somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাখাওয়াত হোসেন  বাবন
ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে "আমার কবিতা নামে" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

পরিণতি - ২য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

দুই

আমরা থাকি বাড্ডাতে ।
বছর বিশেক আগেও এলাকাটি ছিলো প্রায় জনশণ্য । ঘন গাছপালা আর বিস্তীন খেলার মাঠ ছিলো ৷ খানাখন্দে বৃষ্টির পানি জমে থাকায় তাতে মাছ চাষ করা হতো।  আমার ছোট বেলায় আমি এখানে ধান চাষ হতেও দেখেছি ৷

কিন্তু ইদানীং মানুষ আর যানবাহনের যন্ত্রনায় এলাকাটি বসবাসের প্রায় অযোগ্য হয়ে উঠেছে৷ কতিপয় চিহ্নিত ভূমিদস্যু আমলা রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রছায়ায় নামে, বেনামে এলাকায় ঢুকে পরার পুরো এলাকাটি এখন মৃত প্রায়৷
জায়গায় জায়গায় ময়লার স্তুপ ফেলে জমি ভরাট করা হচ্ছে ৷ যত্রতত্র ইট,বালি, পাথর রেখে পরিকল্পনা ছাড়াই এপার্টমেন্ট বানানো হচ্ছে। মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন দেখেও না দেখার ভান করে আছে। কেউ প্রতিবাদ করলে উল্টো তার পেছনে মাস্তান লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ যেন মগের মুল্লুক ৷ কেউ আইন কানুনের ধার ধারে না।

আমার কলেজ জীবনের বন্ধু শান্ত থাকে ধানমন্ডির অদূরে বেড়িবাঁধ এলাকায় । শান্ত কথা প্রসঙ্গে একবার বলেছিলো, বেড়িবাঁধ এলাকায় নাকি সস্তায় বাসা ভাড়া পাওয়া যায় । বাসা থেকে বের হয়ে রিকশা নিয়ে তাই ধানমন্ডির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি । প্রথমে যাবো শান্তর বাসায় তারপর ওকে নিয়ে বাসা খুজে বের করবো ।

রিকশা চলতে শুরু করার পর থেকে আমি আর অনুরাধা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের শঙ্কায় চুপচাপ বসে থেকে আকাশ পাতাল ভেবে চলেছি । আমার কাছে মনে হচ্ছে, পৃথিবীটা যেন হঠাৎ স্থির হয়ে গেছে। কোন কিছু দেখেও দেখছি না, শুনেও শুনছি না। অথচ মস্তিষ্কের ভেতর ভাবনার ঘোড়া লাগামহীন ভাবে ছুটে চলেছে।

গুলশান ২ এ একটা গলির ভেতর দিয়ে যাবার সময় অনুরাধা হঠাৎ আঙুল উঁচিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো , "বাবন, দেখো , দেখো ওই বাড়িটাতে টু লেট ঝুলছে ।"

আচানক অনুরাধার চিৎকারে আমার ভাবনায় ছেদ পড়লো । আমি ওর মুখের দিকে তাকালাম । অনুরাধা বিশ্ব জয় করার মতো ভুবন ভুলানো হাসি দিয়ে বলল, "চলো ওখানে গিয়ে খোজ নেই"

গুলশান হচ্ছে, এলিট এলাকা । এখানকার মাঝারি সাইজের ফ্লাটের  ভাড়া আমার বেতনের চাইতেও অনেক বেশি।

তাই আমি অনুরাধাকে বললাম, "তুমি পাগল হয়েছে ? এখানকার ভাড়া জানো ? সময় নষ্ট করে লাভ নেই । শান্তর ওখানে চলো বাসা পেয়ে যাবো।"

অনুরাধা যেন একেবারে নাছোড়বান্দা হয়ে উঠলো । শিশুদের মতো আমার হাত আঁকড়ে ধরে বলল, "না,না তুমি ওই বাসাটাতেই চলো । আমার মন বলছে এখানে একটা কিছু হয়ে যাবে । প্লিজ চলো না লক্ষ্মীটি;একটু খোজ নিয়ে দেখো প্লিজ ।"

এরপর আর উপেক্ষা করা যায় না । আমি অনিচ্ছা সত্যেও রিকশাওয়ালাকে গলির ভেতর ঢুকে বাড়িটির সামনে গিয়ে থামতে বললাম । বৃদ্ধ রিকশা চালকও আমার মতো অনিচ্ছা নিয়ে গলির ভেতর ঢুকে বাড়িটার সামনে গিয়ে রিকশা থামিয়ে সিট থেকে নেমে দাঁড়ালো ।

রিকশায় বসে গেটের উপর দিয়ে বাড়িটির ভেতরে তাকাতে দেখতে পেলাম । চারপাশে উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা সামনের বেশ কিছুটা জায়গা খালি রেখে ভেতরে রং,চং উঠে যাওয়া জীর্ণশীর্ণ তিনতলা একটা বিল্ডিং। অবহেলা, অযত্নে বিষণ্ণ বদনে একা দাঁড়িয়ে আছে । লোকজন থাকে বলে মনে হলো না। গেটের পাল্লা দু'টো হাট করে খোলা।ভেতরে কাউকে দেখা গেল না ।

আমি নামবো কি নামবো না দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে অনুরাধার দিকে তাকালাম। অনুরাধা যথারীতি হেসে বলল, "যাও তো খোঁজ নিয়ে এসো।" 

রিকশা থেমে নেমে গেটের সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই ভেতরের পুরো অংশটা দেখতে পেলাম । বাড়ির সামনে ব্যাডমিন্টন খেলাম কোর্টের মতো মস্ত জায়গাটায় অযত্ন,অবহেলায় আগাছা জন্মে আছে । কংক্রিটের একটা রাস্তা মূল গেটে থেকে সোজা চলে গেছে সিঁড়ির দরজা পর্যন্ত । সেখান থেকে সেটি আবার ডানে,বামে গিয়ে প্রাচীরের সঙ্গে গিয়ে লেগেছে । প্রাচীরের গা ঘেঁষে মৃতপ্রায় বেশকিছু নারকেল গাছ ঝুঁকে আছে বাড়ির চারপাশে। দেখে মনে হয় ঝিমচ্ছে।

আমি আবারো তাকালাম অনুরাধার দিকে । অনুরাধা এবার চোখে মুখে কৃত্রিম রাগ ফুটিয়ে তুলে অনুচ্চ স্বরে বলল, "এতো ভয় পাচ্ছো কেন ? যা্‌ও না সোনা.... খোঁজ নিয়ে এসো । আমাকে এর পরেও দোনোমোনো করতে দেখে বলল, "দাঁড়াও, আমিও আসছি তোমার সাথে ।"

আমি বাঁধা দিয়ে বললাম, তোমার আসতে হবে না । তুমি রিকশাতেই বসো । আমি কথা বলে আসছি ।

রিকশাওয়ালা দিকে তাকিয়ে দেখি সে রাস্তা পাড় হয়ে ওপাড়ে গিয়ে রাস্তার পাশে ছায়ায় বসে গামছা দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে ।

গেটে দিয়ে ভেতরে ঢুকে চারপাশটা ভাল করে দেখে নিয়ে তারপর ভেতরে পা বাড়ালাম । দু কদম হাঁটতে না হাটতেই ..... গেউ গেউ করে ভয়ংকর শব্দে একটা কুকুর ডেকে উঠলো । হঠাৎ কুকুরের ডাকে ভয়ে আমার পুরো শরীর কেঁপে উঠলো । দৌড়ে পিছিয়ে এলাম । গেটের সামনে এসে ঘুরে দাঁড়িয়ে কুকুরের ডাক লক্ষ্য করে তাকালাম । কুকুরটা তখনো একটানা ডেকেই চলেছে ।

 বাড়ির ভেতর ঢুকতে বাম পাশে গ্রিল দেওয়া গ্যারেজের ভেতরে সেঁকল দিয়ে বাঁধা বিশাল সাইজের একটা অ্যালসেশিয়ান কুকুর দেখতে পেলাম। অনাগত আমাকে বাড়ির ভেতরে ঢুকতে দেখে তীব্র স্বরে হুঙ্কার দিচ্ছে ।

অনুরাধার দিকে তাকিয়ে দেখি ও হাসছে । আমাকে ভয় পেতে দেখে বলল, ভয় পেও না । ওটা বাঁধা আছে । তোমার কাছে আসতে পারবে না। আমি ও ততোক্ষনে দেখে ফেলেছি কুকুরের গলায় মস্ত বড় একটা শেকল ঝুলছে ।

আমি ফিরে যাবার জন্য মনস্থির করে ঘুরে দাঁড়াতে যাবো এমন সময় দোতালার বারান্দায় এক মধ্যবয়স্ক ভদ্র মহিলা এসে দাঁড়ালেন । আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, কি চাই ?
আমি বললাম, "টু লেট দেখে এসেছি । বাসা ভাড়া নিতে চাই ।"
মহিলা এবার রিকসায় বসা অনুরাধার উপর চোখে বুলিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, ভেতরে এসো ।

আমি অনুরাধার দিকে তাকালাম, ও হেসে চোখ টিপে আশ্বস্ত করে বলল, যাও কথা বলে এসো ।

দ্বিধা দ্বন্দ্ব সব পেছনে ফেলে আমি বাড়ির ভেতরে ঢুকে মোটামুটি চমকে উঠলাম । বাড়ির বাহিরের চেহারার সাথে ভেতরের কোন মিল নেই । বাড়ির বাহিরটা যতোটাই জরার্জির্ন ভেতরটা যেনো ততোই ঝকঝকে তকতকে । মনে হচ্ছে, সদ্য কিনে এনে মার্বেল পাথর লাগানো হয়েছে । রাজকীয় সিঁড়ির হাতল কিছুতেই এ বাড়ির সাথে যায় না ।

দোতালায় উঠে দেখি মহিলা দরজা খুলে দাড়িয়ে আছেন । নিচ থেকে তাকে যতোটা বয়স্ক মনে হচ্ছিলো সামনা সামনি দেখে ততোটা মনে হলো না । তিনি খুটিয়ে খুটিয়ে আমার সব কিছু জানতে চাইলেন ।কোথায় থাকি,কি করি , সঙ্গের মেয়েটি কে  । আমার স্ত্রী শুনে জিজ্ঞাসা করলেন , কবে বিয়ে করেছি । কেন  করেছি ইত্যাদি ইত্যাদি । ইনকোয়ারী শেষে তিনি বললেন, দোখো আমি টাকার জন্য ফ্লাট ভাড়া দিচ্ছি না । ওই ফ্লাটটাতে আমার ছেলে থাকতো । সে অষ্টেলিয়ায় চলে গেছে ছ 'মাস হলো । এতো বড় বাড়ি আমি একা থাকি । আমার ও তো বয়স হয়েছে । তাই ভাল একজন প্রতিবেশির আশায় বাড়ি ভাড়া দিতে চাই্ছি ।

আমি তাকে মনে প্রাণে বোঝাতে যাচ্ছিলাম আমাদের ভাড়া দিলে আমরা তার খুব ভালো প্রতিবেশি হবো । কিন্তু আমাকে আর কিছুই বলতে হলো না । তিনি বললেন, তোমরা নতুন জীবন শুরু করতে যাচ্ছো । আমার আর্শিবাদ রইলো তোমাদের সাথে । আমি মনে মনে বললাম, এই বুঝি বিদায় করে দিলেন ।

কিন্তু না । আমাকে এক মিনিট দাড়াতে বলে তিনি ভেতরে গিয়ে চাবি নিয়ে এসে, তার সামনের ফ্লাটটা খুলে দিয়ে বললেন , এই নাও চাবি । আজ থেকে এটা তোমাদের ভাড়া দিলাম । ভাড়া মাসে ৫হাজার দিবে ।

ফ্লাট দেখে আমার তো চোখ ছানাবড়া । এতো বড় ফ্লাট আমাদের দু'জনের জন্য সত্যিই অনেক বড় । কিন্তু তখন সেসব চিন্তা করার সময় নেই । ভাড়া শুনে আর একটু হলে আমি খুশিতে ভদ্র মহিলাকে জড়িয়ে ধরতাম । এতো সহজে বাসা পেয়ে যাবো তা কল্পনাতেও ছিলো না । হঠাৎ করে মনে হলো মাথা থেকে মস্ত একটা বোঝা নেমে গেলো ।

বাসা যতো বড় গোছগাছের ঝামেলাও ততো বড় ।পুরো ফ্লাটে কয়েক প্রস্তর ধুলো জমে আছে । অনুরাধা কোমরে ওড়না পেঁচিয়ে  ঝাড়পোছ করতে লেগে গেলো । রিকশাওয়ালাকে ছাড়লাম না । পাঁচশো টাকা দেবার কথা বলে আমাদের সাথে ফ্লাট গোছগাছ করাতে রাজি করে ফেললাম ।

বড় বড় চাটি রুম। ফ্লাটে ঢুকে হাতে বামের দরজাটা বন্ধ। তাতে বিশাল একটা তালা ঝুলছে। ফ্লাট দেখাবার সময় বাড়ি ওয়ালী মহিলা রুমটা দেখিয়ে আমাকে বলেছেন, ওটার ভেতরে তার ছেলের জিনিসপত্র সব রাখা আছে । রুমটা ওভাবেই তালা দেওয়া থাকবে। তাই ওই রুমটি ছাড়া বাকি তিনটে রুম আমারা ব্যবহার করতে পারবো । এতে আমরা কোন আপত্তি করলাম না । বরং খুশিই হলাম । ঝাড় পোঁছের ঝামেলা কিছুটা হলেও কমলো ।

পুরো ফ্লাট গোছগাছ করতে করতে দুপুর পেরিয়ে গেলো । এর মধ্যে বাড়ির কেয়ারটেকার বদরুল এসে আমাদের সাথে কাছে হাত লাগিয়েছে। ফলে সন্ধ্যা নাগাত আমরা মোটামুটি গোছগাছ করে ফেললাম । এর মধ্যে আমি গুলশান মার্কেট গিয়ে খাট,জাজিম, তোশোক, বালিশ কিনে এনেছি ।

সন্ধার পর  রিকশাওয়ালা মতিনকে নিয়ে বের হলাম হাড়ি পাতিল আর বিছানার চাদর কিনতে । ফেরার পথে বাজারটাও সেরে নিলাম । ডিম,চাল,ডাল তেল, নুন ,কাচা মরিচ ,হলুদ মরিচের গুড়ো ।

গোছগাছ শেষ করে অণু বসলো রান্না করতে । রাত সাড়ে ১০টা মধ্যে আলু ভর্তা, ডিম ভাজা আর ডাল দিয়ে পেটে ভরে খাবার খেয়ে শুরু হলো আমার আর অনুরাধা রায়ের নতুন জীবন ।

চলবে .........
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×