
ভালো বন্ধু যেমন দরকার তেমনি ভালো প্রতিবেশী।এ দুইটা ঠিক থাকলে জীবনে বহু বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় নানান সাহায্য পাওয়া যায়। আজকে ইউক্রেন এবং রাশিয়া দেখে প্রতিটা রাষ্ট্রের শিক্ষা নেয়া উচিত।
এই পর্যন্ত প্রায় পাঁচ লাখের মতন ইউক্রেনি দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এদের অর্ধেক পোল্যান্ডে আর বাকীরা হাংগেরি, মলদোবা, রোমানিয়া চলে গেছে।
এই ভেজাল এত সহজে মিটছে না। এই যে এত লোক ইউক্রেন ছেড়ে চলে আসছে এরা কি আদৌ দেশে পুনরায় ফিরবে ?
সোজা উত্তর না। যেমন রোহিঙ্গা বাংলাদেশে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। এ বাল যাচ্ছে না। এ কারণে বাল বলছি কারণ বাংলাদেশের বারোটা এরা যেকোন সময় বাজিয়ে দিতে পারে। এমনিতেই ইয়াবা ছড়িয়ে পড়ছে রোহিঙ্গা মেয়েরা পতিতাবৃত্তির মতন জঘন্য কাজ করছে।
ইউক্রেনিদের কপালে কি আছে আল্লাহ ভালো জানে। যেসব দেশে তারা গেছে সবগুলি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে দুর্বল। সেসব দেশের লোক অন্য দেশে কামলা দেয় পতিতাবৃত্তি করে পেট পালে। এর মধ্যে উটকো এই ঝামেলা এত ইউক্রেনি !
এখন হয়তো সবাই স্বাগত জানাচ্ছে দু দিন পর এতটা আন্তরিকতা থাকবে না। পোল্যান্ড, রোমানিয়া, মলদোবা, হাংগেরি এরাই তো গরীব !
এখন প্রশ্ন ন্যাটো কার বাল ফেলছে ? এরা দীর্ঘদিন ইউক্রেন কে মুলা ঝুলিয়ে রেখেছে এই করছি সেই করছি। এখন পর্যন্ত তাদের উল্লেখযোগ্য কিছু কি করতে দেখেছেন আপনারা ? আমি তো দেখি নাই।
কি করছে আমেরিকা, বৃটেন ? কয়টা ইউক্রেনি কে জায়গা দিয়েছেন ? এখন তারা কি করছে যেসব রাশিয়ান বৃটেন, আমেরিকা আছে তাদের ব্যাংক একাউন্ট, বাড়ি, গাড়ি জব্দ করার তালে আছে। এতে ইউক্রেনের কি লাভ হচ্ছে ?
ইংল্যান্ডে দুই গালে নীল হলুদ রং মেখে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাস্তায় ষাঁড়ের মতন চেচানো হচ্ছে।
আর ওদিকে ইউক্রেনের রাজধানী হাতছাড়া এখন হয়তো খারকিভ যাবে আস্তে আস্তে গোটা দেশ ! এই হচ্ছে পশ্চিমাদের আসল চেহারা ! ফিফা রাশিয়ান ফুটবল দল কে নিষিদ্ধ করছে। যেসব ফুটবল ক্লাবের মালিক রাশিয়ান তাদের কে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
বাহ ! কি দারুন চাপ দেয়া হচ্ছে রাশিয়া কে সাবাস খানকির পুতগন !
রাশিয়া এ যাত্রায় বেঁচে গেলে চিন্তা কইরেন না সামনে চীন তাইওয়ান আর নাগা ল্যান্ড ওসব নেয়ার পায়তারা চালাবে নিশ্চিত।রাশিয়া হয়তো শেষমেশ একটা পাপেট সরকার বসিয়ে চলে আসবে কিন্তু আদতে উহা দ্বিতীয় রাশিয়া হিসেবে থাকবে।
ইউক্রনের এই কমেডিয়ান রাষ্ট্রপতি কোন এক সময় বলেছিলেন " ইসরায়েলে নাকি ইহুদিরা প্রকৃত ভিকটিম ! "
এখন দেখ যেসব বাপের কথায় প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে দীর্ঘদিন ঝামেলা পাকিয়ে বসে ছিলে তার খেসারত দাও মাতৃভূমি হাতছাড়া করো আবাল ! এখন বলছে জলদি যেন তারে ইউরো ভুক্ত করে নেয়া হয়। আবাল ! এত সোজা রাজনীতি ! পুতিন ঠিক কাম করছে মনে হচ্ছে কারণ পাশের রাষ্ট্র যদি শত্রুর লগে এমন কোলাকুলি করে তাইলে এমন ডলা দিতে হয় !
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



