
প্রস্তুত থাকুন তবে দুর্ভিক্ষ নয়,পারমানবিক যুদ্ধ দেখার জন্য। যদি ২য় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস জানা থাকে। তাহলে মনে করতে পারবেন, কোন পরিপেক্ষিতে আমেরিকা ও তার মিত্ররা 'লিটল বয়' ও 'ফ্যাট ম্যান' নামক পারমাণবিক বোমা, হামলা চালিয়ে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে হত্যা করেছিলো হাজার হাজার নিরীহ মানুষ। সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কিন্তু আজো হয়নি।
আমেরিকা ঠিক সে রকম একটি ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি শুরু করেছে গতকাল। এতক্ষণ নিউজটি সর্বত্র চাউর হয়ে গেলেও সেটির অন্ত নিহিত গভীরতা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন নাই। বাহ্যিক দৃষ্টিতে ঘটনাটি খুব ই ছোট ও হালকা মনে হলেও এর গভীরতা অনেক। ঘটনাটি হচ্ছে, রাশিয়ার একটি ব্রিজে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের যে হামলা চালাবার ক্ষেমতা নেই এটা বিশ্বের একটা শিশুও জানে। তাও আবার রাশিয়ার ভেতরে! এই হামলার পেছনের মূল ঘটনা হচ্ছে,এটি রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবার পূর্ব প্রস্তুতি। আমেরিকা ও তার মিত্ররা চাইছে পুতিনের আগেই যদি পারমাণবিক হামলা করে রাশিয়াকে শায়েস্তা করে ফেলা যায় তাহলে সেটা সব দিক থেকে তাদের জন্য মঙ্গল।
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে যদিও বিষয়টা ইউরোপের জন্য বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে তবুও এ ছাড়া তাদের অল্টারনেটিভ নেই। তবে পারমাণবিক হামলায় আমেরিকার আগ্রহ বেশি। এজন্যই পশ্চিমা মিডিয়ায় বেশি বেশি করে প্রচার করা হচ্ছে,রাশিয়া যে কোন সময় পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করতে পারে।
আমেরিকা যদি আগে হামলা চালায় তাতে ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো পুট করে যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যাবে। সহজেই জয় তুলে নেওয়া যাবে। এখন থেকে আগামী দু মাস আমেরিকা খুব গভীর ভাবে যে বিষয়গুলো অবজারভেশন করবে। সেগুলো হচ্ছে, এক. এই হামলায় মস্কোর প্রতিক্রিয়া। দুই, রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলার লক্ষ্য বস্তু স্থির করা। তিন, ইউরোপীয় দেশগুলোতে আমেরিকার পক্ষে জনমত তৈরি করা।
মোট কথা,আমেরিকা চাইছে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে,যাতে তারা পারমাণবিক হামলা চালালে তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো। আপনাদের অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি,জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলা চালাবার সিদ্ধান্তটিও ছিল,একক ভাবে আমেরিকার। এবং সেই ফল তারা এখন পর্যন্ত ভোগ করে আসছে।
রাশিয়া যদি তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিয়ে, এখনকার মতো ডিমা তালে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকে তাহলেও আমেরিকা রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবে। আবার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখালেও হামলা চালাবে। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন? যুদ্ধ হচ্ছে ইউক্রেন আর রাশিয়ার মধ্যে তবে আমেরিকা কেন পারমাণবিক হামলা চালাবে? আমেরিকারই প্রস্তুত থাকুন তবে দুর্ভিক্ষ নয়,পারমানবিক যুদ্ধ দেখার জন্য। যদি ২য় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস জানা থাকে। তাহলে মনে করতে পারবেন, কোন পরিপেক্ষিতে আমেরিকা ও তার মিত্ররা 'লিটল বয়' ও 'ফ্যাট ম্যান' নামক পারমাণবিক বোমা, হামলা চালিয়ে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে হত্যা করেছিলো হাজার হাজার নিরীহ মানুষ। সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার কিন্তু আজো হয়নি।
আমেরিকা ঠিক সে রকম একটি ঘটনা ঘটাবার প্রস্তুতি শুরু করেছে গতকাল। এতক্ষণ নিউজটি সর্বত্র চাউর হয়ে গেলেও সেটির অন্ত নিহিত গভীরতা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন নাই। বাহ্যিক দৃষ্টিতে ঘটনাটি খুব ই ছোট ও হালকা মনে হলেও এর গভীরতা অনেক। ঘটনাটি হচ্ছে, রাশিয়ার একটি ব্রিজে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের যে হামলা চালাবার ক্ষেমতা নেই এটা বিশ্বের একটা শিশুও জানে। তাও আবার রাশিয়ার ভেতরে! এই হামলার পেছনের মূল ঘটনা হচ্ছে,এটি রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবার পূর্ব প্রস্তুতি। আমেরিকা ও তার মিত্ররা চাইছে পুতিনের আগেই যদি পারমাণবিক হামলা করে রাশিয়াকে শায়েস্তা করে ফেলা যায় তাহলে সেটা সব দিক থেকে তাদের জন্য মঙ্গল।
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে যদিও বিষয়টা ইউরোপের জন্য বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে তবুও এ ছাড়া তাদের অল্টারনেটিভ নেই। তবে পারমাণবিক হামলায় আমেরিকার আগ্রহ বেশি। এজন্যই পশ্চিমা মিডিয়ায় বেশি বেশি করে প্রচার করা হচ্ছে,রাশিয়া যে কোন সময় পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করতে পারে।
আমেরিকা যদি আগে হামলা চালায় তাতে ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো পুট করে যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যাবে। সহজেই জয় তুলে নেওয়া যাবে। এখন থেকে আগামী দু মাস আমেরিকা খুব গভীর ভাবে যে বিষয়গুলো অবজারভেশন করবে। সেগুলো হচ্ছে, এক. এই হামলায় মস্কোর প্রতিক্রিয়া। দুই, রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলার লক্ষ্য বস্তু স্থির করা। তিন, ইউরোপীয় দেশগুলোতে আমেরিকার পক্ষে জনমত তৈরি করা।
মোট কথা,আমেরিকা চাইছে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে,যাতে তারা পারমাণবিক হামলা চালালে তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মতো। আপনাদের অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি,জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলা চালাবার সিদ্ধান্তটিও ছিল,একক ভাবে আমেরিকার। এবং সেই ফল তারা এখন পর্যন্ত ভোগ করে আসছে।
রাশিয়া যদি তীব্র প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিয়ে, এখনকার মতো ডিমা তালে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকে তাহলেও আমেরিকা রাশিয়ায় পারমাণবিক হামলা চালাবে। আবার তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখালেও হামলা চালাবে। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কেন? যুদ্ধ হচ্ছে ইউক্রেন আর রাশিয়ার মধ্যে। আমেরিকা কেন পারমাণবিক হামলা চালাবে? আমেরিকার তাতে লাভ কি? রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত সব চেয়ে লাভবান রাষ্ট্রটির নাম, আমেরিকা। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ইতিমধ্যে বিক্রি শেষ করে ফেলেছে। যদিও জ্বালানি তেল,গ্যাস ও রুবেলের প্রশ্নে একটু ঝামেলায় পরে গেছে কিন্তু লাভের তুলনায় সেটা কিচ্ছু না।
সার্বিক বিবেচনায় এই যুদ্ধ আমেরিকার জন্য, একটা বিশাল সুযোগ পৃথিবীতে আবার তাদের একছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার। মোড়লের চেয়ার পুনর্দখল করার। বিশ্বের তেলের বাজার নিজের কব্জায় আনা। সেটা পারমাণবিক হামলা ছাড়া সম্ভব নয় । মহা সুযোগ এক ঢিলে দুই পাখি মারার। তাই এই সুযোগ আমেরিকা কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বিশ্বের কোন দেশই এখন আমেরিকাকে আর পাত্তা দেয় না। বিষয়টা আমেরিকা হজম করতে পারছে না। এটিই রাজনৈতিক বিশ্লেষণ।
আমেরিকার ধরেই নিয়েছে, পারমাণবিক হামলা হলে, এশিয়া,ইউরোপ ও মধ্য পাচ্যের অঞ্চলগুলোর ক্ষতি হলেও আমেরিকা থাকবে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে পিয়ং ইয়ং অর্থাৎ উত্তর কোরিয়া জাপানের উপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে কি ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটা নিয়ে জ্ঞানীদের ভাববার বিষয় আছে। পিয়ং ইয়ং এর বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গেলে, এবং সব কিছু আমেরিকার হিসাব মতো চলছে,আগামী ডিসেম্বরে বিশ্ববাসী পারমাণবিক যুদ্ধ দেখতে পারবে। তাই প্রস্তুত থাকুন পারমাণবিক যুদ্ধ দেখার জন্য।
লাভ কি? রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত সব চেয়ে লাভবান রাষ্ট্রটির নাম, আমেরিকা। হাজার হাজার কোটি টাকার অস্ত্র ইতিমধ্যে বিক্রি শেষ করে ফেলেছে। যদিও জ্বালানি তেল,গ্যাস ও রুবেলের প্রশ্নে একটু ঝামেলায় পরে গেছে কিন্তু লাভের তুলনায় সেটা কিচ্ছু না।
সার্বিক বিবেচনায় এই যুদ্ধ আমেরিকার জন্য, একটা বিশাল সুযোগ পৃথিবীতে আবার তাদের একছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার। মোড়লের চেয়ার পুনর্দখল করার। বিশ্বের তেলের বাজার নিজের কব্জায় আনা। সেটা পারমাণবিক হামলা ছাড়া সম্ভব নয় । মহা সুযোগ এক ঢিলে দুই পাখি মারার। তাই এই সুযোগ আমেরিকা কিছুতেই হাতছাড়া করবে না। বিশ্বের কোন দেশই এখন আমেরিকাকে আর পাত্তা দেয় না। বিষয়টা আমেরিকা হজম করতে পারছে না। এটিই রাজনৈতিক বিশ্লেষণ।
আমেরিকার ধরেই নিয়েছে, পারমাণবিক হামলা হলে, এশিয়া,ইউরোপ ও মধ্য পাচ্যের অঞ্চলগুলোর ক্ষতি হলেও আমেরিকা থাকবে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে পিয়ং ইয়ং অর্থাৎ উত্তর কোরিয়া জাপানের উপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র চালিয়ে কি ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটা নিয়ে জ্ঞানীদের ভাববার বিষয় আছে। পিয়ং ইয়ং এর বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গেলে, এবং সব কিছু আমেরিকার হিসাব মতো চলছে,আগামী ডিসেম্বরে বিশ্ববাসী পারমাণবিক যুদ্ধ দেখতে পারবে। তাই প্রস্তুত থাকুন পারমাণবিক যুদ্ধ দেখার জন্য।
সাখাওয়াত বাবনের ব্লগ থেকে
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




