somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তুরস্কের উসমানী খিলাফত ধ্বংসের পর ইসলাম ধ্বংসে মুরতাদ কামাল আতা-তুর্কের নেয়া ঘৃণ্য অপকর্মসমূহ .......শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম (রহঃ) এর 'পাশ্চাত্য ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র' বই থেকে.......

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"পশ্চিমারা মোস্তফা কামাল আতারতুর্কের মাধ্যমে ইসলামের সাথে প্রকাশ্য যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। মোস্তফা কামাল সেদিন দম্ভ ভরে খেলাফত বিলুপ্তির ঘোষণা দেয়,খলীফা ও তার সভাসদকে ইস্তাম্বুল ও তুরস্ক থেকে বের করে দেয়,ইসলামের প্রতীকসমূহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, আরবী ভাষার আযান দেয়া নিষিদ্ধ করে।আরবীর স্থলে ল্যাটিন ভাষার আযান দিতে বাধ্য করে,প্রকাশ্যে হিজাব পড়ে চলতে বিধিনিষেধ আরোপ করে, সরকারী কোন প্রতিষ্ঠানে মাথা ঢেকে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি,সরকারের পুলিশ বাহিনী হিজাব ও ওড়না পরা মহিলাদের কাছে থেকে তাদের হিজাব ও ওড়না ছিনিয়ে নিত,অধিকন্তু ছিঁড়েও ফেলত,হজ্ব নিষিদ্ধ ঘোষিত হয় এবং এ নিষেধ ২৪ বছর বলবৎ থাকে। তুরস্কের লোকেরা হজ্ব করার অনুমতি পায় ১৯৪৬ এর পর। অর্থাৎ মুসলমান তুর্কীদের অন্তরে ইসলামী অনুভূতি আছে কিনা তা আমেরিকা পরীক্ষা করে দেখার পর।

মসজিদকে যাদুঘরে রুপান্তরিত করা হয়। তুরস্কের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে অধিক সুন্দর মসজিদ ‘আয়া ছুফিয়া’ কে যাদুঘরে রুপান্তরিত করা হয় এবং তাতে নামায নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। এ মসজিদ পৃথিবীতে ইসলামী স্থাপত্যকলার অন্যতম উপহার বলে বিবেচিত হত। এখনো পর্যন্ত এ মসজিদে নামায নিষিদ্ধ।এটাকে পূর্বের বাঘ পূজারী তুর্কীদের মাথার খুলি ও হাড্ডি সংরক্ষণের জন্য যাদুঘরে রুপান্তরিত করা হয়েছে।

এ সময় মোস্তফা কামাল আলেমদের এক মহাসমাবেশের আহবান করে তাদের কাছে রাষ্ট্র থেকে দ্বীনকে পৃথকীকরণ ও খেলাফত বিলুপ্তির বিষয়টি পেশ করে। আলেমগণ তার এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। ফলে সে তাদের যাকে পায় হত্যা করে এবং যারা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় তারা পালিয়ে যায়।

ইসলামের প্রতি তার এ শত্রুতা যারা দ্বীনকে উপলব্ধি করে, তাদের সামনে সুস্পষ্ট থাকে। সে বাস্তবেই দ্বীনকে রাষ্ট্র থেকে বিচ্ছিন্ন রাখে এবং জামাআতে নামায পড়ার উপর পর্যন্ত বিধি নিষেধ আরোপ করে।"

লেখাটির লিংক..... http://on.fb.me/1hJnjoq

বইটি ডাউনলোড করুন এই লিংকে (পিডিএফ ফরম্যাট) .... http://bit.ly/1wVL2x5

আর টেক্সট ফরম্যাটে বিভিন্ন পর্বে বইটি পেতে ‪#‎দাউদ_ইব্রাহিম‬ ভাইয়ের এই পোস্টে ক্লিক করুন..... http://on.fb.me/1rqKM69
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×