৯ ডিসেম্বর ২০১২। আরেকটি কালো রাত। বাংলাদেশের প্রথম সারির পত্রিকাগুলোর নষ্ট সাংবাদিকগন মেতে উঠলো এদেশের সোনার ছেলেদের বিরুদ্ধে এক ভয়াবহ চক্রান্তে। ডাক পড়লো গ্রাফিক ডিজাইনারের। দক্ষ হাতে তৈরি হলো বিশ্বজিৎকে দানবের মতো কুপিয়ে হত্যার কিছু ছবি। পরদিন সকালে সারা দেশ হয়ে গেলো আতংকে স্তব্ধ। নিম্ন আদালত মৃত্যুদণ্ড দিলেন ৮ সোনার ছেলের আর যাবজ্জীবন দিলেন ১৩ জনের। ভয়াবহ অনিশ্চয়তায় পড়ে গেলো এদেশের ২১টি তরতাজা হীরার টুকরোর জীবন।

আলহামদুলিল্লাহ, হাইকোর্টের বিজ্ঞ বিচারক কেচো খুড়তে সাপ নয়, বের করে এনেছেন এনাকোন্ডা। ষড়যন্ত্রে মেতে উঠা নষ্ট সাংবাদিকেদের চক্রান্ত নস্যাত করে মৃত্যুদণ্ড মওকুফ করেছেন ৬ সোনার ছেলের। আশা করছি মৃত্যুদন্ডের আদেশ বহাল রাখা বাকী ২ জন সুবিচার পাবে সুপ্রীম কোর্টে। যদি সুবিচার না পায় তাহলে প্রেসিডেন্টের সাধারন ক্ষমা তো আছেই। সোনার ছেলেদের মুক্ত করে আনবো ইনশাল্লাহ।
পাঠকের কাছে একটি প্রশ্ন, সোনার ছেলেদের জড়িয়ে মিথ্যে ছবিসহ সংবাদ প্রকাশ করা সেই সকল নষ্ট সাংবাদিকেদের কি বিচার হবে না?
বিঃদ্রঃ আগামী ১৩ই আগস্ট সেভেন মার্ডারের (নারায়নগঞ্জ) রায়। আশা করি সুবিচার পাবে নূর হোসেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ, মেজর আরিফ হোসেন ও লে. কমান্ডার এম এম রানা সহ আরো অনেকে। ইনশাল্লাহ এবারো সাংবাদিকদের প্রচার করা গালগল্প থেকে সত্য উদ্ঘাটন করবে আদালত। সসন্মানে খালাস পাবে সোনার ছেলেরা। জয় বাংলা।।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৪৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




