somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

খাবার যেন আমাদের না খায়

১১ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৪:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কিছু মানুষ নারী পুরুষ উভয়ে ছবি দেন ফেসবুকে সিগারেট খাওয়ার। । শিশার ধোঁয়ার মধ্যে ডুবে থাকার। মদের গ্লাস বা বোতল হাতে ছবিও অনেকে দেন। আবার নানা পদের খাবার দিয়ে বোঝাই টেবিলের ছবিও দেখি।
দেখি কিছু বলি না এসব ছবি দেখে। যিনি ফেসবুক ব্যবহার করেন তিনি একজন সচেতন মানুষ এবং এডাল্ট। প্রাপ্ত বয়স্ক না হলে ফেসবুক ব্যবহার করা যায় না। তাদের নিজের স্বাস্থের সচেতনতা যখন তাদের নেই। তারা সিগারেট খাবে, মদ খাবে তাদের যা ভালোলাগে তাই খাবে।
নিজের শরীর স্বাস্থ ভালো রাখার জন্য কেউ ব্যায়াম করেন। জগিং করেন। স্বাস্থ সম্মত খাদ্য খাওয়া দাওয়া করেন। আবার কেউ সারাদিন বসে থাকেন। টিভি দেখে, ছবি দেখে ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেন। আবার কেউ খুব ভালো খাবার খেতে পছন্দ করেন। তেলচপচপ মজাদার মশল্লা সমৃদ্ধ খাবার এবং মিষ্টি । আহা মিষ্টি বলতেই অনেকের জিভে জল আসে। টপাটপ অনেক গুলো মিষ্টি খেয়ে ফেলতে ইচ্ছ করে। যদিও একটা মিষ্টি খাওয়া আর অনেক গুলো মিষ্টি খাওয়ার মধ্যে তেমন পার্থক্য নাই মনের তৃপ্তি ছাড়া। তবে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি।
খাবার খেয়েই মানুষ বাঁচে। শরীরের শক্তির জন্য খাবার প্রয়োজন।
কিন্তু এই খাবার এত বেশি কিছু শরীরের জন্য প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন নেই হরেক রকম মজাদার মুখরোচক খাবারেরও শরীরের। কিন্তু আমরা মনের ভালোলাগার জন্য। চোখের ভোগের জন্য প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি ঠেসে দেই আমাদের পাকস্থলিতে। শরীর সবটা হজম করতে পারে না। আমাদের শরীর মোটা হয়। মাংস তেল চর্বি বৃদ্ধি পায়। শরীরের প্রতিটি ওর্গান থেকে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের উপর চাপ পরে অতিরিক্ত খাওয়ার। কোমর, পা সইতে পারে না মোটা হওয়া দেহের ওজন। ব্যাথা বাড়ে হাঁটুতে, ব্যাক পেইন ক্রোনিক হয়ে যায়।
বুক ধরফর করে শরীরের ভাড় বয়ে চলতে। বসে থাকতেই ভালোলাগে এমন ওজন নিয়ে। ফলে আরো ওজন সমৃদ্ধ হয় আমাদের শরীর।
আদিম যুগে মানুষ শিকার করে পশু খেতো কাঁচাই। ফলমূল খেয়েই জীবন ধারন করত। এটাই মানুষের বেঁচে থাকার উপায় ছিল। পোকা মাকড় ধরে খেয়ে ফেলে এখনও অনেক প্রজাতি । আমরা ইইই ছি ছি ওয়াক থু করে উঠি। কিন্তু যখন কোথাও কোন খাবার নাই পোকাই তাদের খাবারের যোগান দিত।
কিন্তু শিক্ষিত সভ্য হতে হতে মানুষ রান্নার পদ্ধতি আবিস্কার করল। আর কাঁচা খাওয়া ভুলে গেলো। কিছু সভ্য জাতির মধ্যে এখনো কাঁচা ধরনের খাবার খাওয়ার প্রচলন রয়ে গেছে। ডেলিসাস প্রাচীন খাবার হিসাবে। তবে বেশির ভাগ মানুষ পছন্দ করেন, যথেষ্ট রান্না করা খাদ্যের সব ভিটামিন মেরে ফেলা মজাদার আকর খেতে।
চাল থেকে ভাত ,গম যব থেকে রুটি খাওয়া শেখার পর মানুষের শরীরের ব্যাপক পরিবর্তন হয় এই খাওয়ার উপর নির্ভর করে। এবং সাথে যখন চিনি যোগ হয় খাদ্যাভাসে তখন থেকে মানুষ খাওয়া খেয়ে নিজের শরীরের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি করতে শুরু করে।
এতে এই প্রজন্মের মানুষের কোন দোষ নাই। অনেকদিন ধরে শিখে অভ্যাস করে আগের প্রজন্ম বর্তমান প্রজন্মকে খাদ্যাভাস দিয়ে গেছে।
একটা ফল আস্ত ধরে কামড়ে খেতে দেখতে অসভ্য বুনো মনে হয়। অথচ আস্ত একটা ফল কামড়ে খাওয়ার সাথে দাঁতের নড়াচড়ার বেশ সম্পর্ক রয়েছে। মুখের মাসলগুলো সতেজ হয় নড়াচড়ার মাধ্যমে। অথচ আমরা বাচ্চাদের আস্ত ফল খাওয়ানোর চেয়ে জুস খাওয়ানো শিখাই। ফলের পেষ্ট বানিয়ে খাওয়াই। অথবা বোতলজাত কিনি।
ফলের জুস বানিয়ে খাওয়া বেশ একটা এ্যালিগেন্ট ব্যাপার মনে হয়। বর্তমান উন্নত বিশ্বে নতুন করে ফিরে আসছে ভুষি খাওয়ার চল। অনেকেই পছন্দ করেন ভুষি যুক্ত রুটি, যাতে প্রচুর ফাইবার থাকে তা খেতে। অথচ স্মুথ হতে হতে খাওয়ার মধ্যে ফাইবারের উপকরণ এমন কমে গেছে যে খাওয়ার মাঝে শরীরের তেমন কোন ফাইবার পাওয়া যায় না। আজকাল সবজী গুলোও যেন এমন ভাবে তৈরি করা হয় নরম তুলতুলে মোলায়েম। আঁশটাস কিচ্ছু থাকে না। বিচিও থাকে না অনেক সবজীতে। সিডল্যাস ফল, সবজী উৎপাদনের নানারকম প্রতিযোগীতা করছে যেন কৃষি উন্নতির নানাজনে। শরীর মোলায়েম নরম জিনিসের সাথে আঁশও চায়। যা শরীরের ভিতরের ওর্গান দেহযন্ত্রের নানা প্রত্যঙ্গগুলোকে বেশ শক্তিশালী মজবুদ রাখে কাজ করতে দিয়ে।
অথচ আমরা তাদের কার্য ক্ষমতা কমিয়ে দেওয়ার যতটা না সহায়তা করি ততটা সাহায্য করি না শরীরের প্রতেকটি ওর্গানকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে।
যদি চিনি বা মিষ্টি জাতিও খাবার আমরা না খাই শরীর অনেক বেশি সুস্থ সবল থাকবে। অথচ এটা আমরা বাদ দিব কি ভাবে কারো বাড়ি বেড়াতে গেলে মিষ্টি দিয়ে অপ্যায়ন করা অনেক ভালো একটা ধারনা। বিয়ে জন্মদিন যে কোন অনুষ্ঠানে মিষ্টির নানা পদ দিয়ে বোঝাই থাকে। তেল চকচক বিরিয়ানী রেজালা, অস্বাস্থকর সব খাবার সাজানো থাকে সার্ভ করা হয়।
শাক, মাছ, সবজী এমনটা তেমন দেখা যায় না। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে অনুষ্ঠানে নিরামিশ, ডাল মাছ এ ধরনের খাদ্য পরিবেশন করার একটা নিয়ম ছিল তাও বদলে গেছে এখন মোগলাই খাবারে।
কিছুদিন আগে পোকার পাউডার বিক্রি শুরু হয় এখানের সুপার মার্কেট গুলোতে। আমার কাছে মনে হয় এটা বাড়াবাড়ি। আমরা এখন এত ধরনের প্রোটিন যুক্ত খাবার পাই, পোকা খেয়ে প্রোটিন নেওয়ার কোন কারণ দেখি না।
আর মদ হলো একটা সংস্কৃতিক খাবার। যে কোন অনুষ্ঠানে মদ সার্ভ করা অবশ্য প্রয়োজনীয় অনেক সামাজিক সংস্কৃতিতে । বিয়ে বা অন্য পার্টি বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে আলাদা ধরনের মদ পরিবেশন করা হয়। কখন কোন ধরনের মদ কেন খেতে হবে সেটা যারা প্রথমে মদ উৎপাদন করেছেন এবং তার ব্যবহার শুরু করেছেন সেটার বেশ ভালো ব্যাখ্যা তাদের আছে। তবে শীত প্রধান দেশে শরীর গরম করার একটা উপায়ও মদ খাওয়া। তবে পরিমিত বোধেই তা খাওয়া হয় পরিবারে এবং অনুষ্ঠানে ছোট থেকে বড় সবাইকে পরিমাণ মতন সার্ভ করা হয়। প্রতি বাড়িতে মদ উৎপাদন একটা সংস্কৃতি ছিল। এখনও সে চর্চা করেন অনেকে । কিন্তু কেউ কেউ আকণ্ঠ মদে ডুবে থাকেন এটা তার নিজের উপর কন্ট্রোল না থাকার একটা নমুনা। তবে ডাক্তারের কাছে গেলে প্রথমেই জানতে চায় কতটা মদ এবং সিগারেট খাওয়া হয়। এবং এসব না খাওয়া মানুষদের, ডাক্তাররা বেশ পছন্দ করেন। কারণ শরীরের উপর অযথা বাড়তি চাপ তারা তৈরি করছেন না। মদ এবং সিগারেট খেয়ে। অনেকে শখ করে মদ এবং সিগারেট খান এবং বেসামাল হন। নিজে বেসামাল হয়ে পরিবারের সদস্যদের উপর নানা ঝামেলা তৈরি করেন।
বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান ক্রিসমাস টাইমে, রাস্তায় কড়া পাহারা থাকে পুলিশের যেন ড্রাংক হয়ে কেউ গাড়ি চালিয়ে দূর্ঘটনা না ঘটায়। টিভিতে ঘন ঘন এ্যাড দেখানো হয় সরকারি ভাবে পাবলিক রাইডে চড়ো বা অন্য কারো কাছে রাইড নাও। মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাবে না। যারা গাড়ি চালায় তারা অনুষ্ঠানেও নিজেদের সংযত রাখে। মদ খায় না। তবে এত কিছুর ফাঁকে দু চারটা বড় সর দূর্ঘটনা প্রতিবছরই ঘটে যায়।
আমাদের দেশে হরিজন সম্প্রদায়ের মধ্যে মদ খাওয়া প্রচলিত। তারা নিজেরা মদ বানায় এবং খায়। তাদের সমাজ থেকে মদ খেয়ে মাতলামী করে তাদের সমাজের বাইরে কোন ঘটনা ঘটানোর খবর সচরাচর শোনা যায় না। তবে পরিবারে বউ মারা সেটা নিত্য ঘটনা। কিন্তু ভ্দ্র শ্রেণীর লোক যাদের পরিবারে মদ খাওয়া নিষিদ্ধ তারা মদ খেয়ে নানা অভদ্র ব্যবহার করে। তারা মাত্রা অতিরিক্ত খায় । ঠেসে খায় সহ্য করার বাইরে খেয়ে আউট হয়ে যায়। এবং ঝামেলা তৈরি করে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সমাজের জন্যও।
অনেক দেশ ঘরের ভিতর এবং গাড়িতে। পাবলিক প্লেসে সিগারেট খাওয়ার উপর নিষেধ্জ্ঞা দিয়েছে, অনেক বছর ধরে এর চর্চা চলছে। খোলা জায়গায় বা র্নিধারিত জায়গায় গিয়ে সিগারেট খাওয়া যায়। বাস স্টপে বা জনগন দাঁড়িয়ে আছে, এমন জায়গায় কেউ সিগারেট খেলে তার উপর সরাসরি অনেকে বিরক্ত হন এখন। নিষিদ্ধ থাকার পরও অনেক বাঙালিদের দেখেছি ঘরে বাচ্চারা থাকার পরও ঘরে সিগারেট টানছে নির্দ্বিধায়। এদের নিজের চিন্তা নাই অন্যের জন্য ভাবনা সে তো দূরের কথা ।
এখন আবার অনেকেই টাকা আয়ের উৎস হিসাবে, শিশা খাওয়ার দোকান চালু করেছে উঠতি যুব সমাজদের টার্গেট করে। অনেকেই জ্ঞান দেন শিশা খাওয়া সিগারেটের চেয়ে ভালো। আধুনিক হওয়ার নতুন ধাপ যেন দল বেঁধে শিশা খাওয়া।
ধোঁয়া খাওয়া শরীরের জন্য কোন ভাবেই ভালো মনে হয় না আমার কাছে।



করোনায় মানুষ মারা যাচ্ছে বলে আমরা হৈ চৈ করছি কিন্তু বছরে ছয়শ হাজার লোক বিশ্ব জুড়ে মারা যায় সেকেণ্ড হ্যাণ্ড সিগারেটের ধোঁয়া খেয়ে। এটা ওর্য়াল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ডাটা।
ভুটান একটা ছোট দেশ কিন্তু সে দেশের সরকারকে ধন্যবাদ দিতে হয়। তারা দেশে সিগারেট বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে। যা অনেক উন্নত দেশও পারেনি। সিগারেট বিক্রি অব্যাহত রেখে এখানে ওখানে খাওয়া যাবে না নিয়ম তেমন কার্যকরি হবে না।
এক প্রজন্ম পরে ভুটানের কোন বাচ্চারা জানবে না আর সিগারেট জিনিসটা কি।
আমরা যেমন শিক্ষা দেব যেমন খাদ্যাভাস গড়ব সে ভাবেই গড়বে আমাদের ভবিষ্যত।
খাবার প্রয়োজন, বাঁচার জন্য তবে অতিরিক্ত খাবার আসলে ক্ষতি করে শরীরের। অনেকে বেশি খাবার খাওয়ার পরে জিমে জান ওজন কমানোর জন্য। তারা যদি দেখতেন, কত মানুষ ঠিক মতন খেতে পায় না বলে তাদের শরীর কেমন শুকনা কাটি। যে অর্থ বেশি খাওয়া মানুষ খাবারের পিছনে ব্যয় করে, আবার ফিটন্যাস ক্লাবের বাৎসরিক পেমেন্ট করে তারা কিন্তু খাওয়ার পরিমান কমিয়ে ঘরে কিছু ইয়োগা করে সে অর্থ যারা খাবার পায় না তাদের জন্য দিতে পারতেন। বেশ একটা সমতা আসত তা হলে। অথচ এমন ভাবনা আমরা ভাবি না। বরং অনেকেই ঝাঁপিয়ে পরি হাবিজাবি নানা রকমের খাদ্য চেখে দেখার জন্য। অনেক সময় আমরা খাবার খাই কিন্তু এক সময় খাবার আমাদের খাওয়া শুরু করে এটা সবার জানা দরকার।বাচ্চা বয়স থেকে বয়স চব্বিস বছর হওয়া পর্যন্ত মানুষের শরীরের গঠন পদ্ধতি চলতে থাকে। তারপর শরীর আর গঠনের জন্য বাড়ে না। বরং ধীরে ধীরে উল্টা পথে হাঁটতে থাকে। সবাইর এই গুরুতর সময়টা জানা দরকার শরীর ঠিক রাখার জন্য। বেশি খাওয়া এবং হাবিজাবি খাওয়ার চেয়ে পরিমিত খাওয়া খেয়ে মানুষ অনায়াসে সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করতে পারে।


সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:২৫
৭টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×