somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাইফ নাদির
এক খণ্ড সাদা পাতায় পুরো পৃথিবী লিখবো বলে কলম ধরেছি। এক খণ্ড কাঁদা মাটিতে পুরো সবুজ ফলাবো বলে হাল বেয়েছি। এক খণ্ড রঙিন কাগজে পুরো বিশ্ব আঁকবো বলে রং তুলি এনেছি। এক খণ্ড হৃদয়ে পুরো দুনিয়া পুষবো বলে দৃঢ়প্রত্যয়ি হয়েছি।

আদুরে মেয়ে শায়লা

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই মাসের বিশ তারিখে তৃতীয় তম রিলেশন এনিভার্সারী পালন করবে তারা। ধুমধাম করে সেলিব্রেশন করার জন্য সব ধরনের প্লান করে রেখেছে। রফিক মামার দোকানে ফুচকা খাবে, পাশের দোকানটির বেঞ্চে বসে দু’জনে মিলে আইসক্রিম খাবে। তারপর রিকশা যোগে এ পথ থেকে সে পথে ঘুরে বেরাবে। সন্ধেবেলা ‘আশা নদীর’ তীরে বসে বাদাম খাবে। প্রেমালাপ ও খুনসুটিতে মেতে উঠবে। নদীটির আরেকটি নাম থাকলেও নিজেদের নামের প্রথম অক্ষরের সাথে মিলিয়ে ‘আশা নদী’ নামটি তারাই দিয়েছে।
ক্লাস শেষ করে ‘শায়লা’ জোর করে ‘আবির’কে শপিংমলে নিয়ে গেলো। দু'জনই একই ইউভার্সিটির একই ডিপার্টমেন্টের সেইম ইয়ারে পড়ে। তাই ওদের মধ্যে ‘তুমি’ সম্বোধনের পাশাপাশি ‘তুই’ সম্বোধনও দিব্যি চলে।
- এই শায়লা! এভাবে টেনে হেঁচড়ে কোথায় নিয়ে যাচ্ছিস?
- কোথায় নিয়ে যাই যাই! আমার সাথে যেতে বলছি, যাবি। কোন কথা বলবি না।
আবির আর কিছু বললো না। কারণ সে ভালোকরেই জানে, শায়লা যদি একবার রেগে যায়, তাহলে হাজার বার ‘Sorry’ বললেও কোন কাজ হবে না। তাই সে চুপচাপ শায়লার সাথে রিকশায় উঠে বসলো।
একটি নীল রঙ্গের পাঞ্জাবি আবিরের গায়ে লাগিয়ে উপরে-নিচে ভালোকরে তাকিয়ে বললো,
- ‘আবির! দেখো, অনেক সুন্দর লাগছে তোমায়। এটা তোমার জন্য। আমার জন্য একটা শাড়ী পছন্দ করে দাও তুমি।’
আবির হা করে তাকিয়ে আছি শায়লার দিকে। পকেট একদম ফাঁকা। টিউশনির বেতনও পায়নি এখনো। শাড়ী-পাঞ্জাবির বিল কী করে দেবে!
দোকানিদের আড়ালে দাঁতে দাঁত ঘেসে শায়লা আবিরকে বললো,
- ‘এই আবির! কি ভাবছো তুমি।’
আবির সম্বিত ফিরে পেলো।
- ‘নাহ..! কিছু না।’
- ‘চলো, ওই দিকটায় গিয়ে শাড়ী দেখি।’
এই বলে আবিরের হাত ধরে নিয়ে গেলো শায়লা। পাঞ্জাবির সাথে ম্যাচিং করে লাল পারওয়ালা একটি নীল শাড়ী শায়লার গায়ে লাগিয়ে আবির বললো,
- ‘বেশ সুন্দর, পরী পরী লাগছে তোমায়। চলবে?’
শায়লা মুচকে হেসে ইশারায় বলে দিলো, শুধুই চলবে না। তোমার পছন্দের শাড়ী পরে এই পাগলিটা ধন্য হবে।
কেনাকাটা শেষে শায়লা তার ভেনিটি ব্যাগ থেকে টাকা বের করে আবিরের হাতে দিলো। আবির বিল মিটিয়ে দিয়ে শায়লার হাত আলতো করে ধরে বাইরে বেরিয়ে আসলো। একটি রিকশা ডেকে শায়লাকে উঠিয়ে দিয়ে বাসায় ফিরে আসলো।
রাত দেরটার সময় শায়লার ফোন আসলো।
- ‘আবির, বাবা আবারো স্টক করেছে। আমি হাসপাতালে।’ এ কথা বলেই ফোনটা কেটে দেয় শায়লা।
আর্মি থেকে অবসর নেয়া বাবা ‘ফারুক চৌধুরী’ তৃতীয় বারের মত স্টক করলো। মা হালিমা খানমও হার্টের রুগী। বড় দুই ভাই খালেদ ও খুবাইবের আদরের বোন শায়লা।
এই বুড়ো বয়সে মেয়ের জন্য অনেক ভালো সম্বন্ধ জোগাড় করেছে ফারুক সাহেব। কিন্তু মেয়ে পরপর সব ক’টা সম্বন্ধই রিজেক্ট করে দিয়েছে। রিজেক্ট করার কারণ বাবাসহ পরিবারের সকলেই জানে। ‘‘আবির হাসান’’ নামের ছেলেটাই এর মূল কারণ। এই ছেলেটার জন্যই শায়লা অসংখ্য সম্বন্ধ রিজেক্ট করেছে। সামনেও যে অসংখ্য সম্বন্ধ রিজেক্ট করবে, তা সহজেই বোঝা যায়।
কারেন্টলি যে ছেলের সাথে পারিবারিক ভাবে বিয়ের আলাপ চলছে, সে পেশায় একজন কাস্টমস অফিসার। অনেক মোটা অংকের বেতন পায়। মেয়ের ওখানে বিয়ে হলে সুখেই থাকবে, ভাবে ফারুক চৌধুরী।
এদিকে আবিবের কথা হাজারবার বলেও কোন লাভ হয়নি বাসায়। কেউই শায়লাকে সাপোর্ট করেনি। সবাই বলেছে বেকার ছেলের হাতে তোকে আমরা তুলে দিতে পারবো না। ফারুক সাহেব তো সাফ বলে দিয়েছে, আবিরকে বিয়ে করলে আমার মরা মুখটাও তুই দেখতে আসবি না। মনে করবো আমার শুধু দু’টোই ছেলে, কোন মেয়ে নেই।
সন্ধেবেলা ফারুক সাহেবকে বাসায় নিয়ে আসা হলো। ডাক্তার সাহেব বলে দিয়েছেন, রুগীর এ কন্ডিশনে যেন কোন প্রকার মানসিক কষ্ট না পায়। নইলে বড় ধরনের বিপদের আশংকা আছে। উঁচা লাম্বা মানুষটা শুকে কাঠ হয়ে গেছে। চুপচাপ ঘরের ভিতরে বসে আছে, তেমন কোন কথা বলছে না। বাবাকে এ অবস্থায় দেখে শায়লার চোখ বেয়ে মনের অজান্তেই অশ্রু ফোটা পড়তে লাগলো। বাবার এই অবস্থার জন্য ‘আমিই দায়ী’ মনে মনে ভাবতে লাগলো। মায়ের মলিন মুখটার দিকে তাকাতেই পারছে না। ভাই দু’টো যেন মন মরা হয়ে পড়ে আছে বাসায়। এসব হার্ট ব্রোকেন দৃশ্য দেখে নিজেকে বড় অপরাধী মনে হয় শায়লার। বাবার ঘরে ঢুকে পা জড়িয়ে ধরে শায়লা। ফারুক সাহেব মেয়ের এ অবস্থা দেখে হতবাক হয়ে যায়। মেয়ের চোখের পানি দেখে নিজের চোখের পানিও ধরে রাখতে পারেন না তিনি।
শায়লা বাবাকে জড়িয়ে ধরে বললো, ‘‘বাবা! তোমাদের পছন্দের ছেলেকেই বিয়ে করতে রাজি আমি। তবুও এরকম মন মরা হয়ে থেকো না। আমায় দূরে ঢেলে দিও না। এই কথা বলে হাউমাউ করে কেঁদে দিলো শায়লা, বললো, শুধু আজকের বিকেলটা আমায় দাও বাবা। শেষবারের মত পাগলাটার সাথে একটু সময় কাটাতে চাই। নইলে ও বাঁচবে না।’’
চোখের পানি মুছে আবিরকে ফোন দিলো শায়লা;
- হ্যালো, এই আবির কোথায় তুমি? কি করো?
- বাসায়, পড়ার টেবিলে।
- বাইরে আসো, বাসার সামনে দাঁড়িয়ে আছি।
দুই মিনিট পরে, আবির আসলো। শায়লা রিকশায় বসে ছিলো। রিকশা নিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে গেলো। গিয়ে বসলো আম গাছটির নিচে। আবিরও অভ্যেস মত দশ টাকার ঝালমুড়ি নিয়ে এসে এক সাথে বসে পড়লো। কাগজে মোড়ানো একটাই মুড়ির ঠোংগা, মোটা কাগজের একটাই চামচ। আবির শায়লাকে খাইয়ে দিচ্ছে, শায়লাও সেই চামচ দিয়ে আবিরকে খাইয়ে দিচ্ছে। আবির বরাবরের মত নরমাল থাকলেও শায়লা মাঝে মাঝেই অন্যমনস্ক হয়ে যাচ্ছে। কারণ, পরের ঘটনা সম্পর্কে আবির কিছুই না জানলেও শায়লা সব কিছু জানে। বাবার কাছ থেকে চেয়ে নেয়া এই বিকেলটাই আবিরের সাথে কাটানো তার শেষ বিকেল। আর কোন দিন চাইলেও আবিরের সাথে সময় কাটাতে পারবে না। খুব কষ্টে চোখের পানি ধরে রাখে শায়লা। অন্যদিনের মতই মিস্টি হাসি মুখে আবিরের সাথে কথা বলছে শায়লা। দুষ্টুমি ও খুনসুটিতে অনেকটা সময় পার হয়ে গেলো। সূর্যটা এখন একদম হেলে গেছে। কুসুম আকৃতি ধারন করে ডুবে যাওয়ার পথে। সেই গোধুলি লগ্নে হুট করেই শায়লা আবিরকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলো। এবার আর চোখের পানি ধরে রাখতে পারলো না। হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলো।
অনেক চেষ্টা করেও শায়লার কান্না থামাতে পারছে না আবির। আলতো করে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। নিজের চোখেও পানি এসে গেছে।
- এই বোকা পাগলিটা আমার! কি হয়েছে, কাঁদছো কেন? এভাবে কেউ কাঁদে?
- আবির... ও আবির...! তোমায় ছাড়া থাকতে খুব কষ্ট হবে। এ জীবন অর্থহীন হয়ে যাবে।
- কী...! কি হয়েছে শায়লা? এসব কী বলছো তুমি?
- আমায় ভুলে যাও আবির। আমি তোমার হতে পারবো না।
আবির পাথরের মত জমে গেছে, শায়লার কথা শুনে। নির্বাক হয়ে তাকিয়ে আছে ওর মুখের দিকে। নিজের হাতটা আবিরের হাতে রেখে শেষ বাবের মত ছুঁয়ে দিলো ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে। চোখের পানি মুছতে মুছতে আবিরকে বিদায় জানালো শায়লা। তখনও আবির আমগাছটির নিচে পাথরের মত নিথর হয়ে বসে ছিলো। এভাবে প্রিয়তমা শায়লাকে হারাতে হবে কখনই কল্পনা করেনি আবির। ওদিকে বাবার মন রক্ষা করতে ভালোবাসার গলায় নির্দয়ের মত ছুড়ি চালিয়ে দিলো শায়লা।
আজ রাতেই শায়লার বিয়ে। লাল শাড়ীতে ঠিক যেন গোলাপফুলের মত লাগছে। মেয়েকে বিয়ের সাজে দেখে ফারুক সাহেবের অসম্ভব ভালো লাগলেও মনের কোনে একটা ব্যথা অনুভূত হচ্ছিলো। তবে কঠিন হলেও বাবা তো বাবাই। বাবারা যেন মেয়েদের মন পড়তে পারে। সে দিন বিকেলে আবিরের জন্য সময় চেয়ে নেয়ার সময়ই বুঝতে পেরেছিলো, আবিরকে তার মেয়ে কতটা ভালোবাসে। ওকে বাদ দিয়ে যত ভালো ঘরেই মেয়ের বিয়ে দেয়া হোক না কেন মেয়ের মনের কোনে একটা ব্যথার পাহার জমে থাকবেই।

তাই আজ সন্ধার পরেই কাস্টমস অফিসারের বাবার সাথে কথা বলে বিয়ে কেন্সেল করে দিলেন ফারুক চৌধুরী। হাজার রোগ-শোককে উপেক্ষা করে বড় ছেলে খালেদকে সাথে নিয়ে আবিরের বাসায় গেলেন। ওর পরিবারের সাথে কথা বলে আবির-শায়লার বিয়ে পাকাপাকি করে দিলেন। আর বলে আসলেন, ‘‘ আজকেই আবিরকে বর সাজিয়ে আমাদের বাসায় আসবেন। আজই ওদের বিয়ে হবে।

শায়লা এসব কিছুই জানে না। কনে সেজে বসে আছে। বাবা ঘরে ঢুকে মেয়ের কপালে চুমো দিয়ে কানে কানে বললেন, ‘‘মন খারাপ করে আছিস কেন? আবির তো চলে এসেছে।’’ শায়লা অবাক হয়ে বাবার দিকে তাকিয়ে আছে। মুখে কোন কথা নেই, যেন চোখ দিয়ে বাবাকে আবারো জিজ্ঞেস করলো, ‘‘বাবা! সত্যিই কি আবির এসেছে?’’ বাবাও চোখের ইশারায় বুঝিয়ে দিলো মেয়েকে। শায়লা আনন্দে কেঁদে দিলো, বাবাকে শক্ত করে বুকে জড়িয়ে নিলো।.....................।
পুনশ্চঃ ইশ...! শেষটা যদি সবার বেলায়-ই এমন হতো!
................................................
আবির-শায়লা / সাইফ
শেখ রাসেল হল, রুম নং ৫০৬
৩০-০৮-১৯ ইং
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৭
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×