দেশ যখন ক্যান্টনমেন্টে জন্ম নেওয়া দল দ্বারা অত্যাচারিত তখন একমাত্র স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি (!) দেশের স্বাধীনতার পক্ষের জনগনকে নির্যাতন থেকে রক্ষা করার জন্য যুদ্ধ ঘোষনা করে। ইন্ডিয়া এবং মইন গং এর সাথে রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে অল্প রক্তপাতে দেশ শত্রু মুক্ত করে। তখন বিজয়ী দলটি দেশে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারতো কিন্তু লোভ লালসাহীন এই দলটি তা না করে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে।
অমুসলিমদের (স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি) বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে শত্রুদের যা কিছু মুসলিম বাহিনীর (বিজয়ী দল) হস্তগত হয়, তাকে গনিমত বা গনিমা বলা হয়। বগুড়াতে যে মা এবং মেয়েকে নিয়ে এত কথা, তারা স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি তাই গনিমতের মাল। তাদের চুল কেটে দেওয়া, ভোগ করা কোন ভাবেই নির্যাতন নয়। ইহা যুদ্ধে জয় লাভ করা বীরদের অধিকার।
কিছুদিন পরই নারায়নগঞ্জের সেভেন মার্ডার এবং বিশ্বজিত হত্যাকান্ডের রায় দিবে। আশা করি বিজ্ঞ বিচারক লোভ লালসাহীন এসব বীরদের বেকসুর খালাস দিয়ে যথাযথ সন্মানিত করবেন।
তবে সারাজীবন নিমক হারাম জনগনের জন্য কাজ করা এই মহান দলটির জন্য একটি সুখবর আছে। শীর্ষ বীর তোফায়েল আহমেদ ওরফে জোসেফ সহ ৫৩ নাগরিকের সাজা মওকুফ করে মুক্ত করে দিচ্ছে সরকার। পাপ এবং লোভলালসা উর্ধ্ব এই সরকারকে শীর্ষ বীর জোসেফ এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি (!) নিরপরাধ ৫৩ সন্মানিত নাগরিককে মুক্ত করে দেওয়ার জন্য শ্রদ্ধা এবং লাল নীল হলুদ কমলা সবুজ সালাম।