somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কি হচ্ছে এই "অদ্ভুত উটের পিঠে"? কেমন হবে আগামী দিন?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এইমাত্র প্রথম আলোতে দেখলাম যে করোনা রোগীর সংখ্যা আজ শনাক্ত হইছে ৩৫ জন। গতকাল ১৮ জন। মনে হচ্ছে আমারা পিকে যাচ্ছি। এইটা খুবই ভয়ের। এইখানে কফিনের শেষ পেরেকটা ঠুকে দেয়া হল গতকাল গার্মেন্টস শ্রমিকদের ঢাকার বাইরে থেকে ঢাকায় নিয়ে এসে। আমি গতকাল প্রধানমন্ত্রীর প্রেস ব্রিফিং শুনে যারপরনাই হতাশ। আমি দুই মিনিটের বেশি উনার কথা শুনতে পারলাম না। এরা নাকি সেই ডিসেম্বর থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছে। অথচ আজ প্রথম আলোতে কয়েকজন নতুন ইন্টার্ন ডাক্তারের ইন্টার্ভিউ পড়লাম, পরে মনে হল কতটা ঝুঁকি নিয়ে এরা কাজ করছে। এর চেয়ে বিরক্তিকর ব্যাপার মনে হল আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রীর ইন্টার্ভিউ। এত স্টুপিড যে একটা দেশের স্বাস্থমন্ত্রি হতে না পারে উনাকে না দেখলে বিশ্বাস করাই যেত না। সাংবাদিকদের একটা প্রশ্ন ছিল এমন যে এই যে লকডাউনের মধ্যে কলকারখানা খুলা হল এইটা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কি করছে? উনার কি আবাল মার্কা উত্তর - যা দেখতে পাচ্ছেন। খুব দেখতে পাচ্ছি। কি করতেছিস তোরা। তোদের সাথে এখন এক হইছে আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হক। খালেদ মহিউদ্দিন জানতে চায় ডয়েচ ভেলের এই প্রোগ্রামে রুবানা হকের কথা বার্তা শুনে মনে হল যে কারখানা খোলা রাখতে হবে এই কারণে যে, অর্ডার যা আছে এইসব যদি ডেলিভারি না দেয়া হয় তাহলে ব্যবসা হবে না, ব্যবসা না হলে টাকা আসবে না, ফলে বেতন দিতে পারব না। খুব ইমোশনালই ম্যানিপুলেট করে কথা বলল, যে শ্রমিক অন্তপ্রান। কিন্তু প্রচণ্ড শুভঙ্করের ফাকি আছে এই কথা মধ্যে।

কি কি শুভঙ্করের ফাকি আছে এই কথার মধ্যে জানতে হলে আপনার জানতে হলে আমাদের দেশের মত জিডিপির কত অংশ গার্মেন্টস থেকে আসে। আর এই চলতি অর্থ বছরে এর বাজেট। বা লক্ষ্যমাত্রা কত ধরা হইছে। ৩৯ বিলিয়ন ডলার হচ্ছে গার্মেন্টস খাত থেকে এই বছর রপ্তানি আয় আশার লক্ষ্যমাত্রা। কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে আয় আসছে ২২ বিলিয়ন ডলার। কিছুদিন আগে বিজিএমই বিকেএমই এর নেতারা বললেন এই করোনা ভাইরাসের কারণে এদের ৩ বিলিয়ন ডলার লস হবে। ধরে নিলাম তিন মিলিয়ন ডলার লস তাহলে ও আয় থাকে ৩৬ বিলিয়ন ডলার। আবার সরকার থেকে প্রনোধনা প্যাকেজ নেয়ার পরও নাকি এরা দিতে পারবে না গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন। আরেকটা বড় ফাঁকিবাজি কথা হচ্ছে এইদেশের নেতা পর্যায়ের লোকজন মনে করে এইদেশের মানুষ নিজে বেচে থাকার জন্য কাজ করবে ফলে টিকে যাবে। আসলে আমরা ঠিক এই কাজ টাই করি। আমাদের নিজেদের বেচে থাকতে হবে ফলে নিজেরা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে চেষ্টা করি কারো আশায় বসে থাকি না। জাফর ইকবাল স্যারের কলাম বা ইন্টার্ভিউয়ের একটা বিরক্তিকর কথা হচ্ছে এই যে - উনি মনে করেন এই দেশের সব ছেলেমেয়ের পড়াশুনা করা উচিত, এর ফলে এরা নিজেরা নিজেদের উপায় বের করে নিতে পারবে। উনি আমাদের দেশের মানুষদের নিয়ে খুবই আশাবাদী থাকেন এই কারণে যে হাজার ঝড় ঝাপটা ঘূর্ণিঝড়ের পরও আমরা ঠিকি ঘুরে দাড়াই। এই কথা স্বাভাবিক সময়ে শুনতে ভাল লাগবে। কিন্তু ক্রাইসিস মোমেন্টে এই কথাগুলোর খুব বাঝে একটা মিনিং আছে। এর অর্থ হচ্ছে তুমি নিজের ধান্দা নিজে কর। কেউ তোমাকে সাহায্য করবে না।

সবাইকে পড়াশুনা করার সুযোগ দিলেন ভাল কথা, কিন্তু একটা ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে উঠে কি করে এইটা দেখভালের দায়িত্ব তো আপনাদের ই নিতে হবে। যেমন ধরুন আমার বিশ্ববিদ্যালয় সাস্টের কথা বলি প্রতি বছর ১৫০০ ছেলেমেয়ে ভর্তি হচ্ছে, কিন্তু চার বছরে কোর্স কমপ্লিট করে কয় জন বের হচ্ছে? আমি মার নিজের ব্যাচের কথা বলি ৪৪ জনের মধ্যে মাত্র ১১ জন বের হতে পারছে। বাকিরা কেউ ৬ মাস, কেউ ১ বছর পর বের হতে পারছে। এই যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েগুলো বখে যায়, এইটা তো মনিটর করতে হবে। এদের তো বুঝাতে হবে যে আমার গরিবের টাকায় পড়ছি, যেই মেয়েটা সকালে বিকালে ইভতিজিং এর শিকার হয়ে, রাতে বাসায় ফিরার সময় ধর্ষণের শিকার হয়ে পরদিন সকালে ঠিক কারখানায় ফিরে যায়, তার উৎপাদিত পণ্যের বিক্রি করা টাকায় পড়ছি। এইটা তো কেউ ভাবে না, এইভাবে কেউ ভাবায় না। ফলাফল কোন রকম একটা ফল নিয়ে বের হয়ে দেখে চাকরির বাজার খারাপ। তখন্সে সরকার কে গালি দেয়। এই যে ছেলেটা তার যোগ্যটা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছে না , এই কর্ম সংস্থান সৃষ্টির দায়িত্ব কার? রাষ্ট্রের। এই ছেলে মেয়েগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ছাত্র তবু বেচে থাকার জন্য একটা কাজ জুটায়ে ফেলতে পারে। আমাদের দেশের প্রতিটা সেক্টরে ঠিক এই ব্যাপারটাই ঘটে আসছে। টপ লেভেল যারা থাকে তারা ভাবে যে, নিচের মানুষগুলো নিজেদের বেচে থাকার জন্য কাজ করব এর চূড়ান্ত ফায়দা আমরা নিব। ঠিক এই জিনিসটাই হইছে গতকাল, গার্মেন্টস শ্রমিকদের বুঝানো হইছে যে তোমরা অর্ডারের কাজ গুলো শেষ করতে না পারলে বেতন পাবা না। এদের এমনিতেই মাসে মাসে বেতন দেয়া হয় না, তারুপর এই দুর্দিনের বাজারে বেতন না পেলে কি হবে বুঝতেই পারছেন।

এখন কথা হচ্ছে আমাদের দেশের এই নেতাদের এত গাছারা ভাব কেন? আমি ব্যক্তগতভাবে মনে করি এই দেশ আরও ভালোভাবে চলতে পারত যদি এই দেশের শুরুটা খুব ভাল হত। আমি বাজি দিয়ে বলতে পারি আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে, চেতনা নিয়ে স্বাধীন হইছে এইটা অনেকখানি নষ্ট করে দিসে ৭১ এর প্রজন্ম। এর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী হচ্ছে শেখ মুজিব। উনার দেশ স্বাধীন পরবর্তী বক্তৃতা শুনে আপনারা আবেগে গদগদ হয়ে যান কিন্তু উনার বক্তৃতার প্যাটার্ন যদি ফলো করেন তাহলে দেখবেন যে উনি মানুষকে নীতিকথা দিয়ে দুর্নীতি রুখে দিতে ছাইছেন। একটা দেশ চলবে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম নীতির মধ্য দিয়ে। দেশে মানুষ খাবার পাচ্ছে না, আমি আমার দাদির মুখে শুনেশি দেশ স্বাধীনের পর কাউন দিয়ে ঝোল করে খাওয়া হইছে। যারা যুদ্ধ করছে ওরাই অস্ত্র হাতে নিয়ে রাতে ডাকাতি করছে। এখন বলতে পারেন শেখ মুজিব তো অস্ত্র জমা দিতে বলছে, মানুষ জমা না দিলে সে কি করবে? তাহলে বলতে হবে সে খুব বিচক্ষণ নেতা ছিলেনা না। কারণ উনার বুঝা উচিত যে এই অস্ত্র দিয়ে মানুষ অনেক উলতাপ্লাতা কাজ করতে পারে। এই অস্ত্র ঝমা নেয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব। জমা না দিলে সে আইনের আওটায় আসবে। এইসব কি আদৌ হইছে। উনি একটা নির্বাচন দিছেন, একটা সংবিধান দিছেন। এইগুলো একটা রাষ্ট্রের আবশ্যকীয় জিনিস। আবেগে মানুষ উনাকে আজীবনের জন্য রাষ্ট্রপ্রধান করার চিন্তা করলে, সে আবেগে গা ভাসাইছে। উনার বুঝা উচিত ছিল এইভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। আমার সন্দেহ হয় উনি যদি বেচে থাকতেন তাহলে হয়ত রবার্ট মুগাবে হতেন। ঐ যে তখনই নিয়ম কানুন ঠিক করা হয় নাই এর খেসারত আমরা এখনো দিচ্ছি। আমার সামনে যখন কেউ বলে আমি মুক্তিযোদ্ধা তখন আমার দ্বিতীয় বার ভাবতে হয় জাল না তো। এইভাবে তো ভাবার কথা ছিল না। বি এন পি কিছু একটা করলে সেইটা নিয়ে ইচ্ছে মত সবাই মিলে আওয়ামীলীগের নেতারা হাউকাউ শুরু করেন, এখন এই ক্রাইসিস মুহূর্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়য়ের সাথে একটা মিটিং করবে সেইটা পর্যন্ত করতে পারছেনা। ফাইজলামির একটা লিমিত থাকা উচিত!

এখনো সরকার টের পাচ্ছে না সামনে কি দিন আসতেছে। এই করোনার ফলে পুরো দুনিয়ার হালচাল পাল্টায়ে যাবে। বুবনিক প্লেগের ফলে সারা দুনিয়াতে যেমন একটা বেশ বড়সড় পরিবরত আসছে । এইবার আসবে। বুবনিক প্লেগের ফলে শিল্প বিপ্লব খুব ত্বরান্বিত হইছে। ঘন ঘন রোগ হওয়ার কারণে মানুষ জন গ্রামে বসবাস করতে শুরু করলে, এর ফলে ইউরোপে জন্ম নিল রেনেসাঁর। প্রচুর শিল্প-সাহিত্তিক-বিজ্ঞানী জন্ম নিল ফলে তৈরি হলে এক নতুন যুগে। ওইদিকে শিল্প বিপ্লবের ফলে শ্রমিক সমাজ তৈরি হল, আর আগের যে রাজ রাজড়াদের যে সমাজ ব্যবস্থা টা ছিল তা ধ্বসে পড়ল। হউ হউ করে সব কিছুর দাম বাড়তে শুরু করল। ভেঙ্গে পড়ল চার্চ ভিত্তিক যে সমাজ ব্যবস্থা ছিল তা। এইবার এই করোনার ফলে ঠিক এই রকম একটা পরিবর্তন আসবে। প্রথম যে ইফেক্ট তা আসবে সেইটা হচ্ছে গ্লবালিজেশন ভেঙ্গে পড়তে পারে। সবাই মিলে যে কাজ করবে এইটা আর নাও হতে পারে। সব কিছু ঠিক আগের মত ভেঙ্গে ভেঙ্গে যাবে, নিজেদের পণ্য নিজের তৈরি করতে হতে পারে। খুব হাস্যকর শুনালেও এইটা হতে পারে। আমেরিকাতে চাইনিজরা যেই পরিমাণ রেসিজমের শিকার হচ্ছে, এর ফলে চাইনিজরা একটু বেঁকে গেলে এইটা যেকোনো মুহূর্তে হতে পারে। গ্লোবাল পলিটিক্সের নতুন রাজা হবে চায়না। আমেরিকা যে মুখে মুখে ফাপর মারে করোনা খুব নগ্নভাবে তা প্রমাণ করে দিল। অস্ত্রের বড়াই আর চলবে না। আর জিনিসপত্রের দাম যে বাড়বে, আমাদের দেশের মজুতদাররা যে খাবার স্টক করে রেখে দাম বাড়াবে এইটা একদম সত্যি। আমি ভয়ংকর একটা কথা বলি- আগামী দিনে সেই ধনী যার হাতে নগদ টাকা থাকবে। ব্যাংকে টাকা থাকলেও হবে না। যদি বাজারে একটা গুজব ছড়ায় যে, টাকা উঠায়ে নিতে হচ্ছে ব্যাংক এত টাকা দিতে পারবে না । কারণ সরকার প্রচুর ঋণ নিয়ে ব্যাঙ্কগুলোর অবস্থা খারাপ করে ফেলছে। টাকা নাই আপনি খাবার পাবেন না, জমি জমা বেচবেন? কিনার লোক পাবেন না কারণ কারো কাছেই টাকা নেই। কে কিনবে? এইটা মোকাবিলা করার একটা উপায় হচ্ছে খাবার স্টক করে না রাখা। আপনি প্রয়োজনমত জিনিসপত্র কিনবেন, ইচ্ছেমত কিনবে না। কারণ আপনি এখনই খরচ করে ফেললে সামনে আপনারই সংকট পড়বে। আর টাকার ফ্লো এতে সুষম হবে। আপনার ঘরে খাবার বেশি থাকলে আপনার বাসায় ডাকাতি হবে। খাবার স্টক না করে বাকিদের ও খেতে দিন, আর প্রয়োজন মত খরচ করুন।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:২৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×