রিডনেসআরো বলেন, "গত বছর, মাচাদোকে লুকিয়ে থাকতে হয়েছিল। তার জীবনের ওপর গুরুতর হুমকি সত্ত্বেও তিনি দেশে থেকেছেন, এই সিদ্ধান্ত লাখ লাখ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে"।

তিনি আরও বলেন, "মাচাদো ২০ বছরেরও বেশি আগে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, অর্থাৎ বন্দুকের বদলে ব্যালটকে বেছে নিয়েছিলেন"।

"এটাই গণতন্ত্রের মূল চেতনা, আমাদের ভিন্নমত থাকলেও জনগণের শাসনের নীতিকে রক্ষা করার যৌথ ইচ্ছা। যখন গণতন্ত্র হুমকির মুখে, তখন এই যৌথ ভিত্তিকে রক্ষা করা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।"

ইয়রগেন ওয়াটনে ফ্রিডনেস ব্যাখ্যা করছেন ভেনেজুয়েলার পরিস্থিতি কেমন। তিনি বলছেন যে সেখানে গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করা অত্যন্ত বিপজ্জনক।

"মাচাদো বিচারিক স্বাধীনতা, মানবাধিকার এবং জনগণের প্রতিনিধিত্বের পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি বহু বছর ধরে ভেনেজুয়েলার জনগণের স্বাধীনতার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।"
মাচাদোর প্রতিক্রিয়া

মারিয়া কোরিনা মাচাদো বলেছেন, এই বছর তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন শুনে "অবাক ও হতবাক" হয়ে গেছেন।

তার প্রেস টিম থেকে এএফপি সংবাদ সংস্থায় পাঠানো এক ভিডিওতে দেখা যায় মাচাদো তার দলের এডমুন্ডো গনজালেজকে বলছেন, "আমি হতবাক!"

ভেনেজুয়েলায় লুকিয়ে থাকা ৫৮ বছর বয়সী মাচাদো বিস্মিত হয়ে বলেন, "এটা কি হলো! আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না।"

মারিয়া কোরিনা মাচাদো ২০২৪ সালের অগাস্ট থেকে আত্মগোপনে আছেন। ওই বছরের জুলাইয়ের নির্বাচনের পর থেকেই ভেনেজুয়েলার এই বিরোধী নেতা প্রকাশ্যে আর দেখা দেননি।

তাকে গত বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে নিষিদ্ধ করা হয়, যে নির্বাচনটি আন্তর্জাতিকভাবে অবাধ বা সুষ্ঠু হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি।

জানুয়ারিতে মাদুরোর শপথ গ্রহণের আগে এক বিক্ষোভে মাচাদোকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেখা গিয়েছিল। সেদিন তাকে স্বল্প সময়ের জন্য গ্রেফতার করা হয়, পরে ছেড়ে দেওয়া হয়।

নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ব্যাখ্যা করেন, "মাচাদো এখনো ভেনেজুয়েলায় সক্রিয় আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন। তাই নোবেল কমিটি মনে করেছে, এই পুরস্কার তার সংগ্রামকে সমর্থন করবে, কোনোভাবেই সীমাবদ্ধ করবে না।"

ডিসেম্বর মাসে ওসলোতে পুরস্কার প্রদানের অনুষ্ঠানে তারা মাচাদোকে উপস্থিত থাকার আশা করছেন কি না- এমন প্রশ্নে ফ্রিডনেস বলেন, "আমরা অবশ্যই চাইব তিনি আসুন। কিন্তু আমরা জানি নিরাপত্তা পরিস্থিতি খুবই জটিল।"

নরওয়ের নোবেল কমিটির জন্য এবারে শান্তি পুরস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া বেশ কঠিন ছিল বলে জানিয়েছেন বিবিসির সংবাদদাতা মার্ক লোয়েন।

কেননা কমিটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বেশ চাপের মুখে ছিল।

এবার জাতিসংঘে বক্তব্য রাখার সময় ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি "সাতটি যুদ্ধ" বন্ধ করেছেন এবং "সবাই বলছে আমার নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়া উচিত"।

তার দিক থেকে চাপ ছিল কি না এ কথা যদিও নোবেল কমিটি কখনোই প্রকাশ করবে না, তবে তারা শেষ পর্যন্ত বেশ সচেতনভাবেই পুরস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসন ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলকে সমর্থন করে। সেক্ষেত্রে নোবেল কমিটি এমন একজনকে বেছে নিয়েছে, যিনি ট্রাম্প প্রশাসনের রোষ অথবা প্রতিশোধকে উসকে দেবে না।

নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটির চেয়ারম্যান ইওরগেন ওয়াতনে ফ্রিডনেস-এর কাছে একজন সাংবাদিক জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কিছু অংশ থেকে ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার জন্য যে চাপ ছিল, সেই চাপ কি কমিটির সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কোনো প্রভাব ফেলেছে?

এর জবাবে ফ্রিডনেস বলেন, "নোবেল শান্তি পুরস্কারের দীর্ঘ ইতিহাসে আমরা সব সময়ই এমন নানা প্রচারণা ও মিডিয়ার চাপ দেখেছি। প্রতিবছর আমরা হাজার হাজার চিঠি পাই, যেখানে মানুষ জানায়, তাদের দৃষ্টিতে শান্তির জন্য কোন কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ।"

তিনি শেষে বলেন, "আমাদের সিদ্ধান্ত শুধু আলফ্রেড নোবেলের ইচ্ছা ও আদর্শের ওপরই ভিত্তি করে নেওয়া হয়।"
আর কারা নোবেল পেয়েছেন

গত বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছিলো নিহন হিদানকিয়ো,এটি মূলত ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমানবিক বোমার আঘাতে বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের একটি সংস্থা।

১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থাটি হিবাকুশা নামেও পরিচিত। পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার কতোটা ভয়াবহ হতে পারে বেঁচে থাকা ব্যক্তিরা বিশ্বজুড়ে বার্তা দিয়েছেন।

এভাবে বিশ্বকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার প্রচেষ্টার জন্য ২০২৪ সালে তারা নরওয়ের নোবেল কমিটির স্বীকৃতি পেয়েছিলেন।

এছাড়া এ বছর সাহিত্যসহ আরো চারটি ক্যাটাগরিতে বিষয়ে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। এরমধ্যে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন হাঙ্গেরীয় লেখক লাসলো ক্রাসনাহরকাই।

শারীরবিদ্যা বা চিকিৎসা বিষয়ে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে জাপানের শিমন সাকাগুচি, মার্কিন গবেষক মেরি ব্রানকাও ও ফ্রেড রামসডেল। তাদের গবেষণা বর্তমানে অটোইমিউন রোগ ও ক্যান্সারের নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি তৈরি করতে ব্যবহার করা হচ্ছে।

মেটাল অর্গানিক ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির গবেষণার জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন সাসুমু কিতাগাওয়া, রিচার্ড রবসন এবং ওমর ইয়াগি। এই তিন বিজ্ঞানীর কাজ আমাদের গ্রহের সবচেয়ে বড় কিছু সমস্যার সমাধানে সহায়ক হতে পারে।

যেমন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় কার্বন ডাই-অক্সাইড ধরে রাখা, এবং রসায়ন ব্যবহার করে প্লাস্টিক দূষণ কমানো।

আর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ. ডেভোরে ও জন এম. মার্টিনিস, বৈদ্যুতিক সার্কিটে বৃহৎ মাত্রার কোয়ান্টাম টানেলিং ও শক্তির পরিমিত বিভাজন আবিষ্কারের জন্য তারা এই পুরস্কার পান।

নোবেল কমিটির মতে, এই বছর ৩৩৮ জন প্রার্থী পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। এর মধ্যে ২৪৪ জন ব্যক্তি এবং ৯৪টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

রাশিয়ান বিরোধী নেতা প্রয়াত আলেক্সেই নাভালনির স্ত্রী ইউলিয়া নাভালনায়া এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই প্রার্থীদের মধ্যে থাকতে পারে বলে গুঞ্জন আছে।

গত বছর মনোনীত প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ২৮৬ জন। ২০১৬ সালে এই পুরস্কারের সর্বোচ্চ মনোনীত প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৩৭৬ জন।
বিবিসি বাংলায় আরও পড়তে পারেন:

ভেনেজুয়েলায় মুক্ত ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে কাজ করেছেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো
কীভাবে নোবেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়

১৯০১ সালের পর থেকে প্রতি বছর নোবেল কমিটির সদস্যরা গোপনে একত্রিত হয়ে এই পুরস্কারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

তবে তারা কখন এই আলোচনা করেন সেটা প্রকাশ করেন না, আর তাদের চূড়ান্ত বৈঠকের বিষয়টি এখন পর্যন্ত সাংবাদিকরাও জানতে পারেনি।

নোবেল কমিটির সদস্যরা যে কক্ষে বসে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সেই কক্ষে প্রবেশের অনুমোদন পেয়েছে বিবিসি।

নরওয়ের জাতীয় সম্প্রচার সংস্থার সঙ্গে মিলে বিবিসি পর্দার আড়ালের এই প্রক্রিয়া এক নজরে দেখার সুযোগ পেয়েছে, যা নোবেল পুরস্কারের ১২৫ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম।

"আমরা আলোচনা করি, তর্ক করি, খুব উত্তপ্ত অবস্থা থাকে," বিবিসিকে জানান, নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান ইয়রগেন ওয়াটনে ফ্রিডনেস।

"কিন্তু অবশ্যই আমরা ভদ্র এবং আমরা প্রতি বছর একমত হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে চেষ্টা করি।"

এই কমিটির সদস্য কারা হবেন সেটা ঠিক করে দেন নরওয়ের পার্লামেন্ট সদস্যরা। সাধারণত অবসরপ্রাপ্ত পার্লামেন্ট সদস্যরাই কমিটির সদস্য হন।

নরওয়ের নোবেল কমিটি কাদের এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেন তা আগেভাগে জানার উপায় নেই।

কারণ এই তথ্য কঠোরভাবে গোপন রাখা হয়, যা ৫০ বছর পর্যন্ত প্রকাশ করা হয় না।

প্রতিটি নোবেল পুরস্কারে থাকে একটি মেডেল, একটি ব্যক্তিগত সনদপত্র (ডিপ্লোমা) এবং একটি নগদ অর্থ পুরস্কার।

এ বছর প্রতিটি পুরস্কারের অর্থমূল্য হবে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা বা ১১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯৫ মার্কিন ডলার।

এর মানে হলো, যদি একজন ব্যক্তি পুরস্কার পান, তিনি পুরো টাকাটাই পাবেন। কিন্তু যদি কোনো বিজ্ঞানীর দল পুরস্কার পায়, তাহলে তারা সেই টাকাটা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেবেন।

সর্বশেষ এডিট : ১১ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:১০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×