
কথায় আছে ঘরের শত্রু বিভীষণ আর বিএনপির শক্র, দলের ভেতর লুকিয়ে থাকা সুবিধা ভোগী ।
যারা দীর্ঘ ষোল বছর হাসিনার সাথে চুক্তি করে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতা সেজে নিজ দলের নেতা,কর্মী ও তারেক জিয়া,খালেদা জিয়ার সাথে আন্দোলন আন্দোলন খেলেছে । ষোল বছর যারা কৌশলে পুলিশের সাথে মিলে হাসিনার বিরুদ্ধে একটা আন্দোলনও জমে উঠতে দেয়নি ।
যখন যে নেতা, কর্মী মাথা উঁচু করে বিএনপির ব্যানারে আন্দোলন গড়ে তুলতে চেয়েছে তাদেরকে সাকা চৌধুরী, ইলিয়াস,পিন্টুর মতো সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ জন্যই যখন জুলাইয়ের আন্দোলন দেখে ফ্যাসিস্ট হাসিনার কলিজা কেঁপে উঠেছিলো । আওয়ামীলীগের মাথা মোটাগুলি বার বার এটিকে বিএনপির আন্দোলন বলে দায় চাপাচ্ছিলো । তখন হাসিনাকে আস্বস্থ করতে মীর্জা ফাকরুল নামের বিএনপির এক নেতা প্রকাশ্য মিডিয়ায় জানিয়ে দিয়েছিলো, "এ আন্দোলনের সাথে, বিএনপির কোন সম্পৃক্ততা নেই। " তার মানে মারো, কাটো যা ইচ্ছা করো । আমাদের কিছু যায় আসে না । হাসিনার পতনে ফাকরুলের মনে গোপন ব্যথা মোচর দিয়ে উঠেছিলো, তাই তো, স্বৈরাচার মুজিবের মুতি ভাংতে দেখে তার প্রাণ কেঁদে উঠেছিলো ।
এরপরেও তারেক জিয়া এদের বিশ্বাস করে। এদের দলে রাখছে দেখে আমার মনে হয়; তারেক জিয়া হয় বোকা না হয় রাজনীতিতে অপরিপক্ক । আজ ব্লগ লিখছি তাকের জিয়াকে সর্তক করতে । শোনা না শোনা তার মর্জি ।
"তারেক জিয়া , শুনলাম আপনি নাকি দেশে আসবেন । আমার মনে হয়; আপনি দেশে আসলে , আপমাকে প্রাণ সংশয় হতে পারে । আপনার পরিনতিও হতে পারে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মতো । কেননা আপনার দলের ভেতর মিশে থাকা মীর জাফরেরা ওৎ পেতে অপেক্ষা করছে । আপনার মৃত্যু হলে, বিএনপির নেতৃত্ব চিরতরে চলে যাবে তাদের হাতে । " বাধ্যকের কারনে তখন খালেদা জিয়া কিছুই করতে পারবেন না ।
তাই জনাব তারেক জিয়া; দেশে আসার আগে বিএনপি থেকে বুড়া ভামগুলিকে বিদায় করুণ । দলের খুন ও গুম হওয়া নেতাকর্মীদের ব্যাপারে খোজ খবর করুণ । ষড়যন্ত্রকারীদের খুজে বের করে কঠোর শাস্তি দিন ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


