somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রবাসীর প্রত্যাবর্তনঃ অল্প স্বল্প- ৩

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


(প্রকাশনা সংক্রান্ত জটিলতায় আটকে পড়ায় উপন্যাসটির অল্প স্বল্প আপনাদের সামনে তুলে ধরছি)....
............এমন সময় একটা ছাত্র আসলো আরিফুজ্জামান স্যারের চেম্বারে। ছোটখাটো মুখ, চোখে গাঢ় গ্লাসের চশমা, চুলগুলো কুঁকড়ানো, বেঁটে চেহারা। ছেলেটি ঢুকতেই আরিফুজ্জামান স্যার যেন থ মেরে গেলেন। ছুঁচালো চোখে তাকালেন মাসুদের দিকে। মাসুদ বুঝতে পারলো, কিছু একটা গোলমেলে ব্যাপার আছে।
ছাত্রটি এসেই স্যারের টেবিলে কাগজে মোড়া একটা প্যাকেট রাখলো। একটু চোপসানো গলায় ছাত্রটি বললো, “স্যার, আপনার টাকাটা?”
টাকা! তাহলে কাগজে মোড়া ঐ প্যাকেটে টাকা আছে? মাসুদের বুকের মধ্যে এক অদৃশ্য সন্দেহ ছটফট ছটফট করছে। ছাত্রটি স্যারকে টাকা দিবে কীজন্য? তাও আবার এতগুলো টাকা।
আরিফুজ্জামান স্যারের মুখের বর্ণও কেমন জানি ঘোলাটে দেখাচ্ছে। যেন ঘোর অমাবশ্যা দেখা যাচ্ছে আকাশে। আরিফুজ্জামান স্যার ছাত্রটিকে বিরস মুখে বললেন, “ঠিক আছে শান্তনু, তুমি এখন যাও।”
লালটু মার্কা ছেলের মতো শান্তনু হাঁটতে লাগলো। মাসুদ ছেলেটিকে আবার লক্ষ্য করলো। চেহারায় দারিদ্রতার ছাপ সুস্পষ্ট। মুখখানা ডাবল ছ্যাঁকা খাওয়া প্রেমিকের মতো।
“ছেলেটি কে স্যার?”
আগের ভঙ্গিমাতেই প্রশ্ন করলো মাসুদ। যেন সে এতক্ষণ ঘটে যাওয়া কিছুই দেখেনি। অন্ধের মতো দু’চোখ বন্ধ রেখে নাক ডেকে ঘুমুচ্ছিলো।
আরিফুজ্জামান স্যারের মাথায় দু’এক ফোঁটা ঘাম দেখা যাচ্ছে। একটু বিমূঢ় হয়ে বসে আছেন। এরকম নিস্তব্ধতা বড়ই হিংস্র। মনে হয় একটা বুলেট শরীরটাকে ছিন্ন ভিন্ন করে দিয়ে যাচ্ছে।
মাসুদ জিজ্ঞেস করলো, “স্যার আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?”
আরিফুজ্জামান স্যার একটু স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলেন। বললেন, “না মাসুদ, আসলে ছেলেটাকে দেখে মনটা একটু অন্যরকম হয়ে যাচ্ছিল।”
“কেন স্যার?”
আরিফুজ্জামান স্যার বললেন, “ছেলেটার নাম শান্তনু। কুমার শান্তনু মন্ডল। হিন্দু ছেলে। আমার গাইডেন্সে এম. এস. করছে। এই ১৩-১৪ সেশনের ছাত্র। রেজি নং-২২০২২, আইডি নং-১৩চঔউ০৭গ”
“এত কিছু মনে রেখেছেন?”
অবাক হয় মাসুদ।
“মনে রাখার মতো কিছু আছে বলেই তো মনে থেকেছে মাসুদ।” খানিকটা বিমর্ষভাবে বললেন আরিফুজ্জামান স্যার, “শান্তনুর দেশের বাড়ি জয়পুরহাটে। এখান থেকে অনেক দূরে। সে আমার গাইডেন্সে এম. এস. করা শুরু করে ২০১৩-১৪ সেশনে। সে অনার্স কমপ্লিট করেছিল পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। দারুণ একটা ছেলে শান্তনু। কাজকর্মে খুবই পটু। তার আউট অফ একাডেমিক্স জ্ঞান আমাকে বারবার বিস্মিত করেছে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় এত সীমাবদ্ধতা, এত জটিলতা। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা জটিলতার মধ্যে শান্তনুর মতো ছেলেরা জন্মাচ্ছে দেখে আমি সত্যিই অভিভূত হয়েছি। এই শান্তনুর বাবা মারা যান কিছুদিন আগে। ব্যস, নীল আকাশে মেঘ জমে গেলো। শান্তনু সবেমাত্র থিসিস সেমিস্টারে পা দিয়েছে। হাতে খাওয়ার টাকা নেই। রুক্ষ চুল আর গোমড়া মুখ নিয়ে উদভ্রান্তের মতো বসে থাকতো। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম, হয়তো কোনো মেয়ের সাথে রিলেশন ছিলো। মেয়েটা কোনো ভালো নাগরের সাথে সটকেছে। সেজন্য বেচারা দেবদাস সেজে ব্রত পালন করছে। একদিন ডাকলাম তাকে। বুঝলাম ব্যাপারটা তা নয়। একবারে উল্টো। পরে আমি তার হাতে কিছু টাকা পয়সা তুলে দিয়ে বললাম- নিজে রোজগার করে টাকা জমাতে পারলে আমাকে ফেরত দিবি, না দিলেও চলবে। কিন্তু পড়াশুনায় নো ড্রপ।”
মাসুদ গম্ভীর চোখে দেখছে আরিফুজ্জামান স্যারকে। স্যারের চোখে মুখে একজন হাতুড়ে অভিনেতার ভাব ফুটে উঠছে। কোনোভাবেই হয়ে উঠছে না।
মাসুদ আরিফুজ্জামান স্যারকে আর বেশি ঘাটালো না। কিন্তু এটা বুঝতে তার বিন্দুমাত্র অসুবিধে হয়নি যে, ডাল মে কুচ কালা হ্যায়।
আরিফুজ্জামান স্যারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে একটা চায়ের দোকানে শান্তুন নামের ছেলেটির দেখা পেলো মাসুদ। শান্তনু তার বন্ধুদের সাথে বেশ খোশ মেজাজে আছে। চায়ের দোকানগুলোতে আসলে অনর্গল কথার তুবড়িতে কর্ণপটহ ছিঁড়ে যাবার উপক্রম হয়। কেউ কাউকে ঠোনা মারে, কেউ কাউকে পঁচায়, কেউ বা ঘুনুর ঘুনুর গান শুরু করে।
মাসুদ একটু ইঙ্গিতে শান্তনুকে ডাকলো।
“আমি যদি ভুল করে না থাকি তাহলে তোমার নাম শান্তনু।”
কোনো প্রকার আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই ছেলেটির সাথে কথা শুরু করলো মাসুদ।
খানিকটা ভড়কে গিয়ে শান্তনু উত্তর দিলো, “হ্যাঁ।”
“ফার্মাকোলজিতে মাস্টার্স করেছো। আরিফুজ্জামান স্যারের গাইডেন্সে। সেশন ২০১৩-১৪, আইডি-১৩চঔউ০৭গ । বাড়ি জয়পুরহাট।”
মাসুদের এরকম কথাবার্তা থতমত খাইয়ে দেয় শান্তনুকে। শান্তনু বললো, “হ্যাঁ, কিন্তু?”
“আমি যেভাবেই হোক জানতে পেরেছি। সেটা তোমার জানার বিষয় নয়। আর তোমাকে কিছু জানাতেও আমি এখানে ডাকিনি। আমি তোমার কাছ থেকে কিছু জানতে চাই।”
“আমি... মানে আমার কাছ থেকে-”
“তুমি আমাকে চেনো?”
“না।”
“আমার ডাকনাম মাসুদ। আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক। আর কিছু জানাতে আমি বাধ্য নই। তবে মিস্টার শান্তনু কাজটা কি তুমি ঠিক করলে?”
“কোন কাজ স্যার?”
একটু রেগে গিয়ে মাসুদ বললো, “ব্যাটা গোবর্ধন, খামোকা লাউডগার মতো কাহিনী লম্বা করো না। যা সত্যি বলে ফেলো। নইলে সারা জীবনের জন্য তোমার সার্টিফিকেট আটকে দিবো।”
“স্যার আসলে-” আমতা আমতা করতে লাগলো শান্তনু।
মাসুদ বললো, “আসল কিছুই নয়। আসলটা হচ্ছে তুমি যখন আরিফুজ্জামান স্যারের চেম্বারে যাও তখন আমিও উনার চেম্বারে ছিলাম। ভোদাইগিরি না করে আসল কাহিনী বলো। এই দুই কাপ চা দাও।”
চায়ের কথাটা একটু দূরের এক চায়ের দোকানীকে লক্ষ্য করে একটু গলা চড়িয়ে বলতে হলো মাসুদকে।
শান্তনু বললো, “ স্যার প্লিজ, আপনি কাউকে বিষয়টা বলবেন না। আমার এতদিনের অর্জন তাহলে ধূলিসাৎ হয়ে যাবে।”
মাসুদ শান্তনুকে অভয় দিয়ে বললো, “বলো।”
“স্যার, ঐ টাকার বিনিময়ে আরিফুজ্জামান স্যার আমার থিসিস করে দেন।”
শান্তনুর উত্তর শুনে আঁতকে উঠে মাসুদ, “ কী!”
“হ্যাঁ স্যার, আমার থিসিসটা ছিলো ব্রয়লার চিকেনের গ্রোথ পারফরমেন্স সংক্রান্ত। রহমান স্যার পুরো থিসিসটা স্যার করে দেন। এমনকি প্রেজেন্টেশনের স্লাইডগুলোসহ।”
“কত টাকা দিলে উনাকে?”
“ত্রিশ হাজার টাকা।”
“মাত্র ত্রিশ হাজার টাকা!”
বিস্ময়ে মাসুদের চোখ-মুখ শুকিয়ে যায়।
“হ্যাঁ স্যার।”
“স্যার নিজে তোমাকে এই অফার দিয়েছেন?”
“এক প্রকার সেটাই বলতে পারেন। স্যার ডিপার্টমেন্টের পিওন কিংবা কখনো কখনো নিজ থেকে স্টুডেন্টদের সাথে যোগাযোগ করে থাকেন। এই স্যারগুলো বড়ই ভয়ংকর- গাছেরও খাবে, আবার তলারও কুড়াবে।”
“স্যারগুলো মানে? এরকম আরো টিচার আছে এই ক্যাম্পাসে?”
“প্রচুর। আমাদের ডিপার্টমেন্টে শুধু রহমান স্যার নয়, আরো আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গুরুত্বপূর্ণ ডিপার্টমেন্ট- ওখানকার মন্ডল স্যার। ক্যাম্পাসের মোস্ট সিনিয়র। সবার শ্রদ্ধার মানুষ। উনি তো অবলীলায় এসব করে যাচ্ছেন। শুধু মন্ডল স্যারই নয়, আরো অনেক মন্ডল, উপ-মন্ডল উপোসী দোকানদারের মতো দোকান খুলে বসে আছেন। সেই দোকানগুলোতে কেবল থিসিস পাওয়া যায়। টাকা দিবেন, থিসিস নিয়ে যাবেন। সিম্পল হিসেব।”
দোকানদার দুই কাপ চা নিয়ে হাজির হলো। মাসুদ এক কাপ চা হাতে নিয়ে প্রশ্ন করলো, “তোমার কাছে প্রমাণ আছে?”
অন্য কাপটি হাতে নিতে নিতে প্রশ্ন করলো শান্তনু, “কেন স্যার? আমাকে কি আপনি প্রমাণ হিসেবে ধরে নিতে পারছেন না? ফ্যামিলির অবস্থা খুব খারাপ ছিল। বাপ কোনো মতে কাশতে কাশতে হাঁপাতে হাঁপাতে ক্ষুদ্র প্রাণটুকু নিয়ে বেঁচে ছিল। আর মা গতানুগতিক বাঙালি বধু। আমি থিসিসের কাজ শুরু করবো এই মুহূর্তে আমার বাবা মারা যান। আর কন্ডিশনটা এরকম ছিলো যে আমার জন্য চাকরিতে জয়েন করা খুবই ইম্পর্টেন্ট হয়ে পড়ে। এমন সময় আমাদের ডিপার্টমেন্টের এক কেরানি আমাকে এই প্রস্তাব দিলো। রাজি হওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় ছিলো না। আমরা তো স্যার বর্ধিষ্ঞু শেকরের মতো। আমাদের ছেঁটে ফেলাতেই সবার যতো আনন্দ।”
শান্তনু যেনো ক্রমাগত কথা বলার শক্তি পেয়ে যাচ্ছে।
মাসুদ বললো, “কিন্তু তুমি তো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্র। তুমি এভাবে মেরুদন্ডহীনের মতো সার্টিফিকেট নিয়ে মেন্টাল সেটিসফেকশন পাবে?”
“মেন্টাল সেটিসফেকশনের প্রশ্ন তো অনেক পরে আসছে স্যার। আমার দরকার পেটের সেটিসফেকশন। ক্ষুধার কোনো চরিত্র নেই, কোনো ধর্ম নেই। ক্ষুধা নিজের স্বার্থে যেকোনো চরিত্র ধারণ করে নেয়। আমি যদি রহমান স্যারের বিরুদ্ধে কথা বলতাম তখন আপনারা, আপনারাই মিটিং করতেন, একদল পোষা কুত্তাকে আমার পেছনে লেলিয়ে দিতেন। এরকম উদাহরণও অনেক আছে স্যার। এই উদাহরণগুলোও আপনারা তৈরি করে রাখেন। যাতে আমরা সতর্ক হই। সবকিছু মেনে নিতে পারি অনায়াসে।
আপনি তো শিক্ষক, আপনার ছড়িয়ে দেয়া বাতাসে পুরো জাতি নিঃশ্বাস নেয়। তারা আপনাদের অন্ধের মতো বিশ্বাস করে। আপনাদের একটি কথা আকাশ ফুঁড়ে বৃষ্টি আসার মতো সবাই অনুভব করে। এই আপনি, আপনি কি জানেন আপনার অজান্তেই এক গুরু দায়িত্ব আপনার উপর অর্পিত হয়ে গেছে। কালো মেঘ দেখলেই এর বিরুদ্ধে বলীয়ান হওয়া। আপনি তো আমার কাছ থেকে সব শুনলেন। আমি নিশ্চিত আপনি এর বিরুদ্ধে একটি কথাও বলবেন না। কিছুদিন পর আপনার নাকের ডগা দিয়ে যখন একের পর এক থিসিস পার হবে তখন আপনিও যে টাকার মদনবাণে বিদ্ধ হবেন না তার নিশ্চয়তা কী?”
স্যার আপনার উপর আমি বিশ্বাস রেখে কথাগুলো বললাম। এই ক্যাম্পাসে প্রতি বছর অনেক ছেলেমেয়ে এরকম থিসিস নিয়ে বেরিয়ে যায়। যদি আপনি এমন কোনো ব্যবস্থা নেন যাতে এরকম দুনম্বর সব থিসিস বাতিল হয়ে যাবে তাহলে সেই মহৎ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য আমিও আমার থিসিস ব্রহ্মপুত্র নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দিবো। অন্যথায় আমি একা এর জন্য কোনো শাস্তি মাথা পেতে নিতে বাধ্য নই।”
মাসুদের বুকের মধ্যে যে ভীষণ উত্তাপের সৃষ্টি হয়েছিল তা নিমিষেই মিইয়ে গেলো। শান্তনু নামক ছেলেটিকে তার কাছে মনে হচ্ছে এক জলন্ত মশাল। মাসুদের এবার কি বলা উচিত শান্তনুকে? সে কি শান্তুকে ধমকাবে? নাকি সমবেদনা জানাবে? মাসুদ অনুভব করলো তার হৃদপিন্ড ঠকঠক করে কাঁপছে।
“দ্যাটস অল, তোমার সাথে আমার কথা শেষ। তুমি এবার আসতে পারো।”
শান্তনু চায়ের দোকানে কাপটি রেখে ধীরে ধীরে মিশে গেলো বন্ধুত্বের ভিড়ে। মাসুদের কাছে স্পষ্টভাবে ধরা সেই কারণ যে কারণে আজ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার মানের প্রশ্নে ক্রমাগত নিচের দিকে যাচ্ছে। মাসুদ অবাক হয়ে গেলো, একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাত্র ত্রিশ হাজার টাকার বিনিময়ে কিভাবে একজন ছাত্রের থিসিস করে দেন? ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কের মূল্য কি কেবলই ত্রিশ হাজার টাকা! ত্রিশ হাজার টাকার বিনিময়ে একজন শিক্ষক কী সুন্দর বিক্রি হয়ে যান! বিসর্জন দেন পুরো শিক্ষক সমাজের প্রতি মানুষের আস্থা, মানুষের স্বপ্ন। যে শিক্ষক মাত্র ত্রিশ হাজার টাকার বিনিময়ে থিসিস বিক্রি করতে পারেন সেই শিক্ষক রাস্তার কোনো মদখোর, গাঞ্জাখোরের থেকেও নিকৃষ্ট। তিনি শিক্ষক হওয়ার বিন্দুমাত্র অধিকার রাখেন না। আর যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক এরকম থিসিস বিক্রির সাথে জড়িত সেই বিশ্ববিদ্যালয় আর “বিশ্ববিদ্যালয়” থাকার যোগ্যতা রাখে না। এর থেকে একটা আবর্জনার স্তুপও যথেষ্ট পবিত্র।.......
(আরো অল্প স্বল্প আসবে)

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×