আমি ব্লগার বিদ্রোহী ভিগু ভাইয়ায় সাথে ফেসবুক এ দয়িতা সরকার, আইডি থেকে কথপকথনের সময় আমার শত্রুদের আবিস্কার করি। তখনই মায়ের পরিবার আমাকে পাগল প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লাগে। আমাকে মেডিসিন খাওয়ায়, নির্যাতন চরম পর্যায়ে গেলে, আমি আমার রুম বন্ধ করে রাখি। এরপর সে (মা),বাসার সব ছিটকি, লক খুলে দেয়। ওই বাসা ছিল শাজাদপুর, ঢাকা। দোতালার একটা দু রুমের ফ্লাটে থাকতাম। বাড়ি ওয়ালা ছিল মায়েদের ধর্মের অনুসারী(ইরানের)। বাড়ি ওয়ালা নিজেই আমাকে ইরানের কথা বলেছে। এ সময় আমাকে স্কুল থেকে তিন মাসের ছুটি নেওয়ায় জন্য লিখিত নোটিশ দেয়। আমি ছুটি না নিয়ে সিনিয়র ক্লাস চেয়ে স্কুল ত্যাগ করি। মায়ের নির্যাতনের এক পর্যায়ে আমার মা আমাকে বলে তুই এখন কি করবি। আমি কি করব সেটাও সে, তাঁর পরিবার, তাদের দসরেরা ঠিক করে দিবে। কি হাস্যকর না? একদিন বাসায় এক ছেলেকে নিয়ে আসে, আমাকে বলে তাদের (মায়ের বাড়ির) সুবরনসারা গ্রাম, সিরাজগঞ্জ থেকে এসেছে। তুমি তাকে টিউশন খুজে দাও। ছেলে টা কে বিভিন্ন ভাবে প্রশ্ন করে দেখলাম সে কোন ক্লাস পর্যন্ত পড়াতে পারবে। ছেলে টা গ্রামের যার পরিচয়ে এসেছে তাঁর চেহারার সাথে কোন মিল ছিল না। মা তাকে নাস্তা করাল, রান্না করে খাওয়াল। ছেলেটা এসময় দুবার বাহিরে গেল। মাকে বললাম ছেলেটাকে তারাতাড়ি বাসা থেকে যেতে। আমার মা বলল ১০০ টাকা দাও। আমি দেই নি। এর পর একদিন আমার বিয়ের কথা বলে এক লোককে নিয়ে আসলো, আমি নিজের রুমে দরজা দিয়ে বসে থাকলাম। আমি তাঁর চেহারা দেখিনি, তারা দুজন অনেকক্ষণ গল্প করল, আমি রুম থেকে শুনলাম, আমি নিজের রুম থেকেই মাকে ফোন করলাম কয়েকবার লোকটাকে তারিয়ে দিতে, এসময় বাড়ি ওয়ালী একবার মহিলা একবার দেখে গেল। লোকটা চলে যাওয়ার পর আমি রুম থেকে বের হলাম। সব সিটকি, লক খুলে দেওয়াতে বাড়ি ওয়ালা কে জানাতে গেলাম, কাজ হোল না। একদিন আমার মা আমাকে প্রায় রেপ করে হাত, পা বেধে ফেলে, মেঝো ভাইয়ের রুমে গিয়ে তাকেও একি কাজ করতে বা কিছু একটা করছিল। আমি এই সুযোগে হাত, পা খুলে ফেললাম। কোন রকম একটা অফ হোয়াইট শট বোরখা , ব্যাগ নিয়ে দৌড়ে পালালাম। বাইরে গিয়ে রিক্সা করে ভাটারা থানায় গেলাম।
চলবে
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪