সাজায়েছি বাসর কত যতন করে
আইবানিগো লেংটা, তুমি আমার বাসরে!!
হযরত শাহজালালের মাজারে যারাই ভক্তি ভবে আল্লাহু আল্লাহু বলে জিগির দিয়ে উঠে তাঁদের আচরণ কিছুক্ষন দূর থেকে দাঁড়ায়ে দেখলেই বুঝবেন তারা হাঁতে একটা কল্কে নিয়ে জোরে একটা দম দিয়া মুখ দিয়া একখান ধোয়া ছাইড়া চিক্কুর মাইরা উঠে " পেয়ারা নবী(স)" আহা কি ভক্তি।সাধক গাঞ্জা বাবাকে ঘিরে থাকে কিছু মুরিদ। তারা কেয়ামতের শাফায়েতের আশায় গাঞ্জা বাবার মুরিদ হয়। পেয়ারা নবী কিছু করতে না পারলেও গঞ্জিকা সাধক লেংটাবাবা গেদু শাহ ঠিকই পুলসিরাতের কামটা ঠিকমত সাড়তে পারব।
কি ভাই! লেংটা বাবারে চিনেন নাই? আরে যেই ব্যাটা নেংটা হইলেও কোন গুনাহ হয় না।সবাই তাঁর পোশাক দেখতে পায় না শুধু আসল ভক্তরাই তাঁর জামা কাপড় দেখে। যার আস্তানায় মাইয়ারা তাঁর খেদমত করে। ও আল্লাহ কি সুখ! নেংটা অবস্থায় মাইয়াগো খেদমত পাওয়া যায়। বিনিময়ে গেদু শাহ শাফায়েত দিব। শাহজালাল এর মাজারে আরও অপূর্ব দৃশ্য দেখা যায়। ঢুকার মুখেই একটি নামাজের ঘর। একটু লাজ শরম ভুইলা ভিতরে তাকাইলেই দেখবেন কি সুন্দর সুন্দর হুর নামাজ পরতেসে। মাজারে ওরসের সময় আরও অদ্ভুত জিনিস দেখা যায়। ছালা পাগলা গাছ লইয়া দৌড়াইতেছে। একটা দুইটা না শ শ পিক -আপ ভ্যান ভাড়া কইরা জোরে জোরে গান বাজাইয়া পুরা মাজারগেট দখল কইরা গাছ লইয়া আল্লাহু আল্লাহু কইয়া জিগির করতেছে। আর মাইয়ারা শাড়ি খুইলা পেট বাইর কইরা সেই নাচন নাচতাছে।
আসুন আমরা সবাই বলি-
তোমরা যাও মক্কা মদিনা আমি যাব না
লেংটা বাবার চরণ বিনা আর কিছু নাই চাওয়া-পাওয়া
লেংটা বাবাই আমাদের শেষ আশা আর ভরসা।