somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাখাওয়াত হোসেন  বাবন
ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে "আমার কবিতা নামে" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

খুন, একটি রহস্য গল্প

২৩ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



গুলশানে সেভেন ডি, 'বাড়ির ড্রয়িং রুমে, যে ভদ্র মহিলা আমার সামনে অবাক হয়ে বসে আছেন,পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক একটু পরে আমি তাকে খুন করবো। ' বিনিময়ে পাবো ২৫ লাখ টাকা । যার অর্ধেকটা ইতিমধ্যে পেয়ে গেছি । ধার দেনা শোধ করে এখনো লাখ পাঁচেক ব্যাংকে জমা রয়েছে । বাকি অর্ধেকটা কাজ শেষ হলে ।

কাজটা শেষ করে কিছুদিনের জন্য গা ঢাকা দিতে হবে । সব ঠিক করা আছে । প্রথমে টেকনাফ যাবো । যেখান থেকে প্রয়োজন হলে ভারত । তা না হলে ফিরে এসে চাকরীতে যোগ দিবো । এ খুনটা করতে পারলে চাকরীটাও পাকা হয়ে যাবে । যদিও কাজটা আমার জন্য তেমন কঠিন কিছু না । তবুও নিরাপত্তার জন্য সব প্লান মাফিক করতে হবে । এটাই শর্ত ।

এর আগেও আমি একটা খুন করেছি । যদিও সেটা টাকার জন্য নয় । কোন প্রকার স্বার্থ ও তাতে জড়িত ছিলো না। কিন্তু তবুও হুট করে তিথির মামাকে খুন করে ফেললাম। ভেবেছিলাম ধরা পরে যাবো । থানা পুলিশ হবে । ফাসিটাসিও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু কিছুই হলো না । খুন করার সাত বছর পরেও আমি দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছি। আর একটা খুনের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে এসেছি । এই সাত বছরে অপরাধ জগতের অনেক কিছু শিখেছি । অনেকের সাথে সখ্যতা বাড়িয়েছি । যে কোন কাজ প্লান করে করতে শিখেছি।

তিথি আমার ভাসিটি ক্লাসমেট । একই ডিপার্টমেন্টে পড়তাম । হালকা পাতলা গড়নের তিথির চোখ দুটো ছিলো অসাধারণ স্বচ্ছ । দেখলে মনে হতো ঈশ্বর বঝি অতিরিক্ত সময় নিয়ে বানিয়েছেন । আমি আসলে ওর নয় ওর চোখের প্রেমে পড়েছিলাম । আমাদের খুব একটা কথাবার্তা হতো না । ওয়ান সাইট প্রেম যাকে বলে । প্রতিদিন ক্লাসে গেলে আমি ওকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম । কখনো কখনো চোখাচোখি হলে লজ্জা পেতাম । ক্লাসে ফরিদ ছাড়া আমার আর কোন বন্ধু ছিলো না । কারো সাথে কথাও হতো না । এক কোণে বসে থাকতাম । নোট নিতাম । স্যার,ম্যাডাম যা পড়াতেন তার বেশির ভাগ ই মাথায় ঢুকতো না । বুঝতে পারতাম না । আবার লজ্জায় জিজ্ঞাসাও করতাম । তবুও প্রতিদিন ক্লাসে আসতাম । তিথিকে দেখার জন্যই আসতাম ।

ক্লাস ছাড়া আর একটা জায়গায় আমি নিয়মিত যেতাম সেটা রমনা মাজার। তবে ভক্তির কারণে নয় । মাজারে যেতাম রাতের খাবার খেতে । সব দিন অবশ্য খাবার ঝুটতো না । যেদিন খাবার ছুটতো সেদিন বেশ ভাল বোধ করতাম না ঝুটলে রাগ চেপে যেতো । ভেতরে ভেতরে রাগে ফেটে পরতাম । নিজেকে কেমন পাগল পাগল লাগতো । মনে হতো, পৃথিবীটাকে চিবিয়ে খেয়ে ফেলি । তখন খুনের ইচ্ছে পেয়ে বসতো । মনে হতো কাউকে খুন করে ফেলি । গজগজ করতে করতে হাটতে থাকতাম । মাথা ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ড কিছুতেই থামতাম না। এক সমল ক্লান্ড হয়ে ফুটপাতে বসে পরতাম ।

মাথা ঠান্ডা হয়ে এলে আবার ভাবতাম , একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে । একদিন আর খাবারের অভাব থাকবে না । অসম্ভব একটা ভাল গুন ছিলো আমার । সেটা হলো , নিজেকে লুকিয়ে রাখান গুন । আমার ভেতরের রাগ, ক্ষোভ বাহির থেকে দেখে কেউ আন্দাজ পারতো না ।

একবার আমি টানা তিনদিন না খেয়ে ছিলাম। প্রথম দিন খুব কষ্ট হয়েছিলো। মনে হচ্ছিল মারা যাবো । প্রচন্ড ক্ষুধায় মাঠের ঘাস খেয়েছিলাম। ২য় দিনের মাঝামাঝি সময় থেকে ক্যামন একটা ঘোরে মধ্যে চলে যাই । তারপর আর কিছু মনে ছিলো না । মাঝে মাঝে কিছু সময়ের জন্য জ্ঞান ফিরলে অদ্ভুত অদ্ভুত সব অলৌকিক জিনিস দেখতে পেতাম । হয়তো অন্য জগতে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে পৌছে গিয়েছিলাম । এতো আলো , এতো রং । সে এক অন্য ভুবন । অন্য জগত ।
সেই তিনদিন মাজারেই পরে ছিলাম । হঠাৎ এক সময় দেখলাম, সাদা পোশাক পরা লম্বা, লম্বা কিছু লোক আসলো । তাদের হাতে বড় বড় থালায় সাজানো নানা রকমের খাবার। সে সব খাবার আমার কোনদিন চোখে দেখিনি ।
তাদের মধ্যে নেতা টাইপের একজন আমাকে উঠিয়ে বসিয়ে পরম যত্নে খাওয়াতে শুরু করলো । আমি ও খেতে লাগলাম । এতো সুস্বাদু খাবার আমি জীবনে আর কখনো খাইনি ।
এতো অভাব এতো দারিদ্র্যতার মাঝেও তিথিকে আমার ভাল লাগতো । ওকে দেখলে সব ভুলে যেতাম । ক্ষুধা লাগতো না তৃষ্ণা পেত না । নিজের দরিদ্রতা, অসহায়ত্ব কিছুই মনে থাকতো না । মনে হতো তিথি ছাড়া জগতে কোন কিছুর প্রয়োজন নেই আমার ।

সেই তিথি হুট করে একদিন ক্লাসে আসা বন্ধ করে দিলো । আমার মনে হচ্ছিলো পাগল হয়ে যাবো । ফরিদ বিষয়টা টের পেয়ে খোজ লাগাল।
তারপরই তিথির মামাকে খুন করে ফেললাম । ব্যাপারটা এতো সহজে ঘটে যাবে বুঝতে পারিনি । কারওয়ান বাজার থেকে মাত্র ত্রিশ টাকা দিয়ে কেন ছুরিটা মুহূর্তে কাজটা করে দিলো ।

তিথি থাকতো মালিবাগে ওর মামা মামির সাথে । একরাতে রাতে ঘাপটি মেরে ছিলাম ওদের বাসার সামনের গলিটাতে । তিথির মামা রিকসা থেকে নেমে গলিতে ঢুকতেই খুব স্বাভাবিক ভাবে এগিয়ে গিয়ে বললাম, মামা ভাল আছেন । লোকটা আমাকে চিনতে না পেরে অবাক হয়ে তাকালেন । এক হাতে বাজারের ব্যাগ অন্য হাতে কিছু ফাইল পত্র । কিছু বুঝে উঠার আগেই ছুরিটা ঢুকিয়ে দিলাম পেটে । তারপর কয়েকবার উপর, নিচ ঘুরিয়ে বের করে আনলাম ।
ঠিক সেই মুহূর্তেই ইলেক্টিসিটি চলে গেলে পুরো গলিটা অন্ধকার হয়ে যায়। মৃত্যুর জন্য যেনো সব আয়োজন করাই ছিলো । মামা ব্যাচরা কোন শব্দই করল না । পেটে চেপে ধরে মা গো বলে শুয়ে পরলেন ।
আমি তার প্যান্টের পেছন পকেট থেকে মানি ব্যাগটা বের করে নিয়ে সোজা হাটা দিলাম । এটা অবশ্য আমার প্লানে ছিলো না । কিন্তু তবুও কেন করলাম জানি না ।
গলি থেকে বের হয়ে সোজা মাজারে চলে গেলাম। সেখান থেকে হাত মুখে ধুয়ে ফরিদের বাসা পুরাণ ঢাকায় । খুনটা করতে পেরে আশ্চর্য রকমের ভাল লাগছিলো । কোন ধরনের অনুশোচনা হচ্ছিল না । উল্টো মনে হচ্ছিলো তিথিদের বাসায় যাই । গিয়ে জিজ্ঞাসা করি , "ও সোনা মেয়ে ক্লাসে আসো না কেন ? কাল থেকে ক্লাসে আসো । তুমি জানো না , তুমি ক্লাসে না আসলে আমার কিচ্ছু ভাল লাগে না "।
পরের দিন ক্লাসে গিয়ে জানতে পারলাম , তিতির মামা নাকি খুন হয়েছে । অফিস থেকে ফেরার সময় বাসার কাছেই তিনি ছিনতাইকারীদের কবলে পরেন । ছিনতাইকারীরা মানিব্যাগ,ঘড়ি দিতে বললে মামা অস্বীকার করে ফলে ছিনতাইকারীদের সাথে মামার বাক বিতণ্ডা হয় । বাক বিতণ্ডার এক পর্যায় ছিনতাইকারীরা ছুরি মেরে পালিয়ে যায় ।
খবরটা শুনে কামাল ফিসফিস করে বলল, ভাল হয়েছে ইবলিসটা মরেছে।
আমি কিছু বললাম না । অন্য সবার সাথে তিথিদের মালিবাগ বাসায় গেলাম । গলিটা দেখলাম । রক্ত পরে আছে সেটাও দেখলাম । গলির শেষ মাথায় দাড়িয়ে একবার পুরো ঘটনাটা কল্পনা করলাম ।
পুলিশ , আত্মীয় স্বজন , অফিসের কলিগ, পাড়া প্রতিবেশি , লোকজনে পুরো বাসা গিজগিজ করছিলো। মৃত বাড়ির কোন প্রাইভেসি থাকে না । যার যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারে । ইচ্ছে হলে , এটা ও নিয়ে ও যেতে পারে । কেউ কিছু বলে না । সবাই কেমন একটা শোক শোক ভাব করে থাকে ।
শোবার ঘরে তিথির সাথে চোখাচোখি হলো । অনেকদিন পর তিথিকে দেখে ভাল লাগলো । মাথার ভেতর সেই , লাইন গুলো ঘুরপাক খেতে লাগলো , "ও সোনা মেয়ে ক্লাসে আসো না কেন ? কাল থেকে ক্লাসে আসো। তুমি জানো না , তুমি ক্লাসে না আসলে আমার কিচ্ছু ভাল লাগে না "।
হালকা লাল সবুজ সালোয়ার কামিজে ওকে দেখে মনে হচ্ছিলো একটা পদ্ম ফুটে আছে । মামি বার বার জ্ঞান হারাছিলেন । আত্মীয় স্বজন ,পাড়া প্রতিবেশি সবাই তাকে নিয়েই ব্যস্ত ।
পোস্টমর্টেমর পর ঢাকা মেডিকেল থেকে লাশ আসলে জানাজা শেষে আজিমপুরে দাফন করে হলে ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় দশটা বেজে গেল।
গোসল করে নীল ক্ষেতে গিয়ে তিথির মামার টাকায় তাহারী খেলাম । ম্যানি ব্যাগে ১৫ হাজার টাকা ছিলো । এতো টাকা একসাথে আমি আগে কখনো দেখিনি ।
টাকাটা পেয়ে আমার বেশ উপকার হলো । পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের টাকার জন্য কারো কাছে হাত পাততে হলো না । মাস চারেক আর না খেয়েও থাকতে হয়নি । ক্যান্টিনের বিল পরিশোধ করে এরপর থেকে ক্যান্টিনে খেতে লাগলাম।

তিথি এখন একটা কলেজে ফিজিক্স পড়ায় । শুনেছি বিয়ে থা করেছে । ছেলে মেয়ে নেই । ফরিদ একদিন সে কলেজের ফোন নাম্বার যোগার করে দিলো।
আমি মাঝে মাঝে সেই নাম্বারে ফোনে করে তিথিকে চাই । কিছু সময় পর অপর প্রান্তে ও ফোন ধরে হ্যালো, হ্যালো করে । আমি কিছু বলি না । প্রথম প্রথম রাগ করলেও এখন আর রাগ করে না । হয়তো বুঝতে পারে । দু'তিনবার হ্যালো হ্যালো করে তারপর চুপ করে থাকে। আমিও চুপ করে থাকি ।
শুনেছি , অপরাধ করতে করতে নাকি মানুষের অপরাধ করার প্রবনতা বেড়ে যায় । অপরাধকে আর অপরাধ বলে মনে হয় না । আমার ও হয়তো তাই হয়েছে ।
একটু পর যে খুনটা করবো । সেটার জন্য একটুও ভাবনা হচ্ছে না । বরং এ খুনটা করার জন্য প্লানটা পুরো একমাস ধরে করা হয়েছে । একেবারে নিখুত প্লান । তাই ধরা পরার কোন চান্স নেই ।
খুনটা এমন ভাবে করতে হবে , যেনো মনে হয় সুইসাইট । রাতে মন্জু সাহেব বাসায় ফিরে দেখবেন । তার স্ত্রী মরে পরে আছেন । ডাক্তার ডাকা হবে । সে এসে সাটিফিকেট দেবেন, অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে বার্থটাবের পানিতে ডুবে মৃত্যু । পুরোনা চাল কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য । তবুও নিরাপত্তার জন্য আমাকে ঢাকা ছাড়তে হবে ।
কাজটা শেষে সোজা চলে যাবো মন্জু সাহেবের অফিসে । সেখান থেকে অফিসের গাড়ি করে টেকনাফ। আমার পছন্দ ছিলো কক্সবাজার । কিন্তু যেতে হচ্ছে টেকনাফ । কারণ টেকনাফে মন্জু সাহেবের একটা প্রযেক্ট চলছে । কিছুদিন সেটার দেখ ভাল করবো ।
চলবে ………….
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৮
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×